ফারিয়া রহমান খান
শরতে বাতাসে কাশসহ অন্যান্য ফুলে রেণুর পরিমাণ বেড়ে যায়। তা ছাড়া এ সময় বাতাস শুষ্ক থাকে বলে ধূলিকণা প্রচুর ওড়ে; মানে বাতাসে অ্যালার্জেন নামের উপাদান বেশি থাকে। যাঁদের ডাস্ট অ্যালার্জি রয়েছে, তাঁরা এ সময়টায় বেশ ভোগেন। তাই পুরো ঋতুতে বাড়িঘর পরিচ্ছন্ন রাখার দিকে দিতে হয় বাড়তি নজর; বিশেষ করে শোয়ার ঘরের দিকে বাড়তি মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।
কার্পেট: শোয়ার ঘরের কার্পেটে ধুলোবালি জমলে হতে পারে হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ নানান সমস্যা। শরৎকালে যেহেতু বাসায় ধুলাময়লা বেশি ঢুকে পড়ে, তাই এ সময় সপ্তাহে একবার কার্পেট পরিষ্কার করুন। আর বছরে একবার করে লন্ড্রিতে দিয়ে ডিপক্লিন করাতে ভুলবেন না।
ম্যাট্রেস বা তোশক: ম্যাট্রেস কিংবা তোশকে জন্ম নেয় ডাস্ট মাইট বা ধূলিপোকা। আপাতদৃষ্টে ক্ষতিকর মনে না হলেও এগুলোর জন্য অনেকের অ্যালার্জি ও অ্যাজমার
সমস্যা হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে ম্যাট্রেস বা তোশকের নিচে বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন। আবার মাসে দুবার এক মগ পানিতে ৫ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও
দুটি লেবুর রস মিশিয়ে ম্যাট্রেস বা তোশকের ওপর ছিটিয়ে দিন। এতে ডাস্ট মাইট দূরে থাকবে। তা ছাড়া সপ্তাহে দুবার করে চাদর পরিবর্তন করুন এবং নিয়মিত বিছানা ঝাড়ুন। এতে ডাস্ট মাইটজনিত অ্যালার্জির হাত
থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
বালিশ: বালিশের কভার নিয়মিত পরিষ্কার না করলে ধূলিপোকা বাসা বানায়। এই ধূলিপোকা অ্যালার্জির অন্যতম কারণ। তাই নিয়মিত বালিশের কভার পরিবর্তন করুন। সপ্তাহে অন্তত এক দিন ৩ থেকে ৪ ঘণ্টার জন্য বালিশ রোদে দিন। এতে বালিশে থাকা জীবাণু ধ্বংস হবে।
শোপিস ও আসবাব: শরৎকালে যেহেতু বাতাসে ধুলার পরিমাণ বেশি থাকে, তাই এ সময় নিয়মিত শোয়ার ঘরের শোপিস, টেবিল ল্যাম্প, ফুল, গাছ ও আসবাবগুলো পরিষ্কার করুন। তাহলে ঘরের বাতাসের বিশুদ্ধতা বজায় থাকবে। আর কেনার সময় দেখে কিনতে হবে যেন সেগুলো থেকে রঙের গন্ধ পাওয়া না যায়। অনেকের রঙের গন্ধে অ্যালার্জি হয়।
সূত্র: গুড হাউজকিপিং
শরতে বাতাসে কাশসহ অন্যান্য ফুলে রেণুর পরিমাণ বেড়ে যায়। তা ছাড়া এ সময় বাতাস শুষ্ক থাকে বলে ধূলিকণা প্রচুর ওড়ে; মানে বাতাসে অ্যালার্জেন নামের উপাদান বেশি থাকে। যাঁদের ডাস্ট অ্যালার্জি রয়েছে, তাঁরা এ সময়টায় বেশ ভোগেন। তাই পুরো ঋতুতে বাড়িঘর পরিচ্ছন্ন রাখার দিকে দিতে হয় বাড়তি নজর; বিশেষ করে শোয়ার ঘরের দিকে বাড়তি মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।
কার্পেট: শোয়ার ঘরের কার্পেটে ধুলোবালি জমলে হতে পারে হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ নানান সমস্যা। শরৎকালে যেহেতু বাসায় ধুলাময়লা বেশি ঢুকে পড়ে, তাই এ সময় সপ্তাহে একবার কার্পেট পরিষ্কার করুন। আর বছরে একবার করে লন্ড্রিতে দিয়ে ডিপক্লিন করাতে ভুলবেন না।
ম্যাট্রেস বা তোশক: ম্যাট্রেস কিংবা তোশকে জন্ম নেয় ডাস্ট মাইট বা ধূলিপোকা। আপাতদৃষ্টে ক্ষতিকর মনে না হলেও এগুলোর জন্য অনেকের অ্যালার্জি ও অ্যাজমার
সমস্যা হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে ম্যাট্রেস বা তোশকের নিচে বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন। আবার মাসে দুবার এক মগ পানিতে ৫ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও
দুটি লেবুর রস মিশিয়ে ম্যাট্রেস বা তোশকের ওপর ছিটিয়ে দিন। এতে ডাস্ট মাইট দূরে থাকবে। তা ছাড়া সপ্তাহে দুবার করে চাদর পরিবর্তন করুন এবং নিয়মিত বিছানা ঝাড়ুন। এতে ডাস্ট মাইটজনিত অ্যালার্জির হাত
থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
বালিশ: বালিশের কভার নিয়মিত পরিষ্কার না করলে ধূলিপোকা বাসা বানায়। এই ধূলিপোকা অ্যালার্জির অন্যতম কারণ। তাই নিয়মিত বালিশের কভার পরিবর্তন করুন। সপ্তাহে অন্তত এক দিন ৩ থেকে ৪ ঘণ্টার জন্য বালিশ রোদে দিন। এতে বালিশে থাকা জীবাণু ধ্বংস হবে।
শোপিস ও আসবাব: শরৎকালে যেহেতু বাতাসে ধুলার পরিমাণ বেশি থাকে, তাই এ সময় নিয়মিত শোয়ার ঘরের শোপিস, টেবিল ল্যাম্প, ফুল, গাছ ও আসবাবগুলো পরিষ্কার করুন। তাহলে ঘরের বাতাসের বিশুদ্ধতা বজায় থাকবে। আর কেনার সময় দেখে কিনতে হবে যেন সেগুলো থেকে রঙের গন্ধ পাওয়া না যায়। অনেকের রঙের গন্ধে অ্যালার্জি হয়।
সূত্র: গুড হাউজকিপিং
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
১ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
১ দিন আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
১ দিন আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
১ দিন আগে