ঢাবি প্রতিনিধি
প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আদর্শকে অমর একুশে বইমেলায় স্টল বরাদ্দ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বাংলা একাডেমি। আজ রোববার দুপুরে একাডেমির জনসংযোগ উপবিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ আকবর হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সিদ্ধান্তের কারণে আইনি লড়াইয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন আদর্শ প্রকাশনার প্রধান নির্বাহী (সিইও) মাহাবুব রহমান।
মাহাবুব রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের বিষয়টি অফিশিয়ালি হওয়া দরকার। আমি সব বিষয়ে লিখিত জমা দিয়েছি, রিসিভ কপিও নিয়েছি। কিন্তু বাংলা একাডেমি নোংরা খেলায় নেমেছে। আমি আইনি লড়াইয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ নীতিমালা অনুযায়ী ৩১ সদস্যের অমর একুশে বইমেলা পরিচালনা কমিটি ওই বরাদ্দ দেয়। তবে পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ দৃষ্টিগোচর হলে অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ পরিচালনা কমিটি আদর্শ প্রকাশনা প্রকাশিত লেখক ফাহাম আব্দুস সালাম রচিত ‘বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে’ বইটি সংগ্রহ করে। এটি পাঠ করে অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ ‘নীতিমালা ও নিয়মাবলি’র ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদের উপ-অনুচ্ছেদ ১৪.১৪, ১৪.১৫-এ বর্ণিত শর্ত পূরণে সক্ষম হয়নি মনে করে কমিটি। প্রকাশনা সংস্থা আদর্শর প্রকাশক মাহাবুব রহমানের বক্তব্য শোনার জন্য বাংলা একাডেমির পরিচালক ও অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব কে এম মুজাহিদুল ইসলাম মোবাইল ফোনে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে বইটি সম্পর্কে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আহ্বান জানান।
বইমেলার সদস্যসচিব বইটি বইমেলায় প্রদর্শিত হবে না, এই মর্মে একটি লিখিত বক্তব্য দেন এবং আসন্ন বইমেলার নীতিমালা অনুসরণ করতে মাহাবুব রহমানকে আহ্বান জানান। কিন্তু তিনি উপযুক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন না বলে দৃঢ়ভাবে তাঁর অবস্থান জানান বলে উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অমর একুশে বইমেলার বিদ্যমান নীতিমালা বাংলাদেশের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে তিনি (মাহাবুব) বিশ্বাস করেন। বইমেলার নীতিমালা মানেন না বলে স্পষ্টভাবে জানান তিনি, যা পরবর্তীকালে তাঁর বরাত দিয়ে গণমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছে। এটি একাডেমির দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
‘বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে’ বইটি প্রদর্শন ও বিক্রয়ের জন্য বইমেলার স্টলে না রাখার বিষয়ে আদর্শর প্রকাশক মাহাবুব রহমানের বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়। তিনি বইটি স্টলে প্রদর্শন ও বিক্রয়ের জন্য রাখবেন বলে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, যা বইমেলার নীতিমালায় বর্ণিত শর্তাবলির সম্পূর্ণ বিপরীত বলে উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
বইমেলার নীতিমালা মানতে অস্বীকৃতি জানানোয় গতকাল শনিবার (২১ জানুয়ারি) বইমেলা পরিচালনা কমিটির সভায় আদর্শকে স্টল না দেওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে আজ বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নূরুল হুদা বরাবর পাঁচ দফা দাবি নিয়ে চিঠি দিয়েছেন মাহাবুব রহমান।
দাবিগুলো হলো—অমর একুশে গ্রন্থমেলায় লেখক ও প্রকাশকের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অবারিত রাখতে হবে; অবিলম্বে আদর্শকে প্রাপ্যতা ও যোগ্যতা বিবেচনা করে প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দিতে হবে; আদর্শের যে তিনটি বইয়ের ব্যাপারে বাংলা একাডেমি আপত্তি জানিয়েছে, সেগুলো মেলায় প্রদর্শন ও বিক্রির পূর্ণ নিশ্চয়তা দিতে হবে; গ্রন্থমেলায় আদর্শসহ সব প্রকাশক ও লেখকদের হয়রানি বন্ধ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে; অনতিবিলম্বে এই গ্রন্থমেলার দায়িত্ব সব প্রকাশকের সমন্বয়ে প্রকাশক গিল্ড গঠন করে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে।
এদিকে আজ বেলা ১১টার দিকে বাংলা একাডেমির মূল গেটে আদর্শকে স্টল বরাদ্দের দাবিতে লেখক, প্রকাশকসহ অন্যরা কালো ব্যাজ ধারণ কর্মসূচি পালন করেন।
এতে অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, লেখকের মতপ্রকাশের প্রতিফলন ঘটে তাঁর বইয়ে। প্রকাশক হিসেবে আদর্শ লেখকের বই প্রকাশ করে আসছে। সেখানে ভিন্নমতের কারণে আদর্শকে মেলায় অংশগ্রহণের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার পাঁয়তারা চলছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে আদর্শকে বইমেলায় অংশগ্রহণের বাধা তুলে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
কর্মসূচিতে অংশ নেন লেখক ও সম্পাদক রাখাল রাহা, কথাসাহিত্যিক বাকি বিল্লাহ, কথাসাহিত্যিক সালাহ উদ্দিন শুভ্র, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির (বাপুস) সাবেক সভাপতি আলমগীর শিকদার লোটন, কথাসাহিত্যিক এহসান মাহমুদ, কবি শওকত হোসেন, বাসদ ঢাকা মহানগর সদস্য নাসিরউদ্দিন প্রিন্স, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি মুক্তা বাড়ৈ, ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাগীব নাঈম প্রমুখ।
প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আদর্শকে অমর একুশে বইমেলায় স্টল বরাদ্দ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বাংলা একাডেমি। আজ রোববার দুপুরে একাডেমির জনসংযোগ উপবিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ আকবর হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সিদ্ধান্তের কারণে আইনি লড়াইয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন আদর্শ প্রকাশনার প্রধান নির্বাহী (সিইও) মাহাবুব রহমান।
মাহাবুব রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের বিষয়টি অফিশিয়ালি হওয়া দরকার। আমি সব বিষয়ে লিখিত জমা দিয়েছি, রিসিভ কপিও নিয়েছি। কিন্তু বাংলা একাডেমি নোংরা খেলায় নেমেছে। আমি আইনি লড়াইয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ নীতিমালা অনুযায়ী ৩১ সদস্যের অমর একুশে বইমেলা পরিচালনা কমিটি ওই বরাদ্দ দেয়। তবে পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ দৃষ্টিগোচর হলে অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ পরিচালনা কমিটি আদর্শ প্রকাশনা প্রকাশিত লেখক ফাহাম আব্দুস সালাম রচিত ‘বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে’ বইটি সংগ্রহ করে। এটি পাঠ করে অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ ‘নীতিমালা ও নিয়মাবলি’র ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদের উপ-অনুচ্ছেদ ১৪.১৪, ১৪.১৫-এ বর্ণিত শর্ত পূরণে সক্ষম হয়নি মনে করে কমিটি। প্রকাশনা সংস্থা আদর্শর প্রকাশক মাহাবুব রহমানের বক্তব্য শোনার জন্য বাংলা একাডেমির পরিচালক ও অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব কে এম মুজাহিদুল ইসলাম মোবাইল ফোনে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে বইটি সম্পর্কে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আহ্বান জানান।
বইমেলার সদস্যসচিব বইটি বইমেলায় প্রদর্শিত হবে না, এই মর্মে একটি লিখিত বক্তব্য দেন এবং আসন্ন বইমেলার নীতিমালা অনুসরণ করতে মাহাবুব রহমানকে আহ্বান জানান। কিন্তু তিনি উপযুক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন না বলে দৃঢ়ভাবে তাঁর অবস্থান জানান বলে উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অমর একুশে বইমেলার বিদ্যমান নীতিমালা বাংলাদেশের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে তিনি (মাহাবুব) বিশ্বাস করেন। বইমেলার নীতিমালা মানেন না বলে স্পষ্টভাবে জানান তিনি, যা পরবর্তীকালে তাঁর বরাত দিয়ে গণমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছে। এটি একাডেমির দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
‘বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে’ বইটি প্রদর্শন ও বিক্রয়ের জন্য বইমেলার স্টলে না রাখার বিষয়ে আদর্শর প্রকাশক মাহাবুব রহমানের বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়। তিনি বইটি স্টলে প্রদর্শন ও বিক্রয়ের জন্য রাখবেন বলে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, যা বইমেলার নীতিমালায় বর্ণিত শর্তাবলির সম্পূর্ণ বিপরীত বলে উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
বইমেলার নীতিমালা মানতে অস্বীকৃতি জানানোয় গতকাল শনিবার (২১ জানুয়ারি) বইমেলা পরিচালনা কমিটির সভায় আদর্শকে স্টল না দেওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে আজ বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নূরুল হুদা বরাবর পাঁচ দফা দাবি নিয়ে চিঠি দিয়েছেন মাহাবুব রহমান।
দাবিগুলো হলো—অমর একুশে গ্রন্থমেলায় লেখক ও প্রকাশকের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অবারিত রাখতে হবে; অবিলম্বে আদর্শকে প্রাপ্যতা ও যোগ্যতা বিবেচনা করে প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দিতে হবে; আদর্শের যে তিনটি বইয়ের ব্যাপারে বাংলা একাডেমি আপত্তি জানিয়েছে, সেগুলো মেলায় প্রদর্শন ও বিক্রির পূর্ণ নিশ্চয়তা দিতে হবে; গ্রন্থমেলায় আদর্শসহ সব প্রকাশক ও লেখকদের হয়রানি বন্ধ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে; অনতিবিলম্বে এই গ্রন্থমেলার দায়িত্ব সব প্রকাশকের সমন্বয়ে প্রকাশক গিল্ড গঠন করে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে।
এদিকে আজ বেলা ১১টার দিকে বাংলা একাডেমির মূল গেটে আদর্শকে স্টল বরাদ্দের দাবিতে লেখক, প্রকাশকসহ অন্যরা কালো ব্যাজ ধারণ কর্মসূচি পালন করেন।
এতে অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, লেখকের মতপ্রকাশের প্রতিফলন ঘটে তাঁর বইয়ে। প্রকাশক হিসেবে আদর্শ লেখকের বই প্রকাশ করে আসছে। সেখানে ভিন্নমতের কারণে আদর্শকে মেলায় অংশগ্রহণের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার পাঁয়তারা চলছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে আদর্শকে বইমেলায় অংশগ্রহণের বাধা তুলে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
কর্মসূচিতে অংশ নেন লেখক ও সম্পাদক রাখাল রাহা, কথাসাহিত্যিক বাকি বিল্লাহ, কথাসাহিত্যিক সালাহ উদ্দিন শুভ্র, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির (বাপুস) সাবেক সভাপতি আলমগীর শিকদার লোটন, কথাসাহিত্যিক এহসান মাহমুদ, কবি শওকত হোসেন, বাসদ ঢাকা মহানগর সদস্য নাসিরউদ্দিন প্রিন্স, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি মুক্তা বাড়ৈ, ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাগীব নাঈম প্রমুখ।
কৃষি খাতে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি বিতরণে স্বচ্ছতার জন্য কৃষকদের স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ইতিমধ্যে পার্টনার প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষক স্মার্ট কার্ড নীতিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া তৈরি করেছে। গত ৩০ জানুয়ারি ছিল এ বিষয়ে অংশীজনদের মতামত জানানোর শেষ দিন।
২ ঘণ্টা আগেহাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনাল ও মরিয়ম কনস্ট্রাকশনের নামে তিন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন আলম আহমেদ। সেই টাকায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গড়ে তুলেছেন তারকা হোটেল ‘হলিডে ইন’। বছরের পর বছর হোটেল ব্যবসাও করছে, কিন্তু ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করেননি। তিন ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা পরিশোধ না করে পাড়ি...
২ ঘণ্টা আগেগতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৮ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগে