ফিচার ডেস্ক
কে-পপ সংস্কৃতি এখন বিশ্বময় সমাদৃত। পুরো বিশ্বের তরুণেরা এ সংস্কৃতির প্রতি ভীষণ দুর্বল। তাই অনেকে এখন দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ করতে, এমনকি সে দেশের ভাষা শিখতেও আগ্রহী হয়ে উঠছে। তরুণ পর্যটকেরা দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ করছে কে-পপ মিউজিক ভিডিও এবং কে-নাটক শুটিংয়ের জায়গাগুলো দেখার জন্য। দেশটি সারা বিশ্বের তরুণদের এ প্রবণতাকে নিজেদের পর্যটনশিল্প বিকাশে কাজে লাগাতে চাইছে। ধারণা করা হচ্ছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ভ্রমণকারীদের জন্য কে-কালচার ট্রেনিং ভিসা দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ অনেক সহজ করে দেবে।
সংবাদ সংস্থা সিএনএন জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া শিগগির পর্যটকদের নতুন ভিসা চালু করতে যাচ্ছে। একে বলা হচ্ছে ‘কে-কালচার ট্রেনিং ভিসা’। কে-পপ ঘরানার নাচ, কোরিওগ্রাফি এবং মডেলিংয়ে প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক পর্যটকেরা এ ভিসার আবেদন করতে পারবে। গত সোমবার এ ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয়। এ বছরের শেষের দিকে এ বিষয়ে বিশদ জানা যাবে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
নব্বইয়ের দশক থেকে কে-ওয়েভ নামে দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিমুখী সংস্কৃতির উত্থান। গত দশকে এটি বিশ্বময় জনপ্রিয়তা পায় বিটিএস এবং ব্ল্যাকপিঙ্কের মতো দারুণ সব ব্যান্ডের জন্য। এ ব্যান্ডগুলো এখন ভেঙে গেলেও আন্তর্জাতিক সংগীত চার্টে তাদের অবস্থান বেশ শক্ত। কোরিয়ান নাটক, সিনেমা ও সিরিজগুলো এখন স্ট্রিমিং জায়ান্ট প্ল্যাটফর্মগুলোতে তুমুল জনপ্রিয়। ইতিমধ্যে ‘স্কুইড গেম’খ্যাত অভিনেতা লি জং-জে দক্ষিণ কোরিয়ার পর্যটনদূত হয়েছেন।
সিএনএন জানিয়েছে, গত বছর প্রায় ১১ মিলিয়ন ভ্রমণকারী দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ করেছিল। এ সংখ্যা ২০২২ সালের চেয়ে বেশি হলেও ২০১৯ সালের চেয়ে কম। দেশটির সরকারি তথ্য জানাচ্ছে, ২০১৯ সালে দেশটিতে ১৭ দশমিক ৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ ভ্রমণ করেছিল। ভ্রমণকারী কমে যাওয়ায় দেশটিতে পর্যটন খাতে আয়ও কমে গেছে। পর্যটন খাতে আয় বাড়াতে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয় পর্যটন ভিসা সহজ করার কাজ হাতে নিয়েছে।
এই বছরের শুরুতে ওয়ার্ক ভিসা বাস্তবায়ন করে দক্ষিণ কোরিয়া ‘ডিজিটাল যাযাবর’দের জন্য সে দেশে থাকা এবং কাজ করা সহজ করে দিয়েছে। সরকার এ প্রকল্প আরও বাড়ানোর কথা ভাবছে, যাতে সবচেয়ে কম আয় করা কর্মীরাও দেশটিতে কাজ করার সময় ভ্রমনও করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা সহজ করার এ উদ্যোগগুলো শুধু পর্যটনেই নয়, দেশটির শ্রমশক্তিও বাড়াতে ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া সন্তান জন্মহারে নিচের দিকে থাকা দেশটিতে জনসংখ্যার সংকটও কমিয়ে আনতে পারে।
কে-পপ সংস্কৃতি এখন বিশ্বময় সমাদৃত। পুরো বিশ্বের তরুণেরা এ সংস্কৃতির প্রতি ভীষণ দুর্বল। তাই অনেকে এখন দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ করতে, এমনকি সে দেশের ভাষা শিখতেও আগ্রহী হয়ে উঠছে। তরুণ পর্যটকেরা দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ করছে কে-পপ মিউজিক ভিডিও এবং কে-নাটক শুটিংয়ের জায়গাগুলো দেখার জন্য। দেশটি সারা বিশ্বের তরুণদের এ প্রবণতাকে নিজেদের পর্যটনশিল্প বিকাশে কাজে লাগাতে চাইছে। ধারণা করা হচ্ছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ভ্রমণকারীদের জন্য কে-কালচার ট্রেনিং ভিসা দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ অনেক সহজ করে দেবে।
সংবাদ সংস্থা সিএনএন জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া শিগগির পর্যটকদের নতুন ভিসা চালু করতে যাচ্ছে। একে বলা হচ্ছে ‘কে-কালচার ট্রেনিং ভিসা’। কে-পপ ঘরানার নাচ, কোরিওগ্রাফি এবং মডেলিংয়ে প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক পর্যটকেরা এ ভিসার আবেদন করতে পারবে। গত সোমবার এ ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয়। এ বছরের শেষের দিকে এ বিষয়ে বিশদ জানা যাবে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
নব্বইয়ের দশক থেকে কে-ওয়েভ নামে দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিমুখী সংস্কৃতির উত্থান। গত দশকে এটি বিশ্বময় জনপ্রিয়তা পায় বিটিএস এবং ব্ল্যাকপিঙ্কের মতো দারুণ সব ব্যান্ডের জন্য। এ ব্যান্ডগুলো এখন ভেঙে গেলেও আন্তর্জাতিক সংগীত চার্টে তাদের অবস্থান বেশ শক্ত। কোরিয়ান নাটক, সিনেমা ও সিরিজগুলো এখন স্ট্রিমিং জায়ান্ট প্ল্যাটফর্মগুলোতে তুমুল জনপ্রিয়। ইতিমধ্যে ‘স্কুইড গেম’খ্যাত অভিনেতা লি জং-জে দক্ষিণ কোরিয়ার পর্যটনদূত হয়েছেন।
সিএনএন জানিয়েছে, গত বছর প্রায় ১১ মিলিয়ন ভ্রমণকারী দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ করেছিল। এ সংখ্যা ২০২২ সালের চেয়ে বেশি হলেও ২০১৯ সালের চেয়ে কম। দেশটির সরকারি তথ্য জানাচ্ছে, ২০১৯ সালে দেশটিতে ১৭ দশমিক ৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ ভ্রমণ করেছিল। ভ্রমণকারী কমে যাওয়ায় দেশটিতে পর্যটন খাতে আয়ও কমে গেছে। পর্যটন খাতে আয় বাড়াতে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয় পর্যটন ভিসা সহজ করার কাজ হাতে নিয়েছে।
এই বছরের শুরুতে ওয়ার্ক ভিসা বাস্তবায়ন করে দক্ষিণ কোরিয়া ‘ডিজিটাল যাযাবর’দের জন্য সে দেশে থাকা এবং কাজ করা সহজ করে দিয়েছে। সরকার এ প্রকল্প আরও বাড়ানোর কথা ভাবছে, যাতে সবচেয়ে কম আয় করা কর্মীরাও দেশটিতে কাজ করার সময় ভ্রমনও করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা সহজ করার এ উদ্যোগগুলো শুধু পর্যটনেই নয়, দেশটির শ্রমশক্তিও বাড়াতে ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া সন্তান জন্মহারে নিচের দিকে থাকা দেশটিতে জনসংখ্যার সংকটও কমিয়ে আনতে পারে।
সময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
৭ ঘণ্টা আগেশিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
৭ ঘণ্টা আগেবৈশাখের শুরুতে আবহাওয়ার যা মেজাজ দেখা যাচ্ছে, তাতে বলা যায়, গরমে নাভিশ্বাস উঠবে এবার। আবহাওয়া যা-ই হোক, বাইরে যাওয়া তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তাই চট করে তৈরি হয়ে বের হওয়ার জন্য এমন কিছু কাপড় ওয়ার্ডরোবে গুছিয়ে রাখুন, যাতে আরাম ও স্টাইল—দুটোই মেলে। আবার ভাঁজে ভাঁজে...
৭ ঘণ্টা আগেবৈশাখের গরমে জীবন ওষ্ঠাগত। তার ওপর প্রতিদিন যাঁদের কাজের জন্য বাইরে যেতে হয়, তাঁদের নাজেহাল অবস্থা। গরম তো আর কমানো সম্ভব নয়, তবে এ সময়ে আরাম পেতে কিছু বিষয় মেনে চলা যেতেই পারে।
৭ ঘণ্টা আগে