নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক তাহসিন মুনাবীল হক এসব জমি ক্রোকের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী গাজীপুর সদর থানার ৮ দশমিক ৫৮ একর; গাজীপুর শ্রীপুর থানার ৪ দশমিক ৮৬ একর; কক্সবাজারের সদর থানার ২ দশমিক ১২ একর; কক্সবাজার চকরিয়া থানার দশমিক ৯৬ একর; মহেশখালী থানার ১৮০ দশমিক ২৮ একর এবং কক্সবাজার পেকুয়া থানার ২৭২ দশমিক ৬৮ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। ক্রোককৃত মোট জমির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৯৪৮ দশমিক ৭৫ শতক বা ৪৬৯ একর।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলাগুলোর তদন্ত চলাকালে এস আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের এই পরিমাণ স্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদ তাঁরা যেকোনো সময় বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেন। এসব সম্পদ বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তরিত হলে অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। কাজেই সেগুলো ক্রোক করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০ অক্টোবর বিভিন্ন কোম্পানির আট হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ১০ জুলাই এস আলম ও তাঁর ছেলেদের ১৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ও রাজধানীর বনানী ডিওএইচএসের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।
গত ১৭ জুন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ২০০ একর জমি, ১৭ এপ্রিল ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি, গত ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। গত ২৪ জুন এস আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ রাজার অধীনস্থ দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ৯ জুলাই এস আলমের ৫৩টি হিসাবে থাকা ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলমের তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন আদালত।

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক তাহসিন মুনাবীল হক এসব জমি ক্রোকের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী গাজীপুর সদর থানার ৮ দশমিক ৫৮ একর; গাজীপুর শ্রীপুর থানার ৪ দশমিক ৮৬ একর; কক্সবাজারের সদর থানার ২ দশমিক ১২ একর; কক্সবাজার চকরিয়া থানার দশমিক ৯৬ একর; মহেশখালী থানার ১৮০ দশমিক ২৮ একর এবং কক্সবাজার পেকুয়া থানার ২৭২ দশমিক ৬৮ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। ক্রোককৃত মোট জমির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৯৪৮ দশমিক ৭৫ শতক বা ৪৬৯ একর।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলাগুলোর তদন্ত চলাকালে এস আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের এই পরিমাণ স্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদ তাঁরা যেকোনো সময় বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেন। এসব সম্পদ বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তরিত হলে অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। কাজেই সেগুলো ক্রোক করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০ অক্টোবর বিভিন্ন কোম্পানির আট হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ১০ জুলাই এস আলম ও তাঁর ছেলেদের ১৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ও রাজধানীর বনানী ডিওএইচএসের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।
গত ১৭ জুন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ২০০ একর জমি, ১৭ এপ্রিল ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি, গত ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। গত ২৪ জুন এস আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ রাজার অধীনস্থ দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ৯ জুলাই এস আলমের ৫৩টি হিসাবে থাকা ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলমের তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন আদালত।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক তাহসিন মুনাবীল হক এসব জমি ক্রোকের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী গাজীপুর সদর থানার ৮ দশমিক ৫৮ একর; গাজীপুর শ্রীপুর থানার ৪ দশমিক ৮৬ একর; কক্সবাজারের সদর থানার ২ দশমিক ১২ একর; কক্সবাজার চকরিয়া থানার দশমিক ৯৬ একর; মহেশখালী থানার ১৮০ দশমিক ২৮ একর এবং কক্সবাজার পেকুয়া থানার ২৭২ দশমিক ৬৮ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। ক্রোককৃত মোট জমির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৯৪৮ দশমিক ৭৫ শতক বা ৪৬৯ একর।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলাগুলোর তদন্ত চলাকালে এস আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের এই পরিমাণ স্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদ তাঁরা যেকোনো সময় বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেন। এসব সম্পদ বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তরিত হলে অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। কাজেই সেগুলো ক্রোক করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০ অক্টোবর বিভিন্ন কোম্পানির আট হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ১০ জুলাই এস আলম ও তাঁর ছেলেদের ১৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ও রাজধানীর বনানী ডিওএইচএসের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।
গত ১৭ জুন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ২০০ একর জমি, ১৭ এপ্রিল ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি, গত ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। গত ২৪ জুন এস আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ রাজার অধীনস্থ দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ৯ জুলাই এস আলমের ৫৩টি হিসাবে থাকা ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলমের তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন আদালত।

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক তাহসিন মুনাবীল হক এসব জমি ক্রোকের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী গাজীপুর সদর থানার ৮ দশমিক ৫৮ একর; গাজীপুর শ্রীপুর থানার ৪ দশমিক ৮৬ একর; কক্সবাজারের সদর থানার ২ দশমিক ১২ একর; কক্সবাজার চকরিয়া থানার দশমিক ৯৬ একর; মহেশখালী থানার ১৮০ দশমিক ২৮ একর এবং কক্সবাজার পেকুয়া থানার ২৭২ দশমিক ৬৮ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। ক্রোককৃত মোট জমির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৯৪৮ দশমিক ৭৫ শতক বা ৪৬৯ একর।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলাগুলোর তদন্ত চলাকালে এস আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের এই পরিমাণ স্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদ তাঁরা যেকোনো সময় বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেন। এসব সম্পদ বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তরিত হলে অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। কাজেই সেগুলো ক্রোক করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০ অক্টোবর বিভিন্ন কোম্পানির আট হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ১০ জুলাই এস আলম ও তাঁর ছেলেদের ১৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ও রাজধানীর বনানী ডিওএইচএসের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।
গত ১৭ জুন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ২০০ একর জমি, ১৭ এপ্রিল ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি, গত ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। গত ২৪ জুন এস আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ রাজার অধীনস্থ দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ৯ জুলাই এস আলমের ৫৩টি হিসাবে থাকা ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলমের তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
৩৭ মিনিট আগে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
১ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ তার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখে ভারসাম্যপূর্ণ ও বাস্তবসম্মত পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করছে।
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং চীনের সঙ্গেও ব্যাপক অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। আমি মনে করি, এতে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। কারণ, আমরা একটি ভারসাম্য বজায় রেখেছি।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি পারস্পরিক সম্মান ও গঠনমূলক সহযোগিতার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। সরকার কোনো নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গে সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলার প্রয়োজন মনে করে না।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতের সরকারও এই ভারসাম্যপূর্ণ নীতি বজায় রাখবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি মনে করি, বাংলাদেশ তার আকার ও শক্তির তুলনায় আন্তর্জাতিকভাবে যথেষ্ট মনোযোগ পাচ্ছে। যারা আমাদের চেয়ে বড় ও শক্তিশালী, তারা স্বাভাবিকভাবেই বেশি দৃশ্যমান। তবে আমাদের অবস্থান বিবেচনায় আমাদের উপস্থিতি ছোট নয়—আমরা সর্বত্র দৃশ্যমানতা বজায় রাখছি।’
তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি বাস্তবসম্মত, অর্থনৈতিক কূটনীতি এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তিতে পরিচালিত হবে।
সম্প্রতি মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির শুনানিতে বাংলাদেশের জন্য মনোনীত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন বলেন, বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হলে তিনি ঢাকার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবেন এবং এই অঞ্চলে ‘চীনের কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত ঝুঁকি’ তুলে ধরবেন।
ক্রিস্টেনসেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে একটি উজ্জ্বল ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথে সমর্থন করে।
তিনি ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের টিমকে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, যাতে অন্তর্বর্তী সরকার ও ভবিষ্যতের গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলা যায়।
বাংলাদেশের বৈশ্বিক অবস্থান প্রসঙ্গে উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অগ্রগতির অনুপাতে বৈশ্বিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ তার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখে ভারসাম্যপূর্ণ ও বাস্তবসম্মত পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করছে।
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং চীনের সঙ্গেও ব্যাপক অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। আমি মনে করি, এতে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। কারণ, আমরা একটি ভারসাম্য বজায় রেখেছি।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি পারস্পরিক সম্মান ও গঠনমূলক সহযোগিতার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। সরকার কোনো নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গে সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলার প্রয়োজন মনে করে না।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতের সরকারও এই ভারসাম্যপূর্ণ নীতি বজায় রাখবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি মনে করি, বাংলাদেশ তার আকার ও শক্তির তুলনায় আন্তর্জাতিকভাবে যথেষ্ট মনোযোগ পাচ্ছে। যারা আমাদের চেয়ে বড় ও শক্তিশালী, তারা স্বাভাবিকভাবেই বেশি দৃশ্যমান। তবে আমাদের অবস্থান বিবেচনায় আমাদের উপস্থিতি ছোট নয়—আমরা সর্বত্র দৃশ্যমানতা বজায় রাখছি।’
তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি বাস্তবসম্মত, অর্থনৈতিক কূটনীতি এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তিতে পরিচালিত হবে।
সম্প্রতি মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির শুনানিতে বাংলাদেশের জন্য মনোনীত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন বলেন, বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হলে তিনি ঢাকার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবেন এবং এই অঞ্চলে ‘চীনের কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত ঝুঁকি’ তুলে ধরবেন।
ক্রিস্টেনসেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে একটি উজ্জ্বল ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথে সমর্থন করে।
তিনি ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের টিমকে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, যাতে অন্তর্বর্তী সরকার ও ভবিষ্যতের গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলা যায়।
বাংলাদেশের বৈশ্বিক অবস্থান প্রসঙ্গে উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অগ্রগতির অনুপাতে বৈশ্বিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে আদালতের বারান্দায় মারধর করা হয়েছে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেপ্তার খায়রুল বাশারের জামিন আবেদন শুনানির জন্য তাঁকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। তাঁকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরির পাশাপাশি মূল সড়ক ব্যবহার না করে কৌশলে অন্য পথ দিয়ে এজলাসে তোলার চেষ্টা করে পুলিশ।
ওই পথ ধরে এজলাসের দরজায় পৌঁছানোর সময় হঠাৎ কয়েকজন ব্যক্তি খায়রুল বাশারের ওপর হামলা চালান। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হস্তক্ষেপ করে খায়রুল বাশারকে এজলাসের ভেতরে নিয়ে যায়।
পরে ৯৯টি মামলায় জামিন শুনানি করেন তাঁর আইনজীবীরা। আদালত ১৪ মামলায় জামিন দেন। অন্য ৭৫ মামলায় জামিন নামঞ্জুর করেন অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান।
বিদেশে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে তিন শর বেশি মামলা রয়েছে।
গত ১৪ জুলাই খায়রুল বাশারকে আটক করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাঁকে শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কয়েক মামলায় তাঁকে রিমান্ডেও নেওয়া হয়।
খায়রুল বাশারকে আজ আদালতে হাজির করা হবে জেনে বেশ কয়েকজন অভিযোগকারী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরাই সুযোগ বুঝে তাঁর ওপর হামলা করেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে আদালতের বারান্দায় মারধর করা হয়েছে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেপ্তার খায়রুল বাশারের জামিন আবেদন শুনানির জন্য তাঁকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। তাঁকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরির পাশাপাশি মূল সড়ক ব্যবহার না করে কৌশলে অন্য পথ দিয়ে এজলাসে তোলার চেষ্টা করে পুলিশ।
ওই পথ ধরে এজলাসের দরজায় পৌঁছানোর সময় হঠাৎ কয়েকজন ব্যক্তি খায়রুল বাশারের ওপর হামলা চালান। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হস্তক্ষেপ করে খায়রুল বাশারকে এজলাসের ভেতরে নিয়ে যায়।
পরে ৯৯টি মামলায় জামিন শুনানি করেন তাঁর আইনজীবীরা। আদালত ১৪ মামলায় জামিন দেন। অন্য ৭৫ মামলায় জামিন নামঞ্জুর করেন অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান।
বিদেশে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে তিন শর বেশি মামলা রয়েছে।
গত ১৪ জুলাই খায়রুল বাশারকে আটক করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাঁকে শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কয়েক মামলায় তাঁকে রিমান্ডেও নেওয়া হয়।
খায়রুল বাশারকে আজ আদালতে হাজির করা হবে জেনে বেশ কয়েকজন অভিযোগকারী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরাই সুযোগ বুঝে তাঁর ওপর হামলা করেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
৩৭ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
১ ঘণ্টা আগেগাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণকাজ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক স্বপন কুমার রায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ বাচ্চু মিয়া, সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মো. ছাবের আলী, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শামস জাভেদ এবং মেসার্স নির্মাণ প্রকৌশলের মালিক আবু সাইদ খান।
মামলার এজাহার বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রতারণার মাধ্যমে গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলার কাজ সম্পন্ন না করেই বিল উত্তোলন করেছেন। এভাবে তাঁরা ১ কোটি ২২ লাখ ১৯ হাজার ৮০৬ টাকা আত্মসাৎ করেন।
ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রতারণা ও জালজালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করার, আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় মামলা দায়ে করা হয়েছে।
গত ৮ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়টির বিল্ডিংয়ে নির্মাণকাজ সম্পন্ন না করে অতিরিক্ত বিল পরিশোধের অভিযোগে একটি দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদের নেতৃত্বে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালায় দুদক। দুদকের অভিযানে অভিযোগর সত্যতা থাকায় কমিশন মামলা অনুমোদন করে।

রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক স্বপন কুমার রায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ বাচ্চু মিয়া, সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মো. ছাবের আলী, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শামস জাভেদ এবং মেসার্স নির্মাণ প্রকৌশলের মালিক আবু সাইদ খান।
মামলার এজাহার বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রতারণার মাধ্যমে গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলার কাজ সম্পন্ন না করেই বিল উত্তোলন করেছেন। এভাবে তাঁরা ১ কোটি ২২ লাখ ১৯ হাজার ৮০৬ টাকা আত্মসাৎ করেন।
ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রতারণা ও জালজালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করার, আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় মামলা দায়ে করা হয়েছে।
গত ৮ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়টির বিল্ডিংয়ে নির্মাণকাজ সম্পন্ন না করে অতিরিক্ত বিল পরিশোধের অভিযোগে একটি দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদের নেতৃত্বে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালায় দুদক। দুদকের অভিযানে অভিযোগর সত্যতা থাকায় কমিশন মামলা অনুমোদন করে।

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
৩৭ মিনিট আগে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
আজ মঙ্গলবার পৃথক শুনানি শেষে এদিন ধার্য করেন বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী। তিনি শুনানিতে বলেন, ‘ইনুর বিরুদ্ধে আনা কোনো অভিযোগই সত্য নয়। কারণ, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় তিনি কোনো এমপি-মন্ত্রী ছিলেন না। অথচ তাঁকে সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটির আওতায় এনেছে প্রসিকিউশন।’ তিনি ইনুর অব্যাহতির আবেদন জানান।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম শুনানিতে বলেন, ‘১৪ দলীয় জোটের শরিক নেতা ছিলেন হাসানুল হক ইনু। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার সঙ্গে সব পরিকল্পনায় ছিলেন জোট নেতারা। শেখ হাসিনার সঙ্গে ইনুর কথোপকথনের মাধ্যমেও কমান্ড রেসপনসিবিলিটি প্রমাণ করে।’
এদিকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী ও কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তিনি চার আসামির অব্যাহতির আবেদন করেন।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে গত ২৫ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়। তবে আসামিরা সবাই পলাতক থাকায় ওই অভিযোগ আমলে নিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুষ্টিয়ায় চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধেও অভিযোগ গঠনের বিষয়ে দেওয়া হবে একই দিন।
আজ মঙ্গলবার পৃথক শুনানি শেষে এদিন ধার্য করেন বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী। তিনি শুনানিতে বলেন, ‘ইনুর বিরুদ্ধে আনা কোনো অভিযোগই সত্য নয়। কারণ, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় তিনি কোনো এমপি-মন্ত্রী ছিলেন না। অথচ তাঁকে সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটির আওতায় এনেছে প্রসিকিউশন।’ তিনি ইনুর অব্যাহতির আবেদন জানান।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম শুনানিতে বলেন, ‘১৪ দলীয় জোটের শরিক নেতা ছিলেন হাসানুল হক ইনু। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার সঙ্গে সব পরিকল্পনায় ছিলেন জোট নেতারা। শেখ হাসিনার সঙ্গে ইনুর কথোপকথনের মাধ্যমেও কমান্ড রেসপনসিবিলিটি প্রমাণ করে।’
এদিকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী ও কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তিনি চার আসামির অব্যাহতির আবেদন করেন।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে গত ২৫ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়। তবে আসামিরা সবাই পলাতক থাকায় ওই অভিযোগ আমলে নিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
৩৭ মিনিট আগে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ চারজনের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়টির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার নির্মাণকাজ না করেই আগাম অর্থ উত্তোলন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে