বেলাল হোসেন, জাবি
গরু, ছাগল না মুরগি? বড়জোর এই তালিকায় আসতে পারে মহিষ, হাঁস বা ভেড়া। এরপর প্রাণিজ আমিষের জন্য খুব কম প্রাণীই খুঁজে পাওয়া যাবে!
মাংসের দাম তরতর করে বেড়ে গিয়েছিল কয়েক বছর আগে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। যার ফলে গরু আর খাসির মাংসের দাম চলে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। দেশি মোরগ-মুরগির দিকে অনেকেই তন্ময় হয়ে তাকিয়ে থাকে, যেন ল্যুভ মিউজিয়ামে গিয়ে মোনালিসা দেখছে। দেশি মোরগ-মুরগি কিনে খাওয়ার সামর্থ্য আছে কার?
গরিবের আমিষের চাহিদা মেটানোর জন্য অবশ্য রয়েছে ব্রয়লার মুরগি আর লেয়ার। একটু ভালো খাবার-দাবার দিলে সাধারণ মানুষ এই খাবারের মাধ্যমে আমিষের স্বাদ পেতে পারে।
এই যখন অবস্থা, তখন দেখা গেল উটপাখি চরে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএলআরআই)। আফ্রিকা থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৭টি উটপাখি কিনে আনা হয়েছে। তারা দিব্যি হেঁটে বেড়াচ্ছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। এর মধ্যে ২টি মর্দা, ৫টি মাদি। গবেষণার জন্য এরপর আরও ১৫টি অপ্রাপ্তবয়স্ক উটপাখিও আনা হয়েছে। চলছে গবেষণা। গবেষণার ফল পাওয়া যাবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে।
কী এই গবেষণা?
মাংসের কথা যখন হচ্ছে, তখন মাংসের সঙ্গেই এর যোগ। যে ২২টি উটপাখি এখন চরে বেড়াচ্ছে বিএলআরআই-এর খামারের তৃণভূমিতে, তাদের কাছ থেকে আসবে মাংসের জোগান। স্বাদ অনেকটা মুরগির মাংসের মতো।
মোরগ-মুরগি অভ্যস্ত দানাদার খাবারে, আর উটপাখির প্রিয় খাদ্য ঘাস, লতাপাতা। আমাদের এ অঞ্চলে ঘাস-লতাপাতা সহজলভ্য। তাই উটপাখির মাংস উৎপাদনে ব্যয় হবে কম। প্রান্তিক মানুষের আমিষের চাহিদা মিটবে।
গবেষণাটির প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সাজেদুল করিম জানান, বাংলাদেশের আবহাওয়ায় আফ্রিকা থেকে আনা এসব প্রাণী সহজেই পালন করা যাবে।
উটপাখির ওজন মাঝারি আকারের গরুর মতো। ১০০-১৫০ কেজি। মাত্র আড়াই বছর বয়স হলেই উটপাখি ডিম দিতে শুরু করে। বছরে দেয় ২০-২৫টি ডিম।
প্রকল্প পরিচালক বললেন, ‘আমরা পাখির দৈহিক বৃদ্ধির হার ও খাদ্যাভ্যাস পর্যবেক্ষণ করছি। পাখিগুলোর তিন মাস, পাঁচ মাস, নয় মাস ও বারো মাস বয়সের মাংস কেমন হয়, তার গুণাগুণ দেখা হচ্ছে।’
উটপাখি উড়তে পারে না। এদের ডিমও অনেক বড়। প্রজাতিটি Struthionidae গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Struthio গণের অন্তর্গত। আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির দক্ষিণের বিশাল তৃণভূমিতে এরা থাকে।
বিএলআরআই-এর সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও কেউ কেউ উটপাখির চাষ করছেন। উন্নত বিশ্বে ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উটপাখির লালন-পালন হয়, তাহলে আমাদের দেশে হবে না কেন? শুধু তো মাংস নয়, উটপাখির চামড়া আর পালকও রপ্তানি করা যায়।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল জলিল বলেন, ‘২০২৫ সালের পর থেকে বাণিজ্যিকভাবে মাংস বাজারজাত করা যাবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক সাদিয়া আহমদ বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের মনস্তাত্ত্বিক চিন্তাধারা পরিবর্তন করলেই শুধু উটপাখির মাংস প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে আমিষ সরবরাহে সক্ষম হবে।’
গরু, ছাগল না মুরগি? বড়জোর এই তালিকায় আসতে পারে মহিষ, হাঁস বা ভেড়া। এরপর প্রাণিজ আমিষের জন্য খুব কম প্রাণীই খুঁজে পাওয়া যাবে!
মাংসের দাম তরতর করে বেড়ে গিয়েছিল কয়েক বছর আগে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। যার ফলে গরু আর খাসির মাংসের দাম চলে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। দেশি মোরগ-মুরগির দিকে অনেকেই তন্ময় হয়ে তাকিয়ে থাকে, যেন ল্যুভ মিউজিয়ামে গিয়ে মোনালিসা দেখছে। দেশি মোরগ-মুরগি কিনে খাওয়ার সামর্থ্য আছে কার?
গরিবের আমিষের চাহিদা মেটানোর জন্য অবশ্য রয়েছে ব্রয়লার মুরগি আর লেয়ার। একটু ভালো খাবার-দাবার দিলে সাধারণ মানুষ এই খাবারের মাধ্যমে আমিষের স্বাদ পেতে পারে।
এই যখন অবস্থা, তখন দেখা গেল উটপাখি চরে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএলআরআই)। আফ্রিকা থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৭টি উটপাখি কিনে আনা হয়েছে। তারা দিব্যি হেঁটে বেড়াচ্ছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। এর মধ্যে ২টি মর্দা, ৫টি মাদি। গবেষণার জন্য এরপর আরও ১৫টি অপ্রাপ্তবয়স্ক উটপাখিও আনা হয়েছে। চলছে গবেষণা। গবেষণার ফল পাওয়া যাবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে।
কী এই গবেষণা?
মাংসের কথা যখন হচ্ছে, তখন মাংসের সঙ্গেই এর যোগ। যে ২২টি উটপাখি এখন চরে বেড়াচ্ছে বিএলআরআই-এর খামারের তৃণভূমিতে, তাদের কাছ থেকে আসবে মাংসের জোগান। স্বাদ অনেকটা মুরগির মাংসের মতো।
মোরগ-মুরগি অভ্যস্ত দানাদার খাবারে, আর উটপাখির প্রিয় খাদ্য ঘাস, লতাপাতা। আমাদের এ অঞ্চলে ঘাস-লতাপাতা সহজলভ্য। তাই উটপাখির মাংস উৎপাদনে ব্যয় হবে কম। প্রান্তিক মানুষের আমিষের চাহিদা মিটবে।
গবেষণাটির প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সাজেদুল করিম জানান, বাংলাদেশের আবহাওয়ায় আফ্রিকা থেকে আনা এসব প্রাণী সহজেই পালন করা যাবে।
উটপাখির ওজন মাঝারি আকারের গরুর মতো। ১০০-১৫০ কেজি। মাত্র আড়াই বছর বয়স হলেই উটপাখি ডিম দিতে শুরু করে। বছরে দেয় ২০-২৫টি ডিম।
প্রকল্প পরিচালক বললেন, ‘আমরা পাখির দৈহিক বৃদ্ধির হার ও খাদ্যাভ্যাস পর্যবেক্ষণ করছি। পাখিগুলোর তিন মাস, পাঁচ মাস, নয় মাস ও বারো মাস বয়সের মাংস কেমন হয়, তার গুণাগুণ দেখা হচ্ছে।’
উটপাখি উড়তে পারে না। এদের ডিমও অনেক বড়। প্রজাতিটি Struthionidae গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Struthio গণের অন্তর্গত। আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির দক্ষিণের বিশাল তৃণভূমিতে এরা থাকে।
বিএলআরআই-এর সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও কেউ কেউ উটপাখির চাষ করছেন। উন্নত বিশ্বে ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উটপাখির লালন-পালন হয়, তাহলে আমাদের দেশে হবে না কেন? শুধু তো মাংস নয়, উটপাখির চামড়া আর পালকও রপ্তানি করা যায়।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল জলিল বলেন, ‘২০২৫ সালের পর থেকে বাণিজ্যিকভাবে মাংস বাজারজাত করা যাবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক সাদিয়া আহমদ বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের মনস্তাত্ত্বিক চিন্তাধারা পরিবর্তন করলেই শুধু উটপাখির মাংস প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে আমিষ সরবরাহে সক্ষম হবে।’
বেলাল হোসেন, জাবি
গরু, ছাগল না মুরগি? বড়জোর এই তালিকায় আসতে পারে মহিষ, হাঁস বা ভেড়া। এরপর প্রাণিজ আমিষের জন্য খুব কম প্রাণীই খুঁজে পাওয়া যাবে!
মাংসের দাম তরতর করে বেড়ে গিয়েছিল কয়েক বছর আগে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। যার ফলে গরু আর খাসির মাংসের দাম চলে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। দেশি মোরগ-মুরগির দিকে অনেকেই তন্ময় হয়ে তাকিয়ে থাকে, যেন ল্যুভ মিউজিয়ামে গিয়ে মোনালিসা দেখছে। দেশি মোরগ-মুরগি কিনে খাওয়ার সামর্থ্য আছে কার?
গরিবের আমিষের চাহিদা মেটানোর জন্য অবশ্য রয়েছে ব্রয়লার মুরগি আর লেয়ার। একটু ভালো খাবার-দাবার দিলে সাধারণ মানুষ এই খাবারের মাধ্যমে আমিষের স্বাদ পেতে পারে।
এই যখন অবস্থা, তখন দেখা গেল উটপাখি চরে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএলআরআই)। আফ্রিকা থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৭টি উটপাখি কিনে আনা হয়েছে। তারা দিব্যি হেঁটে বেড়াচ্ছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। এর মধ্যে ২টি মর্দা, ৫টি মাদি। গবেষণার জন্য এরপর আরও ১৫টি অপ্রাপ্তবয়স্ক উটপাখিও আনা হয়েছে। চলছে গবেষণা। গবেষণার ফল পাওয়া যাবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে।
কী এই গবেষণা?
মাংসের কথা যখন হচ্ছে, তখন মাংসের সঙ্গেই এর যোগ। যে ২২টি উটপাখি এখন চরে বেড়াচ্ছে বিএলআরআই-এর খামারের তৃণভূমিতে, তাদের কাছ থেকে আসবে মাংসের জোগান। স্বাদ অনেকটা মুরগির মাংসের মতো।
মোরগ-মুরগি অভ্যস্ত দানাদার খাবারে, আর উটপাখির প্রিয় খাদ্য ঘাস, লতাপাতা। আমাদের এ অঞ্চলে ঘাস-লতাপাতা সহজলভ্য। তাই উটপাখির মাংস উৎপাদনে ব্যয় হবে কম। প্রান্তিক মানুষের আমিষের চাহিদা মিটবে।
গবেষণাটির প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সাজেদুল করিম জানান, বাংলাদেশের আবহাওয়ায় আফ্রিকা থেকে আনা এসব প্রাণী সহজেই পালন করা যাবে।
উটপাখির ওজন মাঝারি আকারের গরুর মতো। ১০০-১৫০ কেজি। মাত্র আড়াই বছর বয়স হলেই উটপাখি ডিম দিতে শুরু করে। বছরে দেয় ২০-২৫টি ডিম।
প্রকল্প পরিচালক বললেন, ‘আমরা পাখির দৈহিক বৃদ্ধির হার ও খাদ্যাভ্যাস পর্যবেক্ষণ করছি। পাখিগুলোর তিন মাস, পাঁচ মাস, নয় মাস ও বারো মাস বয়সের মাংস কেমন হয়, তার গুণাগুণ দেখা হচ্ছে।’
উটপাখি উড়তে পারে না। এদের ডিমও অনেক বড়। প্রজাতিটি Struthionidae গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Struthio গণের অন্তর্গত। আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির দক্ষিণের বিশাল তৃণভূমিতে এরা থাকে।
বিএলআরআই-এর সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও কেউ কেউ উটপাখির চাষ করছেন। উন্নত বিশ্বে ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উটপাখির লালন-পালন হয়, তাহলে আমাদের দেশে হবে না কেন? শুধু তো মাংস নয়, উটপাখির চামড়া আর পালকও রপ্তানি করা যায়।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল জলিল বলেন, ‘২০২৫ সালের পর থেকে বাণিজ্যিকভাবে মাংস বাজারজাত করা যাবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক সাদিয়া আহমদ বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের মনস্তাত্ত্বিক চিন্তাধারা পরিবর্তন করলেই শুধু উটপাখির মাংস প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে আমিষ সরবরাহে সক্ষম হবে।’
গরু, ছাগল না মুরগি? বড়জোর এই তালিকায় আসতে পারে মহিষ, হাঁস বা ভেড়া। এরপর প্রাণিজ আমিষের জন্য খুব কম প্রাণীই খুঁজে পাওয়া যাবে!
মাংসের দাম তরতর করে বেড়ে গিয়েছিল কয়েক বছর আগে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। যার ফলে গরু আর খাসির মাংসের দাম চলে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। দেশি মোরগ-মুরগির দিকে অনেকেই তন্ময় হয়ে তাকিয়ে থাকে, যেন ল্যুভ মিউজিয়ামে গিয়ে মোনালিসা দেখছে। দেশি মোরগ-মুরগি কিনে খাওয়ার সামর্থ্য আছে কার?
গরিবের আমিষের চাহিদা মেটানোর জন্য অবশ্য রয়েছে ব্রয়লার মুরগি আর লেয়ার। একটু ভালো খাবার-দাবার দিলে সাধারণ মানুষ এই খাবারের মাধ্যমে আমিষের স্বাদ পেতে পারে।
এই যখন অবস্থা, তখন দেখা গেল উটপাখি চরে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএলআরআই)। আফ্রিকা থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৭টি উটপাখি কিনে আনা হয়েছে। তারা দিব্যি হেঁটে বেড়াচ্ছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। এর মধ্যে ২টি মর্দা, ৫টি মাদি। গবেষণার জন্য এরপর আরও ১৫টি অপ্রাপ্তবয়স্ক উটপাখিও আনা হয়েছে। চলছে গবেষণা। গবেষণার ফল পাওয়া যাবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে।
কী এই গবেষণা?
মাংসের কথা যখন হচ্ছে, তখন মাংসের সঙ্গেই এর যোগ। যে ২২টি উটপাখি এখন চরে বেড়াচ্ছে বিএলআরআই-এর খামারের তৃণভূমিতে, তাদের কাছ থেকে আসবে মাংসের জোগান। স্বাদ অনেকটা মুরগির মাংসের মতো।
মোরগ-মুরগি অভ্যস্ত দানাদার খাবারে, আর উটপাখির প্রিয় খাদ্য ঘাস, লতাপাতা। আমাদের এ অঞ্চলে ঘাস-লতাপাতা সহজলভ্য। তাই উটপাখির মাংস উৎপাদনে ব্যয় হবে কম। প্রান্তিক মানুষের আমিষের চাহিদা মিটবে।
গবেষণাটির প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সাজেদুল করিম জানান, বাংলাদেশের আবহাওয়ায় আফ্রিকা থেকে আনা এসব প্রাণী সহজেই পালন করা যাবে।
উটপাখির ওজন মাঝারি আকারের গরুর মতো। ১০০-১৫০ কেজি। মাত্র আড়াই বছর বয়স হলেই উটপাখি ডিম দিতে শুরু করে। বছরে দেয় ২০-২৫টি ডিম।
প্রকল্প পরিচালক বললেন, ‘আমরা পাখির দৈহিক বৃদ্ধির হার ও খাদ্যাভ্যাস পর্যবেক্ষণ করছি। পাখিগুলোর তিন মাস, পাঁচ মাস, নয় মাস ও বারো মাস বয়সের মাংস কেমন হয়, তার গুণাগুণ দেখা হচ্ছে।’
উটপাখি উড়তে পারে না। এদের ডিমও অনেক বড়। প্রজাতিটি Struthionidae গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Struthio গণের অন্তর্গত। আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির দক্ষিণের বিশাল তৃণভূমিতে এরা থাকে।
বিএলআরআই-এর সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও কেউ কেউ উটপাখির চাষ করছেন। উন্নত বিশ্বে ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উটপাখির লালন-পালন হয়, তাহলে আমাদের দেশে হবে না কেন? শুধু তো মাংস নয়, উটপাখির চামড়া আর পালকও রপ্তানি করা যায়।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল জলিল বলেন, ‘২০২৫ সালের পর থেকে বাণিজ্যিকভাবে মাংস বাজারজাত করা যাবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক সাদিয়া আহমদ বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের মনস্তাত্ত্বিক চিন্তাধারা পরিবর্তন করলেই শুধু উটপাখির মাংস প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে আমিষ সরবরাহে সক্ষম হবে।’
সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সড়ক উপদেষ্টা বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন গাড়ি ডাম্পিংয়ে পাঠানো হচ্ছে এবং এই অভিযান আরও বাড়ানো হবে। তিনি গাড়ির মালিকদের ফিটনেস ঠিক রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন যানবাহন কোনো অবস্থাতেই সড়কে চলতে দেওয়া হবে না। কারণ, এটি দুর্ঘটনার বড় কারণ।’
মোটরসাইকেল বিষয়ে মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘মোটরসাইকেলের সংখ্যা বাড়ায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর হারও বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে হেলমেট ব্যবহারে সচেতনতা বাড়াতে হবে। এবার জাতীয় সড়ক দিবস উপলক্ষে ১০ হাজার মোটরসাইকেল চালকের মধ্যে হেলমেট বিতরণ করা হবে, বিশেষ করে যেসব এলাকায় সড়ক নির্মাণকাজ চলছে বা মানুষ ভোগান্তিতে আছে।’
সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের জন্য এক ধরনের গ্লানি ও ব্যর্থতা। ২০১৫ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ১৬টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এতে গড়ে ২৭ জন নিহত ও ৩৮ জন আহত হন।’
উপদেষ্টার মতে, সাম্প্রতিক সময়ে মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনাও বেড়েছে।
দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আইন অনুযায়ী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার অধিকারী, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তারা তা পান না।’
উপদেষ্টা আরও জানান, বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণের টাকা পায়।
সড়ক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সড়ক নিরাপত্তা শুধু সড়ক বিভাগের দায়িত্ব নয়, বরং এটি করতে হবে সকল সংস্থার সমন্বয়ে।’
সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সড়ক উপদেষ্টা বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন গাড়ি ডাম্পিংয়ে পাঠানো হচ্ছে এবং এই অভিযান আরও বাড়ানো হবে। তিনি গাড়ির মালিকদের ফিটনেস ঠিক রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন যানবাহন কোনো অবস্থাতেই সড়কে চলতে দেওয়া হবে না। কারণ, এটি দুর্ঘটনার বড় কারণ।’
মোটরসাইকেল বিষয়ে মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘মোটরসাইকেলের সংখ্যা বাড়ায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর হারও বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে হেলমেট ব্যবহারে সচেতনতা বাড়াতে হবে। এবার জাতীয় সড়ক দিবস উপলক্ষে ১০ হাজার মোটরসাইকেল চালকের মধ্যে হেলমেট বিতরণ করা হবে, বিশেষ করে যেসব এলাকায় সড়ক নির্মাণকাজ চলছে বা মানুষ ভোগান্তিতে আছে।’
সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের জন্য এক ধরনের গ্লানি ও ব্যর্থতা। ২০১৫ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ১৬টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এতে গড়ে ২৭ জন নিহত ও ৩৮ জন আহত হন।’
উপদেষ্টার মতে, সাম্প্রতিক সময়ে মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনাও বেড়েছে।
দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আইন অনুযায়ী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার অধিকারী, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তারা তা পান না।’
উপদেষ্টা আরও জানান, বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণের টাকা পায়।
সড়ক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সড়ক নিরাপত্তা শুধু সড়ক বিভাগের দায়িত্ব নয়, বরং এটি করতে হবে সকল সংস্থার সমন্বয়ে।’
গরু, ছাগল না মুরগি? বড়জোর এই তালিকায় আসতে পারে মহিষ, হাঁস বা ভেড়া। এরপর প্রাণিজ আমিষের জন্য খুব কম প্রাণীই খুঁজে পাওয়া যাবে!
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানের বর্তমান পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এখন থেকে প্রশিক্ষণ ছাড়া কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন না। লাইসেন্স দেওয়ার সব কমিটি বাতিল করে আন্তর্জাতিক মানে নতুন ব্যবস্থা চালু করা হবে। লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে অন্তত ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এর আয়োজন করবে সরকার। প্রশিক্ষণকালে প্রশিক্ষণার্থীদের ভাতার ব্যবস্থাও থাকবে।
আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উপদেষ্টা বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে চালকদের স্বীকৃত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। বর্তমানে বিআরটিসিসহ দেশে বেশ কয়েকটি বৈধ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে, যেখান থেকে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, প্রশিক্ষণে দুটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে—প্রথমত, সড়কের বিভিন্ন সাইন ও চিহ্ন সম্পর্কে জ্ঞান এবং দ্বিতীয়ত, যানবাহন সঠিকভাবে চালানো ও নিয়ন্ত্রণ করার দক্ষতা। কারণ, বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারানোর কারণে।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স-সংক্রান্ত কাজগুলো বিআরটিএ থেকে সরিয়ে প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোর মাধ্যমে পরিচালনা করা হবে। এতে বিআরটিএর নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতা থাকবে না।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী মাসের মধ্যেই এই নতুন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে।
সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, সড়কে যানজট ও দুর্ঘটনার মূল কারণ প্রশিক্ষণহীন চালকেরা।
তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমি সরাইল এলাকায় গিয়েছিলাম। যাওয়ার আগে সেখানে নিয়মিত যানজট ছিল, কিন্তু আমার পরিদর্শনের দুই দিন পর থেকেই আর জ্যাম নেই। আমার হাতে কোনো জাদুর কাঠি নেই—শুধু কিছু শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেছি।’
এদিকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী, সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ, বিআরটিএ চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব সাইফুল আলম প্রমুখ।
ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানের বর্তমান পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এখন থেকে প্রশিক্ষণ ছাড়া কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন না। লাইসেন্স দেওয়ার সব কমিটি বাতিল করে আন্তর্জাতিক মানে নতুন ব্যবস্থা চালু করা হবে। লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে অন্তত ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এর আয়োজন করবে সরকার। প্রশিক্ষণকালে প্রশিক্ষণার্থীদের ভাতার ব্যবস্থাও থাকবে।
আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উপদেষ্টা বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে চালকদের স্বীকৃত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। বর্তমানে বিআরটিসিসহ দেশে বেশ কয়েকটি বৈধ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে, যেখান থেকে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, প্রশিক্ষণে দুটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে—প্রথমত, সড়কের বিভিন্ন সাইন ও চিহ্ন সম্পর্কে জ্ঞান এবং দ্বিতীয়ত, যানবাহন সঠিকভাবে চালানো ও নিয়ন্ত্রণ করার দক্ষতা। কারণ, বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারানোর কারণে।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স-সংক্রান্ত কাজগুলো বিআরটিএ থেকে সরিয়ে প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোর মাধ্যমে পরিচালনা করা হবে। এতে বিআরটিএর নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতা থাকবে না।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী মাসের মধ্যেই এই নতুন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে।
সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, সড়কে যানজট ও দুর্ঘটনার মূল কারণ প্রশিক্ষণহীন চালকেরা।
তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমি সরাইল এলাকায় গিয়েছিলাম। যাওয়ার আগে সেখানে নিয়মিত যানজট ছিল, কিন্তু আমার পরিদর্শনের দুই দিন পর থেকেই আর জ্যাম নেই। আমার হাতে কোনো জাদুর কাঠি নেই—শুধু কিছু শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেছি।’
এদিকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী, সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ, বিআরটিএ চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব সাইফুল আলম প্রমুখ।
গরু, ছাগল না মুরগি? বড়জোর এই তালিকায় আসতে পারে মহিষ, হাঁস বা ভেড়া। এরপর প্রাণিজ আমিষের জন্য খুব কম প্রাণীই খুঁজে পাওয়া যাবে!
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বাস্তব অগ্রগতিতে নির্বাচন নিয়ে ‘সব সংশয় কেটে যাবে’ বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় কাজ করছে। তবে আশা করি, আমরা যখন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাস্তব অগ্রগতি দেখব, এ সম্পর্কে সব সংশয় খুব দ্রুত কেটে যাবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দেন বিএনপির নেতারা।
এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় যেটা বুঝেছি, উনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাননি। অন্তর্বর্তী সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে, সেটা বলেছে। তারা আমাদের কাছ থেকে নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। আমরা উনাদেরকে বলেছি, আমরা নিরপেক্ষ ভূমিকাই পালন করছি। নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য এমনকি প্রধান উপদেষ্টা এই নিশ্চয়তাও দিয়েছেন—জনপ্রশাসন বা অন্যান্য ক্ষেত্রে বড় বদলির ব্যাপারটা উনি নিজে দেখবেন।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়, এটা বলেনি। বলেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে। আমাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। সে বিষয়ে তাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের সময় উপদেষ্টা পরিষদ ছোট হবে কি না, সেই প্রশ্নে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের কথা কোথাও আলোচনা হয়নি। এটা উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনার বিষয়। নির্বাচনকালীন সরকার ছোট হবে কি না, এ ধরনের কোনো দাবিও কোনো মহল থেকে উত্থাপন হয়নি।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বাস্তব অগ্রগতিতে নির্বাচন নিয়ে ‘সব সংশয় কেটে যাবে’ বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় কাজ করছে। তবে আশা করি, আমরা যখন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাস্তব অগ্রগতি দেখব, এ সম্পর্কে সব সংশয় খুব দ্রুত কেটে যাবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দেন বিএনপির নেতারা।
এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় যেটা বুঝেছি, উনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাননি। অন্তর্বর্তী সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে, সেটা বলেছে। তারা আমাদের কাছ থেকে নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। আমরা উনাদেরকে বলেছি, আমরা নিরপেক্ষ ভূমিকাই পালন করছি। নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য এমনকি প্রধান উপদেষ্টা এই নিশ্চয়তাও দিয়েছেন—জনপ্রশাসন বা অন্যান্য ক্ষেত্রে বড় বদলির ব্যাপারটা উনি নিজে দেখবেন।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়, এটা বলেনি। বলেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে। আমাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। সে বিষয়ে তাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের সময় উপদেষ্টা পরিষদ ছোট হবে কি না, সেই প্রশ্নে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের কথা কোথাও আলোচনা হয়নি। এটা উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনার বিষয়। নির্বাচনকালীন সরকার ছোট হবে কি না, এ ধরনের কোনো দাবিও কোনো মহল থেকে উত্থাপন হয়নি।’
গরু, ছাগল না মুরগি? বড়জোর এই তালিকায় আসতে পারে মহিষ, হাঁস বা ভেড়া। এরপর প্রাণিজ আমিষের জন্য খুব কম প্রাণীই খুঁজে পাওয়া যাবে!
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
আজ বুধবার ট্রাইব্যুনালের এই আদেশের পর সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে স্থাপিত কারা অধিদপ্তরের সাবজেলে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি-প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
আজ বেলা সাড়ে ১২টায় আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, সরকার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি ভবনকে সাবজেল ঘোষণা দিয়েছে। সাবজেল হিসেবে ঘোষণার পরপরই সেই ভবনটি কারা অধিদপ্তরের অধীনে সাবজেল হিসেবে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে। ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে রাখতে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশের পর সেখানেই তাঁদের রাখা হবে। আমাদের কারা অধিদপ্তরের সব ব্যবস্থা সাবজেলে রয়েছে।
এর আগে সকাল ৭টার পর আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারা কর্তৃপক্ষের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) প্রিজন ভ্যানে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাঁদের নেওয়া হয়। এজলাসে তাঁদের নেওয়া হলে সকাল ৮টার পর বসেন ট্রাইব্যুনাল।
আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
আজ বুধবার ট্রাইব্যুনালের এই আদেশের পর সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে স্থাপিত কারা অধিদপ্তরের সাবজেলে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি-প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
আজ বেলা সাড়ে ১২টায় আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, সরকার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি ভবনকে সাবজেল ঘোষণা দিয়েছে। সাবজেল হিসেবে ঘোষণার পরপরই সেই ভবনটি কারা অধিদপ্তরের অধীনে সাবজেল হিসেবে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে। ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে রাখতে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশের পর সেখানেই তাঁদের রাখা হবে। আমাদের কারা অধিদপ্তরের সব ব্যবস্থা সাবজেলে রয়েছে।
এর আগে সকাল ৭টার পর আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারা কর্তৃপক্ষের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) প্রিজন ভ্যানে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাঁদের নেওয়া হয়। এজলাসে তাঁদের নেওয়া হলে সকাল ৮টার পর বসেন ট্রাইব্যুনাল।
আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ।
গরু, ছাগল না মুরগি? বড়জোর এই তালিকায় আসতে পারে মহিষ, হাঁস বা ভেড়া। এরপর প্রাণিজ আমিষের জন্য খুব কম প্রাণীই খুঁজে পাওয়া যাবে!
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
২ ঘণ্টা আগে