কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মাছ ধরার একটি নৌকায় ভাসানচর থেকে পালানোর চেষ্টায় ছিল ৪০ রোহিঙ্গা। গত ১৪ আগস্ট বঙ্গোপসাগরে এটি ডুবে যায়। এতে ১১ জন মারা যায়। জীবিত উদ্ধার হয়েছে ১৫ জন। ১৬ জন এখনো নিখোঁজ। এ ছাড়া ভাসানচর থেকে পালানো চেষ্টাকালে গত মে থেকে কমপক্ষে ২০০ রোহিঙ্গা আটক হয়েছে। এ সংখ্যা আরও বেশি বলে ধারণা মানবিক সহায়তাকারী সংস্থাগুলোর।
এ অবস্থায় রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত না হলে ভাসানচরে কার্যক্রম শুরু করা যাওয়া উচিত হবে না জাতিসংঘের-এমনটিই বলেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। আজ মঙ্গলবার ওয়েবসাইটে রোহিঙ্গা নিয়ে এক বিবৃতিতে এ কথা বলে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকারের উচিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভাসানচর থেকে বের হওয়ার অনুমতি দেওয়া। যাতে তাঁরা নিরাপদে কক্সবাজারে থাকা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিলিত হতে পারেন। বর্তমানে সরকার জাতিসংঘের সঙ্গে মিলে ভাসানচরে কার্যক্রম শুরু করার পরিকল্পনা করছে। এতে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার বিষয়টি অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে ভাসানচরে থাকা রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা থাকা উচিত।
বিবৃতিতে এইচআরডব্লিউয়ের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি ভাসানচরকে জেলখানার সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ভাসানচরে স্বেচ্ছায় পুনর্বাসন এবং চলাচলের স্বাধীনতা নিয়ে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের নিশ্চয়তা একটি ‘ধাপ্পাবাজি’। ভাসানচর যে নিরাপদ ও বাসযোগ্য এবং সেখানে বিনা বাধায় চলাচল করা যায় তা বাংলাদেশ সরকারকেই প্রমাণ করতে হবে।
ভাসানচর থেকে পালানোর চেষ্টা করা ৩৬ বছর বয়সী এক পুরুষ নৌকাডুবিতে তিন সন্তানকে হারিয়েছেন। নিরাপদে পরিবারকে চট্টগ্রাম পৌঁছে দেওয়ার জন্য দালাল ৩০ হাজার টাকা নিয়েছিল। নৌকাডুবির পর তাঁকে উদ্ধার করে আবারও ভাসনচরে নিয়ে আসা হয়। সেখানে পুলিশ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। সেখানে পুলিশ কর্মকর্তা তাঁকে শাসিয়ে বলেন, বাচ্চাদের সঙ্গে আপনিও ডুবে মরে গেলে ভালো হতো!
জুলাইতে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছে যে আরও ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে পুনর্বাসন করা হবে। এটি বোধগম্য নয় কীভাবে ভাসানচরে এক লাখ রোহিঙ্গা বাস করবে। যেখানে ২০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিরাপত্তা কর্মীদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়। সেই সঙ্গে রয়েছে অপ্রতুল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, খাদ্য এবং জীবিকা ও শিক্ষার অভাব।
জাতিসংঘ ভাসানচরে কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করছে। শরণার্থীদের চলাচলের স্বাধীনতার জন্য বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে জাতিসংঘের চাপ দেওয়া উচিত বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
মাছ ধরার একটি নৌকায় ভাসানচর থেকে পালানোর চেষ্টায় ছিল ৪০ রোহিঙ্গা। গত ১৪ আগস্ট বঙ্গোপসাগরে এটি ডুবে যায়। এতে ১১ জন মারা যায়। জীবিত উদ্ধার হয়েছে ১৫ জন। ১৬ জন এখনো নিখোঁজ। এ ছাড়া ভাসানচর থেকে পালানো চেষ্টাকালে গত মে থেকে কমপক্ষে ২০০ রোহিঙ্গা আটক হয়েছে। এ সংখ্যা আরও বেশি বলে ধারণা মানবিক সহায়তাকারী সংস্থাগুলোর।
এ অবস্থায় রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত না হলে ভাসানচরে কার্যক্রম শুরু করা যাওয়া উচিত হবে না জাতিসংঘের-এমনটিই বলেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। আজ মঙ্গলবার ওয়েবসাইটে রোহিঙ্গা নিয়ে এক বিবৃতিতে এ কথা বলে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকারের উচিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভাসানচর থেকে বের হওয়ার অনুমতি দেওয়া। যাতে তাঁরা নিরাপদে কক্সবাজারে থাকা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিলিত হতে পারেন। বর্তমানে সরকার জাতিসংঘের সঙ্গে মিলে ভাসানচরে কার্যক্রম শুরু করার পরিকল্পনা করছে। এতে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার বিষয়টি অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে ভাসানচরে থাকা রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা থাকা উচিত।
বিবৃতিতে এইচআরডব্লিউয়ের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি ভাসানচরকে জেলখানার সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ভাসানচরে স্বেচ্ছায় পুনর্বাসন এবং চলাচলের স্বাধীনতা নিয়ে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের নিশ্চয়তা একটি ‘ধাপ্পাবাজি’। ভাসানচর যে নিরাপদ ও বাসযোগ্য এবং সেখানে বিনা বাধায় চলাচল করা যায় তা বাংলাদেশ সরকারকেই প্রমাণ করতে হবে।
ভাসানচর থেকে পালানোর চেষ্টা করা ৩৬ বছর বয়সী এক পুরুষ নৌকাডুবিতে তিন সন্তানকে হারিয়েছেন। নিরাপদে পরিবারকে চট্টগ্রাম পৌঁছে দেওয়ার জন্য দালাল ৩০ হাজার টাকা নিয়েছিল। নৌকাডুবির পর তাঁকে উদ্ধার করে আবারও ভাসনচরে নিয়ে আসা হয়। সেখানে পুলিশ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। সেখানে পুলিশ কর্মকর্তা তাঁকে শাসিয়ে বলেন, বাচ্চাদের সঙ্গে আপনিও ডুবে মরে গেলে ভালো হতো!
জুলাইতে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছে যে আরও ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে পুনর্বাসন করা হবে। এটি বোধগম্য নয় কীভাবে ভাসানচরে এক লাখ রোহিঙ্গা বাস করবে। যেখানে ২০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিরাপত্তা কর্মীদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়। সেই সঙ্গে রয়েছে অপ্রতুল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, খাদ্য এবং জীবিকা ও শিক্ষার অভাব।
জাতিসংঘ ভাসানচরে কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করছে। শরণার্থীদের চলাচলের স্বাধীনতার জন্য বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে জাতিসংঘের চাপ দেওয়া উচিত বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৪ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে পরপর দুই দিন সড়ক অবরোধ করেছেন। এরপর আজ বৃহস্পতিবার তাঁরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত এসব পুলিশ সদস্যের আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য ডিআইজি পদ
৬ ঘণ্টা আগে