নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বিতীয় ধাপে গঠিত পাঁচটি সংস্কার কমিশনের প্রধানেরা তাঁদের সুপারিশগুলো ‘জুলাই সনদে’ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে একটি যৌথ চিঠির মাধ্যমে তাঁরা এই অনুরোধ জানান।
কমিশনপ্রধানেরা চিঠিতে উল্লেখ করেন, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া ও একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ের এই কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়ন করা অত্যন্ত জরুরি। তাঁরা মনে করেন, প্রথম পর্যায়ের কমিশনগুলোর সুপারিশ নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ সময়োপযোগী হলেও এই নতুন সংস্কারগুলোও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
কমিশনগুলো মনে করে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জরুরি ভিত্তিতে দুটি কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারে। প্রথমত, যেসব সংস্কার এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব, সেগুলোর কাজ দ্রুত শুরু করা। দ্বিতীয়ত, এই সংস্কারগুলো নির্বাচিত সরকারও যেন অব্যাহত রাখে, সে বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায় করে তা ‘জুলাই সনদে’ অন্তর্ভুক্ত করা।
কমিশনপ্রধানেরা আরও বলেন, ‘জুলাই সনদে’ গণমাধ্যম, নারী, শ্রম, স্বাস্থ্য ও স্থানীয় সরকারবিষয়ক সংস্কারগুলো অন্তর্ভুক্ত না হলে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক দলগুলো সেগুলো বাতিল বা উপেক্ষা করতে পারে। এতে জনগণের মধ্যে ব্যাপক হতাশা ও ক্ষোভ সৃষ্টি হতে পারে। কারণ, জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে অসংখ্য শ্রমিক, নারী ও সাংবাদিক প্রাণ দিয়েছেন। তাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে যে আশা তৈরি হয়েছে, তা উপেক্ষা করা হলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভিন হক, স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রধান তোফায়েল আহমেদ, স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রধান জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান ও গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ।
দ্বিতীয় ধাপে গঠিত পাঁচটি সংস্কার কমিশনের প্রধানেরা তাঁদের সুপারিশগুলো ‘জুলাই সনদে’ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে একটি যৌথ চিঠির মাধ্যমে তাঁরা এই অনুরোধ জানান।
কমিশনপ্রধানেরা চিঠিতে উল্লেখ করেন, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া ও একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ের এই কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়ন করা অত্যন্ত জরুরি। তাঁরা মনে করেন, প্রথম পর্যায়ের কমিশনগুলোর সুপারিশ নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ সময়োপযোগী হলেও এই নতুন সংস্কারগুলোও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
কমিশনগুলো মনে করে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জরুরি ভিত্তিতে দুটি কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারে। প্রথমত, যেসব সংস্কার এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব, সেগুলোর কাজ দ্রুত শুরু করা। দ্বিতীয়ত, এই সংস্কারগুলো নির্বাচিত সরকারও যেন অব্যাহত রাখে, সে বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায় করে তা ‘জুলাই সনদে’ অন্তর্ভুক্ত করা।
কমিশনপ্রধানেরা আরও বলেন, ‘জুলাই সনদে’ গণমাধ্যম, নারী, শ্রম, স্বাস্থ্য ও স্থানীয় সরকারবিষয়ক সংস্কারগুলো অন্তর্ভুক্ত না হলে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক দলগুলো সেগুলো বাতিল বা উপেক্ষা করতে পারে। এতে জনগণের মধ্যে ব্যাপক হতাশা ও ক্ষোভ সৃষ্টি হতে পারে। কারণ, জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে অসংখ্য শ্রমিক, নারী ও সাংবাদিক প্রাণ দিয়েছেন। তাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে যে আশা তৈরি হয়েছে, তা উপেক্ষা করা হলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভিন হক, স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রধান তোফায়েল আহমেদ, স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রধান জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান ও গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, একটি সভ্য সমাজের মূল পরিচয় হলো, সমাজে ন্যায়বিচার থাকবে। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালনের ব্যবস্থা থাকবে। আমরা দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে আসামিদের অধিকার সম্পূর্ণভাবে রক্ষা করা হবে এবং এই প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এর মধ্য দিয়ে আমরা
২ ঘণ্টা আগেআজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বহুল আলোচিত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠের তারিখ, সময় ও স্থান প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। পোস্টে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৫ আগস্ট বিকেল ৫টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ তালিকা থেকে আটজনের নাম বাতিল করেছে সরকার। আজ রোববার (৩ আগস্ট) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গেজেট অধিশাখা এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানায়। তবে কেন এই আটজনের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, যদি স্বৈরাচারদের কোনো সমিতি করা হতো, তাহলে শেখ হাসিনা সমিতির সভাপতি হতে পারতেন। জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের আগে এসব কথা বলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে