ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
সকাল ৯টায় প্রকাশিত হবে
ঈদে মাংসের বিভিন্ন পদ খেয়ে যখন ওজন বেড়ে গেলে টনক নড়ে আমাদের। অনেকেই স্বাস্থ্যকর খাবার সাজিয়ে ডায়েট রুটিন বানিয়ে ফেললেন তড়িঘড়ি। কিন্তু এর মধ্য়েই যদি আবারও দাওয়াত পেয়ে যান, তাহলে? ‘একদিন খেলে কিচ্ছু হবে না’ এই বাক্য়ে বিশ্বাসী বাঙালির ভুলটা ওখানেই। দাওয়াতে একবার সুস্বাদু খাবার চেখে দেখার পরদিনও মনে হয়, যা খুশি খাই। একদিন খেলে কিছু হয় না। কিন্তু জন্মদিন, বিয়ে ও অন্যান্য দাওয়াতে গিয়েও পরিমিত খাওয়া যায়। একটু বুঝে খেলে ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে। তবে এ ক্ষেত্রে মেনে চলতে হবে কয়েকটি বিষয়।
বলা বাহুল্য, বিয়েবাড়িতে যেসব খাবার পরিবেশন করা হয়, সেগুলো বেশ সুস্বাদু। সেগুলোতে তেল–মসলা–ঘি ব্যবহারের পরিমাণও থাকে বেশি। কোনো কোনো অনুষ্ঠানে কয়েক পর্বে খাবার পরিবেশন করা হয়। শেষ পাতে থাকে দই, মিষ্টি আর কোমল পানীয়। ডায়েটে থাকাকালীন এসব লোভনীয় খাবার দেখে নিজেকে সংযত রাখা কঠিন হতে পারে অনেকের জন্য। তাই দাওয়াতে যাওয়ার আগে এক প্লেট ফল বা সবজির সালাদ খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। তাতে পেট অনেকটাই ভরা থাকবে এবং পরিমিত খাওয়াটাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
বন্ধুদের সঙ্গে যদি রেস্তোরাঁয় গেট টুগেদার করেন তাহলে প্রথমেই স্টার্টার ও সফট ড্রিংকস দিয়ে খাওয়া শুরু হয়। অনেকেই একাধিক ক্যান বা গ্লাস কোমল পানীয় পান করেন, যা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। চেষ্টা করুন খাবার পরিবেশনের পর প্রথমেই এক গ্লাস পানি পান করে নিতে। তাতে শরীরে পানির চাহিদা কমবে এবং খাবার হজমও ভালোভাবে হবে। খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে পানি পান থেকে বিরত থাকুন।
পারিবারিক আড্ডা ও গেট টুগেদারের জন্য এমন রেস্তোরাঁ বেছে নিতে পারেন যেখানে ভেজিটেরিয়ান ও স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হয়। তাতে বাইরে খাওয়াও হবে আবার পরিমাণটাও ঠিক থাকবে।
কারও বাসায় দাওয়াতে গেলে চেষ্টা করুন আগে সবজি ও সালাদ খেয়ে নেওয়ার। এরপর মাছ বা মাংস যেটা থাকে নিন ও সঙ্গে অল্প ভাত বা পোলাও। এ ক্ষেত্র কোমল পানীয় একেবারেই এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে। দই ও মিষ্টি দুটোই থাকলে যেকোনো একটা অল্প পরিমাণে খান। ফাস্ট ফুডের সঙ্গে যদি ফলমূলও পরিবেশন করা হয় তাহলে ফলকেই বেছে নিতে পারেন।
কসরত করে যেহেতু ডায়েট রুটিন তৈরি করেছেন, তাই মাসে কতবার রেস্তোরাঁয় খেতে যাচ্ছেন বা বাইরে থেকে খাবার অর্ডার করছেন, সেটারও একটা খসড়া তৈরি করুন। ডায়েটে থাকলে মাসে দুই বারের বেশি রেস্তোরাঁর খাবার তথা প্রক্রিয়াজাত ও লবণাক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। এটুকু মেনে চললেই আর ক্ষতি নেই।
সূত্র: হেলথ লাইন
সকাল ৯টায় প্রকাশিত হবে
ঈদে মাংসের বিভিন্ন পদ খেয়ে যখন ওজন বেড়ে গেলে টনক নড়ে আমাদের। অনেকেই স্বাস্থ্যকর খাবার সাজিয়ে ডায়েট রুটিন বানিয়ে ফেললেন তড়িঘড়ি। কিন্তু এর মধ্য়েই যদি আবারও দাওয়াত পেয়ে যান, তাহলে? ‘একদিন খেলে কিচ্ছু হবে না’ এই বাক্য়ে বিশ্বাসী বাঙালির ভুলটা ওখানেই। দাওয়াতে একবার সুস্বাদু খাবার চেখে দেখার পরদিনও মনে হয়, যা খুশি খাই। একদিন খেলে কিছু হয় না। কিন্তু জন্মদিন, বিয়ে ও অন্যান্য দাওয়াতে গিয়েও পরিমিত খাওয়া যায়। একটু বুঝে খেলে ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে। তবে এ ক্ষেত্রে মেনে চলতে হবে কয়েকটি বিষয়।
বলা বাহুল্য, বিয়েবাড়িতে যেসব খাবার পরিবেশন করা হয়, সেগুলো বেশ সুস্বাদু। সেগুলোতে তেল–মসলা–ঘি ব্যবহারের পরিমাণও থাকে বেশি। কোনো কোনো অনুষ্ঠানে কয়েক পর্বে খাবার পরিবেশন করা হয়। শেষ পাতে থাকে দই, মিষ্টি আর কোমল পানীয়। ডায়েটে থাকাকালীন এসব লোভনীয় খাবার দেখে নিজেকে সংযত রাখা কঠিন হতে পারে অনেকের জন্য। তাই দাওয়াতে যাওয়ার আগে এক প্লেট ফল বা সবজির সালাদ খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। তাতে পেট অনেকটাই ভরা থাকবে এবং পরিমিত খাওয়াটাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
বন্ধুদের সঙ্গে যদি রেস্তোরাঁয় গেট টুগেদার করেন তাহলে প্রথমেই স্টার্টার ও সফট ড্রিংকস দিয়ে খাওয়া শুরু হয়। অনেকেই একাধিক ক্যান বা গ্লাস কোমল পানীয় পান করেন, যা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। চেষ্টা করুন খাবার পরিবেশনের পর প্রথমেই এক গ্লাস পানি পান করে নিতে। তাতে শরীরে পানির চাহিদা কমবে এবং খাবার হজমও ভালোভাবে হবে। খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে পানি পান থেকে বিরত থাকুন।
পারিবারিক আড্ডা ও গেট টুগেদারের জন্য এমন রেস্তোরাঁ বেছে নিতে পারেন যেখানে ভেজিটেরিয়ান ও স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হয়। তাতে বাইরে খাওয়াও হবে আবার পরিমাণটাও ঠিক থাকবে।
কারও বাসায় দাওয়াতে গেলে চেষ্টা করুন আগে সবজি ও সালাদ খেয়ে নেওয়ার। এরপর মাছ বা মাংস যেটা থাকে নিন ও সঙ্গে অল্প ভাত বা পোলাও। এ ক্ষেত্র কোমল পানীয় একেবারেই এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে। দই ও মিষ্টি দুটোই থাকলে যেকোনো একটা অল্প পরিমাণে খান। ফাস্ট ফুডের সঙ্গে যদি ফলমূলও পরিবেশন করা হয় তাহলে ফলকেই বেছে নিতে পারেন।
কসরত করে যেহেতু ডায়েট রুটিন তৈরি করেছেন, তাই মাসে কতবার রেস্তোরাঁয় খেতে যাচ্ছেন বা বাইরে থেকে খাবার অর্ডার করছেন, সেটারও একটা খসড়া তৈরি করুন। ডায়েটে থাকলে মাসে দুই বারের বেশি রেস্তোরাঁর খাবার তথা প্রক্রিয়াজাত ও লবণাক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। এটুকু মেনে চললেই আর ক্ষতি নেই।
সূত্র: হেলথ লাইন
কুকুরের সঙ্গে সময় কাটিয়ে অনেকেই মানসিক শান্তি পান। এবার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, কুকুরের ভিডিও দেখলেও মেলে প্রশান্তি, কমে মানসিক চাপ। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র পাঁচ মিনিটের একটি কুকুরের ভিডিও দেখে প্রায় একই মাত্রায় মানসিক চাপ কমতে পারে, যেটা একটি কুকুরের সংস্পর্শে গেলে হয়।
১ দিন আগেথাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে গড়ে উঠেছে এক ভিন্ন ধরনের ক্যাফে। নাম কিড মাই ডেথ অ্যাওয়ারনেস ক্যাফে। এর মূল উদ্দেশ্য মানুষকে মৃত্যু চিন্তার মাধ্যমে জীবন উপলব্ধি করানো। ক্যাফেটির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ভীরানুত রোজানাপ্রাপা একজন ধর্মতত্ত্ব গবেষক। এই ক্যাফেতে রয়েছে একটি সাদা কফিন।
১ দিন আগেপ্রথম পছন্দ দুর্গম অঞ্চল। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার পাতাল কালী তেমনই দুর্গম। এর পাশে রয়েছে পরিচিত চন্দ্রনাথ পাহাড়। আমার মতো রোমাঞ্চপ্রিয়দের জন্য সেটা আগ্রহের জায়গা নয়। তাই চন্দ্রনাথে ওঠার আগে সিএনজিচালিত অটোরিকশাস্ট্যান্ডের ঠিক বাঁ পাশ দিয়ে ঢুকে যাই বন পথে। যাচ্ছি তো যাচ্ছি।
১ দিন আগে৬০ বছরের বেশি বয়সী ভ্রমণকারীদের বলা হয়ে থাকে ‘সিনিয়র ট্রাভেলার’। এ ধরনের পর্যটকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, বিশেষ করে উন্নত দেশগুলোতে। এই ধরনের বয়সের ভ্রমণকারীরা সাধারণত আরামদায়ক, নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত ভ্রমণকে অগ্রাধিকার দেন।
১ দিন আগে