এলিজা চৌধুরী
পাখা চালিয়ে, ঘরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণকারী যন্ত্র বসিয়ে শরীর ঠান্ডা করা যায়। কিন্তু এগুলোর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে জীবন ও পরিবেশের ওপর। সেই সব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাশে সরিয়ে রেখেও একেবারে প্রাকৃতিক উপায়ে শরীর ঠান্ডা রাখার ব্যবস্থা করা যায়। এতে শরীর ক্লান্ত হবে না আবার ঠান্ডাও থাকবে।
যোগব্যায়ামের মাধ্যমে গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে কিছু শীতল বা কুলিং প্রাণায়াম বা নিশ্বাসের ব্যায়াম আছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য চন্দ্রভেদি প্রাণায়াম, শীতলি প্রাণায়াম, শীতকারি প্রাণায়াম, সাদন্ত প্রাণায়াম। এগুলো নিয়মিত অনুশীলন করতে পারলে গরমে থাকা যাবে শীতল ও ক্লান্তিহীন।
শীতলি প্রাণায়াম
নাম থেকেই স্পষ্ট যে এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে শীতল হওয়ার সম্পর্ক। শীতলি প্রাণায়াম অভ্যাসের ক্ষেত্রে জিহ্বা যতটা সম্ভব ততটা বাইরের দিকে বের করে গোলাকৃতি বা রোল করে নিন এবং দুই ঠোঁট দিয়ে জিহ্বা এমনভাবে বন্ধ করুন, যাতে মুখের ভেতরে বাতাস যাওয়ার পথ শুধু গুটিয়ে রাখা জিহ্বার মধ্য দিয়েই থাকে। এবার রোল করা জিহ্বার মাধ্যমে আস্তে আস্তে গভীর শ্বাস টানুন। নিশ্বাস টানার সময় আপনি জিহ্বার মধ্যে একটা ঠান্ডা স্পর্শ অনুভব করতে পারবেন। শ্বাস টানা হয়ে গেলে জিহ্বা মুখের ভেতর ঢুকিয়ে নিয়ে মুখ বন্ধ করে দিন। সম্ভব হলে কয়েক সেকেন্ড শ্বাস ধরে রেখে তারপরে নাকের মাধ্যমে ছাড়ুন। শ্বাস ধরে রাখা যাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়, তাঁরা কখনোই জোর করে সেটা করার চেষ্টা করবেন না। এতে আপনার শরীরের ওপর চাপ পড়বে।
একবার শ্বাস টেনে ছাড়ার পদ্ধতি সম্পূর্ণ হলে এক রাউন্ড পুরো হবে। প্রাথমিকভাবে ১০ থেকে ১৫ বার অভ্যাস করতে পারেন। কিন্তু অভ্যস্ত হয়ে উঠলে ধীরে ধীরে শ্বাস টানার সময় ও ছাড়ার সময় বাড়াতে পারেন। প্রাণায়াম অভ্যাস শেষ করার পরে কয়েক সেকেন্ড স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ে নিজেকে ছন্দে ফিরিয়ে এনে জায়গা বদলাতে পারেন।
সতর্কতা
শীতকারি প্রাণায়াম
শীতকারি প্রাণায়ামের অর্থ হচ্ছে শীতল প্রবাহ। এই প্রাণায়াম করার জন্য শান্ত কোনো জায়গায় বসুন। পিঠ সোজা করে কাঁধ, হাত ও হাঁটু শিথিল রাখুন।চোখ বন্ধ করে সামান্য মুখ খুলুন এবং দাঁতের মাঝখানের ফাঁকে জিভ রাখুন। জিভ ভাঁজ করে মাথাটা ভেতর দিকে রাখুন। এবার মুখের ফাঁক দিয়ে নিশ্বাস নিন। সম্ভব হলে কয়েক সেকেন্ড শ্বাস ধরে রেখে তারপরে নাকের মাধ্যমে শ্বাস ছাড়ুন। শ্বাস ধরে রাখতে না পারলে জোর করে সেটা করবেন না। প্রাথমিকভাবে ১০ থেকে ১৫ বার করুন। এই প্রাণায়াম আপনার শরীর ও মনকে শান্ত করবে। বিকেলের দিকে এই প্রাণায়াম করা গেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
উপকারিতা
প্রশিক্ষক ও স্বত্বাধিকারী, এলিজা’স ইয়োগার্ট–ইয়োগা ও ওয়েলবিং সেন্টার
পাখা চালিয়ে, ঘরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণকারী যন্ত্র বসিয়ে শরীর ঠান্ডা করা যায়। কিন্তু এগুলোর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে জীবন ও পরিবেশের ওপর। সেই সব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাশে সরিয়ে রেখেও একেবারে প্রাকৃতিক উপায়ে শরীর ঠান্ডা রাখার ব্যবস্থা করা যায়। এতে শরীর ক্লান্ত হবে না আবার ঠান্ডাও থাকবে।
যোগব্যায়ামের মাধ্যমে গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে কিছু শীতল বা কুলিং প্রাণায়াম বা নিশ্বাসের ব্যায়াম আছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য চন্দ্রভেদি প্রাণায়াম, শীতলি প্রাণায়াম, শীতকারি প্রাণায়াম, সাদন্ত প্রাণায়াম। এগুলো নিয়মিত অনুশীলন করতে পারলে গরমে থাকা যাবে শীতল ও ক্লান্তিহীন।
শীতলি প্রাণায়াম
নাম থেকেই স্পষ্ট যে এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে শীতল হওয়ার সম্পর্ক। শীতলি প্রাণায়াম অভ্যাসের ক্ষেত্রে জিহ্বা যতটা সম্ভব ততটা বাইরের দিকে বের করে গোলাকৃতি বা রোল করে নিন এবং দুই ঠোঁট দিয়ে জিহ্বা এমনভাবে বন্ধ করুন, যাতে মুখের ভেতরে বাতাস যাওয়ার পথ শুধু গুটিয়ে রাখা জিহ্বার মধ্য দিয়েই থাকে। এবার রোল করা জিহ্বার মাধ্যমে আস্তে আস্তে গভীর শ্বাস টানুন। নিশ্বাস টানার সময় আপনি জিহ্বার মধ্যে একটা ঠান্ডা স্পর্শ অনুভব করতে পারবেন। শ্বাস টানা হয়ে গেলে জিহ্বা মুখের ভেতর ঢুকিয়ে নিয়ে মুখ বন্ধ করে দিন। সম্ভব হলে কয়েক সেকেন্ড শ্বাস ধরে রেখে তারপরে নাকের মাধ্যমে ছাড়ুন। শ্বাস ধরে রাখা যাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়, তাঁরা কখনোই জোর করে সেটা করার চেষ্টা করবেন না। এতে আপনার শরীরের ওপর চাপ পড়বে।
একবার শ্বাস টেনে ছাড়ার পদ্ধতি সম্পূর্ণ হলে এক রাউন্ড পুরো হবে। প্রাথমিকভাবে ১০ থেকে ১৫ বার অভ্যাস করতে পারেন। কিন্তু অভ্যস্ত হয়ে উঠলে ধীরে ধীরে শ্বাস টানার সময় ও ছাড়ার সময় বাড়াতে পারেন। প্রাণায়াম অভ্যাস শেষ করার পরে কয়েক সেকেন্ড স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ে নিজেকে ছন্দে ফিরিয়ে এনে জায়গা বদলাতে পারেন।
সতর্কতা
শীতকারি প্রাণায়াম
শীতকারি প্রাণায়ামের অর্থ হচ্ছে শীতল প্রবাহ। এই প্রাণায়াম করার জন্য শান্ত কোনো জায়গায় বসুন। পিঠ সোজা করে কাঁধ, হাত ও হাঁটু শিথিল রাখুন।চোখ বন্ধ করে সামান্য মুখ খুলুন এবং দাঁতের মাঝখানের ফাঁকে জিভ রাখুন। জিভ ভাঁজ করে মাথাটা ভেতর দিকে রাখুন। এবার মুখের ফাঁক দিয়ে নিশ্বাস নিন। সম্ভব হলে কয়েক সেকেন্ড শ্বাস ধরে রেখে তারপরে নাকের মাধ্যমে শ্বাস ছাড়ুন। শ্বাস ধরে রাখতে না পারলে জোর করে সেটা করবেন না। প্রাথমিকভাবে ১০ থেকে ১৫ বার করুন। এই প্রাণায়াম আপনার শরীর ও মনকে শান্ত করবে। বিকেলের দিকে এই প্রাণায়াম করা গেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
উপকারিতা
প্রশিক্ষক ও স্বত্বাধিকারী, এলিজা’স ইয়োগার্ট–ইয়োগা ও ওয়েলবিং সেন্টার
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
১ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
১ দিন আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
১ দিন আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
১ দিন আগে