আজাদুল আদনান, ঢাকা
মাস দেড়েক আগেও রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে গণপরিবহনে দেখা যেত মাস্কের ব্যবহার ও স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা। বর্তমানে সেটা অনেকটা নেই বললেই চলে। যার পেছনে আছে করোনাভাইরাসে মৃত্যু ও সংক্রমণের নিম্নগতি। টানা ১৮ দিন দেশে সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে। গতকাল শুক্রবার মৃত্যুসংখ্যা নেমে এসেছে এক অঙ্কের ঘরে।
এর পাশাপাশি আশা দেখাচ্ছে টিকাদানের গতিও। লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ১৩ শতাংশ মানুষ এখন টিকার আওতায়। টিকা পাওয়া গেলে এই হার আরও অনেক বাড়বে বলে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিশ্বাস করেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রটোকল অনুযায়ী, টানা ৩-৪ সপ্তাহ সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে থাকলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে বলে ধরে নেওয়া হয়। সেই হিসাবে প্রায় ৩ সপ্তাহ ধরে শনাক্তের হার ৫ শতাংশের নিচে হওয়ায় দেশে করোনা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে বলা যায়। তবে এ অবস্থা ধরে রাখাটাই চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে করোনা হানা দেয়। ওই বছরের জুলাই ও আগস্টে ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সীমিত করা হয় সরকারি অফিস-আদালতের কার্যক্রম। তবে কঠোর বিধিনিষেধে
সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে পরিস্থিতি কিছুটা ভালো হতে থাকে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে থেমে যায় প্রথম ঢেউ। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়া খুলে দেওয়া হয় সবকিছু। এমনকি পর্যটনকেন্দ্রগুলোয় ছিল উপচে পড়া ভিড়। যার খেসারত দিতে হয় পরের মাস থেকেই।
মার্চের প্রথম সপ্তাহে আঘাত হানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে অনেকটা বেকায়দায় পড়তে হয় সংশ্লিষ্টদের। গত ৫ এপ্রিল থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত টানা ৫ মাস কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েও থামানো যায়নি রেকর্ড সংক্রমণ ও প্রাণহানি।
সংক্রমণের হার কমার সঙ্গে প্রাণহানিও কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ থেকে নেমে আসে ৫ শতাংশের নিচে। গত ২১ সেপ্টেম্বর ৪ দশমিক ৬৯ শতাংশে নেমে আসে করোনা, যা বর্তমানে ২ শতাংশে চলে এসেছে। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আকাশপথের যোগাযোগ বাড়ছে ইউরোপসহ অন্যান্য অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গেও।
গত ২৪ ঘণ্টায়ও দেশে ২ দশমিক ৭৭ শতাংশ হারে ৬৪৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এক দিনে মৃতের সংখ্যা নেমে এসেছে ৭ জনে, যা গত ৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
করোনার এমন নিম্নগামী প্রভাবে প্রায় ১৮ মাস বন্ধ থাকার পর গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে সরাসরি পাঠদান শুরু হয়েছে স্কুল-কলেজে। আর গত ২৭ সেপ্টেম্বরের পর খুলতে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের তালা।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংক্রমণ কমে গেছে এটি যেমন ঠিক, তেমনি শূন্যের কোঠায় না আসা পর্যন্ত মাস্ক পরা ও স্বাস্থ্যবিধি মানাসহ সচেতন থাকা জরুরি। পাশাপাশি লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী দ্রুত ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার পরামর্শ তাঁদের। অন্যথায় যেকোনো মুহূর্তে পরিস্থিতি পাল্টে যাওয়ার শঙ্কা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্যবিষয়ক কমিটির সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল বলছেন, প্রায় ৩ সপ্তাহ ধরে সংক্রমণ নিম্নমুখী। এটি স্বস্তি দিচ্ছে, বলা চলে অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। তবে যেহেতু এখনো শূন্যের কোঠায় আসেনি, অনেক জেলায় ৫ শতাংশের ওপরে; সে ক্ষেত্রে একেবারে আপ্লুত হওয়ার সুযোগ নেই। তিনি বলেন, স্বস্তির অবস্থা ধরে রাখাটাই চ্যালেঞ্জ। পৃথিবীর বহু দেশে সংক্রমণ কমে আবারও বেড়েছে। অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল ও ইউরোপের দেশগুলো তার সাক্ষী। স্বাস্থ্যবিধি মানার পাশাপাশি দ্রুত টিকার সংস্থান করতে পারলে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা সম্ভব।
এদিকে, নিবন্ধনের মাধ্যমে টিকাদানে কিছুটা ধীরগতি থাকলেও বর্তমানে তা অনেকটা কাটিয়ে ওঠা গেছে। বিশেষ করে দুই দফায় বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ১ কোটি ২৫ লাখের বেশি মানুষকে টিকা দেওয়ায় কমেছে অপেক্ষায় থাকা টিকাপ্রত্যাশীর সংখ্যা।
সরকারি হিসাবমতে, দেশে এখন পর্যন্ত টিকা এসেছে ৬ কোটি ২ লাখ ৯৮ হাজার ৯৪৭ ডোজ। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দুই ডোজ মিলিয়ে টিকা দেওয়া হয়েছে ৫ কোটি ৩৬ লাখ ২৪ হাজার ৫৩৮ জনকে।
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। সে হিসাবে ১৩ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার ৫০৮ জনকে টিকা দিতে হবে। গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে শুরু হয় টিকাদান কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত প্রথম ডোজের আওতায় এসেছে ২৫ দশমিক ৯১ শতাংশ। আর পূর্ণ ডোজ পেয়েছে ১২ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক অধ্যাপক বে-নজির আহমেদ বলেন, ‘আক্রান্ত ও বিদেশগামীদের মাধ্যমে পরিস্থিতি পাল্টে যেতে পারে। এ জন্য আমাদের একটি কর্মকৌশল ঠিক করতে হবে, যাতে কোনোভাবে বেড়ে গেলে দ্রুত সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া সম্ভব হয়।’
মাস দেড়েক আগেও রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে গণপরিবহনে দেখা যেত মাস্কের ব্যবহার ও স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা। বর্তমানে সেটা অনেকটা নেই বললেই চলে। যার পেছনে আছে করোনাভাইরাসে মৃত্যু ও সংক্রমণের নিম্নগতি। টানা ১৮ দিন দেশে সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে। গতকাল শুক্রবার মৃত্যুসংখ্যা নেমে এসেছে এক অঙ্কের ঘরে।
এর পাশাপাশি আশা দেখাচ্ছে টিকাদানের গতিও। লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ১৩ শতাংশ মানুষ এখন টিকার আওতায়। টিকা পাওয়া গেলে এই হার আরও অনেক বাড়বে বলে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিশ্বাস করেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রটোকল অনুযায়ী, টানা ৩-৪ সপ্তাহ সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে থাকলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে বলে ধরে নেওয়া হয়। সেই হিসাবে প্রায় ৩ সপ্তাহ ধরে শনাক্তের হার ৫ শতাংশের নিচে হওয়ায় দেশে করোনা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে বলা যায়। তবে এ অবস্থা ধরে রাখাটাই চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে করোনা হানা দেয়। ওই বছরের জুলাই ও আগস্টে ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সীমিত করা হয় সরকারি অফিস-আদালতের কার্যক্রম। তবে কঠোর বিধিনিষেধে
সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে পরিস্থিতি কিছুটা ভালো হতে থাকে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে থেমে যায় প্রথম ঢেউ। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়া খুলে দেওয়া হয় সবকিছু। এমনকি পর্যটনকেন্দ্রগুলোয় ছিল উপচে পড়া ভিড়। যার খেসারত দিতে হয় পরের মাস থেকেই।
মার্চের প্রথম সপ্তাহে আঘাত হানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে অনেকটা বেকায়দায় পড়তে হয় সংশ্লিষ্টদের। গত ৫ এপ্রিল থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত টানা ৫ মাস কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েও থামানো যায়নি রেকর্ড সংক্রমণ ও প্রাণহানি।
সংক্রমণের হার কমার সঙ্গে প্রাণহানিও কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ থেকে নেমে আসে ৫ শতাংশের নিচে। গত ২১ সেপ্টেম্বর ৪ দশমিক ৬৯ শতাংশে নেমে আসে করোনা, যা বর্তমানে ২ শতাংশে চলে এসেছে। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আকাশপথের যোগাযোগ বাড়ছে ইউরোপসহ অন্যান্য অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গেও।
গত ২৪ ঘণ্টায়ও দেশে ২ দশমিক ৭৭ শতাংশ হারে ৬৪৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এক দিনে মৃতের সংখ্যা নেমে এসেছে ৭ জনে, যা গত ৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
করোনার এমন নিম্নগামী প্রভাবে প্রায় ১৮ মাস বন্ধ থাকার পর গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে সরাসরি পাঠদান শুরু হয়েছে স্কুল-কলেজে। আর গত ২৭ সেপ্টেম্বরের পর খুলতে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের তালা।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংক্রমণ কমে গেছে এটি যেমন ঠিক, তেমনি শূন্যের কোঠায় না আসা পর্যন্ত মাস্ক পরা ও স্বাস্থ্যবিধি মানাসহ সচেতন থাকা জরুরি। পাশাপাশি লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী দ্রুত ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার পরামর্শ তাঁদের। অন্যথায় যেকোনো মুহূর্তে পরিস্থিতি পাল্টে যাওয়ার শঙ্কা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্যবিষয়ক কমিটির সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল বলছেন, প্রায় ৩ সপ্তাহ ধরে সংক্রমণ নিম্নমুখী। এটি স্বস্তি দিচ্ছে, বলা চলে অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। তবে যেহেতু এখনো শূন্যের কোঠায় আসেনি, অনেক জেলায় ৫ শতাংশের ওপরে; সে ক্ষেত্রে একেবারে আপ্লুত হওয়ার সুযোগ নেই। তিনি বলেন, স্বস্তির অবস্থা ধরে রাখাটাই চ্যালেঞ্জ। পৃথিবীর বহু দেশে সংক্রমণ কমে আবারও বেড়েছে। অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল ও ইউরোপের দেশগুলো তার সাক্ষী। স্বাস্থ্যবিধি মানার পাশাপাশি দ্রুত টিকার সংস্থান করতে পারলে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা সম্ভব।
এদিকে, নিবন্ধনের মাধ্যমে টিকাদানে কিছুটা ধীরগতি থাকলেও বর্তমানে তা অনেকটা কাটিয়ে ওঠা গেছে। বিশেষ করে দুই দফায় বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ১ কোটি ২৫ লাখের বেশি মানুষকে টিকা দেওয়ায় কমেছে অপেক্ষায় থাকা টিকাপ্রত্যাশীর সংখ্যা।
সরকারি হিসাবমতে, দেশে এখন পর্যন্ত টিকা এসেছে ৬ কোটি ২ লাখ ৯৮ হাজার ৯৪৭ ডোজ। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দুই ডোজ মিলিয়ে টিকা দেওয়া হয়েছে ৫ কোটি ৩৬ লাখ ২৪ হাজার ৫৩৮ জনকে।
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। সে হিসাবে ১৩ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার ৫০৮ জনকে টিকা দিতে হবে। গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে শুরু হয় টিকাদান কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত প্রথম ডোজের আওতায় এসেছে ২৫ দশমিক ৯১ শতাংশ। আর পূর্ণ ডোজ পেয়েছে ১২ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক অধ্যাপক বে-নজির আহমেদ বলেন, ‘আক্রান্ত ও বিদেশগামীদের মাধ্যমে পরিস্থিতি পাল্টে যেতে পারে। এ জন্য আমাদের একটি কর্মকৌশল ঠিক করতে হবে, যাতে কোনোভাবে বেড়ে গেলে দ্রুত সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া সম্ভব হয়।’
বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য ফের উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। আগামী ৬ বছরের ব্যবধানে দেশটি বাংলাদেশ থেকে ১২ লাখ শ্রমিক নেবে বলে আশা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। তাঁদের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক নেবে বিনা খরচে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকায় এবার বিদ্যুৎ-চালিত (ইলেকট্রিক) বাস নামানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ জন্য আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের একটি প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে পাঠানো এই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, প্রকল্পে ৪০০ বিদ্যুৎ-চালিত বাস কেনা হবে। এসব বাসের ডিপো...
৪ ঘণ্টা আগেধানের শীষের মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেনের দায়েরকৃত নির্বাচনী মামলার রায় ও নির্বাচন কমিশনের আপিল দায়ের না করা বিষয়ে কোন আইনি জটিলতা আছে কিনা-সে বিষয়ে আইন ও বিচার বিভাগে চিঠি দিয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়।
৭ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের দাম জুলাই থেকে ২০ শতাংশ কমছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব। তিনি বলেছেন, ‘মূল্য এ বছরের জুলাই মাস থেকে ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী (আইএসপি) ও আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) স্তরে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ হারে কমানো হবে।’
৭ ঘণ্টা আগে