সানজিদা সামরিন, ঢাকা
কথায় বলে, স্টাইল কখনো পুরোনো হয় না, কেবল বছর ঘুরে আসে। একমত না হয়ে উপায় নেই। ছোটবেলায় মাকে যে ধরনের বা ঘরানার পোশাক পরতে দেখেছেন অথবা খালা-ফুপুরা যে পোশাক পরে কলেজে যেতেন, সেগুলো যেন ২০২২-২৩-এ আবার ফিরে এসেছে। এ প্রসঙ্গ এল কেবল কো-অর্ডিনেটেড পোশাকের কথা বলার সূত্র ধরে।
সম্প্রতি কো-অর্ডিনেটেড পোশাক তৈরিতে মন দিয়েছেন পেশাদার ডিজাইনাররা। এই পোশাকের ধরন হলো, টপ ও বটম একই রঙের, একই ছাপার বা একই ট্রাপের। মোদ্দাকথা, একই কাপড় দিয়ে তৈরি পোশাকের ওপরের ও নিচের অংশ। টপস-স্কার্ট, কুর্তা, পালাজ্জো, টপস-ট্রাউজার ইত্যাদির পাশাপাশি স্টাইল-সচেতন নারীরা এখন পোশাক হিসেবে কো-অর্ডিনেটেড স্যুটও বেছে নিচ্ছেন। ওজনে হালকা এবং সহজে পরা যায় বলে ফরমাল ও ক্যাজুয়াল উভয় লুকের জন্য বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এই স্যুট।
ফরমাল নাকি ফেস্টিভ
ফ্যাশনসচেতন তরুণীদের জন্য উজ্জ্বল নকশার কো-অর্ডিনেটেড স্যুট এনেছে অনলাইন ফ্যাশন উদ্যোগ হরিতকী। নারীদের উপযোগী প্রিন্টের এ স্যুটগুলো অফিসের ফরমাল লুকের জন্য, উৎসব ও অনুষ্ঠানে পরে যাওয়ার জন্য এবং ভ্রমণে পরার জন্য উপযোগী।হরিতকীর সহ-প্রতিষ্ঠাতা অনিক কুণ্ডু বলেন, ‘স্যুট বরাবরই ফরমাল পোশাক। আমাদের লক্ষ্য ছিল একরঙা বা চেক কাপড়ের স্যুট তৈরির যে ট্র্যাডিশন তার বাইরে কিছু তৈরি করা। স্যুটের কাটিং ঠিক রেখে আমাদের নিজস্ব মোটিফ ব্যবহার করে নারীদের জন্য নতুনভাবে স্যুট
তৈরি করা।’
কাপড় ও প্যাটার্ন
ওয়েস্টার্ন প্যাটার্নে তৈরি এ স্য়ুটগুলো দুটি স্তরবিশিষ্ট। ওপরের স্তরে আছে প্রিন্টের মিশ্র কাপড়। অন্যদিকে ভেতরের স্তর দেওয়া হয়েছে মোটা সুতি অথবা গ্যাবার্ডিন কাপড় দিয়ে।
উজ্জ্বল রং
এই স্য়ুটগুলোর রং অনেকটাই উজ্জ্বল। মূলত তরুণ প্রজন্মকে টার্গেট করে এসব রং বাছাই করা হয়েছে বলে জানান অনিক কুণ্ডু। চাকরিজীবী নারী ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়ারাও এসব স্যুট বেশ পছন্দ করছেন। এ ছাড়া অনেক প্রবাসীও এই স্যুটের প্রশংসা করেছেন। অনেক মা তাঁদের স্কুলপড়ুয়া মেয়েদের জন্য কাস্টমাইজ ছোট আকারের স্যুট নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন অনিক কুণ্ডু।
আবহাওয়ার সঙ্গে জুতসই
হরিতকীর সহ-প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম বলরাম পাল বলেন, ‘এই স্যুটগুলো হালকা শীতে পরার উপযোগী। এই কো-অর্ডিনেট স্য়ুটগুলো মূলত শরৎ ও হালকা শীতের পরিধেয় হিসেবে তৈরি হয়েছে।’
মাপজোখ
মিশ্র কাপড়ে তৈরি নারীদের এই স্য়ুটগুলো স্মল, মিডিয়াম, ডাবল এক্সএল, ট্রিপল এক্সএল আকারে পাওয়া যাচ্ছে। তবে কেউ চাইলে আরও ছোট বা বড় আকারে কাস্টমাইজ করে নিতে পারেন হরিতকী থেকে।
খোঁজখবর
হরিতকী ছাড়াও বিভিন্ন প্যাটার্নের কো-অর্ডিনেটেড পোশাক ও স্যুট পাওয়া যাচ্ছে কইন্য়া, ওয়্যারহাউজ ও রঙিন পরান নামের ফেসবুক পেজে।
দরদাম
হরিতকীর সহ-প্রতিষ্ঠাতা বলরাম পাল জানান, এই স্যুটগুলো তাঁরা পরীক্ষামূলকভাবে বানিয়েছেন মাত্র কয়েকটি ডিজাইনে। তাঁদের অধিকাংশ কাজই দেশীয় প্যাটার্নে। ওয়েস্টার্ন প্যাটার্নে কাজ করেননি তাঁরা। এই স্য়ুটগুলোর ক্ষেত্রে শুরুতেই এত বেশি সাড়া পেয়ে যাবেন, সেটা ভাবেননি হরিতকীর কেউ। স্য়ুটগুলো কেনা যাবে ৩ হাজার টাকায়। তবে এখন অফার চলছে। ফুল স্যুট কেনা যাবে ১ হাজার ৯৯০ টাকায়। ব্লেজার ও প্যান্ট আলাদা করেও নেওয়ার সুযোগ আছে। ব্লেজার নিলে ১ হাজার ৭৯০ টাকা আর শুধু প্যান্ট নিলে ৭৯০ টাকা দাম পড়বে।
কথায় বলে, স্টাইল কখনো পুরোনো হয় না, কেবল বছর ঘুরে আসে। একমত না হয়ে উপায় নেই। ছোটবেলায় মাকে যে ধরনের বা ঘরানার পোশাক পরতে দেখেছেন অথবা খালা-ফুপুরা যে পোশাক পরে কলেজে যেতেন, সেগুলো যেন ২০২২-২৩-এ আবার ফিরে এসেছে। এ প্রসঙ্গ এল কেবল কো-অর্ডিনেটেড পোশাকের কথা বলার সূত্র ধরে।
সম্প্রতি কো-অর্ডিনেটেড পোশাক তৈরিতে মন দিয়েছেন পেশাদার ডিজাইনাররা। এই পোশাকের ধরন হলো, টপ ও বটম একই রঙের, একই ছাপার বা একই ট্রাপের। মোদ্দাকথা, একই কাপড় দিয়ে তৈরি পোশাকের ওপরের ও নিচের অংশ। টপস-স্কার্ট, কুর্তা, পালাজ্জো, টপস-ট্রাউজার ইত্যাদির পাশাপাশি স্টাইল-সচেতন নারীরা এখন পোশাক হিসেবে কো-অর্ডিনেটেড স্যুটও বেছে নিচ্ছেন। ওজনে হালকা এবং সহজে পরা যায় বলে ফরমাল ও ক্যাজুয়াল উভয় লুকের জন্য বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এই স্যুট।
ফরমাল নাকি ফেস্টিভ
ফ্যাশনসচেতন তরুণীদের জন্য উজ্জ্বল নকশার কো-অর্ডিনেটেড স্যুট এনেছে অনলাইন ফ্যাশন উদ্যোগ হরিতকী। নারীদের উপযোগী প্রিন্টের এ স্যুটগুলো অফিসের ফরমাল লুকের জন্য, উৎসব ও অনুষ্ঠানে পরে যাওয়ার জন্য এবং ভ্রমণে পরার জন্য উপযোগী।হরিতকীর সহ-প্রতিষ্ঠাতা অনিক কুণ্ডু বলেন, ‘স্যুট বরাবরই ফরমাল পোশাক। আমাদের লক্ষ্য ছিল একরঙা বা চেক কাপড়ের স্যুট তৈরির যে ট্র্যাডিশন তার বাইরে কিছু তৈরি করা। স্যুটের কাটিং ঠিক রেখে আমাদের নিজস্ব মোটিফ ব্যবহার করে নারীদের জন্য নতুনভাবে স্যুট
তৈরি করা।’
কাপড় ও প্যাটার্ন
ওয়েস্টার্ন প্যাটার্নে তৈরি এ স্য়ুটগুলো দুটি স্তরবিশিষ্ট। ওপরের স্তরে আছে প্রিন্টের মিশ্র কাপড়। অন্যদিকে ভেতরের স্তর দেওয়া হয়েছে মোটা সুতি অথবা গ্যাবার্ডিন কাপড় দিয়ে।
উজ্জ্বল রং
এই স্য়ুটগুলোর রং অনেকটাই উজ্জ্বল। মূলত তরুণ প্রজন্মকে টার্গেট করে এসব রং বাছাই করা হয়েছে বলে জানান অনিক কুণ্ডু। চাকরিজীবী নারী ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়ারাও এসব স্যুট বেশ পছন্দ করছেন। এ ছাড়া অনেক প্রবাসীও এই স্যুটের প্রশংসা করেছেন। অনেক মা তাঁদের স্কুলপড়ুয়া মেয়েদের জন্য কাস্টমাইজ ছোট আকারের স্যুট নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন অনিক কুণ্ডু।
আবহাওয়ার সঙ্গে জুতসই
হরিতকীর সহ-প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম বলরাম পাল বলেন, ‘এই স্যুটগুলো হালকা শীতে পরার উপযোগী। এই কো-অর্ডিনেট স্য়ুটগুলো মূলত শরৎ ও হালকা শীতের পরিধেয় হিসেবে তৈরি হয়েছে।’
মাপজোখ
মিশ্র কাপড়ে তৈরি নারীদের এই স্য়ুটগুলো স্মল, মিডিয়াম, ডাবল এক্সএল, ট্রিপল এক্সএল আকারে পাওয়া যাচ্ছে। তবে কেউ চাইলে আরও ছোট বা বড় আকারে কাস্টমাইজ করে নিতে পারেন হরিতকী থেকে।
খোঁজখবর
হরিতকী ছাড়াও বিভিন্ন প্যাটার্নের কো-অর্ডিনেটেড পোশাক ও স্যুট পাওয়া যাচ্ছে কইন্য়া, ওয়্যারহাউজ ও রঙিন পরান নামের ফেসবুক পেজে।
দরদাম
হরিতকীর সহ-প্রতিষ্ঠাতা বলরাম পাল জানান, এই স্যুটগুলো তাঁরা পরীক্ষামূলকভাবে বানিয়েছেন মাত্র কয়েকটি ডিজাইনে। তাঁদের অধিকাংশ কাজই দেশীয় প্যাটার্নে। ওয়েস্টার্ন প্যাটার্নে কাজ করেননি তাঁরা। এই স্য়ুটগুলোর ক্ষেত্রে শুরুতেই এত বেশি সাড়া পেয়ে যাবেন, সেটা ভাবেননি হরিতকীর কেউ। স্য়ুটগুলো কেনা যাবে ৩ হাজার টাকায়। তবে এখন অফার চলছে। ফুল স্যুট কেনা যাবে ১ হাজার ৯৯০ টাকায়। ব্লেজার ও প্যান্ট আলাদা করেও নেওয়ার সুযোগ আছে। ব্লেজার নিলে ১ হাজার ৭৯০ টাকা আর শুধু প্যান্ট নিলে ৭৯০ টাকা দাম পড়বে।
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
১১ ঘণ্টা আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
২০ ঘণ্টা আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
২০ ঘণ্টা আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
২০ ঘণ্টা আগে