হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
সবুজ পাহাড়ের মাথার ওপর শরতের মেঘের খেলা দেখতে রাঙামাটির বিকল্প তেমন নেই। সবুজ বৃক্ষ, লতা, গুল্মে ভরে উঠেছে এখানকার উঁচু-নিচু সব পাহাড়। যেদিকে চোখ যায়, দেখা মিলছে সবুজের সমারোহ। কাপ্তাই হ্রদ ক্রিস্টাল রঙের পানিতে টইটম্বুর। হ্রদের মাঝে ছোট ছোট দ্বীপ। এগুলো প্রতিটিই হয়ে উঠেছে একেকটি সেন্ট মার্টিন। দ্বীপে দাঁড়ালে চারদিক থেকে অবিরাম বাতাস দোলা দেয় শরীরে। দ্বীপের গায়ে বিরামহীনভাবে আছড়ে পড়ছে কাপ্তাই হ্রদের ছোট ছোট পানির ঢেউ। এ যেন স্বর্গের অনুভূতি! এই বাতাস, এই আকাশ, এই মেঘ, এই রোদ—সব মিলে রাঙামাটির এ সময়ের দৃশ্য যেকোনো সময়ের চেয়ে মনোরম।
অথচ এ দৃশ্য দেখতে প্রতিবছর এই সময় দেশের বাইরে যান প্রচুর মানুষ। রাঙামাটির প্রাকৃতিক ঝরনাগুলো দেখার উপযুক্ত সময়ও এখনই। সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা ঝরনা ফিরে পেয়েছে তাদের যৌবন।
কী দেখার আছে রাঙামাটিতে
রাঙামাটির অপূর্ব প্রকৃতি দেখে দু-এক দিনে শেষ করা যায় না। প্রকৃতির কোন বিষয়টি আপনার পছন্দ তার ওপর নির্ভর করছে রাঙামাটি দেখতে আপনার সময় লাগবে কত। এ ছাড়া কোন এলাকায় যাবেন, সেটিও নির্ভর করে পছন্দের ওপর।
সুবলং ঝরনা ভ্রমণে গেলে সময় নিতে হবে এক দিন। সেখানে গেলে কাপ্তাই হ্রদে নৌভ্রমণ ও ঝরনা দেখা এক দিনে দুটোই করা যায়। রাঙামাটি শহরে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। শহর ঘুরতে ঘুরতে সেটি দেখে ফেলা যায়। পলওয়েল পার্ক, রাজবিহার, কাপ্তাই আসাম বস্তি সড়কের প্রকৃতি এগুলো এক দিনেই দেখা যায়।
যাঁরা ট্রেকিং করতে পছন্দ করেন, তাঁরা বিলাইছড়ি উপজেলায় যেতে পারেন। এ উপজেলা ঝরনার জন্য বিখ্যাত। সেখানে আছে বিখ্যাত ধুপপানি ও নকাটা ঝরনা। এগুলো দেখতে যাওয়ার পথে দেখা মিলেবে পাহাড়ি গ্রাম ও প্রকৃতির।
যাঁরা মেঘে ঢাকা পাহাড়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে সাজেক ভ্যালি যেতে চান, তাঁদের পরিকল্পনা হবে একেবারে আলাদা। অন্তত দুই দিনের পরিকল্পনা করে সাজেক যাওয়া দরকার।
কোথায় থাকবেন
রাঙামাটি শহরে দেড় শতাধিক আবাসিক হোটেল আছে। এগুলোর মধ্যে হোটেল সুফিয়া, হিল অ্যাম্বাসেডর, জুম প্যালেস, মোটেল জজ, হোটেল নাদিশা, মতিমহল, সোনার বাংলা, গ্রিন ক্যাসেল অন্যতম।
শহরের কাছে একটু নিরিবিলি পরিবেশে থাকতে চাইলে রাঙামাটি পর্যটন মোটেলে থাকা যায়। এর অবস্থান শহরের তবলছড়ি এলাকায়।
রিসোর্ট
শহর থেকে দূরে একেবারে শান্ত নিরিবিলি পরিবেশের রিসোর্টে থাকা যাবে রাঙামাটিতে। এসব রিসোর্টের মধ্যে জুম কিং ইকো রিসোর্ট, রান্যা টুগুন, গাংপাড়, বার্গী লেক ভ্যালি, নীলাঞ্জনা, ইজোর, বড়গাং, বেড়ান্ন্যা, রাঙাদ্বীপ অন্যতম। রাঙাদ্বীপ ছাড়া বাকি রিসোর্টগুলো কাপ্তাই আসাম বস্তি সড়কে। কাপ্তাই উপজেলা হয়ে এলে সহজ হবে। রাঙামাটি শহর থেকেও এসব রিসোর্টে যাওয়া যায়।
রিসোর্টের সুবিধা
রিসোর্টগুলোতে রয়েছে ক্যাম্প ফায়ার, কায়াকিং, ফিশিং ও তাঁবুতে থাকার বিশেষ ব্যবস্থা। এ ছাড়া কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে নিলে নিজেদের পছন্দমতো বিভিন্ন অ্যাকটিভিটিরও সুবিধা পাওয়া যাবে কোনো কোনো রিসোর্টে।
কোথায় খাবেন, কী খাবেন
জুম পাহাড়ে জুমের হরেক রকম সুগন্ধিযুক্ত সবজির ভরা মৌসুম চলছে। জুমে উৎপাদিত চিনাল, মারফা, শসা, আঠালো মিষ্টিকুমড়া, সুগন্ধি চালকুমড়া, ঝিঙে, চিচিঙ্গা, ঢ্যাঁড়স, জুম আলু, কচু, আঠালো ভুট্টা, টক পাতা, বাঁশ কোড়ল, আদার ফুল, হলুদ ফুলসহ নাম না জানা অনেক প্রকারের সবজির স্বাদ নেওয়ার উপযুক্ত সময় এখন। ছড়ার পানিতে মিলছে কালো-খয়েরি রঙের চিংড়ি, কালো দাঁড় কাঁকড়া। মিলছে ছড়ার মাছও। কালো চিংড়ির বৈশিষ্ট্য হলো, আগুনের হালকা তাপে লালচে হয়ে যায়। এ চিংড়ি অথবা দাঁড় কাঁকড়া দিয়ে আঠালো মিষ্টিকুমড়া, মারফার তরকারির কম্বিনেশন অসাধারণ। এ ছাড়া আছে কাপ্তাই হ্রদের মিঠা পানির মাছ। বাঁশের চোঙায় রান্না করা সে মাছের তরকারি খাওয়া নতুন অভিজ্ঞতা দেবে অনেককে।
রাঙামাটির সব রিসোর্টে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর খাবার পাওয়া যাবে। সে ক্ষেত্রে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষকে আগেই বলতে হবে কী খেতে চান।
এ ছাড়া রাঙামাটি শহরের রাঙাপানি এলাকায় কেজিআর, রাজবাড়ী এলাকার গ্যালারি, ক্যাফে কবরক, জুম, ব্যাম্বু চিকেন, বনরূপা এলাকায় আইরিশ রেস্তোরাঁয় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর খাবার পাওয়া যাবে। সাধারণ মোরগ পোলাও ও গতানুগতিক খাবার খেতে চাইলে বনরূপা, তবলছড়ি, রিজার্ভ বাজারে অনেক রেস্টুরেন্ট রয়েছে।
কীভাবে যাবেন
দেশের যেকোনো জায়গা থেকে রাঙামাটি যাওয়া যায়। তবে সব জেলা থেকে সরাসরি রাঙামাটির বাস পাওয়া যাবে না। সে জন্য প্রথমে ঢাকা বা চট্টগ্রাম যেতে হবে। সেখান থেকে রাঙামাটি। ঢাকার কলাবাগান, পান্থপথ ও ফকিরাপুল থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন কোম্পানির বাস যায় রাঙামাটিতে। সময় লাগে ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা। এ ছাড়া ঢাকা হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ৩০ মিনিটে যাওয়া যায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে। সেখান থেকে ৩ ঘণ্টায় রাঙামাটি পৌঁছানো যায়। চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে মাইক্রোবাস পাওয়া যায়। রাঙামাটি পর্যন্ত যেতে ভাড়া ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা। রাঙামাটির পরিচিত বা রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আগেভাগে যোগাযোগ করলে মাইক্রোবাসের ব্যবস্থা করবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ।
সবুজ পাহাড়ের মাথার ওপর শরতের মেঘের খেলা দেখতে রাঙামাটির বিকল্প তেমন নেই। সবুজ বৃক্ষ, লতা, গুল্মে ভরে উঠেছে এখানকার উঁচু-নিচু সব পাহাড়। যেদিকে চোখ যায়, দেখা মিলছে সবুজের সমারোহ। কাপ্তাই হ্রদ ক্রিস্টাল রঙের পানিতে টইটম্বুর। হ্রদের মাঝে ছোট ছোট দ্বীপ। এগুলো প্রতিটিই হয়ে উঠেছে একেকটি সেন্ট মার্টিন। দ্বীপে দাঁড়ালে চারদিক থেকে অবিরাম বাতাস দোলা দেয় শরীরে। দ্বীপের গায়ে বিরামহীনভাবে আছড়ে পড়ছে কাপ্তাই হ্রদের ছোট ছোট পানির ঢেউ। এ যেন স্বর্গের অনুভূতি! এই বাতাস, এই আকাশ, এই মেঘ, এই রোদ—সব মিলে রাঙামাটির এ সময়ের দৃশ্য যেকোনো সময়ের চেয়ে মনোরম।
অথচ এ দৃশ্য দেখতে প্রতিবছর এই সময় দেশের বাইরে যান প্রচুর মানুষ। রাঙামাটির প্রাকৃতিক ঝরনাগুলো দেখার উপযুক্ত সময়ও এখনই। সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা ঝরনা ফিরে পেয়েছে তাদের যৌবন।
কী দেখার আছে রাঙামাটিতে
রাঙামাটির অপূর্ব প্রকৃতি দেখে দু-এক দিনে শেষ করা যায় না। প্রকৃতির কোন বিষয়টি আপনার পছন্দ তার ওপর নির্ভর করছে রাঙামাটি দেখতে আপনার সময় লাগবে কত। এ ছাড়া কোন এলাকায় যাবেন, সেটিও নির্ভর করে পছন্দের ওপর।
সুবলং ঝরনা ভ্রমণে গেলে সময় নিতে হবে এক দিন। সেখানে গেলে কাপ্তাই হ্রদে নৌভ্রমণ ও ঝরনা দেখা এক দিনে দুটোই করা যায়। রাঙামাটি শহরে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। শহর ঘুরতে ঘুরতে সেটি দেখে ফেলা যায়। পলওয়েল পার্ক, রাজবিহার, কাপ্তাই আসাম বস্তি সড়কের প্রকৃতি এগুলো এক দিনেই দেখা যায়।
যাঁরা ট্রেকিং করতে পছন্দ করেন, তাঁরা বিলাইছড়ি উপজেলায় যেতে পারেন। এ উপজেলা ঝরনার জন্য বিখ্যাত। সেখানে আছে বিখ্যাত ধুপপানি ও নকাটা ঝরনা। এগুলো দেখতে যাওয়ার পথে দেখা মিলেবে পাহাড়ি গ্রাম ও প্রকৃতির।
যাঁরা মেঘে ঢাকা পাহাড়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে সাজেক ভ্যালি যেতে চান, তাঁদের পরিকল্পনা হবে একেবারে আলাদা। অন্তত দুই দিনের পরিকল্পনা করে সাজেক যাওয়া দরকার।
কোথায় থাকবেন
রাঙামাটি শহরে দেড় শতাধিক আবাসিক হোটেল আছে। এগুলোর মধ্যে হোটেল সুফিয়া, হিল অ্যাম্বাসেডর, জুম প্যালেস, মোটেল জজ, হোটেল নাদিশা, মতিমহল, সোনার বাংলা, গ্রিন ক্যাসেল অন্যতম।
শহরের কাছে একটু নিরিবিলি পরিবেশে থাকতে চাইলে রাঙামাটি পর্যটন মোটেলে থাকা যায়। এর অবস্থান শহরের তবলছড়ি এলাকায়।
রিসোর্ট
শহর থেকে দূরে একেবারে শান্ত নিরিবিলি পরিবেশের রিসোর্টে থাকা যাবে রাঙামাটিতে। এসব রিসোর্টের মধ্যে জুম কিং ইকো রিসোর্ট, রান্যা টুগুন, গাংপাড়, বার্গী লেক ভ্যালি, নীলাঞ্জনা, ইজোর, বড়গাং, বেড়ান্ন্যা, রাঙাদ্বীপ অন্যতম। রাঙাদ্বীপ ছাড়া বাকি রিসোর্টগুলো কাপ্তাই আসাম বস্তি সড়কে। কাপ্তাই উপজেলা হয়ে এলে সহজ হবে। রাঙামাটি শহর থেকেও এসব রিসোর্টে যাওয়া যায়।
রিসোর্টের সুবিধা
রিসোর্টগুলোতে রয়েছে ক্যাম্প ফায়ার, কায়াকিং, ফিশিং ও তাঁবুতে থাকার বিশেষ ব্যবস্থা। এ ছাড়া কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে নিলে নিজেদের পছন্দমতো বিভিন্ন অ্যাকটিভিটিরও সুবিধা পাওয়া যাবে কোনো কোনো রিসোর্টে।
কোথায় খাবেন, কী খাবেন
জুম পাহাড়ে জুমের হরেক রকম সুগন্ধিযুক্ত সবজির ভরা মৌসুম চলছে। জুমে উৎপাদিত চিনাল, মারফা, শসা, আঠালো মিষ্টিকুমড়া, সুগন্ধি চালকুমড়া, ঝিঙে, চিচিঙ্গা, ঢ্যাঁড়স, জুম আলু, কচু, আঠালো ভুট্টা, টক পাতা, বাঁশ কোড়ল, আদার ফুল, হলুদ ফুলসহ নাম না জানা অনেক প্রকারের সবজির স্বাদ নেওয়ার উপযুক্ত সময় এখন। ছড়ার পানিতে মিলছে কালো-খয়েরি রঙের চিংড়ি, কালো দাঁড় কাঁকড়া। মিলছে ছড়ার মাছও। কালো চিংড়ির বৈশিষ্ট্য হলো, আগুনের হালকা তাপে লালচে হয়ে যায়। এ চিংড়ি অথবা দাঁড় কাঁকড়া দিয়ে আঠালো মিষ্টিকুমড়া, মারফার তরকারির কম্বিনেশন অসাধারণ। এ ছাড়া আছে কাপ্তাই হ্রদের মিঠা পানির মাছ। বাঁশের চোঙায় রান্না করা সে মাছের তরকারি খাওয়া নতুন অভিজ্ঞতা দেবে অনেককে।
রাঙামাটির সব রিসোর্টে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর খাবার পাওয়া যাবে। সে ক্ষেত্রে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষকে আগেই বলতে হবে কী খেতে চান।
এ ছাড়া রাঙামাটি শহরের রাঙাপানি এলাকায় কেজিআর, রাজবাড়ী এলাকার গ্যালারি, ক্যাফে কবরক, জুম, ব্যাম্বু চিকেন, বনরূপা এলাকায় আইরিশ রেস্তোরাঁয় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর খাবার পাওয়া যাবে। সাধারণ মোরগ পোলাও ও গতানুগতিক খাবার খেতে চাইলে বনরূপা, তবলছড়ি, রিজার্ভ বাজারে অনেক রেস্টুরেন্ট রয়েছে।
কীভাবে যাবেন
দেশের যেকোনো জায়গা থেকে রাঙামাটি যাওয়া যায়। তবে সব জেলা থেকে সরাসরি রাঙামাটির বাস পাওয়া যাবে না। সে জন্য প্রথমে ঢাকা বা চট্টগ্রাম যেতে হবে। সেখান থেকে রাঙামাটি। ঢাকার কলাবাগান, পান্থপথ ও ফকিরাপুল থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন কোম্পানির বাস যায় রাঙামাটিতে। সময় লাগে ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা। এ ছাড়া ঢাকা হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ৩০ মিনিটে যাওয়া যায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে। সেখান থেকে ৩ ঘণ্টায় রাঙামাটি পৌঁছানো যায়। চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে মাইক্রোবাস পাওয়া যায়। রাঙামাটি পর্যন্ত যেতে ভাড়া ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা। রাঙামাটির পরিচিত বা রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আগেভাগে যোগাযোগ করলে মাইক্রোবাসের ব্যবস্থা করবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন ও কমিউনিকেশন খাতে পেশাদার দক্ষতা উন্নয়নে স্বীকৃত প্ল্যাটফর্ম কপিশপের উদ্যোগে দেশের প্রথম নিবেদিত বিজ্ঞাপন দক্ষতা উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ‘ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুল’ আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের প্রথম কোর্স ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং কপিরাইটিং’-এর ক্লাস কার্যক্রম শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবিমানের ঝাঁকুনির সাধারণ অনুভূতি অস্বস্তিকর বা বিরক্তিকর হতে পারে। কিন্তু এতে যাত্রীদের আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। আধুনিক বিমানগুলো বাতাস, বজ্রপাত, তীব্র ঠান্ডাসহ বিভিন্ন আপাতদৃষ্টে বিপজ্জনক পরিস্থিতি সহ্য করার মতো করে তৈরি করা হয়েছে।...
৩ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫। গ্রহ-নক্ষত্রের উত্থান-পতন তো চলতেই থাকবে, কিন্তু দিনের শেষে আপনি কী করছেন, সেটাই আসল। তাই সাহস দেখান, ধৈর্য ধরুন। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—ফোনটা রেখে কাজে লেগে পড়ুন। ভালো কিছু ঘটলে সেটা আপনার ক্রেডিট, আর খারাপ হলে ‘রাশিফল ভালো ছিল না’ বলে চালিয়ে দিন!
৪ ঘণ্টা আগেস্রোতের তীব্র গতির বিপরীতে ছুটে চলেছে একটি রেসিং নৌকা। তার সরু গলুইয়ে দাঁড়িয়ে নেচে চলেছে এক বালক। মুখে আত্মবিশ্বাসের হাসি, শরীরে জাদুকরি ছন্দ; এই দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল। ১১ বছর বয়সী এই বালকের নাম রায়ান আরকান ধিখা, দেশ ইন্দোনেশিয়া। দেশটির এক প্রত্যন্ত গ্রামের এই বালকের অবিশ্বাস্য...
৫ ঘণ্টা আগে