কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

সমুদ্র সচেতনতায় একটি প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। এ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশকে ক্রিমারিও নামে একটি সফটওয়্যার দিতে চায় তারা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ড সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সফররত ইইউর ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল (আইপিএস)বিষয়ক বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক বিটের সাংবাদিকদের সংগঠন ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিক্যাব) সঙ্গে মতবিনিময় করেন গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন। বাংলাদেশে তিন দিনের সফর শেষে আজ রাতেই তাঁর ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস এবং সূচনা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মঈনুদ্দিন।
সূচনা বক্তব্যে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইইউর আগ্রহের কারণ নিয়ে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘মানুষ বলে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ, কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলে ইইউর প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস। ইইউতে বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৪০ শতাংশ আসে এই অঞ্চল থেকে। ২০৩০-এর মধ্যে এই অঞ্চলের প্রায় ২০০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমা থেকে বের হয়ে মধ্যবিত্তে পরিণত হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ থাকবে।’
এগুলোর বাইরে এই অঞ্চল শৃঙ্খলা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে উল্লেখ করে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘কৌশলগত প্রতিযোগিতা বাড়ছে। আর এর প্রভাব আমরা পুরো বিশ্বে দেখছি। এখানে স্থল ও সমুদ্রসীমা নিয়ে সংঘাত রয়েছে। আর এই অঞ্চলে বড় শক্তির দেশগুলোর মধ্যে আস্থার অভাব রয়েছে। বাংলাদেশের মতো ইইউ চায় আঞ্চলিক শৃঙ্খলামুক্ত ও নিয়মের ভিত্তিতে বজায় থাকুক। এই অঞ্চলে আমাদের বড় অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে।’
আইপিএসে ইইউর সাতটি অগ্রাধিকার রয়েছে জানিয়ে বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল বলেন, ‘আমরা এখানে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধি চাই। সমুদ্রে সুশাসন এবং ডিজিটাল সুশাসন অংশীদারত্বের মতো বিষয়গুলোও চাই। সমুদ্রে সুশাসন বলতে অবৈধ মাছ শিকার বন্ধ, সমুদ্রে দূষণ রোধ, সন্ত্রাসবাদ রোধ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের আনক্লজ বাস্তবায়নের কথা বলছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আনক্লজ মেনে চলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি উদাহরণ।’
অগ্রাধিকারভুক্ত অন্যতম একটি বিষয় কানেকটিভিটি হলো আইপিএসের মূল ভিত্তি। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা ইইউর আরেকটি অগ্রাধিকার। বিশেষ দূত বলেন, ‘আমরা এখানে আমাদের উপস্থিতি শক্তিশালী করতে চাই। আমরা এরই মধ্যে আমাদের মিশন ভারত সাগরে মোতায়েন করেছি। এ ছাড়া কো-অর্ডিনেটেড মেরিটাইম প্রেজেন্স নামে আরেকটি অপারেশন এখানে নামানো হয়েছে। এসব কার্যক্রম সমুদ্রে সচেতনতা বাড়াতে চালানো হচ্ছে।’
নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা নিয়ে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘এখানে আমাদের বেশ কিছু কার্যক্রম চলছে। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করছি, যার মাধ্যমে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী সমুদ্রে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে পারবে। এর মাধ্যমে মাদক পাচার, অবৈধ মাছ শিকার থেকে শুরু করে অবৈধ অভিবাসনসহ পুরো সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে নজরদারি করতে পারবে। এর সঙ্গে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা উন্নয়নেরও সুযোগ রয়েছে।’
ইইউ একই চিন্তাধারার দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর নিশ্চিত করতে চায় বলেও উল্লেখ করেন গ্যাব্রিয়েল। তিনি বলেন, ‘চীনসহ এই অঞ্চলের সব দেশের জন্য এটি উন্মুক্ত। আমাদের জলবায়ুসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে চীনের সহযোগিতা জরুরি।’
চীনে গণতন্ত্র না থাকলেও কীভাবে তাদের সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে ইইউ? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নে ইইউ দূত বলেন, ‘চীনের সঙ্গে ইইউর সম্পর্কের তিনটি দিক রয়েছে। একটি অংশীদারের। উদাহরণ স্বরূপ, আলোচনার মাধ্যমে কয়লার ব্যবহার কমিয়ে জলবায়ু ঝুঁকি কমানো। আরেকটি সম্পর্ক হচ্ছে প্রতিযোগিতার। এটি অর্থনৈতিক দিক থেকে। আর সেই সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্পর্কও চীনের সঙ্গে ইইউর রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য চীনের বেশ কিছু মানুষের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইইউ। পাল্টা হিসেবে যে কমিটি এই নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের ওপরসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চীন। ফলে চীনের আইপিএসে যোগ দেওয়া নিয়ে কোনো পরস্পরবিরোধী ইস্যু নেই। বিষয়টি হচ্ছে চীনের কী নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ইইউ চায় কেন? কে এখানে বাধা সৃষ্টি করছে? জানতে চাইলে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘আমরা অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বজায় রাখতে চাই। আর লক্ষ্য হচ্ছে এটাই।’
প্রতিরক্ষা নিয়ে আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ভিয়েতনামের মতো বাংলাদেশ চাইলে ইইউর সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি করতে পারে।’

সমুদ্র সচেতনতায় একটি প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। এ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশকে ক্রিমারিও নামে একটি সফটওয়্যার দিতে চায় তারা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ড সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সফররত ইইউর ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল (আইপিএস)বিষয়ক বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক বিটের সাংবাদিকদের সংগঠন ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিক্যাব) সঙ্গে মতবিনিময় করেন গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন। বাংলাদেশে তিন দিনের সফর শেষে আজ রাতেই তাঁর ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস এবং সূচনা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মঈনুদ্দিন।
সূচনা বক্তব্যে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইইউর আগ্রহের কারণ নিয়ে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘মানুষ বলে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ, কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলে ইইউর প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস। ইইউতে বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৪০ শতাংশ আসে এই অঞ্চল থেকে। ২০৩০-এর মধ্যে এই অঞ্চলের প্রায় ২০০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমা থেকে বের হয়ে মধ্যবিত্তে পরিণত হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ থাকবে।’
এগুলোর বাইরে এই অঞ্চল শৃঙ্খলা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে উল্লেখ করে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘কৌশলগত প্রতিযোগিতা বাড়ছে। আর এর প্রভাব আমরা পুরো বিশ্বে দেখছি। এখানে স্থল ও সমুদ্রসীমা নিয়ে সংঘাত রয়েছে। আর এই অঞ্চলে বড় শক্তির দেশগুলোর মধ্যে আস্থার অভাব রয়েছে। বাংলাদেশের মতো ইইউ চায় আঞ্চলিক শৃঙ্খলামুক্ত ও নিয়মের ভিত্তিতে বজায় থাকুক। এই অঞ্চলে আমাদের বড় অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে।’
আইপিএসে ইইউর সাতটি অগ্রাধিকার রয়েছে জানিয়ে বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল বলেন, ‘আমরা এখানে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধি চাই। সমুদ্রে সুশাসন এবং ডিজিটাল সুশাসন অংশীদারত্বের মতো বিষয়গুলোও চাই। সমুদ্রে সুশাসন বলতে অবৈধ মাছ শিকার বন্ধ, সমুদ্রে দূষণ রোধ, সন্ত্রাসবাদ রোধ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের আনক্লজ বাস্তবায়নের কথা বলছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আনক্লজ মেনে চলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি উদাহরণ।’
অগ্রাধিকারভুক্ত অন্যতম একটি বিষয় কানেকটিভিটি হলো আইপিএসের মূল ভিত্তি। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা ইইউর আরেকটি অগ্রাধিকার। বিশেষ দূত বলেন, ‘আমরা এখানে আমাদের উপস্থিতি শক্তিশালী করতে চাই। আমরা এরই মধ্যে আমাদের মিশন ভারত সাগরে মোতায়েন করেছি। এ ছাড়া কো-অর্ডিনেটেড মেরিটাইম প্রেজেন্স নামে আরেকটি অপারেশন এখানে নামানো হয়েছে। এসব কার্যক্রম সমুদ্রে সচেতনতা বাড়াতে চালানো হচ্ছে।’
নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা নিয়ে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘এখানে আমাদের বেশ কিছু কার্যক্রম চলছে। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করছি, যার মাধ্যমে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী সমুদ্রে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে পারবে। এর মাধ্যমে মাদক পাচার, অবৈধ মাছ শিকার থেকে শুরু করে অবৈধ অভিবাসনসহ পুরো সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে নজরদারি করতে পারবে। এর সঙ্গে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা উন্নয়নেরও সুযোগ রয়েছে।’
ইইউ একই চিন্তাধারার দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর নিশ্চিত করতে চায় বলেও উল্লেখ করেন গ্যাব্রিয়েল। তিনি বলেন, ‘চীনসহ এই অঞ্চলের সব দেশের জন্য এটি উন্মুক্ত। আমাদের জলবায়ুসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে চীনের সহযোগিতা জরুরি।’
চীনে গণতন্ত্র না থাকলেও কীভাবে তাদের সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে ইইউ? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নে ইইউ দূত বলেন, ‘চীনের সঙ্গে ইইউর সম্পর্কের তিনটি দিক রয়েছে। একটি অংশীদারের। উদাহরণ স্বরূপ, আলোচনার মাধ্যমে কয়লার ব্যবহার কমিয়ে জলবায়ু ঝুঁকি কমানো। আরেকটি সম্পর্ক হচ্ছে প্রতিযোগিতার। এটি অর্থনৈতিক দিক থেকে। আর সেই সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্পর্কও চীনের সঙ্গে ইইউর রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য চীনের বেশ কিছু মানুষের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইইউ। পাল্টা হিসেবে যে কমিটি এই নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের ওপরসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চীন। ফলে চীনের আইপিএসে যোগ দেওয়া নিয়ে কোনো পরস্পরবিরোধী ইস্যু নেই। বিষয়টি হচ্ছে চীনের কী নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ইইউ চায় কেন? কে এখানে বাধা সৃষ্টি করছে? জানতে চাইলে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘আমরা অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বজায় রাখতে চাই। আর লক্ষ্য হচ্ছে এটাই।’
প্রতিরক্ষা নিয়ে আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ভিয়েতনামের মতো বাংলাদেশ চাইলে ইইউর সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি করতে পারে।’
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

সমুদ্র সচেতনতায় একটি প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। এ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশকে ক্রিমারিও নামে একটি সফটওয়্যার দিতে চায় তারা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ড সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সফররত ইইউর ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল (আইপিএস)বিষয়ক বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক বিটের সাংবাদিকদের সংগঠন ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিক্যাব) সঙ্গে মতবিনিময় করেন গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন। বাংলাদেশে তিন দিনের সফর শেষে আজ রাতেই তাঁর ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস এবং সূচনা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মঈনুদ্দিন।
সূচনা বক্তব্যে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইইউর আগ্রহের কারণ নিয়ে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘মানুষ বলে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ, কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলে ইইউর প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস। ইইউতে বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৪০ শতাংশ আসে এই অঞ্চল থেকে। ২০৩০-এর মধ্যে এই অঞ্চলের প্রায় ২০০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমা থেকে বের হয়ে মধ্যবিত্তে পরিণত হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ থাকবে।’
এগুলোর বাইরে এই অঞ্চল শৃঙ্খলা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে উল্লেখ করে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘কৌশলগত প্রতিযোগিতা বাড়ছে। আর এর প্রভাব আমরা পুরো বিশ্বে দেখছি। এখানে স্থল ও সমুদ্রসীমা নিয়ে সংঘাত রয়েছে। আর এই অঞ্চলে বড় শক্তির দেশগুলোর মধ্যে আস্থার অভাব রয়েছে। বাংলাদেশের মতো ইইউ চায় আঞ্চলিক শৃঙ্খলামুক্ত ও নিয়মের ভিত্তিতে বজায় থাকুক। এই অঞ্চলে আমাদের বড় অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে।’
আইপিএসে ইইউর সাতটি অগ্রাধিকার রয়েছে জানিয়ে বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল বলেন, ‘আমরা এখানে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধি চাই। সমুদ্রে সুশাসন এবং ডিজিটাল সুশাসন অংশীদারত্বের মতো বিষয়গুলোও চাই। সমুদ্রে সুশাসন বলতে অবৈধ মাছ শিকার বন্ধ, সমুদ্রে দূষণ রোধ, সন্ত্রাসবাদ রোধ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের আনক্লজ বাস্তবায়নের কথা বলছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আনক্লজ মেনে চলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি উদাহরণ।’
অগ্রাধিকারভুক্ত অন্যতম একটি বিষয় কানেকটিভিটি হলো আইপিএসের মূল ভিত্তি। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা ইইউর আরেকটি অগ্রাধিকার। বিশেষ দূত বলেন, ‘আমরা এখানে আমাদের উপস্থিতি শক্তিশালী করতে চাই। আমরা এরই মধ্যে আমাদের মিশন ভারত সাগরে মোতায়েন করেছি। এ ছাড়া কো-অর্ডিনেটেড মেরিটাইম প্রেজেন্স নামে আরেকটি অপারেশন এখানে নামানো হয়েছে। এসব কার্যক্রম সমুদ্রে সচেতনতা বাড়াতে চালানো হচ্ছে।’
নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা নিয়ে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘এখানে আমাদের বেশ কিছু কার্যক্রম চলছে। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করছি, যার মাধ্যমে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী সমুদ্রে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে পারবে। এর মাধ্যমে মাদক পাচার, অবৈধ মাছ শিকার থেকে শুরু করে অবৈধ অভিবাসনসহ পুরো সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে নজরদারি করতে পারবে। এর সঙ্গে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা উন্নয়নেরও সুযোগ রয়েছে।’
ইইউ একই চিন্তাধারার দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর নিশ্চিত করতে চায় বলেও উল্লেখ করেন গ্যাব্রিয়েল। তিনি বলেন, ‘চীনসহ এই অঞ্চলের সব দেশের জন্য এটি উন্মুক্ত। আমাদের জলবায়ুসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে চীনের সহযোগিতা জরুরি।’
চীনে গণতন্ত্র না থাকলেও কীভাবে তাদের সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে ইইউ? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নে ইইউ দূত বলেন, ‘চীনের সঙ্গে ইইউর সম্পর্কের তিনটি দিক রয়েছে। একটি অংশীদারের। উদাহরণ স্বরূপ, আলোচনার মাধ্যমে কয়লার ব্যবহার কমিয়ে জলবায়ু ঝুঁকি কমানো। আরেকটি সম্পর্ক হচ্ছে প্রতিযোগিতার। এটি অর্থনৈতিক দিক থেকে। আর সেই সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্পর্কও চীনের সঙ্গে ইইউর রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য চীনের বেশ কিছু মানুষের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইইউ। পাল্টা হিসেবে যে কমিটি এই নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের ওপরসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চীন। ফলে চীনের আইপিএসে যোগ দেওয়া নিয়ে কোনো পরস্পরবিরোধী ইস্যু নেই। বিষয়টি হচ্ছে চীনের কী নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ইইউ চায় কেন? কে এখানে বাধা সৃষ্টি করছে? জানতে চাইলে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘আমরা অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বজায় রাখতে চাই। আর লক্ষ্য হচ্ছে এটাই।’
প্রতিরক্ষা নিয়ে আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ভিয়েতনামের মতো বাংলাদেশ চাইলে ইইউর সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি করতে পারে।’

সমুদ্র সচেতনতায় একটি প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। এ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশকে ক্রিমারিও নামে একটি সফটওয়্যার দিতে চায় তারা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ড সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সফররত ইইউর ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল (আইপিএস)বিষয়ক বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক বিটের সাংবাদিকদের সংগঠন ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিক্যাব) সঙ্গে মতবিনিময় করেন গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন। বাংলাদেশে তিন দিনের সফর শেষে আজ রাতেই তাঁর ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস এবং সূচনা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মঈনুদ্দিন।
সূচনা বক্তব্যে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইইউর আগ্রহের কারণ নিয়ে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘মানুষ বলে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ, কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলে ইইউর প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস। ইইউতে বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৪০ শতাংশ আসে এই অঞ্চল থেকে। ২০৩০-এর মধ্যে এই অঞ্চলের প্রায় ২০০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমা থেকে বের হয়ে মধ্যবিত্তে পরিণত হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ থাকবে।’
এগুলোর বাইরে এই অঞ্চল শৃঙ্খলা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে উল্লেখ করে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘কৌশলগত প্রতিযোগিতা বাড়ছে। আর এর প্রভাব আমরা পুরো বিশ্বে দেখছি। এখানে স্থল ও সমুদ্রসীমা নিয়ে সংঘাত রয়েছে। আর এই অঞ্চলে বড় শক্তির দেশগুলোর মধ্যে আস্থার অভাব রয়েছে। বাংলাদেশের মতো ইইউ চায় আঞ্চলিক শৃঙ্খলামুক্ত ও নিয়মের ভিত্তিতে বজায় থাকুক। এই অঞ্চলে আমাদের বড় অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে।’
আইপিএসে ইইউর সাতটি অগ্রাধিকার রয়েছে জানিয়ে বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল বলেন, ‘আমরা এখানে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধি চাই। সমুদ্রে সুশাসন এবং ডিজিটাল সুশাসন অংশীদারত্বের মতো বিষয়গুলোও চাই। সমুদ্রে সুশাসন বলতে অবৈধ মাছ শিকার বন্ধ, সমুদ্রে দূষণ রোধ, সন্ত্রাসবাদ রোধ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের আনক্লজ বাস্তবায়নের কথা বলছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আনক্লজ মেনে চলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি উদাহরণ।’
অগ্রাধিকারভুক্ত অন্যতম একটি বিষয় কানেকটিভিটি হলো আইপিএসের মূল ভিত্তি। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা ইইউর আরেকটি অগ্রাধিকার। বিশেষ দূত বলেন, ‘আমরা এখানে আমাদের উপস্থিতি শক্তিশালী করতে চাই। আমরা এরই মধ্যে আমাদের মিশন ভারত সাগরে মোতায়েন করেছি। এ ছাড়া কো-অর্ডিনেটেড মেরিটাইম প্রেজেন্স নামে আরেকটি অপারেশন এখানে নামানো হয়েছে। এসব কার্যক্রম সমুদ্রে সচেতনতা বাড়াতে চালানো হচ্ছে।’
নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা নিয়ে ইইউর বিশেষ দূত বলেন, ‘এখানে আমাদের বেশ কিছু কার্যক্রম চলছে। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করছি, যার মাধ্যমে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী সমুদ্রে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে পারবে। এর মাধ্যমে মাদক পাচার, অবৈধ মাছ শিকার থেকে শুরু করে অবৈধ অভিবাসনসহ পুরো সমুদ্রের প্রকৃত সময়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে নজরদারি করতে পারবে। এর সঙ্গে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা উন্নয়নেরও সুযোগ রয়েছে।’
ইইউ একই চিন্তাধারার দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর নিশ্চিত করতে চায় বলেও উল্লেখ করেন গ্যাব্রিয়েল। তিনি বলেন, ‘চীনসহ এই অঞ্চলের সব দেশের জন্য এটি উন্মুক্ত। আমাদের জলবায়ুসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে চীনের সহযোগিতা জরুরি।’
চীনে গণতন্ত্র না থাকলেও কীভাবে তাদের সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে ইইউ? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নে ইইউ দূত বলেন, ‘চীনের সঙ্গে ইইউর সম্পর্কের তিনটি দিক রয়েছে। একটি অংশীদারের। উদাহরণ স্বরূপ, আলোচনার মাধ্যমে কয়লার ব্যবহার কমিয়ে জলবায়ু ঝুঁকি কমানো। আরেকটি সম্পর্ক হচ্ছে প্রতিযোগিতার। এটি অর্থনৈতিক দিক থেকে। আর সেই সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্পর্কও চীনের সঙ্গে ইইউর রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য চীনের বেশ কিছু মানুষের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইইউ। পাল্টা হিসেবে যে কমিটি এই নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের ওপরসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চীন। ফলে চীনের আইপিএসে যোগ দেওয়া নিয়ে কোনো পরস্পরবিরোধী ইস্যু নেই। বিষয়টি হচ্ছে চীনের কী নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ইইউ চায় কেন? কে এখানে বাধা সৃষ্টি করছে? জানতে চাইলে গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেন, ‘আমরা অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বজায় রাখতে চাই। আর লক্ষ্য হচ্ছে এটাই।’
প্রতিরক্ষা নিয়ে আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ভিয়েতনামের মতো বাংলাদেশ চাইলে ইইউর সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি করতে পারে।’

সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
২৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৩৭ মিনিট আগে
আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

মানুষ বলে, ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ। কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এ অঞ্চলে। এ অঞ্চলে ইইউয়ের প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস।
০১ এপ্রিল ২০২২
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
২৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৩৭ মিনিট আগে
আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
৪৩ মিনিট আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

মানুষ বলে, ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ। কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এ অঞ্চলে। এ অঞ্চলে ইইউয়ের প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস।
০১ এপ্রিল ২০২২
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৩৭ মিনিট আগে
আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
৪৩ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

মানুষ বলে, ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ। কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এ অঞ্চলে। এ অঞ্চলে ইইউয়ের প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস।
০১ এপ্রিল ২০২২
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
২৭ মিনিট আগে
আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক তাহসিন মুনাবীল হক এসব জমি ক্রোকের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী গাজীপুর সদর থানার ৮ দশমিক ৫৮ একর; গাজীপুর শ্রীপুর থানার ৪ দশমিক ৮৬ একর; কক্সবাজারের সদর থানার ২ দশমিক ১২ একর; কক্সবাজার চকরিয়া থানার দশমিক ৯৬ একর; মহেশখালী থানার ১৮০ দশমিক ২৮ একর এবং কক্সবাজার পেকুয়া থানার ২৭২ দশমিক ৬৮ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। ক্রোককৃত মোট জমির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৯৪৮ দশমিক ৭৫ শতক বা ৪৬৯ একর।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলাগুলোর তদন্ত চলাকালে এস আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের এই পরিমাণ স্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদ তাঁরা যেকোনো সময় বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেন। এসব সম্পদ বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তরিত হলে অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। কাজেই সেগুলো ক্রোক করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০ অক্টোবর বিভিন্ন কোম্পানির আট হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ১০ জুলাই এস আলম ও তাঁর ছেলেদের ১৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ও রাজধানীর বনানী ডিওএইচএসের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।
গত ১৭ জুন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ২০০ একর জমি, ১৭ এপ্রিল ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি, গত ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। গত ২৪ জুন এস আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ রাজার অধীনস্থ দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ৯ জুলাই এস আলমের ৫৩টি হিসাবে থাকা ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলমের তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন আদালত।

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক তাহসিন মুনাবীল হক এসব জমি ক্রোকের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী গাজীপুর সদর থানার ৮ দশমিক ৫৮ একর; গাজীপুর শ্রীপুর থানার ৪ দশমিক ৮৬ একর; কক্সবাজারের সদর থানার ২ দশমিক ১২ একর; কক্সবাজার চকরিয়া থানার দশমিক ৯৬ একর; মহেশখালী থানার ১৮০ দশমিক ২৮ একর এবং কক্সবাজার পেকুয়া থানার ২৭২ দশমিক ৬৮ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। ক্রোককৃত মোট জমির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৯৪৮ দশমিক ৭৫ শতক বা ৪৬৯ একর।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলাগুলোর তদন্ত চলাকালে এস আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের এই পরিমাণ স্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদ তাঁরা যেকোনো সময় বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেন। এসব সম্পদ বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তরিত হলে অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। কাজেই সেগুলো ক্রোক করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০ অক্টোবর বিভিন্ন কোম্পানির আট হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ১০ জুলাই এস আলম ও তাঁর ছেলেদের ১৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ও রাজধানীর বনানী ডিওএইচএসের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।
গত ১৭ জুন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ২০০ একর জমি, ১৭ এপ্রিল ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি, গত ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। গত ২৪ জুন এস আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ রাজার অধীনস্থ দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ৯ জুলাই এস আলমের ৫৩টি হিসাবে থাকা ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলমের তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন আদালত।

মানুষ বলে, ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ভবিষ্যৎ। কিন্তু ভূরাজনীতি ও অর্থনীতিতে এটিই বর্তমান। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশ এ অঞ্চলে। এ অঞ্চলে ইইউয়ের প্রায় ১৬ লাখ নাগরিকের বসবাস।
০১ এপ্রিল ২০২২
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
২৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৩৭ মিনিট আগে