জীবনধারা ডেস্ক
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই, তাঁর অসাধারণ ওয়ার্ডরোব চয়েজের কারণে তিনি একাধিকবার বিশ্বের স্বনামধন্য ফ্যাশন ম্যাগাজিন ও খবরের কাগজের শিরোনামও হয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর এমনও ফলোয়ার রয়েছেন, যাঁরা কেবল কেট মিডলটনের নিত্য় নতুন পোশাক, ব্যাগ, জুতো দেখার জন্যই স্ক্রল করেন। তাঁর সেরা কয়েকটি পোশাক ও লুক যা অনুসারীদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছিল, তা দেখে নিন এক নজরে।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। জেমস বন্ডের প্রিমিয়ার শোতে মিডলটন হাজির হয়েছিলেন সোনালি গাউন পরে। মহামারির ঠিক ১৮ মাস পরে যেন রাজবধূ জমকালো কোনো পোশাক পরতে পারলেন। পুরো শোতে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। জেনি প্যাকহামের নকশা করা এই শিমারি পোশাকের সঙ্গে মেটালিক জুয়েলারি ও গাউনের সঙ্গে মিলিয়ে অ্যাকুয়াজুরা ফিনিক্সের পাম্প সু পরেছিলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় কেট মিডলটনের যতগুলো পোশাক প্রশংসিত হয়েছে তার মধ্য়ে অন্যতম হলো এই পোশাকটি। ক্রিস্টোফার কেইনের লাল ম্যাক্সি স্কার্টের সঙ্গে রাল্ফ লরেনের একই রঙের পোলো নেক সোয়েটার পরেছিলেন তিনি। পায়ে ছিল রাল্ফ লরেনের ক্যারামেল বাদামি পাম্প সু। আর মেকআপ? কেট মিডলটন যেখানেই যান না কেন, ন্য়ুড মেকআপেই বরাবর আরামবোধ করেন।
২০২০ সালের শুরুর দিকে রাজকুমারী আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে একটি রিসেপশন অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। পরনে ছিল পান্না সবুজ শিমারি গাউন। ‘দ্য ভ্যাম্পায়ার’স ওয়াইফ’ ব্রান্ডের নকশা করা এই পোশাকটির বেশ প্রশংসা করেছিলেন ফ্যাশন বোদ্ধারা। ভোগ ম্যাগাজিন মিডলটনের এই পোশাকটিকে ‘রাজকীয়, অদম্য ও দিক নির্দেশক’ বলে অভিহিত করেছিল। শিমারি গাউনের সঙ্গে তাঁর পায়ে ছিল মানোলো ব্লানিকের ভেলভেট পাম্প ও কানে ছিল এইচ অ্যান্ড এম এর সোনার দুল।
কেট মিডলটনের পছন্দের ফ্যাশন ব্র্যান্ড অ্যালেক্সান্ডার ম্যাক কুইন। তাঁর পরিহিত ন্য়ুড শেডের লাইনিং দেওয়া কালো লেইস বসানো একটি গাউন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। হৃদয় আকৃতির গলার এই গাউনটিতে ভেলভেট কাপড় দিয়ে পাইপিং করা ছিল। ফিশকাট গাউনের সঙ্গে পরেছিলেন জিমি চু এর ভেলভেট পাম্প সু ও সঙ্গে ছিল একই ব্রান্ডের ক্লাচ ব্যাগ।
২০২২ সালে বোস্টনে আর্থশট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে কেট হাজির হয়েছিলেন ব্রিটিশ ব্র্যান্ড সোলাস লন্ডনের নিউন সবুজ রঙের একটি পোশাক পরে। ঠিক এই রঙের পোশাকে এর আগে তাঁকে দেখা যায়নি। অফশোল্ডার ফিটিং এই পোশাকের সঙ্গে তিনি গলায় পরেছিলেন পান্না এ হিরা বসানো চোকার। এই চোকারটি মিডলটনের শাশুড়ি প্রিন্সেস ডায়নার সংগ্রহে ছিল বলে জানা যায়।
কেট মিডলটনের প্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন হাউস
রাজকুমারী কোন কোন ব্র্যান্ড, লেবেল ও ডিজাইনারদের পোশাক এবং ফ্যাশন অনুষঙ্গ নিজের ওয়ার্ডরোবে রাখেন, তা নিয়ে অনেকেরই আগ্রহের শেষ নেই।
পোশাকের ক্ষেত্রে কেট মিডলটন ভরসা রাখেন আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন, জেনি প্যাক হাম, ডলচে অ্যান্ড গাবানা, ক্যাথরিন ওয়াকার, জারা, মাইকেল করস, সেলফ পোর্ট্রেট, সুজানা ইত্যাদিতে। হাইহিল, স্নিকার ও বুটের জন্য তাঁর পছন্দ জিমি চু, প্রাডা, এমি লন্ডন, নিউ ব্যালেন্স ইত্যাদি। হ্যান্ডব্যাগ ব্যবহার করেন মালবেরি, প্রাডা, জিমি চু, আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন ইত্যাদি ব্র্যান্ড থেকে। পছন্দের জুয়েলারি ব্রান্ডের মধ্য়ে রয়েছে কার্তিয়ার, এক্সেসোরাইজ, অ্যাসপ্রে লন্ডন ইত্যাদি। সব সময় বাইরে পরার জন্য জারা ও এইচ অ্যান্ড এম থেকে পোশাক কিনতে পছন্দ করেন তিনি। তবে এসবের বাইরে আরও অনেক ব্র্যান্ড রয়েছে তাঁর পছন্দের তালিকায়।
কী আছে তাঁর হ্যান্ডব্যাগে
কী আছে ব্রিটিশ এই রাজবধূর হ্যান্ডব্যাগে? এই প্রশ্ন তো সবারই। বেশির ভাগ সময়ই তাঁকে মাত্র ৬ ইঞ্চি চওড়া পার্স ব্যবহার করতে দেখা যায়। এইটুকু ব্যাগে ঠিক কী কী জিনিস রাখেন যা সারা দিন তাঁকে টিপটপ রাখে, এ কথা জানতে কার না ইচ্ছে হয়? এই ছোট পরিসরের ক্লাচ ব্যাগগুলোয় কমপ্যাক্ট, আয়না, ব্লোটিং পেপার, লিপ বাম ও রুমাল রাখেন কেট। ছবি তুলতে বড্ড ভালোবাসেন এই রাজকুমারী। তাই কখনো যদি কেট মিডলটনের হাতে টোটব্যাগ থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তাতে তাঁর ব্যক্তিগত ক্যামেরাটিও রয়েছে। তবে দাপ্তরিক কাজে বের হলে তাঁর ব্যাগে আইডি কার্ড, টাকা, ট্রাভেল কার্ড, ব্যাংক কার্ড, মেকআপ কিট ইত্যাদি থাকে।
সূত্র: কেট মিডলটন স্টাইল ডট ওআরজি, এক্সপ্রেস
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই, তাঁর অসাধারণ ওয়ার্ডরোব চয়েজের কারণে তিনি একাধিকবার বিশ্বের স্বনামধন্য ফ্যাশন ম্যাগাজিন ও খবরের কাগজের শিরোনামও হয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর এমনও ফলোয়ার রয়েছেন, যাঁরা কেবল কেট মিডলটনের নিত্য় নতুন পোশাক, ব্যাগ, জুতো দেখার জন্যই স্ক্রল করেন। তাঁর সেরা কয়েকটি পোশাক ও লুক যা অনুসারীদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছিল, তা দেখে নিন এক নজরে।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। জেমস বন্ডের প্রিমিয়ার শোতে মিডলটন হাজির হয়েছিলেন সোনালি গাউন পরে। মহামারির ঠিক ১৮ মাস পরে যেন রাজবধূ জমকালো কোনো পোশাক পরতে পারলেন। পুরো শোতে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। জেনি প্যাকহামের নকশা করা এই শিমারি পোশাকের সঙ্গে মেটালিক জুয়েলারি ও গাউনের সঙ্গে মিলিয়ে অ্যাকুয়াজুরা ফিনিক্সের পাম্প সু পরেছিলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় কেট মিডলটনের যতগুলো পোশাক প্রশংসিত হয়েছে তার মধ্য়ে অন্যতম হলো এই পোশাকটি। ক্রিস্টোফার কেইনের লাল ম্যাক্সি স্কার্টের সঙ্গে রাল্ফ লরেনের একই রঙের পোলো নেক সোয়েটার পরেছিলেন তিনি। পায়ে ছিল রাল্ফ লরেনের ক্যারামেল বাদামি পাম্প সু। আর মেকআপ? কেট মিডলটন যেখানেই যান না কেন, ন্য়ুড মেকআপেই বরাবর আরামবোধ করেন।
২০২০ সালের শুরুর দিকে রাজকুমারী আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে একটি রিসেপশন অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। পরনে ছিল পান্না সবুজ শিমারি গাউন। ‘দ্য ভ্যাম্পায়ার’স ওয়াইফ’ ব্রান্ডের নকশা করা এই পোশাকটির বেশ প্রশংসা করেছিলেন ফ্যাশন বোদ্ধারা। ভোগ ম্যাগাজিন মিডলটনের এই পোশাকটিকে ‘রাজকীয়, অদম্য ও দিক নির্দেশক’ বলে অভিহিত করেছিল। শিমারি গাউনের সঙ্গে তাঁর পায়ে ছিল মানোলো ব্লানিকের ভেলভেট পাম্প ও কানে ছিল এইচ অ্যান্ড এম এর সোনার দুল।
কেট মিডলটনের পছন্দের ফ্যাশন ব্র্যান্ড অ্যালেক্সান্ডার ম্যাক কুইন। তাঁর পরিহিত ন্য়ুড শেডের লাইনিং দেওয়া কালো লেইস বসানো একটি গাউন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। হৃদয় আকৃতির গলার এই গাউনটিতে ভেলভেট কাপড় দিয়ে পাইপিং করা ছিল। ফিশকাট গাউনের সঙ্গে পরেছিলেন জিমি চু এর ভেলভেট পাম্প সু ও সঙ্গে ছিল একই ব্রান্ডের ক্লাচ ব্যাগ।
২০২২ সালে বোস্টনে আর্থশট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে কেট হাজির হয়েছিলেন ব্রিটিশ ব্র্যান্ড সোলাস লন্ডনের নিউন সবুজ রঙের একটি পোশাক পরে। ঠিক এই রঙের পোশাকে এর আগে তাঁকে দেখা যায়নি। অফশোল্ডার ফিটিং এই পোশাকের সঙ্গে তিনি গলায় পরেছিলেন পান্না এ হিরা বসানো চোকার। এই চোকারটি মিডলটনের শাশুড়ি প্রিন্সেস ডায়নার সংগ্রহে ছিল বলে জানা যায়।
কেট মিডলটনের প্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন হাউস
রাজকুমারী কোন কোন ব্র্যান্ড, লেবেল ও ডিজাইনারদের পোশাক এবং ফ্যাশন অনুষঙ্গ নিজের ওয়ার্ডরোবে রাখেন, তা নিয়ে অনেকেরই আগ্রহের শেষ নেই।
পোশাকের ক্ষেত্রে কেট মিডলটন ভরসা রাখেন আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন, জেনি প্যাক হাম, ডলচে অ্যান্ড গাবানা, ক্যাথরিন ওয়াকার, জারা, মাইকেল করস, সেলফ পোর্ট্রেট, সুজানা ইত্যাদিতে। হাইহিল, স্নিকার ও বুটের জন্য তাঁর পছন্দ জিমি চু, প্রাডা, এমি লন্ডন, নিউ ব্যালেন্স ইত্যাদি। হ্যান্ডব্যাগ ব্যবহার করেন মালবেরি, প্রাডা, জিমি চু, আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন ইত্যাদি ব্র্যান্ড থেকে। পছন্দের জুয়েলারি ব্রান্ডের মধ্য়ে রয়েছে কার্তিয়ার, এক্সেসোরাইজ, অ্যাসপ্রে লন্ডন ইত্যাদি। সব সময় বাইরে পরার জন্য জারা ও এইচ অ্যান্ড এম থেকে পোশাক কিনতে পছন্দ করেন তিনি। তবে এসবের বাইরে আরও অনেক ব্র্যান্ড রয়েছে তাঁর পছন্দের তালিকায়।
কী আছে তাঁর হ্যান্ডব্যাগে
কী আছে ব্রিটিশ এই রাজবধূর হ্যান্ডব্যাগে? এই প্রশ্ন তো সবারই। বেশির ভাগ সময়ই তাঁকে মাত্র ৬ ইঞ্চি চওড়া পার্স ব্যবহার করতে দেখা যায়। এইটুকু ব্যাগে ঠিক কী কী জিনিস রাখেন যা সারা দিন তাঁকে টিপটপ রাখে, এ কথা জানতে কার না ইচ্ছে হয়? এই ছোট পরিসরের ক্লাচ ব্যাগগুলোয় কমপ্যাক্ট, আয়না, ব্লোটিং পেপার, লিপ বাম ও রুমাল রাখেন কেট। ছবি তুলতে বড্ড ভালোবাসেন এই রাজকুমারী। তাই কখনো যদি কেট মিডলটনের হাতে টোটব্যাগ থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তাতে তাঁর ব্যক্তিগত ক্যামেরাটিও রয়েছে। তবে দাপ্তরিক কাজে বের হলে তাঁর ব্যাগে আইডি কার্ড, টাকা, ট্রাভেল কার্ড, ব্যাংক কার্ড, মেকআপ কিট ইত্যাদি থাকে।
সূত্র: কেট মিডলটন স্টাইল ডট ওআরজি, এক্সপ্রেস
জীবনধারা ডেস্ক
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই, তাঁর অসাধারণ ওয়ার্ডরোব চয়েজের কারণে তিনি একাধিকবার বিশ্বের স্বনামধন্য ফ্যাশন ম্যাগাজিন ও খবরের কাগজের শিরোনামও হয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর এমনও ফলোয়ার রয়েছেন, যাঁরা কেবল কেট মিডলটনের নিত্য় নতুন পোশাক, ব্যাগ, জুতো দেখার জন্যই স্ক্রল করেন। তাঁর সেরা কয়েকটি পোশাক ও লুক যা অনুসারীদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছিল, তা দেখে নিন এক নজরে।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। জেমস বন্ডের প্রিমিয়ার শোতে মিডলটন হাজির হয়েছিলেন সোনালি গাউন পরে। মহামারির ঠিক ১৮ মাস পরে যেন রাজবধূ জমকালো কোনো পোশাক পরতে পারলেন। পুরো শোতে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। জেনি প্যাকহামের নকশা করা এই শিমারি পোশাকের সঙ্গে মেটালিক জুয়েলারি ও গাউনের সঙ্গে মিলিয়ে অ্যাকুয়াজুরা ফিনিক্সের পাম্প সু পরেছিলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় কেট মিডলটনের যতগুলো পোশাক প্রশংসিত হয়েছে তার মধ্য়ে অন্যতম হলো এই পোশাকটি। ক্রিস্টোফার কেইনের লাল ম্যাক্সি স্কার্টের সঙ্গে রাল্ফ লরেনের একই রঙের পোলো নেক সোয়েটার পরেছিলেন তিনি। পায়ে ছিল রাল্ফ লরেনের ক্যারামেল বাদামি পাম্প সু। আর মেকআপ? কেট মিডলটন যেখানেই যান না কেন, ন্য়ুড মেকআপেই বরাবর আরামবোধ করেন।
২০২০ সালের শুরুর দিকে রাজকুমারী আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে একটি রিসেপশন অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। পরনে ছিল পান্না সবুজ শিমারি গাউন। ‘দ্য ভ্যাম্পায়ার’স ওয়াইফ’ ব্রান্ডের নকশা করা এই পোশাকটির বেশ প্রশংসা করেছিলেন ফ্যাশন বোদ্ধারা। ভোগ ম্যাগাজিন মিডলটনের এই পোশাকটিকে ‘রাজকীয়, অদম্য ও দিক নির্দেশক’ বলে অভিহিত করেছিল। শিমারি গাউনের সঙ্গে তাঁর পায়ে ছিল মানোলো ব্লানিকের ভেলভেট পাম্প ও কানে ছিল এইচ অ্যান্ড এম এর সোনার দুল।
কেট মিডলটনের পছন্দের ফ্যাশন ব্র্যান্ড অ্যালেক্সান্ডার ম্যাক কুইন। তাঁর পরিহিত ন্য়ুড শেডের লাইনিং দেওয়া কালো লেইস বসানো একটি গাউন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। হৃদয় আকৃতির গলার এই গাউনটিতে ভেলভেট কাপড় দিয়ে পাইপিং করা ছিল। ফিশকাট গাউনের সঙ্গে পরেছিলেন জিমি চু এর ভেলভেট পাম্প সু ও সঙ্গে ছিল একই ব্রান্ডের ক্লাচ ব্যাগ।
২০২২ সালে বোস্টনে আর্থশট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে কেট হাজির হয়েছিলেন ব্রিটিশ ব্র্যান্ড সোলাস লন্ডনের নিউন সবুজ রঙের একটি পোশাক পরে। ঠিক এই রঙের পোশাকে এর আগে তাঁকে দেখা যায়নি। অফশোল্ডার ফিটিং এই পোশাকের সঙ্গে তিনি গলায় পরেছিলেন পান্না এ হিরা বসানো চোকার। এই চোকারটি মিডলটনের শাশুড়ি প্রিন্সেস ডায়নার সংগ্রহে ছিল বলে জানা যায়।
কেট মিডলটনের প্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন হাউস
রাজকুমারী কোন কোন ব্র্যান্ড, লেবেল ও ডিজাইনারদের পোশাক এবং ফ্যাশন অনুষঙ্গ নিজের ওয়ার্ডরোবে রাখেন, তা নিয়ে অনেকেরই আগ্রহের শেষ নেই।
পোশাকের ক্ষেত্রে কেট মিডলটন ভরসা রাখেন আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন, জেনি প্যাক হাম, ডলচে অ্যান্ড গাবানা, ক্যাথরিন ওয়াকার, জারা, মাইকেল করস, সেলফ পোর্ট্রেট, সুজানা ইত্যাদিতে। হাইহিল, স্নিকার ও বুটের জন্য তাঁর পছন্দ জিমি চু, প্রাডা, এমি লন্ডন, নিউ ব্যালেন্স ইত্যাদি। হ্যান্ডব্যাগ ব্যবহার করেন মালবেরি, প্রাডা, জিমি চু, আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন ইত্যাদি ব্র্যান্ড থেকে। পছন্দের জুয়েলারি ব্রান্ডের মধ্য়ে রয়েছে কার্তিয়ার, এক্সেসোরাইজ, অ্যাসপ্রে লন্ডন ইত্যাদি। সব সময় বাইরে পরার জন্য জারা ও এইচ অ্যান্ড এম থেকে পোশাক কিনতে পছন্দ করেন তিনি। তবে এসবের বাইরে আরও অনেক ব্র্যান্ড রয়েছে তাঁর পছন্দের তালিকায়।
কী আছে তাঁর হ্যান্ডব্যাগে
কী আছে ব্রিটিশ এই রাজবধূর হ্যান্ডব্যাগে? এই প্রশ্ন তো সবারই। বেশির ভাগ সময়ই তাঁকে মাত্র ৬ ইঞ্চি চওড়া পার্স ব্যবহার করতে দেখা যায়। এইটুকু ব্যাগে ঠিক কী কী জিনিস রাখেন যা সারা দিন তাঁকে টিপটপ রাখে, এ কথা জানতে কার না ইচ্ছে হয়? এই ছোট পরিসরের ক্লাচ ব্যাগগুলোয় কমপ্যাক্ট, আয়না, ব্লোটিং পেপার, লিপ বাম ও রুমাল রাখেন কেট। ছবি তুলতে বড্ড ভালোবাসেন এই রাজকুমারী। তাই কখনো যদি কেট মিডলটনের হাতে টোটব্যাগ থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তাতে তাঁর ব্যক্তিগত ক্যামেরাটিও রয়েছে। তবে দাপ্তরিক কাজে বের হলে তাঁর ব্যাগে আইডি কার্ড, টাকা, ট্রাভেল কার্ড, ব্যাংক কার্ড, মেকআপ কিট ইত্যাদি থাকে।
সূত্র: কেট মিডলটন স্টাইল ডট ওআরজি, এক্সপ্রেস
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই, তাঁর অসাধারণ ওয়ার্ডরোব চয়েজের কারণে তিনি একাধিকবার বিশ্বের স্বনামধন্য ফ্যাশন ম্যাগাজিন ও খবরের কাগজের শিরোনামও হয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর এমনও ফলোয়ার রয়েছেন, যাঁরা কেবল কেট মিডলটনের নিত্য় নতুন পোশাক, ব্যাগ, জুতো দেখার জন্যই স্ক্রল করেন। তাঁর সেরা কয়েকটি পোশাক ও লুক যা অনুসারীদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছিল, তা দেখে নিন এক নজরে।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। জেমস বন্ডের প্রিমিয়ার শোতে মিডলটন হাজির হয়েছিলেন সোনালি গাউন পরে। মহামারির ঠিক ১৮ মাস পরে যেন রাজবধূ জমকালো কোনো পোশাক পরতে পারলেন। পুরো শোতে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। জেনি প্যাকহামের নকশা করা এই শিমারি পোশাকের সঙ্গে মেটালিক জুয়েলারি ও গাউনের সঙ্গে মিলিয়ে অ্যাকুয়াজুরা ফিনিক্সের পাম্প সু পরেছিলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় কেট মিডলটনের যতগুলো পোশাক প্রশংসিত হয়েছে তার মধ্য়ে অন্যতম হলো এই পোশাকটি। ক্রিস্টোফার কেইনের লাল ম্যাক্সি স্কার্টের সঙ্গে রাল্ফ লরেনের একই রঙের পোলো নেক সোয়েটার পরেছিলেন তিনি। পায়ে ছিল রাল্ফ লরেনের ক্যারামেল বাদামি পাম্প সু। আর মেকআপ? কেট মিডলটন যেখানেই যান না কেন, ন্য়ুড মেকআপেই বরাবর আরামবোধ করেন।
২০২০ সালের শুরুর দিকে রাজকুমারী আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে একটি রিসেপশন অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। পরনে ছিল পান্না সবুজ শিমারি গাউন। ‘দ্য ভ্যাম্পায়ার’স ওয়াইফ’ ব্রান্ডের নকশা করা এই পোশাকটির বেশ প্রশংসা করেছিলেন ফ্যাশন বোদ্ধারা। ভোগ ম্যাগাজিন মিডলটনের এই পোশাকটিকে ‘রাজকীয়, অদম্য ও দিক নির্দেশক’ বলে অভিহিত করেছিল। শিমারি গাউনের সঙ্গে তাঁর পায়ে ছিল মানোলো ব্লানিকের ভেলভেট পাম্প ও কানে ছিল এইচ অ্যান্ড এম এর সোনার দুল।
কেট মিডলটনের পছন্দের ফ্যাশন ব্র্যান্ড অ্যালেক্সান্ডার ম্যাক কুইন। তাঁর পরিহিত ন্য়ুড শেডের লাইনিং দেওয়া কালো লেইস বসানো একটি গাউন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। হৃদয় আকৃতির গলার এই গাউনটিতে ভেলভেট কাপড় দিয়ে পাইপিং করা ছিল। ফিশকাট গাউনের সঙ্গে পরেছিলেন জিমি চু এর ভেলভেট পাম্প সু ও সঙ্গে ছিল একই ব্রান্ডের ক্লাচ ব্যাগ।
২০২২ সালে বোস্টনে আর্থশট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে কেট হাজির হয়েছিলেন ব্রিটিশ ব্র্যান্ড সোলাস লন্ডনের নিউন সবুজ রঙের একটি পোশাক পরে। ঠিক এই রঙের পোশাকে এর আগে তাঁকে দেখা যায়নি। অফশোল্ডার ফিটিং এই পোশাকের সঙ্গে তিনি গলায় পরেছিলেন পান্না এ হিরা বসানো চোকার। এই চোকারটি মিডলটনের শাশুড়ি প্রিন্সেস ডায়নার সংগ্রহে ছিল বলে জানা যায়।
কেট মিডলটনের প্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন হাউস
রাজকুমারী কোন কোন ব্র্যান্ড, লেবেল ও ডিজাইনারদের পোশাক এবং ফ্যাশন অনুষঙ্গ নিজের ওয়ার্ডরোবে রাখেন, তা নিয়ে অনেকেরই আগ্রহের শেষ নেই।
পোশাকের ক্ষেত্রে কেট মিডলটন ভরসা রাখেন আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন, জেনি প্যাক হাম, ডলচে অ্যান্ড গাবানা, ক্যাথরিন ওয়াকার, জারা, মাইকেল করস, সেলফ পোর্ট্রেট, সুজানা ইত্যাদিতে। হাইহিল, স্নিকার ও বুটের জন্য তাঁর পছন্দ জিমি চু, প্রাডা, এমি লন্ডন, নিউ ব্যালেন্স ইত্যাদি। হ্যান্ডব্যাগ ব্যবহার করেন মালবেরি, প্রাডা, জিমি চু, আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন ইত্যাদি ব্র্যান্ড থেকে। পছন্দের জুয়েলারি ব্রান্ডের মধ্য়ে রয়েছে কার্তিয়ার, এক্সেসোরাইজ, অ্যাসপ্রে লন্ডন ইত্যাদি। সব সময় বাইরে পরার জন্য জারা ও এইচ অ্যান্ড এম থেকে পোশাক কিনতে পছন্দ করেন তিনি। তবে এসবের বাইরে আরও অনেক ব্র্যান্ড রয়েছে তাঁর পছন্দের তালিকায়।
কী আছে তাঁর হ্যান্ডব্যাগে
কী আছে ব্রিটিশ এই রাজবধূর হ্যান্ডব্যাগে? এই প্রশ্ন তো সবারই। বেশির ভাগ সময়ই তাঁকে মাত্র ৬ ইঞ্চি চওড়া পার্স ব্যবহার করতে দেখা যায়। এইটুকু ব্যাগে ঠিক কী কী জিনিস রাখেন যা সারা দিন তাঁকে টিপটপ রাখে, এ কথা জানতে কার না ইচ্ছে হয়? এই ছোট পরিসরের ক্লাচ ব্যাগগুলোয় কমপ্যাক্ট, আয়না, ব্লোটিং পেপার, লিপ বাম ও রুমাল রাখেন কেট। ছবি তুলতে বড্ড ভালোবাসেন এই রাজকুমারী। তাই কখনো যদি কেট মিডলটনের হাতে টোটব্যাগ থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তাতে তাঁর ব্যক্তিগত ক্যামেরাটিও রয়েছে। তবে দাপ্তরিক কাজে বের হলে তাঁর ব্যাগে আইডি কার্ড, টাকা, ট্রাভেল কার্ড, ব্যাংক কার্ড, মেকআপ কিট ইত্যাদি থাকে।
সূত্র: কেট মিডলটন স্টাইল ডট ওআরজি, এক্সপ্রেস
হেমন্তের সোনালি রোদ দেখে মন ফুরফুরে হয়ে উঠলেও ত্বকের বারোটা বেজে এক। রোজ সকালে বাইরে বের হতে হয় যাঁদের, কড়া রোদের সংস্পর্শে থাকার কারণে তাঁদের ত্বকের উপরিভাগে ট্যান পড়ে যায় যায়। কী করে এই সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ সহজে তোলা যায়, তার হদিস ইন্টারনেটে খোঁজেন অনেকেই। এবার জেনে নিন কিছু ঘরোয়া উপায়...
১৩ ঘণ্টা আগেরুটি শব্দটি দেশভেদে বদলে যায়। কোথাও তা পাউরুটি, কোথাও নান, আবার কোথাও ডালপুরি। রুটি কী দিয়ে তৈরি হবে বা কেমন হবে, এটা নির্ধারণ করে দেয় সেই দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস।
১৯ ঘণ্টা আগেরোজ সকালে রুটি-সবজি খেতে কার ভালো লাগে! একদিন না হয় হেমন্তের মিঠে রোদমাখা সকালে নাশতার টেবিলে রাখুন দুধ লাউ আর ফুলকো লুচি। আপনাদের জন্য দুধ লাউয়ের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১ দিন আগেআজ আপনার এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। তাই সাবধানে থাকুন, অতিরিক্ত এনার্জি দিয়ে যেন আবার কারও সঙ্গে ঝগড়া না করে বসেন! প্রেমজীবন ভালো যাবে, তবে বেশি ফ্লার্ট করতে গিয়ে বসের সঙ্গে ঝামেলা বাধাবেন না যেন!
১ দিন আগেসানজিদা সামরিন, ঢাকা
হেমন্তের সোনালি রোদ দেখে মন ফুরফুরে হয়ে উঠলেও ত্বকের বারোটা বেজে এক। রোজ সকালে বাইরে বের হতে হয় যাঁদের, কড়া রোদের সংস্পর্শে থাকার কারণে তাঁদের ত্বকের উপরিভাগে ট্যান পড়ে যায় যায়। কী করে এই সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ সহজে তোলা যায়, তার হদিস ইন্টারনেটে খোঁজেন অনেকেই। এবার জেনে নিন কিছু ঘরোয়া উপায়। তবে সমাধানের পথ জানার আগে জেনে নিন সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ কীভাবে হয়।
সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ যেভাবে হয়
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণ থেকে ত্বক রক্ষার জন্য শরীরের একটি প্রাকৃতিক উপায় হলো ট্যানিং। ত্বকে মেলানিন তৈরির জন্য সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি যখন ত্বকের নিচের এপিডার্মিস স্তরগুলোতে প্রবেশ করে, তখন এটি ঘটে। মেলানিন উৎপাদন বেড়ে গেলে ত্বকের প্রাকৃতিক রং পরিবর্তিত হয়ে গাঢ় হয়ে যায়। সাধারণত মুখ, হাত ও ঘাড়ে রোদ বেশি পড়ে বলে সেসব জায়গায় সানট্যান বেশি হয়।
কসমেটোলজিস্ট ও শোভন মেকওভারের স্বত্বাধিকারী শোভন সাহা জানিয়েছেন, রোদে পোড়া দাগ এড়াতে দিনের বেলা বাড়ি থেকে বের হওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে ত্বকে সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন। ত্বক বেশি তৈলাক্ত হলে এসপিএফ যুক্ত পাউডার ব্যবহার করা যেতে পারে। বাজারে এখন এসপিএফ বা সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টরযুক্ত ক্রিম, লোশন, পাউডার, লিপ বাম, স্প্রে ইত্যাদি প্রসাধনী পাওয়া যায়। ত্বকের ধরন ও প্রয়োজন অনুযায়ী সেগুলো ব্যবহার শুরু করুন এ ঋতু থেকেই। এ ছাড়া সঙ্গে রাখুন ছাতা ও সানগ্লাস।
মুখ ও হাতে রোদে পোড়া গভীর দাগ থেকে থাকলে প্রাকৃতিক উপায়েও তা সারানো সম্ভব। যেসব প্রাকৃতিক উপাদান রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সহায়তা করে, সেগুলো হলো—
জাফরান
ঘরোয়াভাবে রোদে পোড়া দাগ দূর করার জন্য জাফরান অত্যন্ত কার্যকর উপাদান। ব্রণ, ব্রণের কালো দাগ, ছোপ ছোপ দাগ এবং ত্বকের অসমান রঙের মতো সমস্যা সমাধানের জন্য জাফরানের ব্যবহার রয়েছে। ৫ চা-চামচ দুধে জাফরানের ২টি কেশর ভিজিয়ে রাখুন। দুধের রং পরিবর্তন হলে নেড়ে নিন। এবার তুলার বল সেই দুধে ভিজিয়ে রোদে পোড়া দাগের ওপর বুলিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বক প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ও আর্দ্রতা ফিরে পাবে।
মুলতানি মাটি
মুলতানি মাটি সানট্যান রিমুভাল ফেসপ্যাক হিসেবে দারুণ জনপ্রিয়। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে এই উপাদান মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করে চমৎকার ফলাফল পাওয়া যায়। এই প্যাক ব্যবহারে রোমকূপের গভীরে জমা হওয়া ময়লাও অপসারিত হয়। মুখ ও হাত থেকে রোদে পোড়া দাগ দূর করতে এক টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে এক চা-চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট তৈরি করে রোদে পোড়া জায়গায় লাগান। ২০ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
নারকেল দুধ
ট্যান দূর করার পাশাপাশি নারকেল দুধ ত্বকের অন্যান্য উপকারও করে। মুখ ও হাতে ট্যান পড়ে থাকলে নারকেলের দুধকেই সমাধান হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। রোদে পোড়া ত্বকে তাজা নারকেল দুধ লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে নিন। ত্বক উজ্জ্বলতা ছড়াবে।
লেবুর রস
ঘরে বসে ট্যান অপসারণের জন্য ফেসপ্যাকে যোগ করতে পারেন লেবুর রসও। প্রাকৃতিক ব্লিচিং ক্ষমতার কারণে এটি ত্বকের যেকোনো দাগ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে। এ ছাড়া এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বকের দূষণ দূর করতে সাহায্য করে। সানট্যান দূর করতে লেবুর রস মধু বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত জায়গাগুলোয় স্ক্র্যাব করুন। ১৫ মিনিট ঘষে ধুয়ে নিন। তবে লেবুমিশ্রিত প্যাক বা স্ক্র্যাব ত্বকে ব্যবহার করলে ধোয়ার পর অবশ্যই ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। নয়তো ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে উঠতে পারে।
টক দই
মুখ থেকে ট্যান দূর করতে টক দই ব্যবহার করতে পারেন। এতে উচ্চ মাত্রার ল্যাকটিক অ্যাসিড থাকে বলে রোদে পোড়া ত্বকের রং হালকা করে ও আরাম দেয়। এ ছাড়া এই অ্যাসিড ত্বক নরম করে তোলে। চাইলে শসা, কমলা বা টমেটোর মতো অন্যান্য উপাদান বেটে তার সঙ্গে টক দই মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। আক্রান্ত জায়গায় মিশ্রণটি লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
শসা
শসা ত্বক আর্দ্র রাখে ও পোড়া ত্বকে আরাম দেয়। এ ছাড়া ত্বকের রং হালকা করতে এটি কার্যকর। শসা দিয়ে মুখ, ঘাড় ও হাতের ট্যান দূর করার ভালো উপায় হলো, খোসা ছাড়িয়ে থেঁতো করে রস বের করে নিয়ে তুলার বল দিয়ে সে রস আক্রান্ত জায়গায় লাগানো। এরপর সেই রস ত্বকে পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
ত্বক থেকে সানট্যান প্রতিরোধের কিছু টিপস
রোদে পোড়া দাগ দূর করার উপায় তো জানলেন, এবার জেনে নিন কী করে সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ থেকে ত্বক বাঁচাবেন।
সূত্র: বাইওয়াও ও অন্যান্য
হেমন্তের সোনালি রোদ দেখে মন ফুরফুরে হয়ে উঠলেও ত্বকের বারোটা বেজে এক। রোজ সকালে বাইরে বের হতে হয় যাঁদের, কড়া রোদের সংস্পর্শে থাকার কারণে তাঁদের ত্বকের উপরিভাগে ট্যান পড়ে যায় যায়। কী করে এই সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ সহজে তোলা যায়, তার হদিস ইন্টারনেটে খোঁজেন অনেকেই। এবার জেনে নিন কিছু ঘরোয়া উপায়। তবে সমাধানের পথ জানার আগে জেনে নিন সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ কীভাবে হয়।
সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ যেভাবে হয়
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণ থেকে ত্বক রক্ষার জন্য শরীরের একটি প্রাকৃতিক উপায় হলো ট্যানিং। ত্বকে মেলানিন তৈরির জন্য সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি যখন ত্বকের নিচের এপিডার্মিস স্তরগুলোতে প্রবেশ করে, তখন এটি ঘটে। মেলানিন উৎপাদন বেড়ে গেলে ত্বকের প্রাকৃতিক রং পরিবর্তিত হয়ে গাঢ় হয়ে যায়। সাধারণত মুখ, হাত ও ঘাড়ে রোদ বেশি পড়ে বলে সেসব জায়গায় সানট্যান বেশি হয়।
কসমেটোলজিস্ট ও শোভন মেকওভারের স্বত্বাধিকারী শোভন সাহা জানিয়েছেন, রোদে পোড়া দাগ এড়াতে দিনের বেলা বাড়ি থেকে বের হওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে ত্বকে সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন। ত্বক বেশি তৈলাক্ত হলে এসপিএফ যুক্ত পাউডার ব্যবহার করা যেতে পারে। বাজারে এখন এসপিএফ বা সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টরযুক্ত ক্রিম, লোশন, পাউডার, লিপ বাম, স্প্রে ইত্যাদি প্রসাধনী পাওয়া যায়। ত্বকের ধরন ও প্রয়োজন অনুযায়ী সেগুলো ব্যবহার শুরু করুন এ ঋতু থেকেই। এ ছাড়া সঙ্গে রাখুন ছাতা ও সানগ্লাস।
মুখ ও হাতে রোদে পোড়া গভীর দাগ থেকে থাকলে প্রাকৃতিক উপায়েও তা সারানো সম্ভব। যেসব প্রাকৃতিক উপাদান রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সহায়তা করে, সেগুলো হলো—
জাফরান
ঘরোয়াভাবে রোদে পোড়া দাগ দূর করার জন্য জাফরান অত্যন্ত কার্যকর উপাদান। ব্রণ, ব্রণের কালো দাগ, ছোপ ছোপ দাগ এবং ত্বকের অসমান রঙের মতো সমস্যা সমাধানের জন্য জাফরানের ব্যবহার রয়েছে। ৫ চা-চামচ দুধে জাফরানের ২টি কেশর ভিজিয়ে রাখুন। দুধের রং পরিবর্তন হলে নেড়ে নিন। এবার তুলার বল সেই দুধে ভিজিয়ে রোদে পোড়া দাগের ওপর বুলিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বক প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ও আর্দ্রতা ফিরে পাবে।
মুলতানি মাটি
মুলতানি মাটি সানট্যান রিমুভাল ফেসপ্যাক হিসেবে দারুণ জনপ্রিয়। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে এই উপাদান মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করে চমৎকার ফলাফল পাওয়া যায়। এই প্যাক ব্যবহারে রোমকূপের গভীরে জমা হওয়া ময়লাও অপসারিত হয়। মুখ ও হাত থেকে রোদে পোড়া দাগ দূর করতে এক টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে এক চা-চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট তৈরি করে রোদে পোড়া জায়গায় লাগান। ২০ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
নারকেল দুধ
ট্যান দূর করার পাশাপাশি নারকেল দুধ ত্বকের অন্যান্য উপকারও করে। মুখ ও হাতে ট্যান পড়ে থাকলে নারকেলের দুধকেই সমাধান হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। রোদে পোড়া ত্বকে তাজা নারকেল দুধ লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে নিন। ত্বক উজ্জ্বলতা ছড়াবে।
লেবুর রস
ঘরে বসে ট্যান অপসারণের জন্য ফেসপ্যাকে যোগ করতে পারেন লেবুর রসও। প্রাকৃতিক ব্লিচিং ক্ষমতার কারণে এটি ত্বকের যেকোনো দাগ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে। এ ছাড়া এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বকের দূষণ দূর করতে সাহায্য করে। সানট্যান দূর করতে লেবুর রস মধু বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত জায়গাগুলোয় স্ক্র্যাব করুন। ১৫ মিনিট ঘষে ধুয়ে নিন। তবে লেবুমিশ্রিত প্যাক বা স্ক্র্যাব ত্বকে ব্যবহার করলে ধোয়ার পর অবশ্যই ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। নয়তো ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে উঠতে পারে।
টক দই
মুখ থেকে ট্যান দূর করতে টক দই ব্যবহার করতে পারেন। এতে উচ্চ মাত্রার ল্যাকটিক অ্যাসিড থাকে বলে রোদে পোড়া ত্বকের রং হালকা করে ও আরাম দেয়। এ ছাড়া এই অ্যাসিড ত্বক নরম করে তোলে। চাইলে শসা, কমলা বা টমেটোর মতো অন্যান্য উপাদান বেটে তার সঙ্গে টক দই মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। আক্রান্ত জায়গায় মিশ্রণটি লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
শসা
শসা ত্বক আর্দ্র রাখে ও পোড়া ত্বকে আরাম দেয়। এ ছাড়া ত্বকের রং হালকা করতে এটি কার্যকর। শসা দিয়ে মুখ, ঘাড় ও হাতের ট্যান দূর করার ভালো উপায় হলো, খোসা ছাড়িয়ে থেঁতো করে রস বের করে নিয়ে তুলার বল দিয়ে সে রস আক্রান্ত জায়গায় লাগানো। এরপর সেই রস ত্বকে পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
ত্বক থেকে সানট্যান প্রতিরোধের কিছু টিপস
রোদে পোড়া দাগ দূর করার উপায় তো জানলেন, এবার জেনে নিন কী করে সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ থেকে ত্বক বাঁচাবেন।
সূত্র: বাইওয়াও ও অন্যান্য
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই...
২৪ মার্চ ২০২৪রুটি শব্দটি দেশভেদে বদলে যায়। কোথাও তা পাউরুটি, কোথাও নান, আবার কোথাও ডালপুরি। রুটি কী দিয়ে তৈরি হবে বা কেমন হবে, এটা নির্ধারণ করে দেয় সেই দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস।
১৯ ঘণ্টা আগেরোজ সকালে রুটি-সবজি খেতে কার ভালো লাগে! একদিন না হয় হেমন্তের মিঠে রোদমাখা সকালে নাশতার টেবিলে রাখুন দুধ লাউ আর ফুলকো লুচি। আপনাদের জন্য দুধ লাউয়ের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১ দিন আগেআজ আপনার এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। তাই সাবধানে থাকুন, অতিরিক্ত এনার্জি দিয়ে যেন আবার কারও সঙ্গে ঝগড়া না করে বসেন! প্রেমজীবন ভালো যাবে, তবে বেশি ফ্লার্ট করতে গিয়ে বসের সঙ্গে ঝামেলা বাধাবেন না যেন!
১ দিন আগেফিচার ডেস্ক
রুটি শব্দটি দেশভেদে বদলে যায়। কোথাও তা পাউরুটি, কোথাও নান, আবার কোথাও ডালপুরি। রুটি কী দিয়ে তৈরি হবে বা কেমন হবে, এটা নির্ধারণ করে দেয় সেই দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস।
‘ব্রেড: আ গ্লোবাল হিস্ট্রি’ বইয়ের লেখক উইলিয়াম রুবেল বলেন, ‘রুটি কেমন হবে, সেটি বিভিন্ন সংস্কৃতির ওপর নির্ভর করে। এটাকে নির্দিষ্ট সংজ্ঞায় বাঁধা যায় না।’ রুটির ইতিহাস বিভিন্ন সংস্কৃতির মতো হাজার বছরের পুরোনো।
পুরাতাত্ত্বিকদের গবেষণায় জানা গেছে, প্রায় ১০ হাজার বছর আগে জর্ডানের ব্ল্যাক ডেজার্ট অঞ্চলে মানুষ কন্দজাতীয় উদ্ভিদ ও শস্য একসঙ্গে মিশিয়ে আগুনে পুড়িয়ে রুটির মতো একধরনের খাবার তৈরি করত। সেটাই ছিল মানুষের তৈরি প্রাচীনতম রুটি।
এশিয়া অঞ্চলে রুটি বেশ জনপ্রিয়। প্রায় প্রতিটি দেশে রুটি খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। কোথাও তা প্রধান খাবার, আবার কোথাও নিয়মিত খাবারের অংশ। দেখে নিন কোন দেশের রুটির নাম কী।
বোলানি, আফগানিস্তান
আফগানিস্তানের খুব জনপ্রিয় খাবার বোলানি। পাতলা ময়দার রুটির ভেতরে ভরা থাকে আলু, পালংশাক বা ডাল। এরপর তেলে ভাজা হয় যতক্ষণ না বাইরে মচমচে আর ভেতরে নরম হয়। গরম-গরম বোলানি পরিবেশনে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে আলু আর পেঁয়াজপাতার ঘ্রাণ। ঘরে হোক বা উৎসবের আয়োজন—আফগানদের খাবারের টেবিলে বোলানি মানেই বিশেষ স্বাদ।
লাভাশ, আর্মেনিয়া
আর্মেনিয়ার রুটি লাভাশ কেবল খাবার নয়, এটি তাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক। দেশটিতে নবদম্পতির মাথা লাভাশে ঢেকে দেওয়া হয় আশীর্বাদের নিদর্শন হিসেবে। রুটি তৈরির কাজটিও একধরনের সামাজিক আয়োজন। গ্রামের নারীরা দল বেঁধে ময়দা বেলে বড় চাদরের মতো পাতলা করে নেন। তারপর সেটি সাবধানে মাটির ওভেনে দেওয়া হয়। মাত্র ৩০ সেকেন্ডে রুটি হয়ে ওঠে বাদামি আর মচমচে। ২০১৪ সালে ইউনেসকো লাভাশকে আর্মেনিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
লুচি, বাংলাদেশ
বাংলাদেশের নাশতার জন্য জনপ্রিয় লুচি। গমের ময়দা ময়ান করে নির্দিষ্ট আকারে গরম তেলে দিলেই ফুলে ওঠে গোল, সোনালি লুচি। ঢাকার ফুটপাতের দোকান থেকে শুরু করে বাড়ির রান্নাঘর—সব জায়গাতেই লুচি মানে দারুণ স্বাদ। এর সঙ্গে রাখুন আলুর দম কিংবা ছোলার ডাল অথবা মাংসের ঝোল। বাংলা ঘরানার এই রুটি উৎসব বা অতিথি আপ্যায়নের জন্য বেশ জনপ্রিয়।
শাওবিং, চীন
চীনের উত্তরাঞ্চলের রুটি শাওবিং। এর বাইরের অংশে থাকে তিল, ভেতরে অসংখ্য পাতলা স্তর। অভিজ্ঞ রুটিওয়ালারা ময়দা বেলে ঘুরিয়ে ও ভাঁজ করে তৈরি করে এই রুটি। একেকটি শাওবিংয়ে ১৮ টির বেশি স্তর থাকে। চাইলে মিষ্টি হিসেবে তিলের পেস্ট বা চিনি ভরা শাওবিং খাওয়া যায়। তবে যাঁরা ঝাল পছন্দ করেন, তাঁরা মরিচ ও মাংস যুক্ত শাওবিং খান। উত্তর চীনের সকালের টেবিলে শাওবিং প্রায় প্রতিদিনের খাবার।
পরোটা, ভারত
ভারতের জনপ্রিয় রুটি হলো পরোটা। এটি সাধারণ রুটি থেকে একটু আলাদা। কারণ, একেকটি পরোটা বানাতে ময়দা বারবার ভাঁজ ও ঘি বা তেল মেখে তৈরি করা হয়। ফলে রুটির একাধিক স্তর তৈরি হয়ে ভাজার পর মচমচে হয়ে যায়। পরোটা শুধু সুস্বাদুই নয়, এটি ভারতের রান্নার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ১২ শতকের ভারতীয় রান্নার বইতেও পরোটার উল্লেখ পাওয়া যায়।
গামবাং, ইন্দোনেশিয়া
জাকার্তার পুরোনো বেকারিগুলোতে আজও পাওয়া যায় রুটি গামবাং। এই রুটি বানানোর সময় গমের ময়দার সঙ্গে পাম চিনি ও দারুচিনি মেশানো হয়। ফলে এটি নরম হয় এবং সুগন্ধ ছড়ায়। রুটির নাম এসেছে ‘গামবাং’ নামে এক পুরোনো বাদ্যযন্ত্র থেকে। মূলত, গামবাং রুটি দেখতে লম্বাটে আকৃতি বাদ্যযন্ত্রের মতো।
সানগাক, ইরান
ইরানের রুটি সানগাক বানানো হয় বিশেষ পদ্ধতিতে। সেখানে গরম পাথরের ওপর সরাসরি রুটি বেক করা হয়। ফলে রুটির গায়ে ছোট ছোট পোড়া দাগ পড়ে। এটি খেতে মচমচে হয়। গরম-গরম সানগাক সাধারণত পনির, জলপাই ও তাজা সবুজ শাকের সঙ্গে খাওয়া হয়।
কারে পান, জাপান
জাপানের কারে প্যান বা কারি রুটি বিশেষ খাবার। নরম গমের ময়দার ভেতরে ভরা থাকে ঘন জাপানি কারি। এর বাইরের আবরণে থাকে ব্রেডক্রাম্বের আস্তরণ। এরপর ডুবো তেলে ভাজার পর রুটি হয় বাইরে মচমচে, ভেতরে নরম ও সসযুক্ত। এটি শিশুদের কাছে এত জনপ্রিয় যে জাপানে ‘কারে পান ম্যান’ নামের এক কার্টুন চরিত্রও তৈরি হয়েছে।
আপ্পম, শ্রীলঙ্কা
চালের গুঁড়া ও নারকেল দুধ মিলিয়ে তৈরি হয় আপ্পম। শ্রীলঙ্কার রাস্তায় দাঁড়িয়ে গরম আপ্পম খাওয়া সেখানকার নিয়মিত চিত্র। এটি পাতলা ও মচমচে এবং এর মাঝের অংশ নরম। এটি খাওয়া হয় নারকেলের চাটনি, মুরগির কারি বা ডিম দিয়ে। শ্রীলঙ্কা ছাড়াও দক্ষিণ ভারতের কেরালায় এর জনপ্রিয়তা অনেক।
মালাওয়াচ, ইয়েমেন
মালাওয়াচ বানাতে প্রথমে ময়দা বেলা হয় পাতলা করে। এরপর প্রতিটি স্তরের মাঝে মাখন বা তেল মেখে ভাঁজ করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় একাধিক স্তর তৈরি হয়, যা ভাজার পর মুখে একেবারে গলে যায়। রুটি গরম তাওয়ায় সোনালি হয়ে উঠলে ছিটানো হয় কালোজিরা বা তিল। ইয়েমেনিরা সাধারণত সকালে চায়ের সঙ্গে এটি খেয়ে থাকে।
হাজার বছর পেরিয়ে রুটি এখনো বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে জনপ্রিয় খাবার। রুটির আকৃতি, স্বাদ, তৈরি করার পদ্ধতি দেশভেদে ভিন্ন। প্রতিটি সংস্কৃতি রুটিকে তাদের নিজের রন্ধনপ্রণালি, ইতিহাস ও খাবারের ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে। তাই রুটি শুধু খাবার নয়, এটি মানুষের সৃজনশীলতা, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অংশ।
সূত্র: সিএনএন
রুটি শব্দটি দেশভেদে বদলে যায়। কোথাও তা পাউরুটি, কোথাও নান, আবার কোথাও ডালপুরি। রুটি কী দিয়ে তৈরি হবে বা কেমন হবে, এটা নির্ধারণ করে দেয় সেই দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস।
‘ব্রেড: আ গ্লোবাল হিস্ট্রি’ বইয়ের লেখক উইলিয়াম রুবেল বলেন, ‘রুটি কেমন হবে, সেটি বিভিন্ন সংস্কৃতির ওপর নির্ভর করে। এটাকে নির্দিষ্ট সংজ্ঞায় বাঁধা যায় না।’ রুটির ইতিহাস বিভিন্ন সংস্কৃতির মতো হাজার বছরের পুরোনো।
পুরাতাত্ত্বিকদের গবেষণায় জানা গেছে, প্রায় ১০ হাজার বছর আগে জর্ডানের ব্ল্যাক ডেজার্ট অঞ্চলে মানুষ কন্দজাতীয় উদ্ভিদ ও শস্য একসঙ্গে মিশিয়ে আগুনে পুড়িয়ে রুটির মতো একধরনের খাবার তৈরি করত। সেটাই ছিল মানুষের তৈরি প্রাচীনতম রুটি।
এশিয়া অঞ্চলে রুটি বেশ জনপ্রিয়। প্রায় প্রতিটি দেশে রুটি খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। কোথাও তা প্রধান খাবার, আবার কোথাও নিয়মিত খাবারের অংশ। দেখে নিন কোন দেশের রুটির নাম কী।
বোলানি, আফগানিস্তান
আফগানিস্তানের খুব জনপ্রিয় খাবার বোলানি। পাতলা ময়দার রুটির ভেতরে ভরা থাকে আলু, পালংশাক বা ডাল। এরপর তেলে ভাজা হয় যতক্ষণ না বাইরে মচমচে আর ভেতরে নরম হয়। গরম-গরম বোলানি পরিবেশনে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে আলু আর পেঁয়াজপাতার ঘ্রাণ। ঘরে হোক বা উৎসবের আয়োজন—আফগানদের খাবারের টেবিলে বোলানি মানেই বিশেষ স্বাদ।
লাভাশ, আর্মেনিয়া
আর্মেনিয়ার রুটি লাভাশ কেবল খাবার নয়, এটি তাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক। দেশটিতে নবদম্পতির মাথা লাভাশে ঢেকে দেওয়া হয় আশীর্বাদের নিদর্শন হিসেবে। রুটি তৈরির কাজটিও একধরনের সামাজিক আয়োজন। গ্রামের নারীরা দল বেঁধে ময়দা বেলে বড় চাদরের মতো পাতলা করে নেন। তারপর সেটি সাবধানে মাটির ওভেনে দেওয়া হয়। মাত্র ৩০ সেকেন্ডে রুটি হয়ে ওঠে বাদামি আর মচমচে। ২০১৪ সালে ইউনেসকো লাভাশকে আর্মেনিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
লুচি, বাংলাদেশ
বাংলাদেশের নাশতার জন্য জনপ্রিয় লুচি। গমের ময়দা ময়ান করে নির্দিষ্ট আকারে গরম তেলে দিলেই ফুলে ওঠে গোল, সোনালি লুচি। ঢাকার ফুটপাতের দোকান থেকে শুরু করে বাড়ির রান্নাঘর—সব জায়গাতেই লুচি মানে দারুণ স্বাদ। এর সঙ্গে রাখুন আলুর দম কিংবা ছোলার ডাল অথবা মাংসের ঝোল। বাংলা ঘরানার এই রুটি উৎসব বা অতিথি আপ্যায়নের জন্য বেশ জনপ্রিয়।
শাওবিং, চীন
চীনের উত্তরাঞ্চলের রুটি শাওবিং। এর বাইরের অংশে থাকে তিল, ভেতরে অসংখ্য পাতলা স্তর। অভিজ্ঞ রুটিওয়ালারা ময়দা বেলে ঘুরিয়ে ও ভাঁজ করে তৈরি করে এই রুটি। একেকটি শাওবিংয়ে ১৮ টির বেশি স্তর থাকে। চাইলে মিষ্টি হিসেবে তিলের পেস্ট বা চিনি ভরা শাওবিং খাওয়া যায়। তবে যাঁরা ঝাল পছন্দ করেন, তাঁরা মরিচ ও মাংস যুক্ত শাওবিং খান। উত্তর চীনের সকালের টেবিলে শাওবিং প্রায় প্রতিদিনের খাবার।
পরোটা, ভারত
ভারতের জনপ্রিয় রুটি হলো পরোটা। এটি সাধারণ রুটি থেকে একটু আলাদা। কারণ, একেকটি পরোটা বানাতে ময়দা বারবার ভাঁজ ও ঘি বা তেল মেখে তৈরি করা হয়। ফলে রুটির একাধিক স্তর তৈরি হয়ে ভাজার পর মচমচে হয়ে যায়। পরোটা শুধু সুস্বাদুই নয়, এটি ভারতের রান্নার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ১২ শতকের ভারতীয় রান্নার বইতেও পরোটার উল্লেখ পাওয়া যায়।
গামবাং, ইন্দোনেশিয়া
জাকার্তার পুরোনো বেকারিগুলোতে আজও পাওয়া যায় রুটি গামবাং। এই রুটি বানানোর সময় গমের ময়দার সঙ্গে পাম চিনি ও দারুচিনি মেশানো হয়। ফলে এটি নরম হয় এবং সুগন্ধ ছড়ায়। রুটির নাম এসেছে ‘গামবাং’ নামে এক পুরোনো বাদ্যযন্ত্র থেকে। মূলত, গামবাং রুটি দেখতে লম্বাটে আকৃতি বাদ্যযন্ত্রের মতো।
সানগাক, ইরান
ইরানের রুটি সানগাক বানানো হয় বিশেষ পদ্ধতিতে। সেখানে গরম পাথরের ওপর সরাসরি রুটি বেক করা হয়। ফলে রুটির গায়ে ছোট ছোট পোড়া দাগ পড়ে। এটি খেতে মচমচে হয়। গরম-গরম সানগাক সাধারণত পনির, জলপাই ও তাজা সবুজ শাকের সঙ্গে খাওয়া হয়।
কারে পান, জাপান
জাপানের কারে প্যান বা কারি রুটি বিশেষ খাবার। নরম গমের ময়দার ভেতরে ভরা থাকে ঘন জাপানি কারি। এর বাইরের আবরণে থাকে ব্রেডক্রাম্বের আস্তরণ। এরপর ডুবো তেলে ভাজার পর রুটি হয় বাইরে মচমচে, ভেতরে নরম ও সসযুক্ত। এটি শিশুদের কাছে এত জনপ্রিয় যে জাপানে ‘কারে পান ম্যান’ নামের এক কার্টুন চরিত্রও তৈরি হয়েছে।
আপ্পম, শ্রীলঙ্কা
চালের গুঁড়া ও নারকেল দুধ মিলিয়ে তৈরি হয় আপ্পম। শ্রীলঙ্কার রাস্তায় দাঁড়িয়ে গরম আপ্পম খাওয়া সেখানকার নিয়মিত চিত্র। এটি পাতলা ও মচমচে এবং এর মাঝের অংশ নরম। এটি খাওয়া হয় নারকেলের চাটনি, মুরগির কারি বা ডিম দিয়ে। শ্রীলঙ্কা ছাড়াও দক্ষিণ ভারতের কেরালায় এর জনপ্রিয়তা অনেক।
মালাওয়াচ, ইয়েমেন
মালাওয়াচ বানাতে প্রথমে ময়দা বেলা হয় পাতলা করে। এরপর প্রতিটি স্তরের মাঝে মাখন বা তেল মেখে ভাঁজ করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় একাধিক স্তর তৈরি হয়, যা ভাজার পর মুখে একেবারে গলে যায়। রুটি গরম তাওয়ায় সোনালি হয়ে উঠলে ছিটানো হয় কালোজিরা বা তিল। ইয়েমেনিরা সাধারণত সকালে চায়ের সঙ্গে এটি খেয়ে থাকে।
হাজার বছর পেরিয়ে রুটি এখনো বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে জনপ্রিয় খাবার। রুটির আকৃতি, স্বাদ, তৈরি করার পদ্ধতি দেশভেদে ভিন্ন। প্রতিটি সংস্কৃতি রুটিকে তাদের নিজের রন্ধনপ্রণালি, ইতিহাস ও খাবারের ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে। তাই রুটি শুধু খাবার নয়, এটি মানুষের সৃজনশীলতা, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অংশ।
সূত্র: সিএনএন
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই...
২৪ মার্চ ২০২৪হেমন্তের সোনালি রোদ দেখে মন ফুরফুরে হয়ে উঠলেও ত্বকের বারোটা বেজে এক। রোজ সকালে বাইরে বের হতে হয় যাঁদের, কড়া রোদের সংস্পর্শে থাকার কারণে তাঁদের ত্বকের উপরিভাগে ট্যান পড়ে যায় যায়। কী করে এই সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ সহজে তোলা যায়, তার হদিস ইন্টারনেটে খোঁজেন অনেকেই। এবার জেনে নিন কিছু ঘরোয়া উপায়...
১৩ ঘণ্টা আগেরোজ সকালে রুটি-সবজি খেতে কার ভালো লাগে! একদিন না হয় হেমন্তের মিঠে রোদমাখা সকালে নাশতার টেবিলে রাখুন দুধ লাউ আর ফুলকো লুচি। আপনাদের জন্য দুধ লাউয়ের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১ দিন আগেআজ আপনার এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। তাই সাবধানে থাকুন, অতিরিক্ত এনার্জি দিয়ে যেন আবার কারও সঙ্গে ঝগড়া না করে বসেন! প্রেমজীবন ভালো যাবে, তবে বেশি ফ্লার্ট করতে গিয়ে বসের সঙ্গে ঝামেলা বাধাবেন না যেন!
১ দিন আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা
রোজ সকালে রুটি-সবজি খেতে কার ভালো লাগে! একদিন না হয় হেমন্তের মিঠে রোদমাখা সকালে নাশতার টেবিলে রাখুন দুধ লাউ আর ফুলকো লুচি। আপনাদের জন্য দুধ লাউয়ের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
কচি লাউ অর্ধেকটা বা ১ কাপ, তরল দুধ ১ লিটার, চিনি পৌনে ১ কাপ, লবণ ১ চিমটি, এলাচি ও দারুচিনি আধা পিস করে, কিশমিশ ১০ থেকে ১২টা, বাদাম কুচি সাজানোর জন্য।
প্রণালি
লাউয়ের খোসা ফেলে মিহি কুচি করে কেটে ধুয়ে নিন। এবার হাঁড়িতে দুধ দিয়ে ফুটে উঠলে এলাচি ও দারুচিনি, লবণ, লাউ, চিনি দিয়ে অনবরত নেড়ে নিন। ঘন হয়ে এলে কিশমিশ দিয়ে নামিয়ে নিন। সার্ভিং ডিশে ঢেলে বাদাম কুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করুন। তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু দুধ লাউ।
রোজ সকালে রুটি-সবজি খেতে কার ভালো লাগে! একদিন না হয় হেমন্তের মিঠে রোদমাখা সকালে নাশতার টেবিলে রাখুন দুধ লাউ আর ফুলকো লুচি। আপনাদের জন্য দুধ লাউয়ের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
কচি লাউ অর্ধেকটা বা ১ কাপ, তরল দুধ ১ লিটার, চিনি পৌনে ১ কাপ, লবণ ১ চিমটি, এলাচি ও দারুচিনি আধা পিস করে, কিশমিশ ১০ থেকে ১২টা, বাদাম কুচি সাজানোর জন্য।
প্রণালি
লাউয়ের খোসা ফেলে মিহি কুচি করে কেটে ধুয়ে নিন। এবার হাঁড়িতে দুধ দিয়ে ফুটে উঠলে এলাচি ও দারুচিনি, লবণ, লাউ, চিনি দিয়ে অনবরত নেড়ে নিন। ঘন হয়ে এলে কিশমিশ দিয়ে নামিয়ে নিন। সার্ভিং ডিশে ঢেলে বাদাম কুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করুন। তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু দুধ লাউ।
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই...
২৪ মার্চ ২০২৪হেমন্তের সোনালি রোদ দেখে মন ফুরফুরে হয়ে উঠলেও ত্বকের বারোটা বেজে এক। রোজ সকালে বাইরে বের হতে হয় যাঁদের, কড়া রোদের সংস্পর্শে থাকার কারণে তাঁদের ত্বকের উপরিভাগে ট্যান পড়ে যায় যায়। কী করে এই সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ সহজে তোলা যায়, তার হদিস ইন্টারনেটে খোঁজেন অনেকেই। এবার জেনে নিন কিছু ঘরোয়া উপায়...
১৩ ঘণ্টা আগেরুটি শব্দটি দেশভেদে বদলে যায়। কোথাও তা পাউরুটি, কোথাও নান, আবার কোথাও ডালপুরি। রুটি কী দিয়ে তৈরি হবে বা কেমন হবে, এটা নির্ধারণ করে দেয় সেই দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস।
১৯ ঘণ্টা আগেআজ আপনার এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। তাই সাবধানে থাকুন, অতিরিক্ত এনার্জি দিয়ে যেন আবার কারও সঙ্গে ঝগড়া না করে বসেন! প্রেমজীবন ভালো যাবে, তবে বেশি ফ্লার্ট করতে গিয়ে বসের সঙ্গে ঝামেলা বাধাবেন না যেন!
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
মেষ: আজ আপনার এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। তাই সাবধানে থাকুন, অতিরিক্ত এনার্জি দিয়ে যেন আবার কারও সঙ্গে ঝগড়া না করে বসেন! প্রেমজীবন ভালো যাবে, তবে বেশি ফ্লার্ট করতে গিয়ে বসের সঙ্গে ঝামেলা বাধাবেন না যেন!
বৃষ: আর্থিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকবে। মানে, আপনার ওয়ালেট আজ আপনাকে বলবে, ‘আজ একটু আরাম করতে দাও প্লিজ, কাল দেখব!’ ফালতু খরচ থেকে দূরে থাকুন। রেগে গেলে কিন্তু মুড়ি-মুড়কির মতো টাকা খরচ হবে।
মিথুন: যোগাযোগের দিন আজ! তবে খেয়াল রাখবেন, মুখ ফসকে যেন এমন কিছু বলে না দেন—যাতে আপনার বন্ধুরা আপনাকে ‘মীরজাফর’ বলে ডাকে! আর যদি দেখেন আপনার প্রিয়জন আপনাকে কিছু বলছে না, তাহলে বুঝবেন নিশ্চয়ই কিছু একটা লুকানো হচ্ছে!
কর্কট: পারিবারিক শান্তি বজায় রাখতে গিয়ে আজ হিমশিম খাবেন। মনে হবে যেন আপনি কোনো চিড়িয়াখানায় দাঁড়িয়ে আছেন, যেখানে সবাই শুধু চেঁচাচ্ছে। রাতে ভালো করে ঘুমান, না হলে সকালে দেখবেন আপনার মুড ‘দাদাগিরি’ করার মতো হয়ে গেছে।
সিংহ: আজ আপনি নিজেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করবেন। তবে সবার কাছে গিয়ে যদি বলেন, ‘আমিই আসল বস!’ , তাহলে আপনার কপালে দুঃখ আছে! কাজের জায়গায় একটু নমনীয় হন, না হলে লোকে আপনাকে ‘হিটলার’ ভেবে বসবে।
কন্যা: সবকিছু নিখুঁত করার নেশা আজ আপনাকে চেপে ধরবে। অফিসের ফাইল থেকে শুরু করে আলুর চিপসের প্যাকেট পর্যন্ত সবকিছু আপনার কাছে ‘পারফেক্ট’ চাই। এতে চারপাশে লোক কমবে, তাই একটু ছাড় দিন নিজেকে!
তুলা: আজ দিনটি ভালোবাসার জন্য একদম পারফেক্ট। তবে ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে ঝগড়া হলে, নিজেকে সামলান। না হলে আপনার ‘ব্যাংক ব্যালেন্স’ একেবারে বিগড়ে যাবে! সন্ধ্যায় পছন্দের খাবার খান, মন ভালো হবে।
বৃশ্চিক: গোপনীয়তা বজায় রাখা আজ আপনার জন্য খুব জরুরি। আপনার গোপন তথ্য যদি আজ ফাঁস হয়ে যায়, তাহলে বুঝবেন আপনার সর্বনাশ! তাই নিজের ফোনটা আজ সাবধানে রাখুন, আর কাউকে হাত দিতে দেবেন না।
ধনু: অ্যাডভেঞ্চার আর ভ্রমণের নেশা আজ আপনাকে পাগল করে তুলবে। তবে বিদেশ ভ্রমণে না গিয়ে, না হয় আজ আশপাশের কোনো চায়ের দোকান থেকে ঘুরে আসুন! তাতে মনও ভালো হবে, আর পকেটও বাঁচবে!
মকর: কাজের প্রতি আপনার মনোযোগ আজ প্রশংসিত হবে। তবে অতিরিক্ত কাজ করতে গিয়ে নিজেকে ‘যন্ত্রমানব’ বানিয়ে ফেলবেন না। ছুটির দিনেও যদি কাজ করেন, তাহলে আপনার পার্টনার আপনাকে সত্যি সত্যি ‘রোবট’ ভেবে বসতে পারে!
কুম্ভ: আজ আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে জমিয়ে আড্ডা দেবেন। কিন্তু আড্ডায় বেশি জ্ঞান দিতে যাবেন না। তাতে দেখবেন, বন্ধুরাই আপনাকে ‘গ্রহরাজ’ বলে খেপাচ্ছে! একটু সহজ হন, মজা করুন!
মীন: আজ আপনার মন খুব উড়ু উড়ু থাকবে। দিবাস্বপ্ন দেখতে দেখতে হঠাৎ যেন পকেটমার না হয়ে যান! ‘কল্পনার জগতে’ বেশি ডুবে থাকবেন না। বাস্তবের দিকে নজর দিন। না হলে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস করে যেতে পারেন।
মেষ: আজ আপনার এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। তাই সাবধানে থাকুন, অতিরিক্ত এনার্জি দিয়ে যেন আবার কারও সঙ্গে ঝগড়া না করে বসেন! প্রেমজীবন ভালো যাবে, তবে বেশি ফ্লার্ট করতে গিয়ে বসের সঙ্গে ঝামেলা বাধাবেন না যেন!
বৃষ: আর্থিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকবে। মানে, আপনার ওয়ালেট আজ আপনাকে বলবে, ‘আজ একটু আরাম করতে দাও প্লিজ, কাল দেখব!’ ফালতু খরচ থেকে দূরে থাকুন। রেগে গেলে কিন্তু মুড়ি-মুড়কির মতো টাকা খরচ হবে।
মিথুন: যোগাযোগের দিন আজ! তবে খেয়াল রাখবেন, মুখ ফসকে যেন এমন কিছু বলে না দেন—যাতে আপনার বন্ধুরা আপনাকে ‘মীরজাফর’ বলে ডাকে! আর যদি দেখেন আপনার প্রিয়জন আপনাকে কিছু বলছে না, তাহলে বুঝবেন নিশ্চয়ই কিছু একটা লুকানো হচ্ছে!
কর্কট: পারিবারিক শান্তি বজায় রাখতে গিয়ে আজ হিমশিম খাবেন। মনে হবে যেন আপনি কোনো চিড়িয়াখানায় দাঁড়িয়ে আছেন, যেখানে সবাই শুধু চেঁচাচ্ছে। রাতে ভালো করে ঘুমান, না হলে সকালে দেখবেন আপনার মুড ‘দাদাগিরি’ করার মতো হয়ে গেছে।
সিংহ: আজ আপনি নিজেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করবেন। তবে সবার কাছে গিয়ে যদি বলেন, ‘আমিই আসল বস!’ , তাহলে আপনার কপালে দুঃখ আছে! কাজের জায়গায় একটু নমনীয় হন, না হলে লোকে আপনাকে ‘হিটলার’ ভেবে বসবে।
কন্যা: সবকিছু নিখুঁত করার নেশা আজ আপনাকে চেপে ধরবে। অফিসের ফাইল থেকে শুরু করে আলুর চিপসের প্যাকেট পর্যন্ত সবকিছু আপনার কাছে ‘পারফেক্ট’ চাই। এতে চারপাশে লোক কমবে, তাই একটু ছাড় দিন নিজেকে!
তুলা: আজ দিনটি ভালোবাসার জন্য একদম পারফেক্ট। তবে ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে ঝগড়া হলে, নিজেকে সামলান। না হলে আপনার ‘ব্যাংক ব্যালেন্স’ একেবারে বিগড়ে যাবে! সন্ধ্যায় পছন্দের খাবার খান, মন ভালো হবে।
বৃশ্চিক: গোপনীয়তা বজায় রাখা আজ আপনার জন্য খুব জরুরি। আপনার গোপন তথ্য যদি আজ ফাঁস হয়ে যায়, তাহলে বুঝবেন আপনার সর্বনাশ! তাই নিজের ফোনটা আজ সাবধানে রাখুন, আর কাউকে হাত দিতে দেবেন না।
ধনু: অ্যাডভেঞ্চার আর ভ্রমণের নেশা আজ আপনাকে পাগল করে তুলবে। তবে বিদেশ ভ্রমণে না গিয়ে, না হয় আজ আশপাশের কোনো চায়ের দোকান থেকে ঘুরে আসুন! তাতে মনও ভালো হবে, আর পকেটও বাঁচবে!
মকর: কাজের প্রতি আপনার মনোযোগ আজ প্রশংসিত হবে। তবে অতিরিক্ত কাজ করতে গিয়ে নিজেকে ‘যন্ত্রমানব’ বানিয়ে ফেলবেন না। ছুটির দিনেও যদি কাজ করেন, তাহলে আপনার পার্টনার আপনাকে সত্যি সত্যি ‘রোবট’ ভেবে বসতে পারে!
কুম্ভ: আজ আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে জমিয়ে আড্ডা দেবেন। কিন্তু আড্ডায় বেশি জ্ঞান দিতে যাবেন না। তাতে দেখবেন, বন্ধুরাই আপনাকে ‘গ্রহরাজ’ বলে খেপাচ্ছে! একটু সহজ হন, মজা করুন!
মীন: আজ আপনার মন খুব উড়ু উড়ু থাকবে। দিবাস্বপ্ন দেখতে দেখতে হঠাৎ যেন পকেটমার না হয়ে যান! ‘কল্পনার জগতে’ বেশি ডুবে থাকবেন না। বাস্তবের দিকে নজর দিন। না হলে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস করে যেতে পারেন।
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই...
২৪ মার্চ ২০২৪হেমন্তের সোনালি রোদ দেখে মন ফুরফুরে হয়ে উঠলেও ত্বকের বারোটা বেজে এক। রোজ সকালে বাইরে বের হতে হয় যাঁদের, কড়া রোদের সংস্পর্শে থাকার কারণে তাঁদের ত্বকের উপরিভাগে ট্যান পড়ে যায় যায়। কী করে এই সানট্যান বা রোদে পোড়া দাগ সহজে তোলা যায়, তার হদিস ইন্টারনেটে খোঁজেন অনেকেই। এবার জেনে নিন কিছু ঘরোয়া উপায়...
১৩ ঘণ্টা আগেরুটি শব্দটি দেশভেদে বদলে যায়। কোথাও তা পাউরুটি, কোথাও নান, আবার কোথাও ডালপুরি। রুটি কী দিয়ে তৈরি হবে বা কেমন হবে, এটা নির্ধারণ করে দেয় সেই দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস।
১৯ ঘণ্টা আগেরোজ সকালে রুটি-সবজি খেতে কার ভালো লাগে! একদিন না হয় হেমন্তের মিঠে রোদমাখা সকালে নাশতার টেবিলে রাখুন দুধ লাউ আর ফুলকো লুচি। আপনাদের জন্য দুধ লাউয়ের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১ দিন আগে