আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সব ধরনের ইউটিউব ভিডিও একই পরিমাণে অর্থ আয় করে না। তাই বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব কনটেন্টের আয়ও ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এটি নির্ভর করে দর্শকের আগ্রহ, বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা, এমনকি দর্শক কোন দেশের তার ওপরও।
ইউটিউবের আয়ের মূল উৎস হলো বিজ্ঞাপন। সাধারণত, নির্দিষ্ট দর্শক শ্রেণিকে লক্ষ্য করে উচ্চ মূল্যের বিজ্ঞাপনযুক্ত কনটেন্ট থেকে বেশি আয় করা যায়। উদাহরণস্বরূপ: ধনী বা ক্রয়ক্ষম দর্শকদের জন্য তৈরি কনটেন্ট—যেমন লাক্সারি ট্রাভেল বা হাই-এন্ড জুয়েলারি—প্রায়শই বড় বাজেটের বিজ্ঞাপনদাতাদের লক্ষ্য হয়, তাই এই ধরনের ভিডিও সাধারণত বেশি লাভজনক। অর্থাৎ এই ধরনের ভিডিওতে সিপিএম বেশি। সিপিএম বেশি হলে আয়ও বেশি হবে।
উল্লেখ্য, সিপিএম হলো, একটি ভিডিওতে ১ হাজার বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য বিজ্ঞাপনদাতারা কত অর্থ দেবে, তা-ই সিপিএম। এটি শুধু বিজ্ঞাপন থেকে যে আয় হচ্ছে, তা পরিমাপ করে; অন্য আয়ের উৎস যেমন মার্চেন্ডাইজ বিক্রি বা চ্যানেল মেম্বারশিপকে গণনায় নেয় না।
এসব কারণে ইউটিউবের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জানতে হবে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের ভিডিওগুলোতে সিপিএম বেশি হয়।
১. বিনোদন ও পপ কালচার
দর্শকদের বিনোদন দেওয়া ইউটিউবে বড় আয় করতে সাহায্য করে। ইউটিউবের কোটি কোটি দৈনন্দিন ভিউ আসে এমন ভিডিও থেকে, যা দর্শকদের আনন্দ দেয় বা জনপ্রিয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরে। নতুন সিনেমা, টিভি শো বা সংগীত রিভিউ, সেলিব্রিটি গসিপ বা আলোচনা নিয়ে ভিডিওগুলোতে সিপিএম বেশি হয়।
২. বিউটি ও ফ্যাশন
বিউটি ও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির একটি অংশ নিজের করা যায়। বহু ব্র্যান্ড রয়েছে, যারা ইউটিউবের ট্রেন্ড অনুসারী দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে চায়। হাই-এন্ড প্রোডাক্ট ও লাক্সারি ব্র্যান্ড সাধারণত বেশি দর্শক আকর্ষণ করে। জনপ্রিয় ফরম্যাট যেমন ফ্যাশন হাল দেখানো বা বিউটি প্রোডাক্ট রিভিউ বড় দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।
৩. প্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্ট
সর্বদা নতুন গ্যাজেট ও সফটওয়্যার খুঁজছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা। প্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্টে অর্থ আয়ের সুযোগ অনেক। প্রযুক্তি-সম্পর্কিত ভিডিও যেমন—স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ক্যামেরা রিভিউ বা গ্যাজেট আনবক্সিং ভিডিওতে সাধারণত উচ্চ সিপিএম দেয়। কারণ বিজ্ঞাপনদাতারা এই ধরনের দর্শককে ‘প্রিমিয়াম’ শ্রোতা মনে করে—তারা ক্রয়ক্ষম, নিত্যনতুন প্রযুক্তি অনুসরণ করে। বিভিন্ন গ্যাজেটের রিভিউ ও আনবক্সিং ভিডিও ক্রিয়েটরদের জন্য বড় দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।
৪. বিজনেস-টু-বিজনেস (বি ২ বি) কনটেন্ট
ব্যবসায়িক পেশাজীবীদের জন্য তৈরি ভিডিও যেমন—সফটওয়্যার রিভিউ, মার্কেটিং কৌশল বা ব্যবসায়িক টিপসে সিপিএম বেশি দেখা যায়। এই ধরনের কনটেন্ট দেখার দর্শকেরা সাধারণ ভিউয়ারের তুলনায় বেশি ক্রয়ক্ষম ও ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেন।
৫. ফিন্যান্স ও বিনিয়োগ
দর্শকদের টাকা উপার্জনের কৌশল শেখালে নিজের আয়ও বাড়ে। অর্থনীতি, বিনিয়োগ, স্টক মার্কেট, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা সঞ্চয়-সম্পর্কিত ভিডিও ইউটিউবের সবচেয়ে লাভজনক বিভাগগুলোর মধ্যে। এখানে বিজ্ঞাপনদাতারা বেশি অর্থ দেয়, কারণ, দর্শকেরা প্রায়শই পণ্য বা সেবা কিনতে সক্ষম।
৬. স্বাস্থ্য ও ফিটনেস
ডায়েট, ফিটনেস, সুস্থ জীবনধারা, মেডিটেশন বা মানসিক স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত ভিডিওতে বিজ্ঞাপনদাতারা বেশি অর্থ দেয়। কারণ, দর্শকেরা এখানে স্বাস্থ্যকর জীবনধারায় বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। ফিটনেস সরঞ্জাম, স্বাস্থ্য সাপ্লিমেন্ট বা অ্যাকটিভওয়্যার ব্র্যান্ডের সঙ্গে কনটেন্ট যুক্ত করলে লাভজনক হতে পারে।
৭. রিয়েল এস্টেট
রিয়েল এস্টেট-সম্পর্কিত ভিডিওগুলো বড় আয় করতে পারে। প্রোপার্টি মার্কেট, বিনিয়োগ ও হোম ইমপ্রুভমেন্টের কনটেন্ট বিজ্ঞাপনদাতাদের আকৃষ্ট করে। রিয়েল এস্টেট থেকে টাকা উপার্জনের কৌশল ব্যাখ্যা করা বেশি লাভজনক।
৮. ভ্রমণ ও জীবনধারা
দর্শকেরা অবসর সময়ে ভ্রমণবিষয়ক কনটেন্ট দেখেন। ট্রাভেল ব্র্যান্ডগুলো দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে আগ্রহী। সারা পৃথিবী ঘুরে না দেখেও স্থানীয় কনটেন্ট তৈরি করা যায়।
৯. আইনি ও ইনস্যুরেন্স পরামর্শ
আইনি ও ইনস্যুরেন্স-সংক্রান্ত বিষয়গুলো প্রায়শই জটিল এবং বোঝা কঠিন মনে হয়। তাই যদি এগুলোকে সহজ ও সংক্ষেপে বোঝাতে পারলে দর্শকেরা সহজেই এসব কনটেন্টের প্রতি আকৃষ্ট হবেন। এই ধরনের কনটেন্ট মূলত সেই দর্শকদের জন্য উপযোগী, যারা আইনি পরামর্শ খুঁজছেন বা বিমাসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে চাচ্ছেন। এমন দর্শকেরা সাধারণ বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান, কারণ, তাঁরা সচেতন এবং প্রফেশনাল সিদ্ধান্ত নিতে আগ্রহী।
১০. বিলাসবহুল জীবনধারা
লাক্সারি ব্র্যান্ডগুলো ধনী দর্শককে টার্গেট করে। বিলাসবহুল গাড়ি, বাড়ি বা ভ্রমণের পরিকল্পনা দেখালে দামি বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়।
১১. শিক্ষা ও অনলাইন টিউটোরিয়াল
নতুন কিছু শেখার বা দ্রুত টিউটোরিয়াল খোঁজার জন্য দর্শক ইউটিউব ব্যবহার করেন। কোডিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ফটোগ্রাফি, ভাষা শেখা বা একাডেমিক টিউটোরিয়াল—এগুলো দীর্ঘমেয়াদি ভিউ ধরে রাখে। শিক্ষামূলক ভিডিওতে দর্শকেরা সচরাচর বেশি সময় ভিডিও দেখেন, ফলে এডসেন্স থেকে আয়ও বেশি হয়।
১২. গেমিং ভিডিও
গেমপ্লে, লাইভ স্ট্রিমিং, গেম রিভিউ—বিশেষ করে গেমিং কমিউনিটিতে বড় ফ্যান ফলোয়িং থাকলে এডসেন্স ও স্পন্সর উভয় থেকে ভালো আয় হয়।

সব ধরনের ইউটিউব ভিডিও একই পরিমাণে অর্থ আয় করে না। তাই বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব কনটেন্টের আয়ও ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এটি নির্ভর করে দর্শকের আগ্রহ, বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা, এমনকি দর্শক কোন দেশের তার ওপরও।
ইউটিউবের আয়ের মূল উৎস হলো বিজ্ঞাপন। সাধারণত, নির্দিষ্ট দর্শক শ্রেণিকে লক্ষ্য করে উচ্চ মূল্যের বিজ্ঞাপনযুক্ত কনটেন্ট থেকে বেশি আয় করা যায়। উদাহরণস্বরূপ: ধনী বা ক্রয়ক্ষম দর্শকদের জন্য তৈরি কনটেন্ট—যেমন লাক্সারি ট্রাভেল বা হাই-এন্ড জুয়েলারি—প্রায়শই বড় বাজেটের বিজ্ঞাপনদাতাদের লক্ষ্য হয়, তাই এই ধরনের ভিডিও সাধারণত বেশি লাভজনক। অর্থাৎ এই ধরনের ভিডিওতে সিপিএম বেশি। সিপিএম বেশি হলে আয়ও বেশি হবে।
উল্লেখ্য, সিপিএম হলো, একটি ভিডিওতে ১ হাজার বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য বিজ্ঞাপনদাতারা কত অর্থ দেবে, তা-ই সিপিএম। এটি শুধু বিজ্ঞাপন থেকে যে আয় হচ্ছে, তা পরিমাপ করে; অন্য আয়ের উৎস যেমন মার্চেন্ডাইজ বিক্রি বা চ্যানেল মেম্বারশিপকে গণনায় নেয় না।
এসব কারণে ইউটিউবের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জানতে হবে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের ভিডিওগুলোতে সিপিএম বেশি হয়।
১. বিনোদন ও পপ কালচার
দর্শকদের বিনোদন দেওয়া ইউটিউবে বড় আয় করতে সাহায্য করে। ইউটিউবের কোটি কোটি দৈনন্দিন ভিউ আসে এমন ভিডিও থেকে, যা দর্শকদের আনন্দ দেয় বা জনপ্রিয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরে। নতুন সিনেমা, টিভি শো বা সংগীত রিভিউ, সেলিব্রিটি গসিপ বা আলোচনা নিয়ে ভিডিওগুলোতে সিপিএম বেশি হয়।
২. বিউটি ও ফ্যাশন
বিউটি ও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির একটি অংশ নিজের করা যায়। বহু ব্র্যান্ড রয়েছে, যারা ইউটিউবের ট্রেন্ড অনুসারী দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে চায়। হাই-এন্ড প্রোডাক্ট ও লাক্সারি ব্র্যান্ড সাধারণত বেশি দর্শক আকর্ষণ করে। জনপ্রিয় ফরম্যাট যেমন ফ্যাশন হাল দেখানো বা বিউটি প্রোডাক্ট রিভিউ বড় দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।
৩. প্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্ট
সর্বদা নতুন গ্যাজেট ও সফটওয়্যার খুঁজছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা। প্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্টে অর্থ আয়ের সুযোগ অনেক। প্রযুক্তি-সম্পর্কিত ভিডিও যেমন—স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ক্যামেরা রিভিউ বা গ্যাজেট আনবক্সিং ভিডিওতে সাধারণত উচ্চ সিপিএম দেয়। কারণ বিজ্ঞাপনদাতারা এই ধরনের দর্শককে ‘প্রিমিয়াম’ শ্রোতা মনে করে—তারা ক্রয়ক্ষম, নিত্যনতুন প্রযুক্তি অনুসরণ করে। বিভিন্ন গ্যাজেটের রিভিউ ও আনবক্সিং ভিডিও ক্রিয়েটরদের জন্য বড় দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।
৪. বিজনেস-টু-বিজনেস (বি ২ বি) কনটেন্ট
ব্যবসায়িক পেশাজীবীদের জন্য তৈরি ভিডিও যেমন—সফটওয়্যার রিভিউ, মার্কেটিং কৌশল বা ব্যবসায়িক টিপসে সিপিএম বেশি দেখা যায়। এই ধরনের কনটেন্ট দেখার দর্শকেরা সাধারণ ভিউয়ারের তুলনায় বেশি ক্রয়ক্ষম ও ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেন।
৫. ফিন্যান্স ও বিনিয়োগ
দর্শকদের টাকা উপার্জনের কৌশল শেখালে নিজের আয়ও বাড়ে। অর্থনীতি, বিনিয়োগ, স্টক মার্কেট, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা সঞ্চয়-সম্পর্কিত ভিডিও ইউটিউবের সবচেয়ে লাভজনক বিভাগগুলোর মধ্যে। এখানে বিজ্ঞাপনদাতারা বেশি অর্থ দেয়, কারণ, দর্শকেরা প্রায়শই পণ্য বা সেবা কিনতে সক্ষম।
৬. স্বাস্থ্য ও ফিটনেস
ডায়েট, ফিটনেস, সুস্থ জীবনধারা, মেডিটেশন বা মানসিক স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত ভিডিওতে বিজ্ঞাপনদাতারা বেশি অর্থ দেয়। কারণ, দর্শকেরা এখানে স্বাস্থ্যকর জীবনধারায় বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। ফিটনেস সরঞ্জাম, স্বাস্থ্য সাপ্লিমেন্ট বা অ্যাকটিভওয়্যার ব্র্যান্ডের সঙ্গে কনটেন্ট যুক্ত করলে লাভজনক হতে পারে।
৭. রিয়েল এস্টেট
রিয়েল এস্টেট-সম্পর্কিত ভিডিওগুলো বড় আয় করতে পারে। প্রোপার্টি মার্কেট, বিনিয়োগ ও হোম ইমপ্রুভমেন্টের কনটেন্ট বিজ্ঞাপনদাতাদের আকৃষ্ট করে। রিয়েল এস্টেট থেকে টাকা উপার্জনের কৌশল ব্যাখ্যা করা বেশি লাভজনক।
৮. ভ্রমণ ও জীবনধারা
দর্শকেরা অবসর সময়ে ভ্রমণবিষয়ক কনটেন্ট দেখেন। ট্রাভেল ব্র্যান্ডগুলো দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে আগ্রহী। সারা পৃথিবী ঘুরে না দেখেও স্থানীয় কনটেন্ট তৈরি করা যায়।
৯. আইনি ও ইনস্যুরেন্স পরামর্শ
আইনি ও ইনস্যুরেন্স-সংক্রান্ত বিষয়গুলো প্রায়শই জটিল এবং বোঝা কঠিন মনে হয়। তাই যদি এগুলোকে সহজ ও সংক্ষেপে বোঝাতে পারলে দর্শকেরা সহজেই এসব কনটেন্টের প্রতি আকৃষ্ট হবেন। এই ধরনের কনটেন্ট মূলত সেই দর্শকদের জন্য উপযোগী, যারা আইনি পরামর্শ খুঁজছেন বা বিমাসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে চাচ্ছেন। এমন দর্শকেরা সাধারণ বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান, কারণ, তাঁরা সচেতন এবং প্রফেশনাল সিদ্ধান্ত নিতে আগ্রহী।
১০. বিলাসবহুল জীবনধারা
লাক্সারি ব্র্যান্ডগুলো ধনী দর্শককে টার্গেট করে। বিলাসবহুল গাড়ি, বাড়ি বা ভ্রমণের পরিকল্পনা দেখালে দামি বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়।
১১. শিক্ষা ও অনলাইন টিউটোরিয়াল
নতুন কিছু শেখার বা দ্রুত টিউটোরিয়াল খোঁজার জন্য দর্শক ইউটিউব ব্যবহার করেন। কোডিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ফটোগ্রাফি, ভাষা শেখা বা একাডেমিক টিউটোরিয়াল—এগুলো দীর্ঘমেয়াদি ভিউ ধরে রাখে। শিক্ষামূলক ভিডিওতে দর্শকেরা সচরাচর বেশি সময় ভিডিও দেখেন, ফলে এডসেন্স থেকে আয়ও বেশি হয়।
১২. গেমিং ভিডিও
গেমপ্লে, লাইভ স্ট্রিমিং, গেম রিভিউ—বিশেষ করে গেমিং কমিউনিটিতে বড় ফ্যান ফলোয়িং থাকলে এডসেন্স ও স্পন্সর উভয় থেকে ভালো আয় হয়।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সব ধরনের ইউটিউব ভিডিও একই পরিমাণে অর্থ আয় করে না। তাই বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব কনটেন্টের আয়ও ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এটি নির্ভর করে দর্শকের আগ্রহ, বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা, এমনকি দর্শক কোন দেশের তার ওপরও।
ইউটিউবের আয়ের মূল উৎস হলো বিজ্ঞাপন। সাধারণত, নির্দিষ্ট দর্শক শ্রেণিকে লক্ষ্য করে উচ্চ মূল্যের বিজ্ঞাপনযুক্ত কনটেন্ট থেকে বেশি আয় করা যায়। উদাহরণস্বরূপ: ধনী বা ক্রয়ক্ষম দর্শকদের জন্য তৈরি কনটেন্ট—যেমন লাক্সারি ট্রাভেল বা হাই-এন্ড জুয়েলারি—প্রায়শই বড় বাজেটের বিজ্ঞাপনদাতাদের লক্ষ্য হয়, তাই এই ধরনের ভিডিও সাধারণত বেশি লাভজনক। অর্থাৎ এই ধরনের ভিডিওতে সিপিএম বেশি। সিপিএম বেশি হলে আয়ও বেশি হবে।
উল্লেখ্য, সিপিএম হলো, একটি ভিডিওতে ১ হাজার বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য বিজ্ঞাপনদাতারা কত অর্থ দেবে, তা-ই সিপিএম। এটি শুধু বিজ্ঞাপন থেকে যে আয় হচ্ছে, তা পরিমাপ করে; অন্য আয়ের উৎস যেমন মার্চেন্ডাইজ বিক্রি বা চ্যানেল মেম্বারশিপকে গণনায় নেয় না।
এসব কারণে ইউটিউবের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জানতে হবে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের ভিডিওগুলোতে সিপিএম বেশি হয়।
১. বিনোদন ও পপ কালচার
দর্শকদের বিনোদন দেওয়া ইউটিউবে বড় আয় করতে সাহায্য করে। ইউটিউবের কোটি কোটি দৈনন্দিন ভিউ আসে এমন ভিডিও থেকে, যা দর্শকদের আনন্দ দেয় বা জনপ্রিয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরে। নতুন সিনেমা, টিভি শো বা সংগীত রিভিউ, সেলিব্রিটি গসিপ বা আলোচনা নিয়ে ভিডিওগুলোতে সিপিএম বেশি হয়।
২. বিউটি ও ফ্যাশন
বিউটি ও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির একটি অংশ নিজের করা যায়। বহু ব্র্যান্ড রয়েছে, যারা ইউটিউবের ট্রেন্ড অনুসারী দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে চায়। হাই-এন্ড প্রোডাক্ট ও লাক্সারি ব্র্যান্ড সাধারণত বেশি দর্শক আকর্ষণ করে। জনপ্রিয় ফরম্যাট যেমন ফ্যাশন হাল দেখানো বা বিউটি প্রোডাক্ট রিভিউ বড় দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।
৩. প্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্ট
সর্বদা নতুন গ্যাজেট ও সফটওয়্যার খুঁজছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা। প্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্টে অর্থ আয়ের সুযোগ অনেক। প্রযুক্তি-সম্পর্কিত ভিডিও যেমন—স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ক্যামেরা রিভিউ বা গ্যাজেট আনবক্সিং ভিডিওতে সাধারণত উচ্চ সিপিএম দেয়। কারণ বিজ্ঞাপনদাতারা এই ধরনের দর্শককে ‘প্রিমিয়াম’ শ্রোতা মনে করে—তারা ক্রয়ক্ষম, নিত্যনতুন প্রযুক্তি অনুসরণ করে। বিভিন্ন গ্যাজেটের রিভিউ ও আনবক্সিং ভিডিও ক্রিয়েটরদের জন্য বড় দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।
৪. বিজনেস-টু-বিজনেস (বি ২ বি) কনটেন্ট
ব্যবসায়িক পেশাজীবীদের জন্য তৈরি ভিডিও যেমন—সফটওয়্যার রিভিউ, মার্কেটিং কৌশল বা ব্যবসায়িক টিপসে সিপিএম বেশি দেখা যায়। এই ধরনের কনটেন্ট দেখার দর্শকেরা সাধারণ ভিউয়ারের তুলনায় বেশি ক্রয়ক্ষম ও ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেন।
৫. ফিন্যান্স ও বিনিয়োগ
দর্শকদের টাকা উপার্জনের কৌশল শেখালে নিজের আয়ও বাড়ে। অর্থনীতি, বিনিয়োগ, স্টক মার্কেট, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা সঞ্চয়-সম্পর্কিত ভিডিও ইউটিউবের সবচেয়ে লাভজনক বিভাগগুলোর মধ্যে। এখানে বিজ্ঞাপনদাতারা বেশি অর্থ দেয়, কারণ, দর্শকেরা প্রায়শই পণ্য বা সেবা কিনতে সক্ষম।
৬. স্বাস্থ্য ও ফিটনেস
ডায়েট, ফিটনেস, সুস্থ জীবনধারা, মেডিটেশন বা মানসিক স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত ভিডিওতে বিজ্ঞাপনদাতারা বেশি অর্থ দেয়। কারণ, দর্শকেরা এখানে স্বাস্থ্যকর জীবনধারায় বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। ফিটনেস সরঞ্জাম, স্বাস্থ্য সাপ্লিমেন্ট বা অ্যাকটিভওয়্যার ব্র্যান্ডের সঙ্গে কনটেন্ট যুক্ত করলে লাভজনক হতে পারে।
৭. রিয়েল এস্টেট
রিয়েল এস্টেট-সম্পর্কিত ভিডিওগুলো বড় আয় করতে পারে। প্রোপার্টি মার্কেট, বিনিয়োগ ও হোম ইমপ্রুভমেন্টের কনটেন্ট বিজ্ঞাপনদাতাদের আকৃষ্ট করে। রিয়েল এস্টেট থেকে টাকা উপার্জনের কৌশল ব্যাখ্যা করা বেশি লাভজনক।
৮. ভ্রমণ ও জীবনধারা
দর্শকেরা অবসর সময়ে ভ্রমণবিষয়ক কনটেন্ট দেখেন। ট্রাভেল ব্র্যান্ডগুলো দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে আগ্রহী। সারা পৃথিবী ঘুরে না দেখেও স্থানীয় কনটেন্ট তৈরি করা যায়।
৯. আইনি ও ইনস্যুরেন্স পরামর্শ
আইনি ও ইনস্যুরেন্স-সংক্রান্ত বিষয়গুলো প্রায়শই জটিল এবং বোঝা কঠিন মনে হয়। তাই যদি এগুলোকে সহজ ও সংক্ষেপে বোঝাতে পারলে দর্শকেরা সহজেই এসব কনটেন্টের প্রতি আকৃষ্ট হবেন। এই ধরনের কনটেন্ট মূলত সেই দর্শকদের জন্য উপযোগী, যারা আইনি পরামর্শ খুঁজছেন বা বিমাসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে চাচ্ছেন। এমন দর্শকেরা সাধারণ বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান, কারণ, তাঁরা সচেতন এবং প্রফেশনাল সিদ্ধান্ত নিতে আগ্রহী।
১০. বিলাসবহুল জীবনধারা
লাক্সারি ব্র্যান্ডগুলো ধনী দর্শককে টার্গেট করে। বিলাসবহুল গাড়ি, বাড়ি বা ভ্রমণের পরিকল্পনা দেখালে দামি বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়।
১১. শিক্ষা ও অনলাইন টিউটোরিয়াল
নতুন কিছু শেখার বা দ্রুত টিউটোরিয়াল খোঁজার জন্য দর্শক ইউটিউব ব্যবহার করেন। কোডিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ফটোগ্রাফি, ভাষা শেখা বা একাডেমিক টিউটোরিয়াল—এগুলো দীর্ঘমেয়াদি ভিউ ধরে রাখে। শিক্ষামূলক ভিডিওতে দর্শকেরা সচরাচর বেশি সময় ভিডিও দেখেন, ফলে এডসেন্স থেকে আয়ও বেশি হয়।
১২. গেমিং ভিডিও
গেমপ্লে, লাইভ স্ট্রিমিং, গেম রিভিউ—বিশেষ করে গেমিং কমিউনিটিতে বড় ফ্যান ফলোয়িং থাকলে এডসেন্স ও স্পন্সর উভয় থেকে ভালো আয় হয়।

সব ধরনের ইউটিউব ভিডিও একই পরিমাণে অর্থ আয় করে না। তাই বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব কনটেন্টের আয়ও ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এটি নির্ভর করে দর্শকের আগ্রহ, বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা, এমনকি দর্শক কোন দেশের তার ওপরও।
ইউটিউবের আয়ের মূল উৎস হলো বিজ্ঞাপন। সাধারণত, নির্দিষ্ট দর্শক শ্রেণিকে লক্ষ্য করে উচ্চ মূল্যের বিজ্ঞাপনযুক্ত কনটেন্ট থেকে বেশি আয় করা যায়। উদাহরণস্বরূপ: ধনী বা ক্রয়ক্ষম দর্শকদের জন্য তৈরি কনটেন্ট—যেমন লাক্সারি ট্রাভেল বা হাই-এন্ড জুয়েলারি—প্রায়শই বড় বাজেটের বিজ্ঞাপনদাতাদের লক্ষ্য হয়, তাই এই ধরনের ভিডিও সাধারণত বেশি লাভজনক। অর্থাৎ এই ধরনের ভিডিওতে সিপিএম বেশি। সিপিএম বেশি হলে আয়ও বেশি হবে।
উল্লেখ্য, সিপিএম হলো, একটি ভিডিওতে ১ হাজার বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য বিজ্ঞাপনদাতারা কত অর্থ দেবে, তা-ই সিপিএম। এটি শুধু বিজ্ঞাপন থেকে যে আয় হচ্ছে, তা পরিমাপ করে; অন্য আয়ের উৎস যেমন মার্চেন্ডাইজ বিক্রি বা চ্যানেল মেম্বারশিপকে গণনায় নেয় না।
এসব কারণে ইউটিউবের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জানতে হবে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের ভিডিওগুলোতে সিপিএম বেশি হয়।
১. বিনোদন ও পপ কালচার
দর্শকদের বিনোদন দেওয়া ইউটিউবে বড় আয় করতে সাহায্য করে। ইউটিউবের কোটি কোটি দৈনন্দিন ভিউ আসে এমন ভিডিও থেকে, যা দর্শকদের আনন্দ দেয় বা জনপ্রিয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরে। নতুন সিনেমা, টিভি শো বা সংগীত রিভিউ, সেলিব্রিটি গসিপ বা আলোচনা নিয়ে ভিডিওগুলোতে সিপিএম বেশি হয়।
২. বিউটি ও ফ্যাশন
বিউটি ও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির একটি অংশ নিজের করা যায়। বহু ব্র্যান্ড রয়েছে, যারা ইউটিউবের ট্রেন্ড অনুসারী দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে চায়। হাই-এন্ড প্রোডাক্ট ও লাক্সারি ব্র্যান্ড সাধারণত বেশি দর্শক আকর্ষণ করে। জনপ্রিয় ফরম্যাট যেমন ফ্যাশন হাল দেখানো বা বিউটি প্রোডাক্ট রিভিউ বড় দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।
৩. প্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্ট
সর্বদা নতুন গ্যাজেট ও সফটওয়্যার খুঁজছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা। প্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্টে অর্থ আয়ের সুযোগ অনেক। প্রযুক্তি-সম্পর্কিত ভিডিও যেমন—স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ক্যামেরা রিভিউ বা গ্যাজেট আনবক্সিং ভিডিওতে সাধারণত উচ্চ সিপিএম দেয়। কারণ বিজ্ঞাপনদাতারা এই ধরনের দর্শককে ‘প্রিমিয়াম’ শ্রোতা মনে করে—তারা ক্রয়ক্ষম, নিত্যনতুন প্রযুক্তি অনুসরণ করে। বিভিন্ন গ্যাজেটের রিভিউ ও আনবক্সিং ভিডিও ক্রিয়েটরদের জন্য বড় দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।
৪. বিজনেস-টু-বিজনেস (বি ২ বি) কনটেন্ট
ব্যবসায়িক পেশাজীবীদের জন্য তৈরি ভিডিও যেমন—সফটওয়্যার রিভিউ, মার্কেটিং কৌশল বা ব্যবসায়িক টিপসে সিপিএম বেশি দেখা যায়। এই ধরনের কনটেন্ট দেখার দর্শকেরা সাধারণ ভিউয়ারের তুলনায় বেশি ক্রয়ক্ষম ও ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেন।
৫. ফিন্যান্স ও বিনিয়োগ
দর্শকদের টাকা উপার্জনের কৌশল শেখালে নিজের আয়ও বাড়ে। অর্থনীতি, বিনিয়োগ, স্টক মার্কেট, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা সঞ্চয়-সম্পর্কিত ভিডিও ইউটিউবের সবচেয়ে লাভজনক বিভাগগুলোর মধ্যে। এখানে বিজ্ঞাপনদাতারা বেশি অর্থ দেয়, কারণ, দর্শকেরা প্রায়শই পণ্য বা সেবা কিনতে সক্ষম।
৬. স্বাস্থ্য ও ফিটনেস
ডায়েট, ফিটনেস, সুস্থ জীবনধারা, মেডিটেশন বা মানসিক স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত ভিডিওতে বিজ্ঞাপনদাতারা বেশি অর্থ দেয়। কারণ, দর্শকেরা এখানে স্বাস্থ্যকর জীবনধারায় বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। ফিটনেস সরঞ্জাম, স্বাস্থ্য সাপ্লিমেন্ট বা অ্যাকটিভওয়্যার ব্র্যান্ডের সঙ্গে কনটেন্ট যুক্ত করলে লাভজনক হতে পারে।
৭. রিয়েল এস্টেট
রিয়েল এস্টেট-সম্পর্কিত ভিডিওগুলো বড় আয় করতে পারে। প্রোপার্টি মার্কেট, বিনিয়োগ ও হোম ইমপ্রুভমেন্টের কনটেন্ট বিজ্ঞাপনদাতাদের আকৃষ্ট করে। রিয়েল এস্টেট থেকে টাকা উপার্জনের কৌশল ব্যাখ্যা করা বেশি লাভজনক।
৮. ভ্রমণ ও জীবনধারা
দর্শকেরা অবসর সময়ে ভ্রমণবিষয়ক কনটেন্ট দেখেন। ট্রাভেল ব্র্যান্ডগুলো দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে আগ্রহী। সারা পৃথিবী ঘুরে না দেখেও স্থানীয় কনটেন্ট তৈরি করা যায়।
৯. আইনি ও ইনস্যুরেন্স পরামর্শ
আইনি ও ইনস্যুরেন্স-সংক্রান্ত বিষয়গুলো প্রায়শই জটিল এবং বোঝা কঠিন মনে হয়। তাই যদি এগুলোকে সহজ ও সংক্ষেপে বোঝাতে পারলে দর্শকেরা সহজেই এসব কনটেন্টের প্রতি আকৃষ্ট হবেন। এই ধরনের কনটেন্ট মূলত সেই দর্শকদের জন্য উপযোগী, যারা আইনি পরামর্শ খুঁজছেন বা বিমাসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে চাচ্ছেন। এমন দর্শকেরা সাধারণ বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান, কারণ, তাঁরা সচেতন এবং প্রফেশনাল সিদ্ধান্ত নিতে আগ্রহী।
১০. বিলাসবহুল জীবনধারা
লাক্সারি ব্র্যান্ডগুলো ধনী দর্শককে টার্গেট করে। বিলাসবহুল গাড়ি, বাড়ি বা ভ্রমণের পরিকল্পনা দেখালে দামি বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়।
১১. শিক্ষা ও অনলাইন টিউটোরিয়াল
নতুন কিছু শেখার বা দ্রুত টিউটোরিয়াল খোঁজার জন্য দর্শক ইউটিউব ব্যবহার করেন। কোডিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ফটোগ্রাফি, ভাষা শেখা বা একাডেমিক টিউটোরিয়াল—এগুলো দীর্ঘমেয়াদি ভিউ ধরে রাখে। শিক্ষামূলক ভিডিওতে দর্শকেরা সচরাচর বেশি সময় ভিডিও দেখেন, ফলে এডসেন্স থেকে আয়ও বেশি হয়।
১২. গেমিং ভিডিও
গেমপ্লে, লাইভ স্ট্রিমিং, গেম রিভিউ—বিশেষ করে গেমিং কমিউনিটিতে বড় ফ্যান ফলোয়িং থাকলে এডসেন্স ও স্পন্সর উভয় থেকে ভালো আয় হয়।

মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১০ ঘণ্টা আগে
পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
১২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বিশ্বসুন্দরীর আন্তর্জাতিক আসরগুলোতে যেতে হলে অনেক স্থানীয় প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা দিয়ে তবেই মেলে ছাড়পত্র। আর তা-ও যে সবার জোটে না, সেটা বলাই বাহুল্য। ভারতের তেমনি একটি প্রতিযোগিতা হলো মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। এটি গ্লামানন্দ গ্রুপ সংস্থার অধীনে একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা। এর শুরু হয় ২০২৪ সালে। এ সংস্থাটি এখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গত বছরের বিজয়ী ছিলেন গুজরাটের ১৯ বছর বয়সী রিয়া সিংহ। এ বছরের বিজয়ী হলেন রাজস্থানের ২২ বছর বয়সী মণিকা বিশ্বকর্মা।
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি আধুনিক প্রসাধনী যেমন ব্যবহার করেন, তেমনি প্রাচীন ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোও ব্যবহার করতে ভোলেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের সঙ্গে একটি কথোপকথনে এই বিশ্বসুন্দরী তাঁর দৈনন্দিন সৌন্দর্য, রীতিনীতি ও উজ্জ্বল ত্বকের গোপন রহস্য প্রকাশ করেছেন।
কী রয়েছে মণিকার রূপ রুটিনে? জেনে নেওয়া যাক:

রেটিনল ও ময়েশ্চারাইজার
মণিকা জানান, তিনি তাঁর ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য রেটিনল ও হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজারের ওপর নির্ভর করেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর রেটিনল সেরাম ব্যবহার করেন। এর পরপরই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। এতে তাঁর ত্বক রাতারাতি ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ফেলতে পারে এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। তবে মণিকা জানিয়েছেন, তিনি ত্বকের উপরিভাগের যত্ন নিয়েই থেমে থাকেন না। গভীর থেকে ত্বকের দেখভালের জন্য প্রতিদিন তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকে শসা, বিটরুট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে তৈরি তাজা রস।
মায়ের দেওয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন
ত্বকের যত্নে বাজারে ব্র্যান্ডেড পণ্যের জোগান থাকা সত্ত্বেও, মণিকা এখনো প্রাকৃতিক ডিআইওয়াই প্যাকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তিনি প্রায়ই বেসন ও হলুদের প্যাক ব্যবহার করেন বলে জানান। তাঁর ভাষ্য, এটি তাঁর মায়ের দেওয়া গোপন টিপস। এই প্রাচীন ভারতীয় সৌন্দর্য টিপস তাঁর ত্বক সতেজ, উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। মণিকা মনে করেন, প্রাকৃতিক ত্বকের যত্ন কেবলই বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয় নয়, এটি নিজের শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার বিষয়ও।
ত্বক পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করেন
মেকআপ অপসারণের জন্য নামীদামি মেকআপ রিমুভারের পরিবর্তে মণিকা খাঁটি নারকেল তেল ব্যবহারের পক্ষপাতী। তিনি তাঁর মেকআপ ভালোভাবে গলে যাওয়ার জন্য খাঁটি নারকেল তেলের প্রলেপ দেন। তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর তিনি হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করেন এবং তাঁর পছন্দের ময়েশ্চারাইজার দিয়ে রূপ রুটিন শেষ করেন। এই রুটিন নিয়মমাফিক মেনে চলার কারণে তাঁর ত্বক নরম, পানিপূর্ণ ও ক্ষয়ক্ষতিমুক্ত থাকে বলে জানান তিনি।
সবচেয়ে সহজ কিন্তু শক্তিশালী রহস্য হাইড্রেশন
ত্বক সুন্দর রাখার সহজ মন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি হলো ত্বকে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখা। মণিকা সারা দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন বলে জানান। তাঁর মতে, হাইড্রেশন শরীর ডিটক্সিফাই করে ও ত্বকে এমন একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা যোগ করে, যা কোনো মেকআপ দিতে পারে না।
মণিকা বিশ্বকর্মার মতে, ত্বকের যত্ন মানেই কোনো জটিল সৌন্দর্যচর্চা নয়। দেশীয় উপকরণে তৈরি প্যাক ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ যত্ন ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের সংমিশ্রণেই পাওয়া যায় জেল্লাদার ত্বক। বাজারে অনেক ধরনের নতুন পণ্য আসে এবং ভবিষ্যতেও আসবে। কিন্তু সেগুলোর ওপরই পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক নয়। নিজের শিকড় থেকে পাওয়া ঘরোয়া টোটকাও অনেক সময় সেরা ফলাফল দেয়। আর এখানে বিশ্বাস রাখলেই অনেকটা কাজ এগিয়ে যায় বলে মনে করেন মণিকা বিশ্বকর্মা।
সূত্র: জি নিউজ
ছবি: ইনস্টাগ্রাম

বিশ্বসুন্দরীর আন্তর্জাতিক আসরগুলোতে যেতে হলে অনেক স্থানীয় প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা দিয়ে তবেই মেলে ছাড়পত্র। আর তা-ও যে সবার জোটে না, সেটা বলাই বাহুল্য। ভারতের তেমনি একটি প্রতিযোগিতা হলো মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। এটি গ্লামানন্দ গ্রুপ সংস্থার অধীনে একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা। এর শুরু হয় ২০২৪ সালে। এ সংস্থাটি এখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গত বছরের বিজয়ী ছিলেন গুজরাটের ১৯ বছর বয়সী রিয়া সিংহ। এ বছরের বিজয়ী হলেন রাজস্থানের ২২ বছর বয়সী মণিকা বিশ্বকর্মা।
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি আধুনিক প্রসাধনী যেমন ব্যবহার করেন, তেমনি প্রাচীন ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোও ব্যবহার করতে ভোলেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের সঙ্গে একটি কথোপকথনে এই বিশ্বসুন্দরী তাঁর দৈনন্দিন সৌন্দর্য, রীতিনীতি ও উজ্জ্বল ত্বকের গোপন রহস্য প্রকাশ করেছেন।
কী রয়েছে মণিকার রূপ রুটিনে? জেনে নেওয়া যাক:

রেটিনল ও ময়েশ্চারাইজার
মণিকা জানান, তিনি তাঁর ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য রেটিনল ও হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজারের ওপর নির্ভর করেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর রেটিনল সেরাম ব্যবহার করেন। এর পরপরই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। এতে তাঁর ত্বক রাতারাতি ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ফেলতে পারে এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। তবে মণিকা জানিয়েছেন, তিনি ত্বকের উপরিভাগের যত্ন নিয়েই থেমে থাকেন না। গভীর থেকে ত্বকের দেখভালের জন্য প্রতিদিন তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকে শসা, বিটরুট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে তৈরি তাজা রস।
মায়ের দেওয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন
ত্বকের যত্নে বাজারে ব্র্যান্ডেড পণ্যের জোগান থাকা সত্ত্বেও, মণিকা এখনো প্রাকৃতিক ডিআইওয়াই প্যাকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তিনি প্রায়ই বেসন ও হলুদের প্যাক ব্যবহার করেন বলে জানান। তাঁর ভাষ্য, এটি তাঁর মায়ের দেওয়া গোপন টিপস। এই প্রাচীন ভারতীয় সৌন্দর্য টিপস তাঁর ত্বক সতেজ, উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। মণিকা মনে করেন, প্রাকৃতিক ত্বকের যত্ন কেবলই বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয় নয়, এটি নিজের শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার বিষয়ও।
ত্বক পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করেন
মেকআপ অপসারণের জন্য নামীদামি মেকআপ রিমুভারের পরিবর্তে মণিকা খাঁটি নারকেল তেল ব্যবহারের পক্ষপাতী। তিনি তাঁর মেকআপ ভালোভাবে গলে যাওয়ার জন্য খাঁটি নারকেল তেলের প্রলেপ দেন। তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর তিনি হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করেন এবং তাঁর পছন্দের ময়েশ্চারাইজার দিয়ে রূপ রুটিন শেষ করেন। এই রুটিন নিয়মমাফিক মেনে চলার কারণে তাঁর ত্বক নরম, পানিপূর্ণ ও ক্ষয়ক্ষতিমুক্ত থাকে বলে জানান তিনি।
সবচেয়ে সহজ কিন্তু শক্তিশালী রহস্য হাইড্রেশন
ত্বক সুন্দর রাখার সহজ মন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি হলো ত্বকে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখা। মণিকা সারা দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন বলে জানান। তাঁর মতে, হাইড্রেশন শরীর ডিটক্সিফাই করে ও ত্বকে এমন একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা যোগ করে, যা কোনো মেকআপ দিতে পারে না।
মণিকা বিশ্বকর্মার মতে, ত্বকের যত্ন মানেই কোনো জটিল সৌন্দর্যচর্চা নয়। দেশীয় উপকরণে তৈরি প্যাক ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ যত্ন ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের সংমিশ্রণেই পাওয়া যায় জেল্লাদার ত্বক। বাজারে অনেক ধরনের নতুন পণ্য আসে এবং ভবিষ্যতেও আসবে। কিন্তু সেগুলোর ওপরই পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক নয়। নিজের শিকড় থেকে পাওয়া ঘরোয়া টোটকাও অনেক সময় সেরা ফলাফল দেয়। আর এখানে বিশ্বাস রাখলেই অনেকটা কাজ এগিয়ে যায় বলে মনে করেন মণিকা বিশ্বকর্মা।
সূত্র: জি নিউজ
ছবি: ইনস্টাগ্রাম

সব ধরনের ইউটিউব ভিডিও একই পরিমাণে অর্থ আয় করে না। তাই বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব কনটেন্টের আয়ও ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এটি নির্ভর করে দর্শকের আগ্রহ, বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা, এমনকি দর্শক কোন দেশের তার ওপরও।
০৭ আগস্ট ২০২৫
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১০ ঘণ্টা আগে
পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
১২ ঘণ্টা আগেডা. নূরজাহান বেগম

শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক ও চুলের সুরক্ষায় বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
ত্বকের যত্ন
এই মৌসুমে শিশুর গোসলের ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের অনেকে এক দিন পরপর গোসল করানোর কথা বলেন। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শিশুর জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যাবে। তবে সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের শিশুদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
তবে দীর্ঘ সময় ধরে নবজাতক ও শিশুকে গোসল করানো যাবে না। উভয়ের ক্ষেত্রে গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শিশুর গোসলে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে।
শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবার ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদম উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে।

চুলের যত্ন
দূষণের কারণে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালুর জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
আরাম পরিধেয়
এ সময় শিশুকে সুতির পাতলা আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, শরীরে ঘাম জমলেই নানা ধরনের চর্মরোগ হবে। মাথার ত্বকও যেন ঘামে ভেজা না থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া চাই। প্রয়োজনে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শিশুর মাথা বারবার আলতো হাতে মুছে দিতে হবে।

শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক ও চুলের সুরক্ষায় বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
ত্বকের যত্ন
এই মৌসুমে শিশুর গোসলের ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের অনেকে এক দিন পরপর গোসল করানোর কথা বলেন। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শিশুর জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যাবে। তবে সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের শিশুদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
তবে দীর্ঘ সময় ধরে নবজাতক ও শিশুকে গোসল করানো যাবে না। উভয়ের ক্ষেত্রে গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শিশুর গোসলে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে।
শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবার ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদম উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে।

চুলের যত্ন
দূষণের কারণে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালুর জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
আরাম পরিধেয়
এ সময় শিশুকে সুতির পাতলা আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, শরীরে ঘাম জমলেই নানা ধরনের চর্মরোগ হবে। মাথার ত্বকও যেন ঘামে ভেজা না থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া চাই। প্রয়োজনে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শিশুর মাথা বারবার আলতো হাতে মুছে দিতে হবে।

সব ধরনের ইউটিউব ভিডিও একই পরিমাণে অর্থ আয় করে না। তাই বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব কনটেন্টের আয়ও ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এটি নির্ভর করে দর্শকের আগ্রহ, বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা, এমনকি দর্শক কোন দেশের তার ওপরও।
০৭ আগস্ট ২০২৫
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
৭ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১০ ঘণ্টা আগে
পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
১২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ধুন্দল ৫০০ গ্রাম, আলু ২০০ গ্রাম, পোয়া মাছ ৬ পিস, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা এক চা-চামচ, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া এক চা-চামচ করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৫টা, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, আস্ত জলপাই ২টা।
প্রণালি
আলু ও ধুন্দল খোঁসা ফেলে কেটে ধুয়ে রাখুন আলাদা করে। মাছ কেটে ধুয়ে লবণ মাখিয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, লবণ অল্প পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। আলু দিয়ে ৫ মিনিট কষিয়ে সামান্য পানি দিন। তারপর ধুন্দল দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। এবার কাঁচা পোয়া মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি, জলপাই দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। সব সেদ্ধ হলে ধনেপাতাকুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন লবণ দেখে। তৈরি হয়ে গেল জলপাই দিয়ে মাছের ঝোল।

বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ধুন্দল ৫০০ গ্রাম, আলু ২০০ গ্রাম, পোয়া মাছ ৬ পিস, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা এক চা-চামচ, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া এক চা-চামচ করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৫টা, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, আস্ত জলপাই ২টা।
প্রণালি
আলু ও ধুন্দল খোঁসা ফেলে কেটে ধুয়ে রাখুন আলাদা করে। মাছ কেটে ধুয়ে লবণ মাখিয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, লবণ অল্প পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। আলু দিয়ে ৫ মিনিট কষিয়ে সামান্য পানি দিন। তারপর ধুন্দল দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। এবার কাঁচা পোয়া মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি, জলপাই দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। সব সেদ্ধ হলে ধনেপাতাকুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন লবণ দেখে। তৈরি হয়ে গেল জলপাই দিয়ে মাছের ঝোল।

সব ধরনের ইউটিউব ভিডিও একই পরিমাণে অর্থ আয় করে না। তাই বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব কনটেন্টের আয়ও ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এটি নির্ভর করে দর্শকের আগ্রহ, বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা, এমনকি দর্শক কোন দেশের তার ওপরও।
০৭ আগস্ট ২০২৫
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
৮ ঘণ্টা আগে
পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
১২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন। এতে পিছিয়েও নেই ডিজনি ভক্তরা। তাঁরা খুঁজে পেয়েছেন একটি উপায়, যার মাধ্যমে একে অপরকে অর্থ সাশ্রয়ে সাহায্য করতে পারেন। ডিজনি ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকেরা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় একত্র হচ্ছেন। যেখানে তাঁরা তাঁদের অবশিষ্ট বা অব্যবহৃত জিনিসপত্র ভাগ করে নিচ্ছেন। তাঁরা সেসব জিনিস আদান-প্রদান করছেন, যা ব্যবহারের পর ফেলে দেওয়া হতো।

ফেসবুক গ্রুপ
নির্দিষ্ট ডিজনির হোটেলগুলোর জন্য ফেসবুক গ্রুপ তৈরি হয়েছে। এই গ্রুপগুলোর ভেতরে ছুটি কাটাতে যাওয়া লোকেরা অন্যদের শুরুর দিকের ভ্রমণের জন্য খাবার, ডিসকাউন্টেড রিফিল পাওয়া পপকর্ন বাকেটও অফার করছেন। অবশ্য অনেকে এটিকে কোম্পানির ব্র্যান্ডিং অনুযায়ী ‘ডিজনি ম্যাজিক’ ছড়িয়ে দেওয়ার একটি পদ্ধতি হিসেবে দেখছেন। এর মাধ্যমে মিতব্যয়িতা ও দয়ার ওপর ভিত্তি করে একটি সম্প্রদায় তৈরি হচ্ছে। কেউ কেউ তাঁদের প্রি-পেইড অপশন ব্যবহার করে অন্যদের জন্য খাবারও কিনে দিচ্ছেন। একজন দর্শনার্থী পপ সেঞ্চুরি হোটেলে থাকার সময় তাঁর হোটেলের দরজায় মিকি মাউসের কান ও অন্যান্য স্যুভেনিয়ার ঝুলিয়ে রেখেছিলেন, যাতে অন্যরা সেগুলো নিতে পারেন। পরে তিনি বলেন, যেকোনো উপায়ে কাউকে টাকা বাঁচাতে সাহায্য করাটা দারুণ ব্যাপার। তিনি আরও জানান যে, থাকার শেষে যে জিনিসগুলো তিনি বাড়ি নিয়ে যেতে পারেননি, সেগুলোর একটি ব্যাগ তিনি রুমের বাইরে রেখে দেন এবং ফেসবুকে এ বিষয়ে অন্যদের জানানোর জন্য পোস্ট করেন। নিজের ডাইনিং প্ল্যানের কিছু খাবারও তিনি অন্য একটি পরিবারকে দুপুরের খাবার কিনে দিতে ব্যবহার করেছিলেন।
প্রয়োজনী জিনিস ভাগাভাগি
পারিবারিক ভ্রমণের জন্য পুশচেয়ার (স্ট্রলার) একটি অপরিহার্য জিনিস। ডিজনির ভক্তরা এগুলোও ভাগাভাগি করার উপায় খুঁজে পেয়েছেন। রোজি গার্সিয়া নামের এক মা একটি বড় পারিবারিক ভ্রমণের সময় এই সুবিধা নিয়েছিলেন। তাঁর ছয় বছরের ছেলের গোড়ালিতে আঘাত লাগলে তাঁরা অনলাইনে যোগাযোগ করে ছুটির জন্য একটি পুশচেয়ার ধার করতে সক্ষম হন। ফেবারিট গ্র্যাম্পি ট্রাভেলসের পরিচালক কার্স্টেন আন্দ্রেড ব্যাখ্যা করেন যে, কিছু গ্রুপ অতিথিদের মধ্যে জিনিসপত্র হস্তান্তরের ব্যবস্থা করার জন্য ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে। তিনি এটিকে ‘একধরনের গোপন ক্লাব, যার অংশ হতে আপনি অবশ্যই চাইবেন’ বলে মন্তব্য করেন এবং বলেন, এটি তখন ভাগ করে নেওয়া এবং ম্যাজিক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়।

টিকিটের মূল্যবৃদ্ধি সত্ত্বেও উদ্যোগ
এই উদ্যোগগুলো এমন এক সময়ে আসছে, যখন ডিজনি সম্প্রতি আমেরিকার তাদের দুটি বড় থিম পার্কের টিকিটমূল্য বাড়িয়েছে। অরল্যান্ডোর ওয়াল্ট ডিজনি ওয়ার্ল্ড রিসোর্ট ও অ্যানাহেইমের ডিজনিল্যান্ড রিসোর্টের এক দিনের টিকিটের দাম বেড়েছে। পিক আওয়ারে একটি টিকিট এখন ১৯৯ ডলারের বেশি। ক্রিসমাস ও নতুন বছরের সময়ের জন্য অরল্যান্ডোর পার্কের টিকিট ২০৯ ডলার করা হয়েছে, যা বেড়েছে ৫ শতাংশ। একই সময়ে ডিজনিল্যান্ডের টিকিটের দাম ২২৪ ডলার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যা ৮ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি নির্দেশ করে।
এই মূল্যবৃদ্ধি এমন এক সময়ে এল, যখন ডিজনি ১৯৯৮ সালে অ্যানিমেল কিংডম খোলার পর প্রথম নতুন পার্ক যুক্ত করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এ বিষয়ে ডিজনির এক কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলেন যে, কোম্পানি এখনো ‘জাদুকরি অভিজ্ঞতা তৈরি করার’ প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তাদের টিকিট, হোটেল ও ডাইনিং বিকল্পগুলো সব বাজেটের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই ফ্যান-টু-ফ্যান আদান-প্রদানগুলো প্রমাণ করে যে, খরচ যতই বাড়ুক না কেন, ডিজনির আসল জাদু হলো কমিউনিটি এবং একে অপরের প্রতি সহমর্মিতা।
সূত্র: ডেইলি মেইল

পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন। এতে পিছিয়েও নেই ডিজনি ভক্তরা। তাঁরা খুঁজে পেয়েছেন একটি উপায়, যার মাধ্যমে একে অপরকে অর্থ সাশ্রয়ে সাহায্য করতে পারেন। ডিজনি ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকেরা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় একত্র হচ্ছেন। যেখানে তাঁরা তাঁদের অবশিষ্ট বা অব্যবহৃত জিনিসপত্র ভাগ করে নিচ্ছেন। তাঁরা সেসব জিনিস আদান-প্রদান করছেন, যা ব্যবহারের পর ফেলে দেওয়া হতো।

ফেসবুক গ্রুপ
নির্দিষ্ট ডিজনির হোটেলগুলোর জন্য ফেসবুক গ্রুপ তৈরি হয়েছে। এই গ্রুপগুলোর ভেতরে ছুটি কাটাতে যাওয়া লোকেরা অন্যদের শুরুর দিকের ভ্রমণের জন্য খাবার, ডিসকাউন্টেড রিফিল পাওয়া পপকর্ন বাকেটও অফার করছেন। অবশ্য অনেকে এটিকে কোম্পানির ব্র্যান্ডিং অনুযায়ী ‘ডিজনি ম্যাজিক’ ছড়িয়ে দেওয়ার একটি পদ্ধতি হিসেবে দেখছেন। এর মাধ্যমে মিতব্যয়িতা ও দয়ার ওপর ভিত্তি করে একটি সম্প্রদায় তৈরি হচ্ছে। কেউ কেউ তাঁদের প্রি-পেইড অপশন ব্যবহার করে অন্যদের জন্য খাবারও কিনে দিচ্ছেন। একজন দর্শনার্থী পপ সেঞ্চুরি হোটেলে থাকার সময় তাঁর হোটেলের দরজায় মিকি মাউসের কান ও অন্যান্য স্যুভেনিয়ার ঝুলিয়ে রেখেছিলেন, যাতে অন্যরা সেগুলো নিতে পারেন। পরে তিনি বলেন, যেকোনো উপায়ে কাউকে টাকা বাঁচাতে সাহায্য করাটা দারুণ ব্যাপার। তিনি আরও জানান যে, থাকার শেষে যে জিনিসগুলো তিনি বাড়ি নিয়ে যেতে পারেননি, সেগুলোর একটি ব্যাগ তিনি রুমের বাইরে রেখে দেন এবং ফেসবুকে এ বিষয়ে অন্যদের জানানোর জন্য পোস্ট করেন। নিজের ডাইনিং প্ল্যানের কিছু খাবারও তিনি অন্য একটি পরিবারকে দুপুরের খাবার কিনে দিতে ব্যবহার করেছিলেন।
প্রয়োজনী জিনিস ভাগাভাগি
পারিবারিক ভ্রমণের জন্য পুশচেয়ার (স্ট্রলার) একটি অপরিহার্য জিনিস। ডিজনির ভক্তরা এগুলোও ভাগাভাগি করার উপায় খুঁজে পেয়েছেন। রোজি গার্সিয়া নামের এক মা একটি বড় পারিবারিক ভ্রমণের সময় এই সুবিধা নিয়েছিলেন। তাঁর ছয় বছরের ছেলের গোড়ালিতে আঘাত লাগলে তাঁরা অনলাইনে যোগাযোগ করে ছুটির জন্য একটি পুশচেয়ার ধার করতে সক্ষম হন। ফেবারিট গ্র্যাম্পি ট্রাভেলসের পরিচালক কার্স্টেন আন্দ্রেড ব্যাখ্যা করেন যে, কিছু গ্রুপ অতিথিদের মধ্যে জিনিসপত্র হস্তান্তরের ব্যবস্থা করার জন্য ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে। তিনি এটিকে ‘একধরনের গোপন ক্লাব, যার অংশ হতে আপনি অবশ্যই চাইবেন’ বলে মন্তব্য করেন এবং বলেন, এটি তখন ভাগ করে নেওয়া এবং ম্যাজিক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়।

টিকিটের মূল্যবৃদ্ধি সত্ত্বেও উদ্যোগ
এই উদ্যোগগুলো এমন এক সময়ে আসছে, যখন ডিজনি সম্প্রতি আমেরিকার তাদের দুটি বড় থিম পার্কের টিকিটমূল্য বাড়িয়েছে। অরল্যান্ডোর ওয়াল্ট ডিজনি ওয়ার্ল্ড রিসোর্ট ও অ্যানাহেইমের ডিজনিল্যান্ড রিসোর্টের এক দিনের টিকিটের দাম বেড়েছে। পিক আওয়ারে একটি টিকিট এখন ১৯৯ ডলারের বেশি। ক্রিসমাস ও নতুন বছরের সময়ের জন্য অরল্যান্ডোর পার্কের টিকিট ২০৯ ডলার করা হয়েছে, যা বেড়েছে ৫ শতাংশ। একই সময়ে ডিজনিল্যান্ডের টিকিটের দাম ২২৪ ডলার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যা ৮ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি নির্দেশ করে।
এই মূল্যবৃদ্ধি এমন এক সময়ে এল, যখন ডিজনি ১৯৯৮ সালে অ্যানিমেল কিংডম খোলার পর প্রথম নতুন পার্ক যুক্ত করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এ বিষয়ে ডিজনির এক কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলেন যে, কোম্পানি এখনো ‘জাদুকরি অভিজ্ঞতা তৈরি করার’ প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তাদের টিকিট, হোটেল ও ডাইনিং বিকল্পগুলো সব বাজেটের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই ফ্যান-টু-ফ্যান আদান-প্রদানগুলো প্রমাণ করে যে, খরচ যতই বাড়ুক না কেন, ডিজনির আসল জাদু হলো কমিউনিটি এবং একে অপরের প্রতি সহমর্মিতা।
সূত্র: ডেইলি মেইল

সব ধরনের ইউটিউব ভিডিও একই পরিমাণে অর্থ আয় করে না। তাই বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব কনটেন্টের আয়ও ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এটি নির্ভর করে দর্শকের আগ্রহ, বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা, এমনকি দর্শক কোন দেশের তার ওপরও।
০৭ আগস্ট ২০২৫
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১০ ঘণ্টা আগে