ফিচার ডেস্ক
২০৩৪ ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে সৌদি আরব। দেশটি পর্যটনের উন্নয়নে ‘ভিশন ২০৩০’ হাতে নিয়েছে। সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার লক্ষ্য, দেশটিকে বিশ্বের অন্যতম প্রধান পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করা। এ জন্য ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য বিশাল আকারে পরিকল্পনা উন্মুক্ত করে তার সুফল পেতেও শুরু করেছে তারা। সৌদি আরবের পর্যটন কর্তৃপক্ষ আশা করছে, ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিবছর ৮০ মিলিয়ন বা ৮ কোটি দেশীয় পর্যটক এবং ৭০ মিলিয়ন বা ৭ কোটি আন্তর্জাতিক পর্যটক ভ্রমণ করবে দেশটিতে।
সৌদি আরবের বিশ্বকাপ বিড ইউনিটের প্রধান হাম্মাদ আলবালাওয়ি জানিয়েছেন, সৌদি আরব বিশ্বের সেরা বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে। এটি শুধু একটি ফুটবল টুর্নামেন্টই হবে না, হবে ফুটবল উৎসব। হাম্মাদ আলবালাওয়ি বলেছেন, ‘গান, নাচ ও ভ্রমণ থাকবে এর অংশ। এখন আমাদের বিশ্বকাপের জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নিতে হবে, যাতে এটি সফলভাবে আয়োজন করা যায়।’
সৌদি আরবের শাসক মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রধান লক্ষ্য, একটি সমৃদ্ধ ক্রীড়া অর্থনীতি গড়ে তোলা। কয়েক বছর ধরে দেশটি তার বৈশ্বিক ব্র্যান্ড ইমেজ উন্নত করার জন্য ক্রীড়া তারকাদের ব্যবহার করছে। ২০২৩ সালে ফক্স নিউজে এক সাক্ষাৎকারে মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছিলেন, ‘যদি খেলাধুলা আমাদের জিডিপি বাড়াতে সাহায্য করে, তবে আমরা এটিকে চালিয়ে যাব। আমাদের জন্য এটি তেমন কঠিন কিছু হবে না।’
সৌদি আরবের ৫টি শহরে ১৫টি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ফুটবল বিশ্বকাপের ২০৩৪ সালের আসর। শহরগুলো হলো রিয়াদ, জেদ্দা, আল খোবার, আভা ও নিওম। সৌদি আরব যুক্তরাজ্যের তুলনায় প্রায় ৯ গুণ বড়। তাই প্রতিটি শহরে পর্যটকদের জন্য বিমানবন্দর সম্প্রসারণ, উচ্চগতির ট্রেন চালু এবং গণপরিবহন উন্নত করার পরিকল্পনা চলছে। এ ছাড়া রাজধানী রিয়াদে চালু হবে মেট্রোরেল।
অন্যদিকে প্রতিটি শহরে ২টি করে মোট ১০টি ফ্যান পার্ক নির্মাণ করা হবে; যেখানে পর্যটকেরা ঘোরাঘুরির সঙ্গে বিশাল পর্দায় বিশ্বকাপ খেলা উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া থাকবে সৌদি আরবের স্থানীয় সুস্বাদু সব খাবারের সমাহার।
সম্প্রতি রিয়াদে ৯২ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন কিং সালমান স্টেডিয়ামের ডিজাইন উন্মোচন করা হয়েছে। এই স্টেডিয়ামে ২০৩৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের উদ্বোধনী এবং ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এটি বিশ্বকাপের জন্য নির্ধারিত ১৫টি স্টেডিয়ামের একটি। এরই মধ্যে চারটি স্টেডিয়াম নির্মিত হয়েছে, তিনটি নির্মাণাধীন এবং আটটি এখনো পরিকল্পনা পর্যায়ে রয়েছে।
বিশ্বকাপ ফুটবল দর্শকদের জন্য প্রায় ১ লাখ ৮৫ হাজার হোটেলকক্ষ নির্মাণ বা সংস্কারকাজ শুরু হবে অচিরে। বিশ্বকাপের আগে যথেষ্ট সময় থাকায় সৌদি কর্তৃপক্ষের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হবে। এ ছাড়া বিশ্বকাপের জন্য নতুন অবকাঠামো, যেমন রাস্তা ও হোটেল নির্মাণের মাধ্যমে সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার আওতায় প্রায় ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের প্রকল্পে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে।
সূত্র: স্কিফট ও বিবিসি
২০৩৪ ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে সৌদি আরব। দেশটি পর্যটনের উন্নয়নে ‘ভিশন ২০৩০’ হাতে নিয়েছে। সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার লক্ষ্য, দেশটিকে বিশ্বের অন্যতম প্রধান পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করা। এ জন্য ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য বিশাল আকারে পরিকল্পনা উন্মুক্ত করে তার সুফল পেতেও শুরু করেছে তারা। সৌদি আরবের পর্যটন কর্তৃপক্ষ আশা করছে, ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিবছর ৮০ মিলিয়ন বা ৮ কোটি দেশীয় পর্যটক এবং ৭০ মিলিয়ন বা ৭ কোটি আন্তর্জাতিক পর্যটক ভ্রমণ করবে দেশটিতে।
সৌদি আরবের বিশ্বকাপ বিড ইউনিটের প্রধান হাম্মাদ আলবালাওয়ি জানিয়েছেন, সৌদি আরব বিশ্বের সেরা বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে। এটি শুধু একটি ফুটবল টুর্নামেন্টই হবে না, হবে ফুটবল উৎসব। হাম্মাদ আলবালাওয়ি বলেছেন, ‘গান, নাচ ও ভ্রমণ থাকবে এর অংশ। এখন আমাদের বিশ্বকাপের জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নিতে হবে, যাতে এটি সফলভাবে আয়োজন করা যায়।’
সৌদি আরবের শাসক মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রধান লক্ষ্য, একটি সমৃদ্ধ ক্রীড়া অর্থনীতি গড়ে তোলা। কয়েক বছর ধরে দেশটি তার বৈশ্বিক ব্র্যান্ড ইমেজ উন্নত করার জন্য ক্রীড়া তারকাদের ব্যবহার করছে। ২০২৩ সালে ফক্স নিউজে এক সাক্ষাৎকারে মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছিলেন, ‘যদি খেলাধুলা আমাদের জিডিপি বাড়াতে সাহায্য করে, তবে আমরা এটিকে চালিয়ে যাব। আমাদের জন্য এটি তেমন কঠিন কিছু হবে না।’
সৌদি আরবের ৫টি শহরে ১৫টি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ফুটবল বিশ্বকাপের ২০৩৪ সালের আসর। শহরগুলো হলো রিয়াদ, জেদ্দা, আল খোবার, আভা ও নিওম। সৌদি আরব যুক্তরাজ্যের তুলনায় প্রায় ৯ গুণ বড়। তাই প্রতিটি শহরে পর্যটকদের জন্য বিমানবন্দর সম্প্রসারণ, উচ্চগতির ট্রেন চালু এবং গণপরিবহন উন্নত করার পরিকল্পনা চলছে। এ ছাড়া রাজধানী রিয়াদে চালু হবে মেট্রোরেল।
অন্যদিকে প্রতিটি শহরে ২টি করে মোট ১০টি ফ্যান পার্ক নির্মাণ করা হবে; যেখানে পর্যটকেরা ঘোরাঘুরির সঙ্গে বিশাল পর্দায় বিশ্বকাপ খেলা উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া থাকবে সৌদি আরবের স্থানীয় সুস্বাদু সব খাবারের সমাহার।
সম্প্রতি রিয়াদে ৯২ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন কিং সালমান স্টেডিয়ামের ডিজাইন উন্মোচন করা হয়েছে। এই স্টেডিয়ামে ২০৩৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের উদ্বোধনী এবং ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এটি বিশ্বকাপের জন্য নির্ধারিত ১৫টি স্টেডিয়ামের একটি। এরই মধ্যে চারটি স্টেডিয়াম নির্মিত হয়েছে, তিনটি নির্মাণাধীন এবং আটটি এখনো পরিকল্পনা পর্যায়ে রয়েছে।
বিশ্বকাপ ফুটবল দর্শকদের জন্য প্রায় ১ লাখ ৮৫ হাজার হোটেলকক্ষ নির্মাণ বা সংস্কারকাজ শুরু হবে অচিরে। বিশ্বকাপের আগে যথেষ্ট সময় থাকায় সৌদি কর্তৃপক্ষের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হবে। এ ছাড়া বিশ্বকাপের জন্য নতুন অবকাঠামো, যেমন রাস্তা ও হোটেল নির্মাণের মাধ্যমে সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার আওতায় প্রায় ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের প্রকল্পে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে।
সূত্র: স্কিফট ও বিবিসি
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে