কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
সমুদ্র সচেতনতায় একটি প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। এ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশকে ক্রিমারিও নামে একটি সফটওয়্যার দিতে চায় তারা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ড সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সফররত ইইউর ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল (আইপিএস)বিষয়ক বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক বিটের সাংবাদিকদের সংগঠন ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিক্যাব) সঙ্গে মতবিনিময় করেন গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন। বাংলাদেশে তিন দিনের সফর শেষে আজ রাতেই তাঁর ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস এবং সূচনা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মঈনুদ্দিন।
সূচনা বক্তব্যে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইইউর আগ্রহের কারণ নিয়ে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘মানুষ বলে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ, কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলে ইইউর প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস। ইইউতে বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৪০ শতাংশ আসে এই অঞ্চল থেকে। ২০৩০-এর মধ্যে এই অঞ্চলের প্রায় ২০০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমা থেকে বের হয়ে মধ্যবিত্তে পরিণত হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ থাকবে।’
এগুলোর বাইরে এই অঞ্চল শৃঙ্খলা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে উল্লেখ করে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘কৌশলগত প্রতিযোগিতা বাড়ছে। আর এর প্রভাব আমরা পুরো বিশ্বে দেখছি। এখানে স্থল ও সমুদ্রসীমা নিয়ে সংঘাত রয়েছে। আর এই অঞ্চলে বড় শক্তির দেশগুলোর মধ্যে আস্থার অভাব রয়েছে। বাংলাদেশের মতো ইইউ চায় আঞ্চলিক শৃঙ্খলামুক্ত ও নিয়মের ভিত্তিতে বজায় থাকুক। এই অঞ্চলে আমাদের বড় অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে।’
আইপিএসে ইইউর সাতটি অগ্রাধিকার রয়েছে জানিয়ে বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল বলেন, ‘আমরা এখানে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধি চাই। সমুদ্রে সুশাসন এবং ডিজিটাল সুশাসন অংশীদারত্বের মতো বিষয়গুলোও চাই। সমুদ্রে সুশাসন বলতে অবৈধ মাছ শিকার বন্ধ, সমুদ্রে দূষণ রোধ, সন্ত্রাসবাদ রোধ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের আনক্লজ বাস্তবায়নের কথা বলছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আনক্লজ মেনে চলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি উদাহরণ।’
অগ্রাধিকারভুক্ত অন্যতম একটি বিষয় কানেকটিভিটি হলো আইপিএসের মূল ভিত্তি। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা ইইউর আরেকটি অগ্রাধিকার। বিশেষ দূত বলেন, ‘আমরা এখানে আমাদের উপস্থিতি শক্তিশালী করতে চাই। আমরা এরই মধ্যে আমাদের মিশন ভারত সাগরে মোতায়েন করেছি। এ ছাড়া কো-অর্ডিনেটেড মেরিটাইম প্রেজেন্স নামে আরেকটি অপারেশন এখানে নামানো হয়েছে। এসব কার্যক্রম সমুদ্রে সচেতনতা বাড়াতে চালানো হচ্ছে।’
নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা নিয়ে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘এখানে আমাদের বেশ কিছু কার্যক্রম চলছে। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করছি, যার মাধ্যমে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী সমুদ্রে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে পারবে। এর মাধ্যমে মাদক পাচার, অবৈধ মাছ শিকার থেকে শুরু করে অবৈধ অভিবাসনসহ পুরো সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে নজরদারি করতে পারবে। এর সঙ্গে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা উন্নয়নেরও সুযোগ রয়েছে।’
ইইউ একই চিন্তাধারার দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর নিশ্চিত করতে চায় বলেও উল্লেখ করেন গ্যাব্রিয়েল। তিনি বলেন, ‘চীনসহ এই অঞ্চলের সব দেশের জন্য এটি উন্মুক্ত। আমাদের জলবায়ুসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে চীনের সহযোগিতা জরুরি।’
চীনে গণতন্ত্র না থাকলেও কীভাবে তাদের সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে ইইউ? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নে ইইউ দূত বলেন, ‘চীনের সঙ্গে ইইউর সম্পর্কের তিনটি দিক রয়েছে। একটি অংশীদারের। উদাহরণ স্বরূপ, আলোচনার মাধ্যমে কয়লার ব্যবহার কমিয়ে জলবায়ু ঝুঁকি কমানো। আরেকটি সম্পর্ক হচ্ছে প্রতিযোগিতার। এটি অর্থনৈতিক দিক থেকে। আর সেই সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্পর্কও চীনের সঙ্গে ইইউর রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য চীনের বেশ কিছু মানুষের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইইউ। পাল্টা হিসেবে যে কমিটি এই নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের ওপরসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চীন। ফলে চীনের আইপিএসে যোগ দেওয়া নিয়ে কোনো পরস্পরবিরোধী ইস্যু নেই। বিষয়টি হচ্ছে চীনের কী নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ইইউ চায় কেন? কে এখানে বাধা সৃষ্টি করছে? জানতে চাইলে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘আমরা অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বজায় রাখতে চাই। আর লক্ষ্য হচ্ছে এটাই।’
প্রতিরক্ষা নিয়ে আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ভিয়েতনামের মতো বাংলাদেশ চাইলে ইইউর সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি করতে পারে।’
সমুদ্র সচেতনতায় একটি প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। এ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশকে ক্রিমারিও নামে একটি সফটওয়্যার দিতে চায় তারা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ড সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সফররত ইইউর ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল (আইপিএস)বিষয়ক বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক বিটের সাংবাদিকদের সংগঠন ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিক্যাব) সঙ্গে মতবিনিময় করেন গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন। বাংলাদেশে তিন দিনের সফর শেষে আজ রাতেই তাঁর ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস এবং সূচনা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মঈনুদ্দিন।
সূচনা বক্তব্যে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইইউর আগ্রহের কারণ নিয়ে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘মানুষ বলে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ, কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলে ইইউর প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস। ইইউতে বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৪০ শতাংশ আসে এই অঞ্চল থেকে। ২০৩০-এর মধ্যে এই অঞ্চলের প্রায় ২০০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমা থেকে বের হয়ে মধ্যবিত্তে পরিণত হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ থাকবে।’
এগুলোর বাইরে এই অঞ্চল শৃঙ্খলা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে উল্লেখ করে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘কৌশলগত প্রতিযোগিতা বাড়ছে। আর এর প্রভাব আমরা পুরো বিশ্বে দেখছি। এখানে স্থল ও সমুদ্রসীমা নিয়ে সংঘাত রয়েছে। আর এই অঞ্চলে বড় শক্তির দেশগুলোর মধ্যে আস্থার অভাব রয়েছে। বাংলাদেশের মতো ইইউ চায় আঞ্চলিক শৃঙ্খলামুক্ত ও নিয়মের ভিত্তিতে বজায় থাকুক। এই অঞ্চলে আমাদের বড় অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে।’
আইপিএসে ইইউর সাতটি অগ্রাধিকার রয়েছে জানিয়ে বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল বলেন, ‘আমরা এখানে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধি চাই। সমুদ্রে সুশাসন এবং ডিজিটাল সুশাসন অংশীদারত্বের মতো বিষয়গুলোও চাই। সমুদ্রে সুশাসন বলতে অবৈধ মাছ শিকার বন্ধ, সমুদ্রে দূষণ রোধ, সন্ত্রাসবাদ রোধ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের আনক্লজ বাস্তবায়নের কথা বলছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আনক্লজ মেনে চলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি উদাহরণ।’
অগ্রাধিকারভুক্ত অন্যতম একটি বিষয় কানেকটিভিটি হলো আইপিএসের মূল ভিত্তি। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা ইইউর আরেকটি অগ্রাধিকার। বিশেষ দূত বলেন, ‘আমরা এখানে আমাদের উপস্থিতি শক্তিশালী করতে চাই। আমরা এরই মধ্যে আমাদের মিশন ভারত সাগরে মোতায়েন করেছি। এ ছাড়া কো-অর্ডিনেটেড মেরিটাইম প্রেজেন্স নামে আরেকটি অপারেশন এখানে নামানো হয়েছে। এসব কার্যক্রম সমুদ্রে সচেতনতা বাড়াতে চালানো হচ্ছে।’
নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা নিয়ে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘এখানে আমাদের বেশ কিছু কার্যক্রম চলছে। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করছি, যার মাধ্যমে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী সমুদ্রে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে পারবে। এর মাধ্যমে মাদক পাচার, অবৈধ মাছ শিকার থেকে শুরু করে অবৈধ অভিবাসনসহ পুরো সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে নজরদারি করতে পারবে। এর সঙ্গে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা উন্নয়নেরও সুযোগ রয়েছে।’
ইইউ একই চিন্তাধারার দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর নিশ্চিত করতে চায় বলেও উল্লেখ করেন গ্যাব্রিয়েল। তিনি বলেন, ‘চীনসহ এই অঞ্চলের সব দেশের জন্য এটি উন্মুক্ত। আমাদের জলবায়ুসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে চীনের সহযোগিতা জরুরি।’
চীনে গণতন্ত্র না থাকলেও কীভাবে তাদের সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে ইইউ? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নে ইইউ দূত বলেন, ‘চীনের সঙ্গে ইইউর সম্পর্কের তিনটি দিক রয়েছে। একটি অংশীদারের। উদাহরণ স্বরূপ, আলোচনার মাধ্যমে কয়লার ব্যবহার কমিয়ে জলবায়ু ঝুঁকি কমানো। আরেকটি সম্পর্ক হচ্ছে প্রতিযোগিতার। এটি অর্থনৈতিক দিক থেকে। আর সেই সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্পর্কও চীনের সঙ্গে ইইউর রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য চীনের বেশ কিছু মানুষের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইইউ। পাল্টা হিসেবে যে কমিটি এই নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের ওপরসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চীন। ফলে চীনের আইপিএসে যোগ দেওয়া নিয়ে কোনো পরস্পরবিরোধী ইস্যু নেই। বিষয়টি হচ্ছে চীনের কী নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ইইউ চায় কেন? কে এখানে বাধা সৃষ্টি করছে? জানতে চাইলে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘আমরা অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বজায় রাখতে চাই। আর লক্ষ্য হচ্ছে এটাই।’
প্রতিরক্ষা নিয়ে আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ভিয়েতনামের মতো বাংলাদেশ চাইলে ইইউর সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি করতে পারে।’
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সংবাদপত্রের গুণগত মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার। এই টাস্কফোর্স স্বচ্ছতার সঙ্গে সংবাদপত্রের প্রকৃত প্রচারসংখ্যা নির্ধারণ, ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন, বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণসহ সংবাদপত্রের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করবে।
১২ মিনিট আগেরাষ্ট্রপতিরা গত ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মাফ করেছেন তার তালিকা প্রকাশ করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এই সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
২০ মিনিট আগেপুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ পিয়েরে লেক্রোঁয়া। এ সময় তিনি শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের অনন্য ভূমিকার প্রশংসা করেন।
২৬ মিনিট আগেযুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মো. মোয়াজ্জেম হোসেনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গত ৮ এপ্রিল থেকে মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি দিয়ে আজ সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৩৭ মিনিট আগে