আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস
অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া
আজ ১ অক্টোবর, আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস। প্রবীণদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিতের পাশাপাশি বার্ধক্যের সমস্যা ও প্রতিকারের বিষয়ে বিশ্বব্যাপী গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ১৯৯০ সালের ১৪ ডিসেম্বর প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৯১ সালের ১ অক্টোবর প্রথমবারের মতো এই দিবস পালন করা হয়। ১৯৯১ সাল থেকে দিবসটি পালন করা শুরু হয়। চলতি বছর ও দিনটির প্রতিপাদ্য, ‘স্থানীয় ও বৈশ্বিক উদ্যোগে প্রবীণদের ভূমিকা: আমাদের আশা, আমাদের মঙ্গল, আমাদের অধিকার’। এ প্রতিপাদ্যের মূল বক্তব্য হচ্ছে—প্রবীণেরা সমাজের নিষ্ক্রিয় সদস্য নন, তাঁরা সক্রিয় অবদানকারী। তাঁদের আকাঙ্ক্ষা, সুস্থতা ও অধিকারকে গুরুত্ব দিতে হবে।
প্রবীণ দিবস কেন গুরুত্বপূর্ণ?
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিনটি প্রতিবছর পালিত হয়। বাংলাদেশে প্রবীণ জনসংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় এই দিবসের তাৎপর্যও দিন দিন বাড়ছে। সমাজের প্রবীণদের অধিকার রক্ষায় সচেতনতা তৈরি করাই এই দিবসের মূল লক্ষ্য।
বিশ্বজুড়ে মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। ২০২৫ সালে বিশ্বের গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭৩ দশমিক ৫ বছরে, যা ১৯৯৫ সালের তুলনায় ৮ দশমিক ৬ বছর বেশি। বিশ্বে ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা ১৯৮০ সালে ২৬০ মিলিয়ন থেকে বেড়ে ২০২১ সালে ৭৬১ মিলিয়নে পৌঁছেছে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ এটি বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৭% হবে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে সমাজ, অর্থনীতি ও স্বাস্থ্যসেবার মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করা এবং তাঁদের প্রতি হওয়া বৈষম্য দূর করা অত্যন্ত জরুরি।
বাংলাদেশে প্রবীণ জনসংখ্যার চিত্র
আগেই বলা হয়েছে, আমাদের দেশে প্রবীণ জনসংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশের মোট জনসংখ্যার ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ (প্রায় ১০ ভাগ) ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী। অথচ ২০২০ সালে এই হার ছিল ৮ শতাংশ এবং ২০২৫ সাল নাগাদ এটি ১০ শতাংশে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০৩০ সালের পরিসংখ্যান সরাসরি উল্লেখ না থাকলেও ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩১ সাল নাগাদ দেশের মোট জনসংখ্যার ১২ শতাংশ হবে প্রবীণ। আর ২০৫০ সাল নাগাদ এই হার বেড়ে দাঁড়াবে ২২ শতাংশে। অর্থাৎ ২০৫০ সালে বাংলাদেশের প্রতি পাঁচজন নাগরিকের একজন হবেন প্রবীণ। এই দ্রুত পরিবর্তনশীল জনতাত্ত্বিক কাঠামো দেশের স্বাস্থ্য, সামাজিক সুরক্ষা ও অর্থনৈতিক নীতিমালায় প্রবীণদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
সমাজের সুবিধাবঞ্চিত প্রবীণদের সহায়তা
এ বছরের প্রতিপাদ্য প্রতিটি দেশের প্রবীণদের সমাজের নির্ভরশীল সদস্য না ভেবে পরিবর্তনের সক্রিয় নিয়ামক হিসেবে উপস্থাপন করে। আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস কেবল একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, এটি আমাদের সমাজে প্রবীণদের অবস্থান, তাঁদের অধিকার ও মর্যাদা রক্ষায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়ার দিন। বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫(ঘ) অনুচ্ছেদে ক্রমবর্ধমান প্রবীণ জনগোষ্ঠীর জন্য একটি শক্তিশালী যত্ন ও পরিচর্যা কাঠামো গড়ে তোলার বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত প্রবীণদের সুস্বাস্থ্য়ের কথা বিবেচনায় রেখে দীর্ঘদিন ধরে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ঢাকার কড়াইল বস্তিতে সুবিধাবঞ্চিত প্রবীণদের জন্য ‘মমতাময় কড়াইল’ নামের একটি প্রকল্পের আওতায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি ওষুধ, খাদ্য ইত্যাদি প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি দিয়ে নিবন্ধিত প্রবীণ রোগীদের সহায়তা করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রকল্পের চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীরা নিয়মিত প্রবীণদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন, প্রয়োজনীয় ওষুধ পৌঁছে দেন এবং তাঁদের দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করেন। সে সঙ্গে নিয়মিত চিকিৎসক, নার্স পরিষেবা ও হোম ভিজিটও এই প্রকল্পের আওতাভুক্ত। ফলে এই সহায়তা শুধু চিকিৎসাসেবায় সীমাবদ্ধ নয়; এটি একটি সামাজিক বন্ধন তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বলে আশাবাদী প্রতিষ্ঠানটি।
শুধু স্বাস্থ্যসেবাই নয়, সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের উদ্যোগ ছাড়াও ব্যক্তিগত বা ছোট ছোট দলভিত্তিক প্রবীণবান্ধব সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম জোরদার করার মাধ্যমে আমাদের প্রবীণদের সম্মানজনক জীবন নিশ্চিত করা যেতে পারে। প্রবীণদের সক্রিয় রাখতে অবসরযাপনের জন্যও এলাকাভিত্তিক ছোট ছোট উদ্য়োগ নেওয়া যেতে পারে, যাতে আজকের নবীন, যিনি আগামী দিনে প্রবীণ হবেন, তাঁর সুস্থতা, মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
লেখক: চিকিৎসক, কাউন্সেলর সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার বিডি
আজ ১ অক্টোবর, আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস। প্রবীণদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিতের পাশাপাশি বার্ধক্যের সমস্যা ও প্রতিকারের বিষয়ে বিশ্বব্যাপী গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ১৯৯০ সালের ১৪ ডিসেম্বর প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৯১ সালের ১ অক্টোবর প্রথমবারের মতো এই দিবস পালন করা হয়। ১৯৯১ সাল থেকে দিবসটি পালন করা শুরু হয়। চলতি বছর ও দিনটির প্রতিপাদ্য, ‘স্থানীয় ও বৈশ্বিক উদ্যোগে প্রবীণদের ভূমিকা: আমাদের আশা, আমাদের মঙ্গল, আমাদের অধিকার’। এ প্রতিপাদ্যের মূল বক্তব্য হচ্ছে—প্রবীণেরা সমাজের নিষ্ক্রিয় সদস্য নন, তাঁরা সক্রিয় অবদানকারী। তাঁদের আকাঙ্ক্ষা, সুস্থতা ও অধিকারকে গুরুত্ব দিতে হবে।
প্রবীণ দিবস কেন গুরুত্বপূর্ণ?
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিনটি প্রতিবছর পালিত হয়। বাংলাদেশে প্রবীণ জনসংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় এই দিবসের তাৎপর্যও দিন দিন বাড়ছে। সমাজের প্রবীণদের অধিকার রক্ষায় সচেতনতা তৈরি করাই এই দিবসের মূল লক্ষ্য।
বিশ্বজুড়ে মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। ২০২৫ সালে বিশ্বের গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭৩ দশমিক ৫ বছরে, যা ১৯৯৫ সালের তুলনায় ৮ দশমিক ৬ বছর বেশি। বিশ্বে ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা ১৯৮০ সালে ২৬০ মিলিয়ন থেকে বেড়ে ২০২১ সালে ৭৬১ মিলিয়নে পৌঁছেছে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ এটি বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৭% হবে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে সমাজ, অর্থনীতি ও স্বাস্থ্যসেবার মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করা এবং তাঁদের প্রতি হওয়া বৈষম্য দূর করা অত্যন্ত জরুরি।
বাংলাদেশে প্রবীণ জনসংখ্যার চিত্র
আগেই বলা হয়েছে, আমাদের দেশে প্রবীণ জনসংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশের মোট জনসংখ্যার ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ (প্রায় ১০ ভাগ) ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী। অথচ ২০২০ সালে এই হার ছিল ৮ শতাংশ এবং ২০২৫ সাল নাগাদ এটি ১০ শতাংশে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০৩০ সালের পরিসংখ্যান সরাসরি উল্লেখ না থাকলেও ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩১ সাল নাগাদ দেশের মোট জনসংখ্যার ১২ শতাংশ হবে প্রবীণ। আর ২০৫০ সাল নাগাদ এই হার বেড়ে দাঁড়াবে ২২ শতাংশে। অর্থাৎ ২০৫০ সালে বাংলাদেশের প্রতি পাঁচজন নাগরিকের একজন হবেন প্রবীণ। এই দ্রুত পরিবর্তনশীল জনতাত্ত্বিক কাঠামো দেশের স্বাস্থ্য, সামাজিক সুরক্ষা ও অর্থনৈতিক নীতিমালায় প্রবীণদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
সমাজের সুবিধাবঞ্চিত প্রবীণদের সহায়তা
এ বছরের প্রতিপাদ্য প্রতিটি দেশের প্রবীণদের সমাজের নির্ভরশীল সদস্য না ভেবে পরিবর্তনের সক্রিয় নিয়ামক হিসেবে উপস্থাপন করে। আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস কেবল একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, এটি আমাদের সমাজে প্রবীণদের অবস্থান, তাঁদের অধিকার ও মর্যাদা রক্ষায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়ার দিন। বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫(ঘ) অনুচ্ছেদে ক্রমবর্ধমান প্রবীণ জনগোষ্ঠীর জন্য একটি শক্তিশালী যত্ন ও পরিচর্যা কাঠামো গড়ে তোলার বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত প্রবীণদের সুস্বাস্থ্য়ের কথা বিবেচনায় রেখে দীর্ঘদিন ধরে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ঢাকার কড়াইল বস্তিতে সুবিধাবঞ্চিত প্রবীণদের জন্য ‘মমতাময় কড়াইল’ নামের একটি প্রকল্পের আওতায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি ওষুধ, খাদ্য ইত্যাদি প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি দিয়ে নিবন্ধিত প্রবীণ রোগীদের সহায়তা করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রকল্পের চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীরা নিয়মিত প্রবীণদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন, প্রয়োজনীয় ওষুধ পৌঁছে দেন এবং তাঁদের দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করেন। সে সঙ্গে নিয়মিত চিকিৎসক, নার্স পরিষেবা ও হোম ভিজিটও এই প্রকল্পের আওতাভুক্ত। ফলে এই সহায়তা শুধু চিকিৎসাসেবায় সীমাবদ্ধ নয়; এটি একটি সামাজিক বন্ধন তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বলে আশাবাদী প্রতিষ্ঠানটি।
শুধু স্বাস্থ্যসেবাই নয়, সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের উদ্যোগ ছাড়াও ব্যক্তিগত বা ছোট ছোট দলভিত্তিক প্রবীণবান্ধব সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম জোরদার করার মাধ্যমে আমাদের প্রবীণদের সম্মানজনক জীবন নিশ্চিত করা যেতে পারে। প্রবীণদের সক্রিয় রাখতে অবসরযাপনের জন্যও এলাকাভিত্তিক ছোট ছোট উদ্য়োগ নেওয়া যেতে পারে, যাতে আজকের নবীন, যিনি আগামী দিনে প্রবীণ হবেন, তাঁর সুস্থতা, মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
লেখক: চিকিৎসক, কাউন্সেলর সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার বিডি
দেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে...
২ ঘণ্টা আগেবিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক
১০ ঘণ্টা আগেজিমে গিয়ে নতুন ওয়ার্কআউট সেশন নিচ্ছেন, কিন্তু দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাচ্ছেন না। এমন হলে হতাশ তো হতেই হয়। বাড়তি ওজন ঝরানো ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য সুপরিকল্পিত ওয়ার্কআউট পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যায়ামই একমাত্র উপায় নয়; ব্যায়ামের সঙ্গে জীবনযাপনের আরও
১১ ঘণ্টা আগেতারকাদের এয়ারপোর্ট স্টাইল যতই প্রশংসা করি না কেন, যখন বিমান ভ্রমণের জন্য পোশাক বাছতে হয়, তখন কী পরা উচিত, তা ঠিক করা সব সময় সহজ নয়। যেমন ফ্লিপ ফ্লপ স্যান্ডেল যেকোনো সৈকত ছুটির জন্য অপরিহার্য অনুষঙ্গ। কিন্তু বিমান ভ্রমণের জন্য ফ্লিপ ফ্লপ ধরণেনের জুতা বা স্যান্ডেল পরা উচিত নয়।
১২ ঘণ্টা আগে