নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মায়ের জন্য ভালোবাসা প্রতিদিন, প্রতিমুহূর্তের। প্রতিদিন ছোট ছোট কিছু কাজের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করুন মায়ের প্রতি আপনার ভালোবাসা। সংসারের একটু দায়িত্ব বুঝে নেওয়া, প্রতিদিনের কাজে মাকে একটু সাহায্য করা, মায়ের স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখা কিংবা মায়ের ওষুধের বাক্সটা গুছিয়ে রাখার মতো ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে ‘ভালোবাসি’ না বলেও মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়।
মায়ের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা
বাড়ির সবার শরীর-স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখেন যিনি, তিনি নিজেই ভুলে যান নিজের শরীরের যত্ন নেওয়ার কথা। এটি প্রতিটি মায়ের জন্য খুব সাধারণ বিষয়। তাই সন্তান হিসেবে আমাদের দায়িত্ব, বয়স হলে মায়ের স্বাস্থ্যসেবার দিকে খেয়াল রাখা। কোনো শারীরিক সমস্যা বা রোগ থাকলে তার যত্ন নেওয়া, নিয়মিত রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও চোখ পরীক্ষা করানো, নিয়মিত চেকআপের জন্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়াসহ স্বাস্থ্যবিষয়ক খোঁজখবরগুলো রাখতে হবে নিয়মিত।
ওষুধের বাক্স গুছিয়ে রাখা
প্রতিদিন নিয়ম করে গুছিয়ে রাখুন মায়ের ওষুধের বাক্সটি। একটি নির্দিষ্ট জায়গায় তাঁর ওষুধের বাক্সটি রেখে দিন। তাতে প্রতিদিন খুঁজে পেতে তাঁর যেমন সুবিধা হবে, ঠিক তেমনি ওষুধ সেবনের সময় হলে তাঁকে আর খুঁজে খুঁজে হয়রান হতে হবে না।
সময়মতো ওষুধ দেওয়া
মায়েরা নিজের খেয়াল তো রাখেনই না, উল্টো নিজের ওষুধটা খেতেও ভুলে যান। কোন সময় কোন ওষুধ খেতে হবে, তার একটি চার্ট তৈরি করে ওষুধের বক্সের পাশে টাঙিয়ে রাখা যেতে পারে। তিনি একা বাসায় থাকলেও ওষুধ খেতে তাঁর সমস্যা হবে না।
ঘরের কাজে সাহায্য করা
প্রতিদিন ঘরের ছোটখাটো কাজে মাকে সাহায্য করুন। যেমন শুকনো কাপড়গুলো ভাঁজ করে রাখা, বাইরে পরার কাপড়গুলো ইস্ত্রি করা, বিছানা গুছিয়ে রাখা কিংবা ঘরের আসবাবগুলো মুছে রাখা অথবা নিয়মিত বাজার করা। এগুলো তাঁকে অনেকখানি নির্ভার রাখবে।
রান্নার কাজে সাহায্য করা
মাঝেমধ্যে মাকে রান্নার কাজে সাহায্য করুন। তাতে একদিকে তাঁর যেমন একটু আরাম হবে, পাশাপাশি আপনার রান্নার হাতও ভালো হবে। বাসায় আসা মেহমানদের জন্য নাশতা বানিয়ে কিংবা কোনো এক ছুটির দুপুরে রান্না করে তাঁকে চমকেও দেওয়া যেতে পারে।
মাকে সঙ্গ দেওয়া
আধুনিক যুগে সবাই নিজেদের জীবন নিয়ে এত ব্যস্ত থাকি যে, পারিবারিক বন্ধন ধীরে ধীরে শিথিল হয়ে যাচ্ছে। একই বাসায় থাকার পরও কেউ কারও খবর রাখার সময় পাই না। তবে হাজারো ব্যস্ততার মাঝে পরিবারের সঙ্গে আলাদা করে সময় কাটাতে হবে, এতে করে পারিবারিক বন্ধন অটুট থাকবে। মায়ের সঙ্গে প্রতিদিন কিছু সময় কাটান। প্রতিদিন তাঁর সঙ্গে গল্প করুন, একসঙ্গে গান শুনুন, ছবি দেখুন কিংবা কোথাও বেড়াতে যান।
এভাবেই প্রতিদিন মাকে হাজারো কাজের মাঝে একটু একটু করে সময় দিন। মায়ের প্রতি ভালোবাসা হোক প্রতিদিনের, শুধু বিশেষ একটি দিনের জন্য নয়।
মা দিবস সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
মায়ের জন্য ভালোবাসা প্রতিদিন, প্রতিমুহূর্তের। প্রতিদিন ছোট ছোট কিছু কাজের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করুন মায়ের প্রতি আপনার ভালোবাসা। সংসারের একটু দায়িত্ব বুঝে নেওয়া, প্রতিদিনের কাজে মাকে একটু সাহায্য করা, মায়ের স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখা কিংবা মায়ের ওষুধের বাক্সটা গুছিয়ে রাখার মতো ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে ‘ভালোবাসি’ না বলেও মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়।
মায়ের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা
বাড়ির সবার শরীর-স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখেন যিনি, তিনি নিজেই ভুলে যান নিজের শরীরের যত্ন নেওয়ার কথা। এটি প্রতিটি মায়ের জন্য খুব সাধারণ বিষয়। তাই সন্তান হিসেবে আমাদের দায়িত্ব, বয়স হলে মায়ের স্বাস্থ্যসেবার দিকে খেয়াল রাখা। কোনো শারীরিক সমস্যা বা রোগ থাকলে তার যত্ন নেওয়া, নিয়মিত রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও চোখ পরীক্ষা করানো, নিয়মিত চেকআপের জন্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়াসহ স্বাস্থ্যবিষয়ক খোঁজখবরগুলো রাখতে হবে নিয়মিত।
ওষুধের বাক্স গুছিয়ে রাখা
প্রতিদিন নিয়ম করে গুছিয়ে রাখুন মায়ের ওষুধের বাক্সটি। একটি নির্দিষ্ট জায়গায় তাঁর ওষুধের বাক্সটি রেখে দিন। তাতে প্রতিদিন খুঁজে পেতে তাঁর যেমন সুবিধা হবে, ঠিক তেমনি ওষুধ সেবনের সময় হলে তাঁকে আর খুঁজে খুঁজে হয়রান হতে হবে না।
সময়মতো ওষুধ দেওয়া
মায়েরা নিজের খেয়াল তো রাখেনই না, উল্টো নিজের ওষুধটা খেতেও ভুলে যান। কোন সময় কোন ওষুধ খেতে হবে, তার একটি চার্ট তৈরি করে ওষুধের বক্সের পাশে টাঙিয়ে রাখা যেতে পারে। তিনি একা বাসায় থাকলেও ওষুধ খেতে তাঁর সমস্যা হবে না।
ঘরের কাজে সাহায্য করা
প্রতিদিন ঘরের ছোটখাটো কাজে মাকে সাহায্য করুন। যেমন শুকনো কাপড়গুলো ভাঁজ করে রাখা, বাইরে পরার কাপড়গুলো ইস্ত্রি করা, বিছানা গুছিয়ে রাখা কিংবা ঘরের আসবাবগুলো মুছে রাখা অথবা নিয়মিত বাজার করা। এগুলো তাঁকে অনেকখানি নির্ভার রাখবে।
রান্নার কাজে সাহায্য করা
মাঝেমধ্যে মাকে রান্নার কাজে সাহায্য করুন। তাতে একদিকে তাঁর যেমন একটু আরাম হবে, পাশাপাশি আপনার রান্নার হাতও ভালো হবে। বাসায় আসা মেহমানদের জন্য নাশতা বানিয়ে কিংবা কোনো এক ছুটির দুপুরে রান্না করে তাঁকে চমকেও দেওয়া যেতে পারে।
মাকে সঙ্গ দেওয়া
আধুনিক যুগে সবাই নিজেদের জীবন নিয়ে এত ব্যস্ত থাকি যে, পারিবারিক বন্ধন ধীরে ধীরে শিথিল হয়ে যাচ্ছে। একই বাসায় থাকার পরও কেউ কারও খবর রাখার সময় পাই না। তবে হাজারো ব্যস্ততার মাঝে পরিবারের সঙ্গে আলাদা করে সময় কাটাতে হবে, এতে করে পারিবারিক বন্ধন অটুট থাকবে। মায়ের সঙ্গে প্রতিদিন কিছু সময় কাটান। প্রতিদিন তাঁর সঙ্গে গল্প করুন, একসঙ্গে গান শুনুন, ছবি দেখুন কিংবা কোথাও বেড়াতে যান।
এভাবেই প্রতিদিন মাকে হাজারো কাজের মাঝে একটু একটু করে সময় দিন। মায়ের প্রতি ভালোবাসা হোক প্রতিদিনের, শুধু বিশেষ একটি দিনের জন্য নয়।
মা দিবস সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে