নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঈদের আগে বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড মানুষ-সৃষ্ট দুর্ঘটনা বা নাশকতা ছিল না। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে। সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এমন তথ্য জানানো হয় ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে।
জানা গেছে, মঙ্গলবারের বৈঠকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক উপস্থিত ছিলেন না। এতে পরিচালক মর্যাদার কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ওই কর্মকর্তা সংস্থাটির যন্ত্রপাতি সংকটের কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে গত ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের তদন্তের বিষয়ে কমিটির সদস্যদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার তদন্তের কথা জানতে চান। নাশকতা নিয়ে কথা উঠেছে উল্লেখ করেন তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি সংসদীয় কমিটিকে বলেন, ‘আমরা এখনো চূড়ান্ত না। আমাদের তদন্ত চলছে। এই পর্যন্ত যতটুকু তথ্য পেয়েছি, তাতে নিশ্চিত হয়েছি এই অগ্নিকাণ্ড বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই হয়েছে। লোক মারফত আগুন লাগানো হয়েছে এ রকম কোনো আলামত আমরা পায়নি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বলেছি বিভিন্ন সময়ে টেলিভিশন টকশো, পত্রপত্রিকায় বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন কথা শুনি। আপনারা (ফায়ার সার্ভিস) কোনো তদন্ত করেছেন? ঘটনা কি? তারা আমাদের বলেছে, তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। তদন্ত শেষ হলে আমাদের প্রতিবেদন দেবে।’
কমিটির সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওরা (ফায়ার সার্ভিস) বলেছে এখন পর্যন্ত বিষয়টি আমাদের তদন্তাধীন আছে। তারা আশঙ্কা করছে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’
বৈঠকে ফায়ার সার্ভিস পক্ষে থেকে বলা হয়, তাদের লোকবল থাকলেও আধুনিক যন্ত্রপাতি, গাড়ি নেই। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলে উদ্ধারকাজে যেতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। এ সময় কমিটির পক্ষ থেকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সংস্থাটির সঙ্গে আলোচনা করে তাদের কী কী প্রয়োজন সেই তালিকা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কমিটির সুপারিশ পাঠাতে বলা হয় বলে জানা গেছে। কমিটি বলেছে ফায়ার সার্ভিসের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সদয় আছে। এ বিষয়ে কোনো প্রস্তাব করলে তিনি কিনে দেওয়ার সুবিবেচনা করবেন।
মীর মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ফায়ার সার্ভিসকে পরিপূর্ণ আধুনিক করতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে ভয়াবহ কোনো ঘটনা ঘটলে তারা মোকাবিলা করতে পারে।’
সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে আসন্ন কালবৈশাখী ও ঝড় মৌসুমে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির কার্যক্রম গ্রহণ এবং অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা, ভবন ধস ও সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা রোধে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এখন প্রস্তুত থাকার জন্য সুপারিশ করে সংসদীয় কমিটি। কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে খোঁজখবর রাখতে, কেউ যাতে সমস্যায় না পড়ে এবং ত্রাণসামগ্রী যাতে পর্যাপ্ত রাখা হয় সেই সুপারিশ করা হয়।
মীর মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা এলে ক্ষয়ক্ষতি হলে কী কী করণীয় সেই সম্পর্কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বা শ্রমিকদের প্রাপ্য মজুরি সঠিকভাবে তাঁদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে তদারকি বৃদ্ধির জন্য কমিটি সুপারিশ করে। বৈঠকে অগ্নিকাণ্ডের বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে রেডিও, টেলিভিশনসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার প্রচারণা বৃদ্ধি এবং দুর্ঘটনা মোকাবিলায় দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি সরবরাহের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে।
কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন কমিটির সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ও কানিজ সুলতানা।

ঈদের আগে বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড মানুষ-সৃষ্ট দুর্ঘটনা বা নাশকতা ছিল না। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে। সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এমন তথ্য জানানো হয় ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে।
জানা গেছে, মঙ্গলবারের বৈঠকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক উপস্থিত ছিলেন না। এতে পরিচালক মর্যাদার কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ওই কর্মকর্তা সংস্থাটির যন্ত্রপাতি সংকটের কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে গত ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের তদন্তের বিষয়ে কমিটির সদস্যদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার তদন্তের কথা জানতে চান। নাশকতা নিয়ে কথা উঠেছে উল্লেখ করেন তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি সংসদীয় কমিটিকে বলেন, ‘আমরা এখনো চূড়ান্ত না। আমাদের তদন্ত চলছে। এই পর্যন্ত যতটুকু তথ্য পেয়েছি, তাতে নিশ্চিত হয়েছি এই অগ্নিকাণ্ড বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই হয়েছে। লোক মারফত আগুন লাগানো হয়েছে এ রকম কোনো আলামত আমরা পায়নি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বলেছি বিভিন্ন সময়ে টেলিভিশন টকশো, পত্রপত্রিকায় বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন কথা শুনি। আপনারা (ফায়ার সার্ভিস) কোনো তদন্ত করেছেন? ঘটনা কি? তারা আমাদের বলেছে, তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। তদন্ত শেষ হলে আমাদের প্রতিবেদন দেবে।’
কমিটির সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওরা (ফায়ার সার্ভিস) বলেছে এখন পর্যন্ত বিষয়টি আমাদের তদন্তাধীন আছে। তারা আশঙ্কা করছে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’
বৈঠকে ফায়ার সার্ভিস পক্ষে থেকে বলা হয়, তাদের লোকবল থাকলেও আধুনিক যন্ত্রপাতি, গাড়ি নেই। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলে উদ্ধারকাজে যেতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। এ সময় কমিটির পক্ষ থেকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সংস্থাটির সঙ্গে আলোচনা করে তাদের কী কী প্রয়োজন সেই তালিকা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কমিটির সুপারিশ পাঠাতে বলা হয় বলে জানা গেছে। কমিটি বলেছে ফায়ার সার্ভিসের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সদয় আছে। এ বিষয়ে কোনো প্রস্তাব করলে তিনি কিনে দেওয়ার সুবিবেচনা করবেন।
মীর মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ফায়ার সার্ভিসকে পরিপূর্ণ আধুনিক করতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে ভয়াবহ কোনো ঘটনা ঘটলে তারা মোকাবিলা করতে পারে।’
সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে আসন্ন কালবৈশাখী ও ঝড় মৌসুমে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির কার্যক্রম গ্রহণ এবং অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা, ভবন ধস ও সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা রোধে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এখন প্রস্তুত থাকার জন্য সুপারিশ করে সংসদীয় কমিটি। কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে খোঁজখবর রাখতে, কেউ যাতে সমস্যায় না পড়ে এবং ত্রাণসামগ্রী যাতে পর্যাপ্ত রাখা হয় সেই সুপারিশ করা হয়।
মীর মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা এলে ক্ষয়ক্ষতি হলে কী কী করণীয় সেই সম্পর্কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বা শ্রমিকদের প্রাপ্য মজুরি সঠিকভাবে তাঁদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে তদারকি বৃদ্ধির জন্য কমিটি সুপারিশ করে। বৈঠকে অগ্নিকাণ্ডের বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে রেডিও, টেলিভিশনসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার প্রচারণা বৃদ্ধি এবং দুর্ঘটনা মোকাবিলায় দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি সরবরাহের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে।
কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন কমিটির সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ও কানিজ সুলতানা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঈদের আগে বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড মানুষ-সৃষ্ট দুর্ঘটনা বা নাশকতা ছিল না। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে। সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এমন তথ্য জানানো হয় ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে।
জানা গেছে, মঙ্গলবারের বৈঠকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক উপস্থিত ছিলেন না। এতে পরিচালক মর্যাদার কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ওই কর্মকর্তা সংস্থাটির যন্ত্রপাতি সংকটের কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে গত ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের তদন্তের বিষয়ে কমিটির সদস্যদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার তদন্তের কথা জানতে চান। নাশকতা নিয়ে কথা উঠেছে উল্লেখ করেন তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি সংসদীয় কমিটিকে বলেন, ‘আমরা এখনো চূড়ান্ত না। আমাদের তদন্ত চলছে। এই পর্যন্ত যতটুকু তথ্য পেয়েছি, তাতে নিশ্চিত হয়েছি এই অগ্নিকাণ্ড বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই হয়েছে। লোক মারফত আগুন লাগানো হয়েছে এ রকম কোনো আলামত আমরা পায়নি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বলেছি বিভিন্ন সময়ে টেলিভিশন টকশো, পত্রপত্রিকায় বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন কথা শুনি। আপনারা (ফায়ার সার্ভিস) কোনো তদন্ত করেছেন? ঘটনা কি? তারা আমাদের বলেছে, তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। তদন্ত শেষ হলে আমাদের প্রতিবেদন দেবে।’
কমিটির সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওরা (ফায়ার সার্ভিস) বলেছে এখন পর্যন্ত বিষয়টি আমাদের তদন্তাধীন আছে। তারা আশঙ্কা করছে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’
বৈঠকে ফায়ার সার্ভিস পক্ষে থেকে বলা হয়, তাদের লোকবল থাকলেও আধুনিক যন্ত্রপাতি, গাড়ি নেই। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলে উদ্ধারকাজে যেতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। এ সময় কমিটির পক্ষ থেকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সংস্থাটির সঙ্গে আলোচনা করে তাদের কী কী প্রয়োজন সেই তালিকা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কমিটির সুপারিশ পাঠাতে বলা হয় বলে জানা গেছে। কমিটি বলেছে ফায়ার সার্ভিসের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সদয় আছে। এ বিষয়ে কোনো প্রস্তাব করলে তিনি কিনে দেওয়ার সুবিবেচনা করবেন।
মীর মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ফায়ার সার্ভিসকে পরিপূর্ণ আধুনিক করতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে ভয়াবহ কোনো ঘটনা ঘটলে তারা মোকাবিলা করতে পারে।’
সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে আসন্ন কালবৈশাখী ও ঝড় মৌসুমে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির কার্যক্রম গ্রহণ এবং অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা, ভবন ধস ও সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা রোধে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এখন প্রস্তুত থাকার জন্য সুপারিশ করে সংসদীয় কমিটি। কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে খোঁজখবর রাখতে, কেউ যাতে সমস্যায় না পড়ে এবং ত্রাণসামগ্রী যাতে পর্যাপ্ত রাখা হয় সেই সুপারিশ করা হয়।
মীর মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা এলে ক্ষয়ক্ষতি হলে কী কী করণীয় সেই সম্পর্কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বা শ্রমিকদের প্রাপ্য মজুরি সঠিকভাবে তাঁদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে তদারকি বৃদ্ধির জন্য কমিটি সুপারিশ করে। বৈঠকে অগ্নিকাণ্ডের বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে রেডিও, টেলিভিশনসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার প্রচারণা বৃদ্ধি এবং দুর্ঘটনা মোকাবিলায় দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি সরবরাহের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে।
কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন কমিটির সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ও কানিজ সুলতানা।

ঈদের আগে বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড মানুষ-সৃষ্ট দুর্ঘটনা বা নাশকতা ছিল না। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে। সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এমন তথ্য জানানো হয় ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে।
জানা গেছে, মঙ্গলবারের বৈঠকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক উপস্থিত ছিলেন না। এতে পরিচালক মর্যাদার কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ওই কর্মকর্তা সংস্থাটির যন্ত্রপাতি সংকটের কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে গত ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের তদন্তের বিষয়ে কমিটির সদস্যদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার তদন্তের কথা জানতে চান। নাশকতা নিয়ে কথা উঠেছে উল্লেখ করেন তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি সংসদীয় কমিটিকে বলেন, ‘আমরা এখনো চূড়ান্ত না। আমাদের তদন্ত চলছে। এই পর্যন্ত যতটুকু তথ্য পেয়েছি, তাতে নিশ্চিত হয়েছি এই অগ্নিকাণ্ড বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই হয়েছে। লোক মারফত আগুন লাগানো হয়েছে এ রকম কোনো আলামত আমরা পায়নি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বলেছি বিভিন্ন সময়ে টেলিভিশন টকশো, পত্রপত্রিকায় বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন কথা শুনি। আপনারা (ফায়ার সার্ভিস) কোনো তদন্ত করেছেন? ঘটনা কি? তারা আমাদের বলেছে, তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। তদন্ত শেষ হলে আমাদের প্রতিবেদন দেবে।’
কমিটির সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওরা (ফায়ার সার্ভিস) বলেছে এখন পর্যন্ত বিষয়টি আমাদের তদন্তাধীন আছে। তারা আশঙ্কা করছে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’
বৈঠকে ফায়ার সার্ভিস পক্ষে থেকে বলা হয়, তাদের লোকবল থাকলেও আধুনিক যন্ত্রপাতি, গাড়ি নেই। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলে উদ্ধারকাজে যেতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। এ সময় কমিটির পক্ষ থেকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সংস্থাটির সঙ্গে আলোচনা করে তাদের কী কী প্রয়োজন সেই তালিকা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কমিটির সুপারিশ পাঠাতে বলা হয় বলে জানা গেছে। কমিটি বলেছে ফায়ার সার্ভিসের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সদয় আছে। এ বিষয়ে কোনো প্রস্তাব করলে তিনি কিনে দেওয়ার সুবিবেচনা করবেন।
মীর মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ফায়ার সার্ভিসকে পরিপূর্ণ আধুনিক করতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে ভয়াবহ কোনো ঘটনা ঘটলে তারা মোকাবিলা করতে পারে।’
সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে আসন্ন কালবৈশাখী ও ঝড় মৌসুমে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির কার্যক্রম গ্রহণ এবং অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা, ভবন ধস ও সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা রোধে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এখন প্রস্তুত থাকার জন্য সুপারিশ করে সংসদীয় কমিটি। কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে খোঁজখবর রাখতে, কেউ যাতে সমস্যায় না পড়ে এবং ত্রাণসামগ্রী যাতে পর্যাপ্ত রাখা হয় সেই সুপারিশ করা হয়।
মীর মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা এলে ক্ষয়ক্ষতি হলে কী কী করণীয় সেই সম্পর্কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বা শ্রমিকদের প্রাপ্য মজুরি সঠিকভাবে তাঁদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে তদারকি বৃদ্ধির জন্য কমিটি সুপারিশ করে। বৈঠকে অগ্নিকাণ্ডের বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে রেডিও, টেলিভিশনসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার প্রচারণা বৃদ্ধি এবং দুর্ঘটনা মোকাবিলায় দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি সরবরাহের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে।
কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন কমিটির সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ও কানিজ সুলতানা।

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) উপজেলা বা থানা বা সমমান ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ আশফাকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গাজীপুর সদর উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি এবং গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শরীফ আল রায়হানকে মহাসচিব করা হয়েছে।
এ ছাড়া কমিটিতে আরও যাঁরা যাঁরা আছেন—

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) উপজেলা বা থানা বা সমমান ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ আশফাকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গাজীপুর সদর উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি এবং গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শরীফ আল রায়হানকে মহাসচিব করা হয়েছে।
এ ছাড়া কমিটিতে আরও যাঁরা যাঁরা আছেন—

ঈদের আগে বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড মানুষ-সৃষ্ট দুর্ঘটনা বা নাশকতা ছিল না। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে।
১১ মে ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৪ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন গ্রাহক তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি মোবাইল সিম নিবন্ধন করতে পারেন। ৩০ অক্টোবরের পর একটি এনআইডির বিপরীতে সিম নিবন্ধনের সংখ্যা ১০টিতে নামিয়ে আনা হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিমের সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায়, সিমটি সেই ব্যক্তির নামে নিবন্ধন করা নয়। একজনের নামের সিম কার্ড অন্যজন ব্যবহার করে অপরাধ করে। এতে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য নির্বাচনের আগে ব্যক্তিপর্যায়ে নিবন্ধন করা সিম কার্ড কমিয়ে আনা হবে।
নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আসেনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আগেও ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে নিয়োগ ও পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি। কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু ও ভালোভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এ বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় উঠেছে। দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধ, জুলাই হত্যাকাণ্ডের মামলার রেকর্ড, তদন্ত অগ্রগতি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া মাদকের অপব্যবহার রোধ, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিনপরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলোর অপতৎপরতা রোধ, পোশাক কারখানা–ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান, সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ নিয়েও আলোচনা হয়।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন গ্রাহক তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি মোবাইল সিম নিবন্ধন করতে পারেন। ৩০ অক্টোবরের পর একটি এনআইডির বিপরীতে সিম নিবন্ধনের সংখ্যা ১০টিতে নামিয়ে আনা হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিমের সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায়, সিমটি সেই ব্যক্তির নামে নিবন্ধন করা নয়। একজনের নামের সিম কার্ড অন্যজন ব্যবহার করে অপরাধ করে। এতে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য নির্বাচনের আগে ব্যক্তিপর্যায়ে নিবন্ধন করা সিম কার্ড কমিয়ে আনা হবে।
নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আসেনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আগেও ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে নিয়োগ ও পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি। কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু ও ভালোভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এ বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় উঠেছে। দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধ, জুলাই হত্যাকাণ্ডের মামলার রেকর্ড, তদন্ত অগ্রগতি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া মাদকের অপব্যবহার রোধ, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিনপরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলোর অপতৎপরতা রোধ, পোশাক কারখানা–ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান, সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ নিয়েও আলোচনা হয়।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ঈদের আগে বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড মানুষ-সৃষ্ট দুর্ঘটনা বা নাশকতা ছিল না। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে।
১১ মে ২০২৩
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো সভার চিঠি থেকে জানা যায়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির চিঠি অনুযায়ী, অন্তত ৩১ জন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন—মন্ত্রিপরিষদসচিব; স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব; পররাষ্ট্র, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (সমন্বয় ও সংস্কার), অর্থ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবেরা। এর পাশাপাশি জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিবকেও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর নির্বাহী পরিচালক বা উপযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে সভায় পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডাক অধিদপ্তর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজনস), ঢাকাকেও সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ অক্টোবর ইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করেছে।
কমিশন গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয় এবং একই দিন শিক্ষকদের সঙ্গেও আলোচনা করে ইসি। সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গেও আরও সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো সভার চিঠি থেকে জানা যায়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির চিঠি অনুযায়ী, অন্তত ৩১ জন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন—মন্ত্রিপরিষদসচিব; স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব; পররাষ্ট্র, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (সমন্বয় ও সংস্কার), অর্থ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবেরা। এর পাশাপাশি জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিবকেও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর নির্বাহী পরিচালক বা উপযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে সভায় পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডাক অধিদপ্তর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজনস), ঢাকাকেও সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ অক্টোবর ইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করেছে।
কমিশন গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয় এবং একই দিন শিক্ষকদের সঙ্গেও আলোচনা করে ইসি। সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গেও আরও সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।

ঈদের আগে বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড মানুষ-সৃষ্ট দুর্ঘটনা বা নাশকতা ছিল না। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে।
১১ মে ২০২৩
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
৩ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

ঈদের আগে বঙ্গবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড মানুষ-সৃষ্ট দুর্ঘটনা বা নাশকতা ছিল না। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে।
১১ মে ২০২৩
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে