ভ্রমণ ডেস্ক, ঢাকা
মরুর বুকে ট্রেন চলার দৃশ্য ওপর থেকে দেখলে মনে হয়, হেলে-দুলে চলছে এক অজগর। মরুর বুকে ট্রেন নতুন কোনো বিষয় কিংবা বিস্ময় নয়। সেখানে মালবাহী ও যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করে অনেক আগে থেকে। আলাদা তখনই হয়, যখন ট্রেনটা হবে দেখার মতো।
দেখার মতো বলতে বোঝানো হচ্ছে, এর ভেতর ও বাইরের চাকচিক্য আর বিলাসবহুল আয়োজনের কথা। সৌদি আরব বরাবরই চাকচিক্য ও বিলাসবহুল আয়োজন করে নজর কাড়ে পৃথিবীর কাছে। সেটা হোক বুর্জ খলিফা, পাম দ্বীপ কিংবা আল বাস্তাকিয়া কোয়ার্টার।
সবকিছুর পর এবার সৌদি আরব আনছে মরুভূমির বুকে এক স্বপ্নময় ট্রেন—ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট। এটি দেশটির নিজস্ব বিলাসবহুল ট্রেন হতে চলেছে।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি আরব পর্যটকদের জন্য তার দরজা উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এ জন্য বিশাল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে চলেছে দেশটি। পর্যটনকে কেন্দ্র করে তাদের পদক্ষেপগুলোর সঙ্গে এবার ট্রেনের গতি যুক্ত হলো। বিশ্বজুড়ে দ্রুতগতির ট্রেন ও ট্রেন ক্রুজের চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিলাসবহুল ট্রেনের বাজারে প্রবেশের সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি আরব।
ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট নামের এই ট্রেনটি সৌদি আরবের রিয়াদ থেকে কুরায়য়াত পর্যন্ত ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবে।
রিয়াদের আল-শামাল রেলস্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করে হাইলের মধ্য দিয়ে আল-কুরায়য়াত রেলস্টেশনে এর যাত্রা শেষ হবে। এটি হবে বিলাসী ট্রেন ক্রুজ। ট্রেনটির নকশা সৌদি শৈলী ও ঐতিহ্যে অনুপ্রাণিত। এখানে থাকছে ৪০টি বিলাসবহুল কেবিন। সম্পূর্ণ কাস্টমাইজড এই ট্রেনগুলো ইতিমধ্যে তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। এ বছরের শেষের দিকে এটি রিজার্ভেশনের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আর্সেনালের সিইও পাওলো বার্লেট্টা জানান, সর্বোচ্চ ৮২ জন যাত্রীর ধারণক্ষমতাসহ এক বা দুই রাতের ভ্রমণ বুক করা যাবে এই ট্রেনে।
সৌদি আরবের হারামাইন হাই স্পিড ট্রেন চালু হওয়ার প্রায় ছয় বছর পর মক্কা ও মদিনার পবিত্র শহরগুলো জেদ্দার কিং আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সঙ্গে সংযুক্ত হয় ২০১৮ সালে। মরুভূমির বুকে পর্যটকদের যাত্রায় ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট নতুন মাত্রা যোগ করবে।
মরুর বুকে ট্রেন চলার দৃশ্য ওপর থেকে দেখলে মনে হয়, হেলে-দুলে চলছে এক অজগর। মরুর বুকে ট্রেন নতুন কোনো বিষয় কিংবা বিস্ময় নয়। সেখানে মালবাহী ও যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করে অনেক আগে থেকে। আলাদা তখনই হয়, যখন ট্রেনটা হবে দেখার মতো।
দেখার মতো বলতে বোঝানো হচ্ছে, এর ভেতর ও বাইরের চাকচিক্য আর বিলাসবহুল আয়োজনের কথা। সৌদি আরব বরাবরই চাকচিক্য ও বিলাসবহুল আয়োজন করে নজর কাড়ে পৃথিবীর কাছে। সেটা হোক বুর্জ খলিফা, পাম দ্বীপ কিংবা আল বাস্তাকিয়া কোয়ার্টার।
সবকিছুর পর এবার সৌদি আরব আনছে মরুভূমির বুকে এক স্বপ্নময় ট্রেন—ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট। এটি দেশটির নিজস্ব বিলাসবহুল ট্রেন হতে চলেছে।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি আরব পর্যটকদের জন্য তার দরজা উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এ জন্য বিশাল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে চলেছে দেশটি। পর্যটনকে কেন্দ্র করে তাদের পদক্ষেপগুলোর সঙ্গে এবার ট্রেনের গতি যুক্ত হলো। বিশ্বজুড়ে দ্রুতগতির ট্রেন ও ট্রেন ক্রুজের চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিলাসবহুল ট্রেনের বাজারে প্রবেশের সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি আরব।
ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট নামের এই ট্রেনটি সৌদি আরবের রিয়াদ থেকে কুরায়য়াত পর্যন্ত ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবে।
রিয়াদের আল-শামাল রেলস্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করে হাইলের মধ্য দিয়ে আল-কুরায়য়াত রেলস্টেশনে এর যাত্রা শেষ হবে। এটি হবে বিলাসী ট্রেন ক্রুজ। ট্রেনটির নকশা সৌদি শৈলী ও ঐতিহ্যে অনুপ্রাণিত। এখানে থাকছে ৪০টি বিলাসবহুল কেবিন। সম্পূর্ণ কাস্টমাইজড এই ট্রেনগুলো ইতিমধ্যে তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। এ বছরের শেষের দিকে এটি রিজার্ভেশনের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আর্সেনালের সিইও পাওলো বার্লেট্টা জানান, সর্বোচ্চ ৮২ জন যাত্রীর ধারণক্ষমতাসহ এক বা দুই রাতের ভ্রমণ বুক করা যাবে এই ট্রেনে।
সৌদি আরবের হারামাইন হাই স্পিড ট্রেন চালু হওয়ার প্রায় ছয় বছর পর মক্কা ও মদিনার পবিত্র শহরগুলো জেদ্দার কিং আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সঙ্গে সংযুক্ত হয় ২০১৮ সালে। মরুভূমির বুকে পর্যটকদের যাত্রায় ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট নতুন মাত্রা যোগ করবে।
যে পুরুষেরা রূপচর্চায় খুবই উদাসীন, তাঁরাও কিন্তু শেভ করেন মন দিয়ে। ফুল ক্লিন শেভ না করে যাঁরা নানান স্টাইলে দাড়ি রাখেন, তাঁদেরও প্রয়োজন হয় খুব ভালো একটি রেজর এবং দারুণ কোনো শেভিং ক্রিম। শেভ করারও কিছু কায়দা আছে।
১ ঘণ্টা আগেএকা ভ্রমণ করলেও আপনি কিন্তু একা নন। কিছু কার্যকর কৌশল অবলম্বন করলে পৌঁছে যেতে পারেন স্থানীয় সংস্কৃতির খুব কাছাকাছি, আর গড়ে তুলতে পারেন বন্ধুত্বের এক অনন্য সেতুবন্ধ। দূর করতে পারেন নিঃসঙ্গতা। পেতে পারেন আত্ম-আবিষ্কারের সুযোগ। এই আত্ম-আবিষ্কারে বড় সহচর হতে পারে একজন নতুন বন্ধু।
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, জাপান, ইতালি, স্পেন, গ্রিসে সার্জন ও রোগীর সংখ্যা— দুটোই বেশি। জার্মান অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘স্টাটিস্টা’ প্রকাশিত ২০২৪ সালের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৭ হাজার ৫০০ জন প্লাস্টিক সার্জন রয়েছেন, যা বিশ্বের মোট সার্জনের প্রায় ১৭ শতাংশ।
১২ ঘণ্টা আগেবছরে কাজ করতে হবে মোট ১৮৫ দিন! বিষয়টি ধারণা করতে পারেন এই একুশ শতকে এসে? কিন্তু বাস্তবে একটা সময় মানুষ বছরে ১৮৫ দিনই কাজ করতেন। সে কাজ হতো দিনে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা। আর এখন? জেনে নিন চমকপ্রদ তথ্য।
১৪ ঘণ্টা আগে