ফিচার ডেস্ক
মরুভূমির দেশ সৌদি আরবে শীতকালে তুষারপাত হয়! ভাবতেই কেমন এক অনুভূতি তৈরি হয় মনে। কিন্তু ঘটনা তো আর মিথ্যা নয়। আর সময়টা শীতকালে—ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে মার্চ মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত। সে সময় দেশটির দক্ষিণাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় অল্প সময়ের জন্য তুষারপাত হয়। থাকে কনকনে ঠান্ডা। সে সময় দেশটির উত্তরাঞ্চলে থাকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
বলে রাখা ভালো, শীতপ্রধান দেশগুলোর মতো পুরো শীতকাল যে সৌদিতে তুষারপাত হয়, বিষয়টি তেমন নয়। তাই সেখানে তুষার দেখতে হলে কিছু সময় নিয়ে যেতে হবে। সৌদি আরবের পাঁচ জায়গায় তুষারপাত দেখা যেতে পারে।
তাবুক
সৌদি আরবের তুষারপাতের সবচেয়ে ভাইরাল ভিডিও এবং ফটোগুলো আসে তাবুক থেকে। তাবুক প্রদেশের জাবাল আল-লজের উচ্চতা ২ হাজার ৫৪৯ মিটার। বিশ্বের যেসব পর্বতে শীতকালে তুষার পড়ে, এটি সেগুলোর একটি। এটিকে জাবাল আল-লজ বা বাদাম পর্বত বলা হয়; কারণ, এটি বাদামগাছে সমৃদ্ধ। ১০ হাজার বছর আগের গ্রানাইট মালভূমি এবং রক পেইন্টিংয়ের কারণে এটিকে সৌদির আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া এই জায়গার হালি নামক শহরটি শীতকালে পর্যটকদের আকর্ষণের জায়গা।
তুরাইফ
দেশটির উত্তর সীমান্তে অবস্থিত তুরাইফ শহরে সৌদি আরবে সর্বকালের সবচেয়ে ঠান্ডা তাপমাত্রার রেকর্ড আছে। সেখানকার তাপমাত্রা মাইনাস ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল। এটি আরব উপদ্বীপে রেকর্ড করা সবচেয়ে কম তাপমাত্রার মধ্যে একটি।
শাকরা
শাকরা সৌদির কেন্দ্রীয় অংশের কাছাকাছি এবং রিয়াদ থেকে মাত্র ১৯০ কিলোমিটার দূরে। শীতকালে তুষারপাতের ফলে এটি দুর্দান্ত দেখায়। সেখানকার গাছ, ঘরবাড়ি, মাটি—সবকিছু এ সময় ঢেকে যায় তুষারের চাদরে। সৌদি আরবের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষেরা তুষারপাত দেখতে যায় শাকরায়।
আরার
ইরাক সীমান্তে অবস্থিত আরার। এখানে উর্বর চারণভূমি এবং চুনাপাথরের ছোট ছোট পাহাড় আছে। শীতে কখনো কখনো এখানকার তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রিতে নেমে যায়।
রাফা
সৌদি আরবের রাফা অবস্থিত ইরাক সীমান্তের কাছে। অঞ্চলটির রেকর্ড তাপমাত্রা ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
উষ্ণ মরুভূমির জলবায়ু হওয়া সত্ত্বেও শহরটি গভীর তুষারপাতের সাক্ষী হয়ে রয়েছে।
মরুভূমির দেশ সৌদি আরবে শীতকালে তুষারপাত হয়! ভাবতেই কেমন এক অনুভূতি তৈরি হয় মনে। কিন্তু ঘটনা তো আর মিথ্যা নয়। আর সময়টা শীতকালে—ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে মার্চ মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত। সে সময় দেশটির দক্ষিণাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় অল্প সময়ের জন্য তুষারপাত হয়। থাকে কনকনে ঠান্ডা। সে সময় দেশটির উত্তরাঞ্চলে থাকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
বলে রাখা ভালো, শীতপ্রধান দেশগুলোর মতো পুরো শীতকাল যে সৌদিতে তুষারপাত হয়, বিষয়টি তেমন নয়। তাই সেখানে তুষার দেখতে হলে কিছু সময় নিয়ে যেতে হবে। সৌদি আরবের পাঁচ জায়গায় তুষারপাত দেখা যেতে পারে।
তাবুক
সৌদি আরবের তুষারপাতের সবচেয়ে ভাইরাল ভিডিও এবং ফটোগুলো আসে তাবুক থেকে। তাবুক প্রদেশের জাবাল আল-লজের উচ্চতা ২ হাজার ৫৪৯ মিটার। বিশ্বের যেসব পর্বতে শীতকালে তুষার পড়ে, এটি সেগুলোর একটি। এটিকে জাবাল আল-লজ বা বাদাম পর্বত বলা হয়; কারণ, এটি বাদামগাছে সমৃদ্ধ। ১০ হাজার বছর আগের গ্রানাইট মালভূমি এবং রক পেইন্টিংয়ের কারণে এটিকে সৌদির আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া এই জায়গার হালি নামক শহরটি শীতকালে পর্যটকদের আকর্ষণের জায়গা।
তুরাইফ
দেশটির উত্তর সীমান্তে অবস্থিত তুরাইফ শহরে সৌদি আরবে সর্বকালের সবচেয়ে ঠান্ডা তাপমাত্রার রেকর্ড আছে। সেখানকার তাপমাত্রা মাইনাস ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল। এটি আরব উপদ্বীপে রেকর্ড করা সবচেয়ে কম তাপমাত্রার মধ্যে একটি।
শাকরা
শাকরা সৌদির কেন্দ্রীয় অংশের কাছাকাছি এবং রিয়াদ থেকে মাত্র ১৯০ কিলোমিটার দূরে। শীতকালে তুষারপাতের ফলে এটি দুর্দান্ত দেখায়। সেখানকার গাছ, ঘরবাড়ি, মাটি—সবকিছু এ সময় ঢেকে যায় তুষারের চাদরে। সৌদি আরবের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষেরা তুষারপাত দেখতে যায় শাকরায়।
আরার
ইরাক সীমান্তে অবস্থিত আরার। এখানে উর্বর চারণভূমি এবং চুনাপাথরের ছোট ছোট পাহাড় আছে। শীতে কখনো কখনো এখানকার তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রিতে নেমে যায়।
রাফা
সৌদি আরবের রাফা অবস্থিত ইরাক সীমান্তের কাছে। অঞ্চলটির রেকর্ড তাপমাত্রা ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
উষ্ণ মরুভূমির জলবায়ু হওয়া সত্ত্বেও শহরটি গভীর তুষারপাতের সাক্ষী হয়ে রয়েছে।
ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের কয়েকটি শহর অনেক বছর ধরে তাদের বাসিন্দাদের বিনা মূল্যে মুরগি দিচ্ছে। ফ্রান্সের কোলমার শহরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গিলবার্ট মেয়ার ২০১৪ সালে ‘একটি পরিবার, একটি মুরগি’ স্লোগান দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন।
২ দিন আগেসকাল সকাল স্মার্টফোনে অ্যালার্ম বাজতেই তড়িঘড়ি করে গোসল করতে দৌড়। এরপর আলমারি খুলে হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, তাই পরে ব্যাগটা কাঁধে নিয়েই চম্পট। পাঁচ মিনিট দেরি হলেই বাস পাওয়া যাবে না। মেট্রো তো না-ই। যে মেয়েটার রোজ ক্লাস বা অফিস ধরতে এমনভাবে সকালটা যায়, বিশেষ দিনগুলোয় তার হালটা বোঝেন...
৩ দিন আগেগরম মানেই প্রচণ্ড তাপ আর ঘাম। কিন্তু রোদে বের হলে ত্বক কেমন যেন শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে। আঙুলের ডগা, গোড়ালি এমনকি ঠোঁটও ফাটে এখনকার গ্রীষ্মকালে। ভাবা যায়? এর কারণ হলো, গরম পড়লেও বাতাসে আর্দ্রতা কম, ফলে ত্বকে টান টান অনুভব হয়, অতিরিক্ত শুষ্কতাও দেখা দেয়। গরমে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে বাড়তি যত্ন নেওয়া চাই।
৩ দিন আগেএখন কাঁচা আমের সময়। নববর্ষের প্রথম দিন বানাতে পারেন কাঁচা আমের কয়েক রকমের পদ। রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
৩ দিন আগে