অনলাইন ডেস্ক
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ইসলামী ছাত্রশিবিরের চার নেতাকে গুমের পর গুলি করে পঙ্গু করার অভিযোগ দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) এই অভিযোগ জমা দেওয়া হয়।
র্যাব ও পুলিশের ২১ জনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেন গুমের শিকার মো. আবুজর গিফারী, ওমর আলী, মো. রুহুল আমিন ও ইস্রাফিল হোসেন।
অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় ছাত্রশিবিরের আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল নোমান ও সহকারী আইন সম্পাদক আমানুল্লাহ আল জিহাদী (আদীব) উপস্থিত ছিলেন।
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার গত ১৫ বছরের শাসনামলে শিবিরের ওপর সর্বোচ্চ বর্বরতা চালানো হয়। পুলিশের বর্বর নির্যাতনের কারণে চারজনেরই একটি করে পা কেটে ফেলতে হয়েছে। এ রকম অসংখ্য নজির শিবিরের জনশক্তিতে রয়েছে। আমরা সেগুলো ক্রমান্বয়ে মিডিয়ার সামনে উপস্থাপন করব।’
অভিযোগে বলা হয়, ২০১৫ সালের ৮ ডিসেম্বর তৎকালীন জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবুজর গিফারী ও সেক্রেটারি ওমর আলী সংগঠনের কাজে ঢাকায় আসছিলেন। তাঁদের আবদুল্লাহপুর থেকে র্যাব পরিচয়ে সাদাপোশাকের লোকজন মাইক্রোবাসে উঠিয়ে উত্তরা র্যাব ক্যাম্পে নিয়ে যান। সেখানে প্রায় এক সপ্তাহ অমানবিক নির্যাতন চালিয়ে তাঁদের রাজশাহী ও পরে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থানায় নিয়েও নির্যাতন চালানো হয়। ২০১৫ সালের ১৭ ডিসেম্বর তাঁদের সঙ্গে বোমা ও অস্ত্র দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জয়পুরহাট র্যাবের তৎকালীন মিডিয়া উইং। সেদিন দুপুরে পাঁচবিবি থানায় অস্ত্র মামলা দিয়ে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়। পাঁচবিবি থানায় রাত ২টা পর্যন্ত নির্যাতনের পর পুলিশ রাত প্রায় ৩টার দিকে তাঁদের হাত ও চোখ বেঁধে আওলায় ইউনিয়নের একটি পরিত্যক্ত জায়গায় নিয়ে যায় এবং দুজনের হাঁটুতে পুলিশ গুলি করে। পরে তাঁদের পা কেটে ফেলতে হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, ২০১৬ সালের ৩ আগস্ট তৎকালীন যশোরের চৌগাছা উপজেলা ছাত্রশিবিরের সাহিত্য সম্পাদক রুহুল আমিন এবং থানা শাখার সেক্রেটারি ইস্রাফিলকে চৌগাছা থানার পুলিশ আটক করে। ৪ আগস্ট তাঁদের ডিবিতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গভীর রাতে কন্দলিতলার নির্জন মাঠে নিয়ে দুজনের হাঁটুতে পুলিশ গুলি করে। পরে তাঁদের পা কেটে ফেলতে হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ইসলামী ছাত্রশিবিরের চার নেতাকে গুমের পর গুলি করে পঙ্গু করার অভিযোগ দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) এই অভিযোগ জমা দেওয়া হয়।
র্যাব ও পুলিশের ২১ জনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেন গুমের শিকার মো. আবুজর গিফারী, ওমর আলী, মো. রুহুল আমিন ও ইস্রাফিল হোসেন।
অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় ছাত্রশিবিরের আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল নোমান ও সহকারী আইন সম্পাদক আমানুল্লাহ আল জিহাদী (আদীব) উপস্থিত ছিলেন।
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার গত ১৫ বছরের শাসনামলে শিবিরের ওপর সর্বোচ্চ বর্বরতা চালানো হয়। পুলিশের বর্বর নির্যাতনের কারণে চারজনেরই একটি করে পা কেটে ফেলতে হয়েছে। এ রকম অসংখ্য নজির শিবিরের জনশক্তিতে রয়েছে। আমরা সেগুলো ক্রমান্বয়ে মিডিয়ার সামনে উপস্থাপন করব।’
অভিযোগে বলা হয়, ২০১৫ সালের ৮ ডিসেম্বর তৎকালীন জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবুজর গিফারী ও সেক্রেটারি ওমর আলী সংগঠনের কাজে ঢাকায় আসছিলেন। তাঁদের আবদুল্লাহপুর থেকে র্যাব পরিচয়ে সাদাপোশাকের লোকজন মাইক্রোবাসে উঠিয়ে উত্তরা র্যাব ক্যাম্পে নিয়ে যান। সেখানে প্রায় এক সপ্তাহ অমানবিক নির্যাতন চালিয়ে তাঁদের রাজশাহী ও পরে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থানায় নিয়েও নির্যাতন চালানো হয়। ২০১৫ সালের ১৭ ডিসেম্বর তাঁদের সঙ্গে বোমা ও অস্ত্র দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জয়পুরহাট র্যাবের তৎকালীন মিডিয়া উইং। সেদিন দুপুরে পাঁচবিবি থানায় অস্ত্র মামলা দিয়ে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়। পাঁচবিবি থানায় রাত ২টা পর্যন্ত নির্যাতনের পর পুলিশ রাত প্রায় ৩টার দিকে তাঁদের হাত ও চোখ বেঁধে আওলায় ইউনিয়নের একটি পরিত্যক্ত জায়গায় নিয়ে যায় এবং দুজনের হাঁটুতে পুলিশ গুলি করে। পরে তাঁদের পা কেটে ফেলতে হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, ২০১৬ সালের ৩ আগস্ট তৎকালীন যশোরের চৌগাছা উপজেলা ছাত্রশিবিরের সাহিত্য সম্পাদক রুহুল আমিন এবং থানা শাখার সেক্রেটারি ইস্রাফিলকে চৌগাছা থানার পুলিশ আটক করে। ৪ আগস্ট তাঁদের ডিবিতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গভীর রাতে কন্দলিতলার নির্জন মাঠে নিয়ে দুজনের হাঁটুতে পুলিশ গুলি করে। পরে তাঁদের পা কেটে ফেলতে হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৩৪ মিনিট আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
৮ ঘণ্টা আগে