নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলন করবে করুক, কিন্তু কোনো ধরনের দুর্বৃত্তায়ন করলে আমরা ছেড়ে দেব না।’ আজ শনিবার দুপুরে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আইনজীবী মহাসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। আইনজীবী মহাসমাবেশে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক সভাপতিত্ব করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আন্দোলনের নামে মাঠে নামতে চায় বিএনপি, জামায়াতসহ আরও অনেকেই। তারা আন্দোলন করুক, আমাদের কোনো ব্যাপারে কথা নাই। কিন্তু তারা যদি আবার কোনোরকম অগ্নি-সন্ত্রাস, ধ্বংসাত্মক কাজ করে, যদি কোনো ধরনের দুর্বৃত্তপরায়ণ কাজ করে, তাহলে আমরা ছেড়ে দেব না। এটাও বাস্তবতা।’
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর মানুষের ভাগ্য ফিরতে শুরু করেছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বাংলাদেশ ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬, এরপর ২০০১ থেকে ২০০৮—এই ২৯টা বছর এ দেশের মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয় নাই। যারা ক্ষমতায় ছিল, নিজের ভাগ্য গড়তে ব্যস্ত ছিল, দেশের মানুষের জন্য না। একমাত্র আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় এসেছে, দেশের মানুষের ভাগ্য ফিরতে শুরু করেছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক চেতনার দেশ। এখানে স্বাধীনভাবে যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে। আমি যার জন্য বলেছি—ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। কাজেই এ ক্ষেত্রেও কেউ কারও ধর্মের ওপর আঘাত হানবে না। বাংলাদেশে এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে তাতে বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই দেশের মানুষের মানবাধিকার সুরক্ষিত থাকুক, ন্যায়বিচার নিশ্চিত হোক। আমাদের মতো যেন ৩৫ বছর না লাগে বিচার পাওয়ার (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার)। দ্রুত বিচার যাতে সম্পন্ন হয়, আমি সেই আহ্বান করছি।’
আইনজীবীদের মানুষের পাশে থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেখানে অন্যায় দেখবেন, অবশ্যই সেই অন্যায়কারীরা ডাতে যথাযথ সাজা পায়, তার জন্য আপনারা শুধু প্র্যাকটিস করলে হবে না, মানুষের পাশে দাঁড়াবেন।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলন করবে করুক, কিন্তু কোনো ধরনের দুর্বৃত্তায়ন করলে আমরা ছেড়ে দেব না।’ আজ শনিবার দুপুরে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আইনজীবী মহাসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। আইনজীবী মহাসমাবেশে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক সভাপতিত্ব করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আন্দোলনের নামে মাঠে নামতে চায় বিএনপি, জামায়াতসহ আরও অনেকেই। তারা আন্দোলন করুক, আমাদের কোনো ব্যাপারে কথা নাই। কিন্তু তারা যদি আবার কোনোরকম অগ্নি-সন্ত্রাস, ধ্বংসাত্মক কাজ করে, যদি কোনো ধরনের দুর্বৃত্তপরায়ণ কাজ করে, তাহলে আমরা ছেড়ে দেব না। এটাও বাস্তবতা।’
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর মানুষের ভাগ্য ফিরতে শুরু করেছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বাংলাদেশ ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬, এরপর ২০০১ থেকে ২০০৮—এই ২৯টা বছর এ দেশের মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয় নাই। যারা ক্ষমতায় ছিল, নিজের ভাগ্য গড়তে ব্যস্ত ছিল, দেশের মানুষের জন্য না। একমাত্র আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় এসেছে, দেশের মানুষের ভাগ্য ফিরতে শুরু করেছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক চেতনার দেশ। এখানে স্বাধীনভাবে যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে। আমি যার জন্য বলেছি—ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। কাজেই এ ক্ষেত্রেও কেউ কারও ধর্মের ওপর আঘাত হানবে না। বাংলাদেশে এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে তাতে বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই দেশের মানুষের মানবাধিকার সুরক্ষিত থাকুক, ন্যায়বিচার নিশ্চিত হোক। আমাদের মতো যেন ৩৫ বছর না লাগে বিচার পাওয়ার (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার)। দ্রুত বিচার যাতে সম্পন্ন হয়, আমি সেই আহ্বান করছি।’
আইনজীবীদের মানুষের পাশে থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেখানে অন্যায় দেখবেন, অবশ্যই সেই অন্যায়কারীরা ডাতে যথাযথ সাজা পায়, তার জন্য আপনারা শুধু প্র্যাকটিস করলে হবে না, মানুষের পাশে দাঁড়াবেন।’
ঐকমত্য কমিশনের মতামতের অপেক্ষা করা হবে কি না—সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি নাসির বলেন, ‘আশু বাস্তবায়নযোগ্য, যেগুলো ইমার্জেন্সি রয়েছে যেগুলো আমরা করে ফেলতে পারব, নির্বাচনের আগে করা সম্ভব সেগুলো করে ফেলব। ঐকমত্য কমিশন থেকে বলবে কখন, কীভাবে তাঁরা করবেন। সেটা আমাদের হাতে নেই।
২৩ মিনিট আগেটাস্কফোর্সের কার্যপরিধি সম্পর্কে গেজেটে বলা হয়, আইসিটি খাতে অনিয়ম ও অপব্যবস্থাপনার তদন্ত এবং আইসিটি শ্বেতপত্র প্রকাশের নিমিত্তে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি বিভাগের বিগত সরকারের সময়ে সম্পাদিত সব ধরনের চুক্তি এবং প্রকল্পের ডিপিপি, সব অডিট রিপোর্ট...
২ ঘণ্টা আগেগত ৫৩ বছর ধরে বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থায় গণতন্ত্রের ঘাটতির কারণে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ, ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ দুটি প্রকল্পে অর্থায়ন করবে বিশ্ব ব্যাংক। এ লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে দুটি চুক্তি সই করেছে সরকার। গতকাল বুধবার বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে