নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
আজ রোববার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে টিআইবি ও আর্টিকেল নাইনটিন আয়োজিত ‘খসড়া ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৪: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ইফতেখারুজ্জামান।
ডেটা অথোরিটি নয়, স্বাধীন ব্যক্তিগত তথ্য কমিশন গঠনের পরামর্শ দিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এখানে জাতীয় স্বার্থ ও সরকারের স্বার্থ একাকার হয়ে যায়। সরকারি স্বার্থকে জনস্বার্থ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তথ্যের প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে আইনি কাঠামো থাকতে হবে। আমরা মনে করি যে, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে যে আইনটি করা হচ্ছে, সেই আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। আমরা সেটি চাই না।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনের খসড়ায় আগের চেয়ে জনসম্পৃক্ততা সুযোগ বেশি রাখা হয়েছে জানিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘টিআইবির অনেক পরামর্শ কর্তৃপক্ষ আমলে নিয়েছে। তারপরও বেশ কিছু উপাদান রয়ে গেছে, এতে ব্যক্তির তথ্য সুরক্ষার নামে ব্যক্তির তথ্য নিয়ন্ত্রণের ঝুঁকি রয়েছে গেছে। এই আইনটি যেন সত্যিকার অর্থে মানবাধিকার সুরক্ষার পাশাপাশি যুগোপযোগী হয়, মূল লক্ষ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা সেটি যেন হয়, আমাদের এটিই প্রত্যাশা।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, আইনটিতে মৌলিক জায়গাগুলোতে আরও বেশি জটিলতা হয়েছে। সাংবিধানিক বা মৌলিক যে মানবাধিকারের অঙ্গীকার তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়নি। এটি আমাদের গর্বের বিষয় হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু ব্যক্তির সংজ্ঞা এবং ব্যক্তিগত তথ্যের সংজ্ঞার মধ্যে এখনো ধোঁয়াশা আছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা গুরুত্ব পেতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য কি, সেটি সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
কমিশন গঠন করলেই আসলে সমাধান হবে কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, কাগজে কলমে অন্তত পাই। আসলে কমিশন নামে আমাদের যে সকল সংস্থাগুলো আছে, সবগুলোই কিন্তু মোটামুটিভাবে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত। তারপরও আমরা চাই অন্তত আইনে কমিশন হোক।
সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য বেহাতের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, তথ্য বেহাত প্রতিরোধ ও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারের দায়িত্ব। এ জন্য যারা দায়ী তাদেরকে জবাবদিহিতায় আনাও সরকারের দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে দুটি বিষয় থাকতে পারে-তা হচ্ছে সক্ষমতা ও সদিচ্ছার ঘাটতির কারণেই এসব হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। জবাবদিহিতার আওতায় আনা না হলে প্রতিকার পাওয়ার সম্ভাবনা ক্রমাগতভাবে সংকুচিত হতে থাকে।
প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে আর্টিকেল নাইনটিনের আঞ্চলিক পরিচালক (বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়া) শেখ মনজুর-ই-আলম বলেন, সব ধরনের ডেটা স্থানীয় পর্যায়ে সংগ্রহ করার পদক্ষেপ থেকে সরে আসা উচিত। ডেটা ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে রাখার সক্ষমতা সরকারের আছে কিনা, সেটি দেখতে হবে। ডেটার স্থানীয়করণ সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণ্ন করতে পারে। দেশের মধ্যে তথ্য রাখলে নাগরিকের গোপনীয়তা ক্ষুণ্ন হবে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে। কারণ বিভিন্নমুখী স্বার্থান্বেষী মহল থাকে। ডেটা অবশ্যই দেশের মধ্যে সংরক্ষণ করার বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত না।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন দিয়ে মানুষকে নজরদারি নয়, সুরক্ষা দিতে হবে জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বলা হচ্ছে এই আইন যেদিন থেকে কার্যকর হবে, সেদিন থেকে মেনে নিতে হবে। কিন্তু ব্যক্তিগত তথ্য স্থানীয়করণের সক্ষমতা বাংলাদেশের সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানগুলোর নেই। এটি ধাপে ধাপে করতে হবে।

ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
আজ রোববার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে টিআইবি ও আর্টিকেল নাইনটিন আয়োজিত ‘খসড়া ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৪: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ইফতেখারুজ্জামান।
ডেটা অথোরিটি নয়, স্বাধীন ব্যক্তিগত তথ্য কমিশন গঠনের পরামর্শ দিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এখানে জাতীয় স্বার্থ ও সরকারের স্বার্থ একাকার হয়ে যায়। সরকারি স্বার্থকে জনস্বার্থ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তথ্যের প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে আইনি কাঠামো থাকতে হবে। আমরা মনে করি যে, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে যে আইনটি করা হচ্ছে, সেই আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। আমরা সেটি চাই না।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনের খসড়ায় আগের চেয়ে জনসম্পৃক্ততা সুযোগ বেশি রাখা হয়েছে জানিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘টিআইবির অনেক পরামর্শ কর্তৃপক্ষ আমলে নিয়েছে। তারপরও বেশ কিছু উপাদান রয়ে গেছে, এতে ব্যক্তির তথ্য সুরক্ষার নামে ব্যক্তির তথ্য নিয়ন্ত্রণের ঝুঁকি রয়েছে গেছে। এই আইনটি যেন সত্যিকার অর্থে মানবাধিকার সুরক্ষার পাশাপাশি যুগোপযোগী হয়, মূল লক্ষ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা সেটি যেন হয়, আমাদের এটিই প্রত্যাশা।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, আইনটিতে মৌলিক জায়গাগুলোতে আরও বেশি জটিলতা হয়েছে। সাংবিধানিক বা মৌলিক যে মানবাধিকারের অঙ্গীকার তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়নি। এটি আমাদের গর্বের বিষয় হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু ব্যক্তির সংজ্ঞা এবং ব্যক্তিগত তথ্যের সংজ্ঞার মধ্যে এখনো ধোঁয়াশা আছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা গুরুত্ব পেতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য কি, সেটি সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
কমিশন গঠন করলেই আসলে সমাধান হবে কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, কাগজে কলমে অন্তত পাই। আসলে কমিশন নামে আমাদের যে সকল সংস্থাগুলো আছে, সবগুলোই কিন্তু মোটামুটিভাবে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত। তারপরও আমরা চাই অন্তত আইনে কমিশন হোক।
সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য বেহাতের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, তথ্য বেহাত প্রতিরোধ ও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারের দায়িত্ব। এ জন্য যারা দায়ী তাদেরকে জবাবদিহিতায় আনাও সরকারের দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে দুটি বিষয় থাকতে পারে-তা হচ্ছে সক্ষমতা ও সদিচ্ছার ঘাটতির কারণেই এসব হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। জবাবদিহিতার আওতায় আনা না হলে প্রতিকার পাওয়ার সম্ভাবনা ক্রমাগতভাবে সংকুচিত হতে থাকে।
প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে আর্টিকেল নাইনটিনের আঞ্চলিক পরিচালক (বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়া) শেখ মনজুর-ই-আলম বলেন, সব ধরনের ডেটা স্থানীয় পর্যায়ে সংগ্রহ করার পদক্ষেপ থেকে সরে আসা উচিত। ডেটা ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে রাখার সক্ষমতা সরকারের আছে কিনা, সেটি দেখতে হবে। ডেটার স্থানীয়করণ সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণ্ন করতে পারে। দেশের মধ্যে তথ্য রাখলে নাগরিকের গোপনীয়তা ক্ষুণ্ন হবে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে। কারণ বিভিন্নমুখী স্বার্থান্বেষী মহল থাকে। ডেটা অবশ্যই দেশের মধ্যে সংরক্ষণ করার বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত না।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন দিয়ে মানুষকে নজরদারি নয়, সুরক্ষা দিতে হবে জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বলা হচ্ছে এই আইন যেদিন থেকে কার্যকর হবে, সেদিন থেকে মেনে নিতে হবে। কিন্তু ব্যক্তিগত তথ্য স্থানীয়করণের সক্ষমতা বাংলাদেশের সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানগুলোর নেই। এটি ধাপে ধাপে করতে হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
আজ রোববার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে টিআইবি ও আর্টিকেল নাইনটিন আয়োজিত ‘খসড়া ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৪: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ইফতেখারুজ্জামান।
ডেটা অথোরিটি নয়, স্বাধীন ব্যক্তিগত তথ্য কমিশন গঠনের পরামর্শ দিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এখানে জাতীয় স্বার্থ ও সরকারের স্বার্থ একাকার হয়ে যায়। সরকারি স্বার্থকে জনস্বার্থ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তথ্যের প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে আইনি কাঠামো থাকতে হবে। আমরা মনে করি যে, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে যে আইনটি করা হচ্ছে, সেই আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। আমরা সেটি চাই না।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনের খসড়ায় আগের চেয়ে জনসম্পৃক্ততা সুযোগ বেশি রাখা হয়েছে জানিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘টিআইবির অনেক পরামর্শ কর্তৃপক্ষ আমলে নিয়েছে। তারপরও বেশ কিছু উপাদান রয়ে গেছে, এতে ব্যক্তির তথ্য সুরক্ষার নামে ব্যক্তির তথ্য নিয়ন্ত্রণের ঝুঁকি রয়েছে গেছে। এই আইনটি যেন সত্যিকার অর্থে মানবাধিকার সুরক্ষার পাশাপাশি যুগোপযোগী হয়, মূল লক্ষ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা সেটি যেন হয়, আমাদের এটিই প্রত্যাশা।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, আইনটিতে মৌলিক জায়গাগুলোতে আরও বেশি জটিলতা হয়েছে। সাংবিধানিক বা মৌলিক যে মানবাধিকারের অঙ্গীকার তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়নি। এটি আমাদের গর্বের বিষয় হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু ব্যক্তির সংজ্ঞা এবং ব্যক্তিগত তথ্যের সংজ্ঞার মধ্যে এখনো ধোঁয়াশা আছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা গুরুত্ব পেতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য কি, সেটি সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
কমিশন গঠন করলেই আসলে সমাধান হবে কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, কাগজে কলমে অন্তত পাই। আসলে কমিশন নামে আমাদের যে সকল সংস্থাগুলো আছে, সবগুলোই কিন্তু মোটামুটিভাবে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত। তারপরও আমরা চাই অন্তত আইনে কমিশন হোক।
সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য বেহাতের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, তথ্য বেহাত প্রতিরোধ ও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারের দায়িত্ব। এ জন্য যারা দায়ী তাদেরকে জবাবদিহিতায় আনাও সরকারের দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে দুটি বিষয় থাকতে পারে-তা হচ্ছে সক্ষমতা ও সদিচ্ছার ঘাটতির কারণেই এসব হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। জবাবদিহিতার আওতায় আনা না হলে প্রতিকার পাওয়ার সম্ভাবনা ক্রমাগতভাবে সংকুচিত হতে থাকে।
প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে আর্টিকেল নাইনটিনের আঞ্চলিক পরিচালক (বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়া) শেখ মনজুর-ই-আলম বলেন, সব ধরনের ডেটা স্থানীয় পর্যায়ে সংগ্রহ করার পদক্ষেপ থেকে সরে আসা উচিত। ডেটা ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে রাখার সক্ষমতা সরকারের আছে কিনা, সেটি দেখতে হবে। ডেটার স্থানীয়করণ সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণ্ন করতে পারে। দেশের মধ্যে তথ্য রাখলে নাগরিকের গোপনীয়তা ক্ষুণ্ন হবে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে। কারণ বিভিন্নমুখী স্বার্থান্বেষী মহল থাকে। ডেটা অবশ্যই দেশের মধ্যে সংরক্ষণ করার বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত না।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন দিয়ে মানুষকে নজরদারি নয়, সুরক্ষা দিতে হবে জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বলা হচ্ছে এই আইন যেদিন থেকে কার্যকর হবে, সেদিন থেকে মেনে নিতে হবে। কিন্তু ব্যক্তিগত তথ্য স্থানীয়করণের সক্ষমতা বাংলাদেশের সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানগুলোর নেই। এটি ধাপে ধাপে করতে হবে।

ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
আজ রোববার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে টিআইবি ও আর্টিকেল নাইনটিন আয়োজিত ‘খসড়া ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৪: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ইফতেখারুজ্জামান।
ডেটা অথোরিটি নয়, স্বাধীন ব্যক্তিগত তথ্য কমিশন গঠনের পরামর্শ দিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এখানে জাতীয় স্বার্থ ও সরকারের স্বার্থ একাকার হয়ে যায়। সরকারি স্বার্থকে জনস্বার্থ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তথ্যের প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে আইনি কাঠামো থাকতে হবে। আমরা মনে করি যে, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে যে আইনটি করা হচ্ছে, সেই আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। আমরা সেটি চাই না।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনের খসড়ায় আগের চেয়ে জনসম্পৃক্ততা সুযোগ বেশি রাখা হয়েছে জানিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘টিআইবির অনেক পরামর্শ কর্তৃপক্ষ আমলে নিয়েছে। তারপরও বেশ কিছু উপাদান রয়ে গেছে, এতে ব্যক্তির তথ্য সুরক্ষার নামে ব্যক্তির তথ্য নিয়ন্ত্রণের ঝুঁকি রয়েছে গেছে। এই আইনটি যেন সত্যিকার অর্থে মানবাধিকার সুরক্ষার পাশাপাশি যুগোপযোগী হয়, মূল লক্ষ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা সেটি যেন হয়, আমাদের এটিই প্রত্যাশা।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, আইনটিতে মৌলিক জায়গাগুলোতে আরও বেশি জটিলতা হয়েছে। সাংবিধানিক বা মৌলিক যে মানবাধিকারের অঙ্গীকার তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়নি। এটি আমাদের গর্বের বিষয় হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু ব্যক্তির সংজ্ঞা এবং ব্যক্তিগত তথ্যের সংজ্ঞার মধ্যে এখনো ধোঁয়াশা আছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা গুরুত্ব পেতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য কি, সেটি সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
কমিশন গঠন করলেই আসলে সমাধান হবে কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, কাগজে কলমে অন্তত পাই। আসলে কমিশন নামে আমাদের যে সকল সংস্থাগুলো আছে, সবগুলোই কিন্তু মোটামুটিভাবে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত। তারপরও আমরা চাই অন্তত আইনে কমিশন হোক।
সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য বেহাতের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, তথ্য বেহাত প্রতিরোধ ও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারের দায়িত্ব। এ জন্য যারা দায়ী তাদেরকে জবাবদিহিতায় আনাও সরকারের দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে দুটি বিষয় থাকতে পারে-তা হচ্ছে সক্ষমতা ও সদিচ্ছার ঘাটতির কারণেই এসব হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। জবাবদিহিতার আওতায় আনা না হলে প্রতিকার পাওয়ার সম্ভাবনা ক্রমাগতভাবে সংকুচিত হতে থাকে।
প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে আর্টিকেল নাইনটিনের আঞ্চলিক পরিচালক (বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়া) শেখ মনজুর-ই-আলম বলেন, সব ধরনের ডেটা স্থানীয় পর্যায়ে সংগ্রহ করার পদক্ষেপ থেকে সরে আসা উচিত। ডেটা ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে রাখার সক্ষমতা সরকারের আছে কিনা, সেটি দেখতে হবে। ডেটার স্থানীয়করণ সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণ্ন করতে পারে। দেশের মধ্যে তথ্য রাখলে নাগরিকের গোপনীয়তা ক্ষুণ্ন হবে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে। কারণ বিভিন্নমুখী স্বার্থান্বেষী মহল থাকে। ডেটা অবশ্যই দেশের মধ্যে সংরক্ষণ করার বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত না।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন দিয়ে মানুষকে নজরদারি নয়, সুরক্ষা দিতে হবে জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বলা হচ্ছে এই আইন যেদিন থেকে কার্যকর হবে, সেদিন থেকে মেনে নিতে হবে। কিন্তু ব্যক্তিগত তথ্য স্থানীয়করণের সক্ষমতা বাংলাদেশের সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানগুলোর নেই। এটি ধাপে ধাপে করতে হবে।

ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
২২ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে আদালতের বারান্দায় মারধর করা হয়েছে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেপ্তার খায়রুল বাশারের জামিন আবেদন শুনানির জন্য তাঁকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। তাঁকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরির পাশাপাশি মূল সড়ক ব্যবহার না করে কৌশলে অন্য পথ দিয়ে এজলাসে তোলার চেষ্টা করে পুলিশ।
ওই পথ ধরে এজলাসের দরজায় পৌঁছানোর সময় হঠাৎ কয়েকজন ব্যক্তি খায়রুল বাশারের ওপর হামলা চালান। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হস্তক্ষেপ করে খায়রুল বাশারকে এজলাসের ভেতরে নিয়ে যায়।
পরে ৯৯টি মামলায় জামিন শুনানি করেন তাঁর আইনজীবীরা। আদালত ১৪ মামলায় জামিন দেন। অন্য ৭৫ মামলায় জামিন নামঞ্জুর করেন অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান।
বিদেশে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে তিন শর বেশি মামলা রয়েছে।
গত ১৪ জুলাই খায়রুল বাশারকে আটক করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাঁকে শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কয়েক মামলায় তাঁকে রিমান্ডেও নেওয়া হয়।
খায়রুল বাশারকে আজ আদালতে হাজির করা হবে জেনে বেশ কয়েকজন অভিযোগকারী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরাই সুযোগ বুঝে তাঁর ওপর হামলা করেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে আদালতের বারান্দায় মারধর করা হয়েছে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেপ্তার খায়রুল বাশারের জামিন আবেদন শুনানির জন্য তাঁকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। তাঁকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরির পাশাপাশি মূল সড়ক ব্যবহার না করে কৌশলে অন্য পথ দিয়ে এজলাসে তোলার চেষ্টা করে পুলিশ।
ওই পথ ধরে এজলাসের দরজায় পৌঁছানোর সময় হঠাৎ কয়েকজন ব্যক্তি খায়রুল বাশারের ওপর হামলা চালান। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হস্তক্ষেপ করে খায়রুল বাশারকে এজলাসের ভেতরে নিয়ে যায়।
পরে ৯৯টি মামলায় জামিন শুনানি করেন তাঁর আইনজীবীরা। আদালত ১৪ মামলায় জামিন দেন। অন্য ৭৫ মামলায় জামিন নামঞ্জুর করেন অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান।
বিদেশে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে তিন শর বেশি মামলা রয়েছে।
গত ১৪ জুলাই খায়রুল বাশারকে আটক করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাঁকে শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কয়েক মামলায় তাঁকে রিমান্ডেও নেওয়া হয়।
খায়রুল বাশারকে আজ আদালতে হাজির করা হবে জেনে বেশ কয়েকজন অভিযোগকারী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরাই সুযোগ বুঝে তাঁর ওপর হামলা করেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
২৮ এপ্রিল ২০২৪
রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
২২ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণকাজ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক স্বপন কুমার রায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ বাচ্চু মিয়া, সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মো. ছাবের আলী, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শামস জাভেদ এবং মেসার্স নির্মাণ প্রকৌশলের মালিক আবু সাইদ খান।
মামলার এজাহার বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রতারণার মাধ্যমে গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলার কাজ সম্পন্ন না করেই বিল উত্তোলন করেছেন। এভাবে তাঁরা ১ কোটি ২২ লাখ ১৯ হাজার ৮০৬ টাকা আত্মসাৎ করেন।
ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রতারণা ও জালজালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করার, আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় মামলা দায়ে করা হয়েছে।
গত ৮ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়টির বিল্ডিংয়ে নির্মাণকাজ সম্পন্ন না করে অতিরিক্ত বিল পরিশোধের অভিযোগে একটি দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদের নেতৃত্বে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালায় দুদক। দুদকের অভিযানে অভিযোগর সত্যতা থাকায় কমিশন মামলা অনুমোদন করে।

রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক স্বপন কুমার রায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ বাচ্চু মিয়া, সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মো. ছাবের আলী, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শামস জাভেদ এবং মেসার্স নির্মাণ প্রকৌশলের মালিক আবু সাইদ খান।
মামলার এজাহার বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রতারণার মাধ্যমে গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলার কাজ সম্পন্ন না করেই বিল উত্তোলন করেছেন। এভাবে তাঁরা ১ কোটি ২২ লাখ ১৯ হাজার ৮০৬ টাকা আত্মসাৎ করেন।
ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রতারণা ও জালজালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করার, আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় মামলা দায়ে করা হয়েছে।
গত ৮ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়টির বিল্ডিংয়ে নির্মাণকাজ সম্পন্ন না করে অতিরিক্ত বিল পরিশোধের অভিযোগে একটি দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদের নেতৃত্বে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালায় দুদক। দুদকের অভিযানে অভিযোগর সত্যতা থাকায় কমিশন মামলা অনুমোদন করে।

ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
২৮ এপ্রিল ২০২৪
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
৩ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
২২ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
আজ মঙ্গলবার পৃথক শুনানি শেষে এদিন ধার্য করেন বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী। তিনি শুনানিতে বলেন, ‘ইনুর বিরুদ্ধে আনা কোনো অভিযোগই সত্য নয়। কারণ, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় তিনি কোনো এমপি-মন্ত্রী ছিলেন না। অথচ তাঁকে সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটির আওতায় এনেছে প্রসিকিউশন।’ তিনি ইনুর অব্যাহতির আবেদন জানান।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম শুনানিতে বলেন, ‘১৪ দলীয় জোটের শরিক নেতা ছিলেন হাসানুল হক ইনু। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার সঙ্গে সব পরিকল্পনায় ছিলেন জোট নেতারা। শেখ হাসিনার সঙ্গে ইনুর কথোপকথনের মাধ্যমেও কমান্ড রেসপনসিবিলিটি প্রমাণ করে।’
এদিকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী ও কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তিনি চার আসামির অব্যাহতির আবেদন করেন।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে গত ২৫ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়। তবে আসামিরা সবাই পলাতক থাকায় ওই অভিযোগ আমলে নিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
আজ মঙ্গলবার পৃথক শুনানি শেষে এদিন ধার্য করেন বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী। তিনি শুনানিতে বলেন, ‘ইনুর বিরুদ্ধে আনা কোনো অভিযোগই সত্য নয়। কারণ, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় তিনি কোনো এমপি-মন্ত্রী ছিলেন না। অথচ তাঁকে সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটির আওতায় এনেছে প্রসিকিউশন।’ তিনি ইনুর অব্যাহতির আবেদন জানান।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম শুনানিতে বলেন, ‘১৪ দলীয় জোটের শরিক নেতা ছিলেন হাসানুল হক ইনু। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার সঙ্গে সব পরিকল্পনায় ছিলেন জোট নেতারা। শেখ হাসিনার সঙ্গে ইনুর কথোপকথনের মাধ্যমেও কমান্ড রেসপনসিবিলিটি প্রমাণ করে।’
এদিকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী ও কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তিনি চার আসামির অব্যাহতির আবেদন করেন।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে গত ২৫ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়। তবে আসামিরা সবাই পলাতক থাকায় ওই অভিযোগ আমলে নিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
২৮ এপ্রিল ২০২৪
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার নামে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনটি ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
২৮ এপ্রিল ২০২৪
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
২২ মিনিট আগে