ফিচার ডেস্ক
শীতকাল সজীব করে তোলে লাল রঙের টমেটো। বিভিন্নভাবে টমেটো খাওয়া হয় এ সময়। তবে টমেটো শুধু খাবার জিনিসই নয়; এটি দিয়ে ত্বক আর চুলের যত্নও নেওয়া যায়। ‘জার্নাল অব ফার্মাকোগনোসি অ্যান্ড ফাইটোকেমিস্ট্রি’ প্রকাশিত এক গবেষণায় পাওয়া গেছে, চুলের যত্নে টমেটোর প্যাক এবং মাস্ক ব্যবহারের অনেক উপকারিতা রয়েছে।
চুলের বৃদ্ধিতে
টমেটো ভিটামিন ও খনিজে সমৃদ্ধ। এটি মাথার ত্বকে পুষ্টি দেয় এবং ফলিকল উন্নত করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, টমেটোতে পাওয়া ভিটামিন ‘এ’ সিবাম উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি মাথার ত্বক
আর্দ্র রাখে এবং শুষ্কতা প্রতিরোধ করে। এতে থাকা ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে।
এটি চুলের ফলিকল শক্তিশালী করে এবং ভাঙন কমায়। এ ছাড়া টমেটোতে থাকা লাইপোসিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করে চুলের বিভিন্ন ক্ষতি এবং চুল পড়া রোধে সহায়ক। এতে চুল শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যকরভাবে বাড়ে।
খুশকির সমস্যা দূর করে
‘বায়োলজি’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় জানা যায়, অ্যাসিডিক বা ক্ষারীয় প্রকৃতির কারণে টমেটো খুশকি প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। এই ফলের ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য মাথার ত্বকের পিএইচ স্তরের ভারসাম্য বজায় রেখে ফাঙ্গাস বাড়াতে বাধা দেয়। মাথার ত্বক প্রাকৃতিক পিএইচ পুনরুদ্ধার করার মাধ্যমে খুশকি প্রাদুর্ভাবের ঘনত্ব ও তীব্রতা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এ ছাড়া ফলটির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাথার ত্বকের অস্বস্তি প্রশমিত করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
চুলের সমস্যা প্রতিরোধ করে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে টমেটো প্রাকৃতিকভাবে পাকা চুলের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, টমেটোর শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইপোসিন ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিক্যাল নিরপেক্ষ করতে সাহায্য করে। ফ্রি র্যাডিক্যাল চুলের শ্যাফটের ক্ষতি এবং পাকা চুলের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এ ছাড়া টমেটোতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’ এবং খনিজ মাথার ত্বক ও চুলের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে।
মাথার ত্বক ও চুল আর্দ্র রাখে
টমেটোতে থাকে পানি এবং বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। চুলের জন্য এর মাস্ক ও স্ক্র্যাব ব্যবহারে চুল ও মাথার ত্বক আর্দ্র হতে পারে। এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ এবং বিভিন্ন খনিজ মাথার ত্বকের আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই অবস্থা স্বাস্থ্যকর চুলের বৃদ্ধিতে আদর্শ পরিবেশ তৈরিতে সহায়ক।
টমেটোর সঙ্গে দই, মধু, লেবুর রস, ডিমের সাদা অংশ, অ্যালোভেরা ও জলপাই তেল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করা যায়।
টমেটো-দইয়ের মাস্ক
টমেটো পিষে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট তৈরি করে নিন। মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ও চুলে লাগিয়ে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে তারপর ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মাস্ক চুল আর্দ্র করে পুষ্টি জোগাবে। এ ছাড়া এটি চুলের শুষ্কতা দূর করবে।
সূত্র: হেলথ শটস
শীতকাল সজীব করে তোলে লাল রঙের টমেটো। বিভিন্নভাবে টমেটো খাওয়া হয় এ সময়। তবে টমেটো শুধু খাবার জিনিসই নয়; এটি দিয়ে ত্বক আর চুলের যত্নও নেওয়া যায়। ‘জার্নাল অব ফার্মাকোগনোসি অ্যান্ড ফাইটোকেমিস্ট্রি’ প্রকাশিত এক গবেষণায় পাওয়া গেছে, চুলের যত্নে টমেটোর প্যাক এবং মাস্ক ব্যবহারের অনেক উপকারিতা রয়েছে।
চুলের বৃদ্ধিতে
টমেটো ভিটামিন ও খনিজে সমৃদ্ধ। এটি মাথার ত্বকে পুষ্টি দেয় এবং ফলিকল উন্নত করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, টমেটোতে পাওয়া ভিটামিন ‘এ’ সিবাম উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি মাথার ত্বক
আর্দ্র রাখে এবং শুষ্কতা প্রতিরোধ করে। এতে থাকা ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে।
এটি চুলের ফলিকল শক্তিশালী করে এবং ভাঙন কমায়। এ ছাড়া টমেটোতে থাকা লাইপোসিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করে চুলের বিভিন্ন ক্ষতি এবং চুল পড়া রোধে সহায়ক। এতে চুল শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যকরভাবে বাড়ে।
খুশকির সমস্যা দূর করে
‘বায়োলজি’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় জানা যায়, অ্যাসিডিক বা ক্ষারীয় প্রকৃতির কারণে টমেটো খুশকি প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। এই ফলের ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য মাথার ত্বকের পিএইচ স্তরের ভারসাম্য বজায় রেখে ফাঙ্গাস বাড়াতে বাধা দেয়। মাথার ত্বক প্রাকৃতিক পিএইচ পুনরুদ্ধার করার মাধ্যমে খুশকি প্রাদুর্ভাবের ঘনত্ব ও তীব্রতা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এ ছাড়া ফলটির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাথার ত্বকের অস্বস্তি প্রশমিত করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
চুলের সমস্যা প্রতিরোধ করে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে টমেটো প্রাকৃতিকভাবে পাকা চুলের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, টমেটোর শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইপোসিন ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিক্যাল নিরপেক্ষ করতে সাহায্য করে। ফ্রি র্যাডিক্যাল চুলের শ্যাফটের ক্ষতি এবং পাকা চুলের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এ ছাড়া টমেটোতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’ এবং খনিজ মাথার ত্বক ও চুলের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে।
মাথার ত্বক ও চুল আর্দ্র রাখে
টমেটোতে থাকে পানি এবং বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। চুলের জন্য এর মাস্ক ও স্ক্র্যাব ব্যবহারে চুল ও মাথার ত্বক আর্দ্র হতে পারে। এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ এবং বিভিন্ন খনিজ মাথার ত্বকের আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই অবস্থা স্বাস্থ্যকর চুলের বৃদ্ধিতে আদর্শ পরিবেশ তৈরিতে সহায়ক।
টমেটোর সঙ্গে দই, মধু, লেবুর রস, ডিমের সাদা অংশ, অ্যালোভেরা ও জলপাই তেল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করা যায়।
টমেটো-দইয়ের মাস্ক
টমেটো পিষে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট তৈরি করে নিন। মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ও চুলে লাগিয়ে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে তারপর ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মাস্ক চুল আর্দ্র করে পুষ্টি জোগাবে। এ ছাড়া এটি চুলের শুষ্কতা দূর করবে।
সূত্র: হেলথ শটস
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে