দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নাগরিক সমাজ, সাংবাদিক ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ১৩ সেপ্টেম্বর আলোচনায় বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ইসি শুধু আমন্ত্রিতদের বক্তব্য ও আলোচনা শুনবে। এই আলোচনা শোনার জন্য দর্শক গ্যালারিতেও থাকবেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।
আলোচকদের কাছে কোনো বিষয় জানার থাকলে দর্শক গ্যালারি থেকে প্রশ্ন করার সুযোগ থাকবে। প্রথম ধাপের ওই আলোচনায় সফলতা পেলে ধারাবাহিকভাবে আরও কয়েক ধাপে বসার পরিকল্পনা রয়েছে ইসির। তবে রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বসবে কি না সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি কমিশন। ইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সুশীল সমাজ, সাংবাদিক ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বসার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে আলোচনা ও পরামর্শ করার জন্য রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট নন এমন বিশিষ্টজনদের সঙ্গে বসবে কমিশন।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসার বিষয়ে কমিশন এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
জানা গেছে, আলোচনা ও পর্যালোচনামূলক এই সভার প্রতিপাদ্য ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: প্রত্যাশা ও বাস্তবতা’ নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন। প্রথম ধাপে আটজনকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।
তাঁরা হলেন, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের চেয়ারম্যান ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ, বিডি নিউজ টুয়েন্টি ফোর সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান ও ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত।
সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে আলোচকদের সঙ্গে ইসির পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে। আগামীকাল সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি যাবে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছরের মার্চ থেকে জুলাই পর্যন্ত নাগরিক সমাজ, শিক্ষাবিদ, নির্বাচন পর্যবেক্ষক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ করে। যদিও বিএনপি ও তাদের সমমনা ৯টি দল এতে অংশ নেয়নি। ওই সংলাপের পর গত সেপ্টেম্বরে রোডম্যাপও ঘোষণা করে কমিশন। তবে আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আর কোনো সংলাপ করবে না বলে বক্তব্য দিয়ে আসছেন নির্বাচন কমিশনারেরা।
আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায় ইসি। আর এ নির্বাচনের তফসিল নভেম্বরে ঘোষণার পরিকল্পনা রয়েছে নির্বাচন আয়োজনকারী সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নাগরিক সমাজ, সাংবাদিক ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ১৩ সেপ্টেম্বর আলোচনায় বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ইসি শুধু আমন্ত্রিতদের বক্তব্য ও আলোচনা শুনবে। এই আলোচনা শোনার জন্য দর্শক গ্যালারিতেও থাকবেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।
আলোচকদের কাছে কোনো বিষয় জানার থাকলে দর্শক গ্যালারি থেকে প্রশ্ন করার সুযোগ থাকবে। প্রথম ধাপের ওই আলোচনায় সফলতা পেলে ধারাবাহিকভাবে আরও কয়েক ধাপে বসার পরিকল্পনা রয়েছে ইসির। তবে রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বসবে কি না সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি কমিশন। ইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সুশীল সমাজ, সাংবাদিক ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বসার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে আলোচনা ও পরামর্শ করার জন্য রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট নন এমন বিশিষ্টজনদের সঙ্গে বসবে কমিশন।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসার বিষয়ে কমিশন এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
জানা গেছে, আলোচনা ও পর্যালোচনামূলক এই সভার প্রতিপাদ্য ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: প্রত্যাশা ও বাস্তবতা’ নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন। প্রথম ধাপে আটজনকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।
তাঁরা হলেন, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের চেয়ারম্যান ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ, বিডি নিউজ টুয়েন্টি ফোর সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান ও ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত।
সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে আলোচকদের সঙ্গে ইসির পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে। আগামীকাল সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি যাবে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছরের মার্চ থেকে জুলাই পর্যন্ত নাগরিক সমাজ, শিক্ষাবিদ, নির্বাচন পর্যবেক্ষক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ করে। যদিও বিএনপি ও তাদের সমমনা ৯টি দল এতে অংশ নেয়নি। ওই সংলাপের পর গত সেপ্টেম্বরে রোডম্যাপও ঘোষণা করে কমিশন। তবে আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আর কোনো সংলাপ করবে না বলে বক্তব্য দিয়ে আসছেন নির্বাচন কমিশনারেরা।
আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায় ইসি। আর এ নির্বাচনের তফসিল নভেম্বরে ঘোষণার পরিকল্পনা রয়েছে নির্বাচন আয়োজনকারী সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল আলোচিত তৃতীয় টার্মিনাল চালুর পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে রাজস্ব ভাগাভাগি নিয়ে টানাপোড়েন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ও জাপানি কনসোর্টিয়ামের মধ্যে চুক্তির খসড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে মতপার্থক্য।
৬ ঘণ্টা আগেকারাগারের ভেতরে ‘অদৃশ্য’ এক আর্থিক লেনদেনের জাল বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। বন্দীদের নানা সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে স্বজনেরা টাকা পাঠাচ্ছেন কারারক্ষীদের কাছে। বিনিময়ে বন্দীদের কারাগারেই মিলছে মোবাইল ফোন ব্যবহার, মাদকসেবন, বাইরের খাবার কিংবা ফাঁকিবাজির সুযোগ।
৬ ঘণ্টা আগেচলতি সপ্তাহে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার কথা। তবে ইসি নির্বাচন আয়োজনে নিজেদের প্রস্তুতি তুলে ধরলেও রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি এবং বাস্তবায়ন নিয়ে মতবিরোধ দূর করতে পারেনি।
৬ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
১১ ঘণ্টা আগে