নাহিন আশরাফ
শীতের হিমেল হাওয়ায় কমবেশি সবার ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়ে। কারণ, এ সময় আবহাওয়ায় আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যায়। আবার অনেকের বারো মাস রুক্ষ ত্বকের সমস্যা থাকে। তাদের শীতের সময় সমস্যা আরও বেশি হয়। শীত ছাড়াও অনেকের নানা কারণে ত্বক রুক্ষ হতে পারে। যেমন অনেকের জেনেটিক কারণে ত্বকে রুক্ষতা থাকে, আবার অনেকের তেল ও ঘামগ্রন্থির সংখ্যা কম থাকায় ত্বক রুক্ষ হয়। বিশেষ করে ৪০ বছর বয়সের পর তেল ও ঘামগ্রন্থির পরিমাণ কমে যায়। তখন রুক্ষতা দেখা দেয়। এ ছাড়া হরমোনের সমস্যা থাকলেও ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়ে। ভিটামিন এ ও বি-এর অভাবেও ত্বক হয়ে ওঠে রুক্ষ।
তাই রুক্ষতা কমাতে চাইলে প্রথমে ত্বক রুক্ষ হয়ে যাওয়ার কারণ বের করতে হবে। তবে এর কারণ যা-ই হোক না কেন, কিছু নিয়ম মেনে চললে রুক্ষ ত্বক থেকে কিছুটা রেহাই পাওয়া সম্ভব।
ত্বক রুক্ষ হলে করণীয়
ত্বক ময়শ্চারাইজ রাখা
রুক্ষ ত্বকের জন্য ময়শ্চারাইজারের বিকল্প নেই; বিশেষ করে পানির সংস্পর্শে গেলে ত্বক ময়শ্চারাইজ রাখতে হবে। পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার পর মুখ ভেজা থাকা অবস্থায় ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। তাই ত্বকের ধরন বুঝে ময়শ্চারাইজার বেছে নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে চাইলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। এখন ময়শ্চারাইজার কমবেশি সবাই ব্যবহার করলেও গোসলের সময় সাবান ব্যবহারে বেশির ভাগ মানুষই সচেতন থাকে না। কিন্তু ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখতে চাইলে সাবান ব্যবহারে সচেতন থাকতে হবে। রুক্ষ ত্বকের জন্য ময়শ্চারাইজারযুক্ত সাবান ব্যবহার করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, গোসলের সাবানে যাতে অতিরিক্ত ক্ষার না থাকে।
ত্বক ময়শ্চারাইজ রাখার জন্য নারকেল তেল কিংবা অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের ত্বক অতিরিক্ত রুক্ষ, তাদের ক্ষেত্রে নারকেল তেল খুব ভালো কাজ করে। তবে সে ক্ষেত্রে ভালো মানের নারকেল তেল ব্যবহার করতে হবে। হাত ও পা শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকলে হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এ ছাড়া পায়ের গোড়ালি কিংবা ঠোঁট ফাটা কমাতে ভালো মানের পেট্রোলিয়াম জেলি কিংবা গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হবে।
মুখের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা
নিয়মিত পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে ত্বক নরম থাকবে এবং ভেতরে আটকে থাকা ময়লা বের হয়ে আসবে। তবে অতিরিক্ত পানি ব্যবহার করলেও ত্বক রুক্ষ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই সতর্ক থাকতে হবে। চেষ্টা করতে হবে গোসলের সময় গরম পানি এড়িয়ে চলার। কারণ, গরম পানি ত্বক আরও বেশি রুক্ষ করে দেয়।
পর্যাপ্ত পানি পান ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ
শীতকালে সাধারণত পানি পানের পরিমাণ কমে যায়। পর্যাপ্ত পানির অভাবে শরীর রুক্ষ হয়ে ওঠে। তাই খেয়াল রাখতে হবে পানির অভাবে যাতে ডিহাইড্রেশন দেখা না দেয়। শরীরের চাহিদা বুঝে পানি পান করতে হবে। আমাদের খাবারের একটি বিশাল প্রভাব ত্বকের ওপর পড়ে। বাইরে থেকে আমরা যতই যত্ন করি না কেন, ত্বক ভালো রাখতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুব প্রয়োজন।
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। প্রোটিন আমাদের ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং একে মসৃণ করে তোলে।
শীতের হিমেল হাওয়ায় কমবেশি সবার ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়ে। কারণ, এ সময় আবহাওয়ায় আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যায়। আবার অনেকের বারো মাস রুক্ষ ত্বকের সমস্যা থাকে। তাদের শীতের সময় সমস্যা আরও বেশি হয়। শীত ছাড়াও অনেকের নানা কারণে ত্বক রুক্ষ হতে পারে। যেমন অনেকের জেনেটিক কারণে ত্বকে রুক্ষতা থাকে, আবার অনেকের তেল ও ঘামগ্রন্থির সংখ্যা কম থাকায় ত্বক রুক্ষ হয়। বিশেষ করে ৪০ বছর বয়সের পর তেল ও ঘামগ্রন্থির পরিমাণ কমে যায়। তখন রুক্ষতা দেখা দেয়। এ ছাড়া হরমোনের সমস্যা থাকলেও ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়ে। ভিটামিন এ ও বি-এর অভাবেও ত্বক হয়ে ওঠে রুক্ষ।
তাই রুক্ষতা কমাতে চাইলে প্রথমে ত্বক রুক্ষ হয়ে যাওয়ার কারণ বের করতে হবে। তবে এর কারণ যা-ই হোক না কেন, কিছু নিয়ম মেনে চললে রুক্ষ ত্বক থেকে কিছুটা রেহাই পাওয়া সম্ভব।
ত্বক রুক্ষ হলে করণীয়
ত্বক ময়শ্চারাইজ রাখা
রুক্ষ ত্বকের জন্য ময়শ্চারাইজারের বিকল্প নেই; বিশেষ করে পানির সংস্পর্শে গেলে ত্বক ময়শ্চারাইজ রাখতে হবে। পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার পর মুখ ভেজা থাকা অবস্থায় ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। তাই ত্বকের ধরন বুঝে ময়শ্চারাইজার বেছে নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে চাইলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। এখন ময়শ্চারাইজার কমবেশি সবাই ব্যবহার করলেও গোসলের সময় সাবান ব্যবহারে বেশির ভাগ মানুষই সচেতন থাকে না। কিন্তু ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখতে চাইলে সাবান ব্যবহারে সচেতন থাকতে হবে। রুক্ষ ত্বকের জন্য ময়শ্চারাইজারযুক্ত সাবান ব্যবহার করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, গোসলের সাবানে যাতে অতিরিক্ত ক্ষার না থাকে।
ত্বক ময়শ্চারাইজ রাখার জন্য নারকেল তেল কিংবা অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের ত্বক অতিরিক্ত রুক্ষ, তাদের ক্ষেত্রে নারকেল তেল খুব ভালো কাজ করে। তবে সে ক্ষেত্রে ভালো মানের নারকেল তেল ব্যবহার করতে হবে। হাত ও পা শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকলে হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এ ছাড়া পায়ের গোড়ালি কিংবা ঠোঁট ফাটা কমাতে ভালো মানের পেট্রোলিয়াম জেলি কিংবা গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হবে।
মুখের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা
নিয়মিত পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে ত্বক নরম থাকবে এবং ভেতরে আটকে থাকা ময়লা বের হয়ে আসবে। তবে অতিরিক্ত পানি ব্যবহার করলেও ত্বক রুক্ষ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই সতর্ক থাকতে হবে। চেষ্টা করতে হবে গোসলের সময় গরম পানি এড়িয়ে চলার। কারণ, গরম পানি ত্বক আরও বেশি রুক্ষ করে দেয়।
পর্যাপ্ত পানি পান ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ
শীতকালে সাধারণত পানি পানের পরিমাণ কমে যায়। পর্যাপ্ত পানির অভাবে শরীর রুক্ষ হয়ে ওঠে। তাই খেয়াল রাখতে হবে পানির অভাবে যাতে ডিহাইড্রেশন দেখা না দেয়। শরীরের চাহিদা বুঝে পানি পান করতে হবে। আমাদের খাবারের একটি বিশাল প্রভাব ত্বকের ওপর পড়ে। বাইরে থেকে আমরা যতই যত্ন করি না কেন, ত্বক ভালো রাখতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুব প্রয়োজন।
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। প্রোটিন আমাদের ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং একে মসৃণ করে তোলে।
সকাল সকাল স্মার্টফোনে অ্যালার্ম বাজতেই তড়িঘড়ি করে গোসল করতে দৌড়। এরপর আলমারি খুলে হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, তাই পরে ব্যাগটা কাঁধে নিয়েই চম্পট। পাঁচ মিনিট দেরি হলেই বাস পাওয়া যাবে না। মেট্রো তো না-ই। যে মেয়েটার রোজ ক্লাস বা অফিস ধরতে এমনভাবে সকালটা যায়, বিশেষ দিনগুলোয় তার হালটা বোঝেন...
১ দিন আগেগরম মানেই প্রচণ্ড তাপ আর ঘাম। কিন্তু রোদে বের হলে ত্বক কেমন যেন শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে। আঙুলের ডগা, গোড়ালি এমনকি ঠোঁটও ফাটে এখনকার গ্রীষ্মকালে। ভাবা যায়? এর কারণ হলো, গরম পড়লেও বাতাসে আর্দ্রতা কম, ফলে ত্বকে টান টান অনুভব হয়, অতিরিক্ত শুষ্কতাও দেখা দেয়। গরমে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে বাড়তি যত্ন নেওয়া চাই।
১ দিন আগেএখন কাঁচা আমের সময়। নববর্ষের প্রথম দিন বানাতে পারেন কাঁচা আমের কয়েক রকমের পদ। রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
১ দিন আগেআমার গলা, ঘাড়ে ও পিঠে কিছু কালো ছোপ রয়েছে। দাগমুক্ত ত্বকের জন্য কী করতে পারি? নুসরাত জাহান, জয়পুরহাট
১ দিন আগে