কী করছ বলো তো? এদিকে এসো; একটা জরুরি খবর আছে। চুপিচুপি বলি, তুমি কি জানো, বাড়িতে তোমার আশপাশেই জাদু ছড়িয়ে আছে? বিশ্বাস করছ না বুঝি? সত্যি বলছি।
জাদুকরেরা যেমন রুমালকে পায়রা বানিয়ে ফেলতে পারেন, তেমনি তুমিও কিন্তু টিস্যু পেপার রোলকে ড্রাগন বানিয়ে ফেলতে পার। জাদুর খেলা তোমার হাতেই! যাচাই করে দেখবে নাকি?
যা যা লাগবে
• টিস্যু পেপার রোল
• সাদা, সবুজ, নীল ও বেগুনি রঙের কাগজ
• নীল অ্যাক্রিলিক রং
• মার্কার পেন
• আইকা
• কাঁচি
চলো করি
• টিস্যু শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভেতরের রোলটা রেখে দাও। এবার এই টিস্যু পেপার রোলের ওপর নীল রং করো। শুকোতে দাও ফ্যানের বাতাসে।
• এবার বেগুনি রঙের কাগজ কেটে বানাও ড্রাগনের মাথা ও কান। কানটা কাটতে হবে ত্রিভুজের আকারে। ছবিটায় একবার চোখ বুলিয়ে নিলেই বুঝতে পারবে। এবার মাথার ওপরের দিকে ত্রিভুজের আকারে কেটে নেওয়া কান দুটো লাগিয়ে নাও আইকা দিয়ে। সবুজ রঙের কাগজটা জিগজ্যাগ করে কেটে কানের পেছনে লাগিয়ে নাও। ড্রাগনের কানে তো খাঁজকাটা একটা ব্যাপার থাকে, তাই না?
• রং করা টিস্যু পেপার রোল শুকিয়ে গেলে ড্রাগনের মাথাটা আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও রোলের ওপরের দিকে। এবার সাদা কাগজ গোল করে কেটে বানাও চোখ আর চোখা তিন কোনা করে কেটে বানাও শিং। এগুলোও আইকা দিয়ে জায়গামতো বসিয়ে নাও। মার্কার পেন দিয়ে আঁকো চোখের মণি।
• সবুজ রঙের কাগজের কারসাজি হবে এবার। কাগজ এপাশ-ওপাশ ভাঁজ করে পাখা বানিয়েছ না আগে? হ্যাঁ, এবার সবুজ রঙের কাগজটি দিয়ে তেমনই একটি পাখা বানাও। এরপর মাঝখান থেকে কেটে ফেলো কাঁচি দিয়ে। কেটে নেওয়া একটি অংশ ড্রাগনের মাথার বাঁ পাশে, অন্যটি ডান পাশে টিস্যু পেপার রোলের সঙ্গে আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও। এই হলো ড্রাগনের পাখা, বুঝলে?
• চিকন চিকন করে সবুজ কাগজ কেটে টিস্যু পেপার রোলের ওপর আড়াআড়ি করে লাগিয়ে নাও আইকা দিয়ে। এর ওপর মার্কার দিয়ে পলকা ডট এঁকে নাও। এই সবুজ রঙের কাগজ দিয়েই বানাও লেজ। খাঁজকাটা ব্যাপারটা আনতে নীল রঙের কাগজ জিগ্যজ্যাগ করে কেটে বসাও সবুজ লেজের একপাশে। এবার লেজটা টিস্যু পেপার রোলের ভেতরের দিকে আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও। লেজের ওপরে আঁকতে পার পলকা ডট।
• এবার নীল রঙের কাগজ মাপমতো কেটে বানিয়ে নাও ড্রাগনের দুই পা। কীভাবে কাটতে হবে তা বুঝতে পারবে ছবিটা দেখেই।
তুমি চাইলে হাতের জাদুতে বানাতে পার তোমার পছন্দের রঙের ড্রাগন।
কী করছ বলো তো? এদিকে এসো; একটা জরুরি খবর আছে। চুপিচুপি বলি, তুমি কি জানো, বাড়িতে তোমার আশপাশেই জাদু ছড়িয়ে আছে? বিশ্বাস করছ না বুঝি? সত্যি বলছি।
জাদুকরেরা যেমন রুমালকে পায়রা বানিয়ে ফেলতে পারেন, তেমনি তুমিও কিন্তু টিস্যু পেপার রোলকে ড্রাগন বানিয়ে ফেলতে পার। জাদুর খেলা তোমার হাতেই! যাচাই করে দেখবে নাকি?
যা যা লাগবে
• টিস্যু পেপার রোল
• সাদা, সবুজ, নীল ও বেগুনি রঙের কাগজ
• নীল অ্যাক্রিলিক রং
• মার্কার পেন
• আইকা
• কাঁচি
চলো করি
• টিস্যু শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভেতরের রোলটা রেখে দাও। এবার এই টিস্যু পেপার রোলের ওপর নীল রং করো। শুকোতে দাও ফ্যানের বাতাসে।
• এবার বেগুনি রঙের কাগজ কেটে বানাও ড্রাগনের মাথা ও কান। কানটা কাটতে হবে ত্রিভুজের আকারে। ছবিটায় একবার চোখ বুলিয়ে নিলেই বুঝতে পারবে। এবার মাথার ওপরের দিকে ত্রিভুজের আকারে কেটে নেওয়া কান দুটো লাগিয়ে নাও আইকা দিয়ে। সবুজ রঙের কাগজটা জিগজ্যাগ করে কেটে কানের পেছনে লাগিয়ে নাও। ড্রাগনের কানে তো খাঁজকাটা একটা ব্যাপার থাকে, তাই না?
• রং করা টিস্যু পেপার রোল শুকিয়ে গেলে ড্রাগনের মাথাটা আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও রোলের ওপরের দিকে। এবার সাদা কাগজ গোল করে কেটে বানাও চোখ আর চোখা তিন কোনা করে কেটে বানাও শিং। এগুলোও আইকা দিয়ে জায়গামতো বসিয়ে নাও। মার্কার পেন দিয়ে আঁকো চোখের মণি।
• সবুজ রঙের কাগজের কারসাজি হবে এবার। কাগজ এপাশ-ওপাশ ভাঁজ করে পাখা বানিয়েছ না আগে? হ্যাঁ, এবার সবুজ রঙের কাগজটি দিয়ে তেমনই একটি পাখা বানাও। এরপর মাঝখান থেকে কেটে ফেলো কাঁচি দিয়ে। কেটে নেওয়া একটি অংশ ড্রাগনের মাথার বাঁ পাশে, অন্যটি ডান পাশে টিস্যু পেপার রোলের সঙ্গে আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও। এই হলো ড্রাগনের পাখা, বুঝলে?
• চিকন চিকন করে সবুজ কাগজ কেটে টিস্যু পেপার রোলের ওপর আড়াআড়ি করে লাগিয়ে নাও আইকা দিয়ে। এর ওপর মার্কার দিয়ে পলকা ডট এঁকে নাও। এই সবুজ রঙের কাগজ দিয়েই বানাও লেজ। খাঁজকাটা ব্যাপারটা আনতে নীল রঙের কাগজ জিগ্যজ্যাগ করে কেটে বসাও সবুজ লেজের একপাশে। এবার লেজটা টিস্যু পেপার রোলের ভেতরের দিকে আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও। লেজের ওপরে আঁকতে পার পলকা ডট।
• এবার নীল রঙের কাগজ মাপমতো কেটে বানিয়ে নাও ড্রাগনের দুই পা। কীভাবে কাটতে হবে তা বুঝতে পারবে ছবিটা দেখেই।
তুমি চাইলে হাতের জাদুতে বানাতে পার তোমার পছন্দের রঙের ড্রাগন।
অনেকে কাঁকড়া খেতে ভালোবাসেন। তবে যাঁরা এই প্রথম বাজার থেকে কাঁকড়া কিনে এনেছেন রাঁধবেন বলে, তাঁদের জন্য কাঁকড়া ভুনার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
২ ঘণ্টা আগেশহরটির বয়স প্রায় ১১০ বছর। ‘ম্যাড ম্যাক্স বিয়ন্ড থান্ডারডোম’, ‘প্রিসিলা’, ‘ডেজার্ট কুইন’ ও ‘রেড প্ল্যানেট’ চলচ্চিত্র যাঁরা দেখেছেন, বিস্তারিত না জানলেও তাঁরা এ শহর ও তার পরিবেশের সঙ্গে পরিচিত। কারণ এই চলচ্চিত্রগুলো শতবর্ষী শহরটিতেই চিত্রায়িত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে কেউই নিজেদের মিথ্যাবাদী ভাবতে চায় না। কিন্তু সত্যি বলতে, সবাইকে কখনো না কখনো মিথ্যা বলতে হয়। ছোট ছোট সাদা মিথ্যা থেকে শুরু করে অনিয়ন্ত্রিত মিথ্যা। এ ধরনের কথা বলার ধরন অনেক রকম। শিশুরাও বুঝে না বুঝে মিথ্যা বলে। তাই মিথ্যা বলা হয়তো একটি প্রাকৃতিক প্রবৃত্তি।
২ ঘণ্টা আগেআপনার সন্তান কি কথা শুনতে চায় না? অল্পতেই রেগে গিয়ে চিৎকার বা ভাঙচুর করে? এমনটা হলে, তার স্ক্রিন টাইম বা মোবাইল-টেলিভিশন দেখার সময় নিয়ে আপনাকে হয়তো নতুন করে ভাবতে হবে। আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নাল ‘সাইকোলজিক্যাল বুলেটিন’-এ প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণা এমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে