অলকানন্দা রায়, ঢাকা
ঘর সাজালে হয় মন খুশি। সে খুশির সুর ছড়িয়ে পড়ে ঘরে-বাইরে এবং যাপনের প্রতিক্ষেত্রেই। জীবন যাপনে খুশি বনাম স্নিগ্ধতার ভীষণ প্রয়োজন। সেই স্নিগ্ধতা যদি আসে অন্দর থেকে তাহলে তো সোনায় সোহাগা। এ জন্য চাই অন্দর সজ্জা। কিন্তু চাইলেই তো আর অন্দর সেজে উঠবে না। প্রয়োজন ইচ্ছে, সময় এবং নতুন নতুন ভাবনা।
মন ভালো রাখতে তাই সাজিয়ে নিন আপনার চির চেনা গৃহখানি নতুন আনন্দে, নতুন ভাবনায়। ঘরের চারপাশে তাকিয়ে দেখুন তারপর ঠিক করে ফেলুন ঠিক কেমন করে সাজাবেন আপনার ঘরের সাজসজ্জা।
প্রথমে ঘরের আসবাবগুলোর অবস্থান একটু এদিক-ওদিক করে বদলে ফেলুন। কিছু ছোটখাটো আসবাব যা কয়েকটা দিন ব্যবহার না করলেও চলবে অথচ ঘরের ভেতরের অনেকটা জায়গা নিয়ে রেখেছে সেগুলো কিছুদিনের জন্য সরিয়ে রাখুন স্টোররুমে। ঘরের সোফা সেটের কুশন কভারগুলো বদলে নিন। জানালা, দরজার পুরোনো পর্দা গুলো ধুয়ে নিন। সেগুলো আগে যে জানালা বা দরজায় ব্যবহার করেছিলেন এবারে তা না করে অন্য কোনো দরজা জানালায় লাগিয়ে নিন। আর যদি বাড়তি আর এক সেট পর্দা থাকে তাহলে তো কথাই নেই। এতে ঘরে নিত্যদিনের চেনা ভাব বদলে গিয়ে নতুন লাগবে।
আর যদি চান নতুন নতুন অনুষঙ্গে ঘর সাজাতে তাহলে পাতলা নেটের পর্দা, ক্রোশেটের কুশন কভার, ফুল তোলা সূচি কাজের নকশি বেড কভার ব্যবহার করতে পারেন। ব্যবহার করতে পারেন গামছা কাপড়ের পর্দা বা কুশন কভারও। এতে যেমন একটা বাঙালিয়ানা বজায় থাকবে তেমনি নান্দনিক আবহও ফুটে উঠবে।
বসার ঘরের কোণে কাঁসা পিতলের সাজি বা মাটির পাত্রে রাখতে পারেন এক মুঠো শিউলি নয়তো বেলি ফুল কিংবা ফুলদানিতে কয়েকটি জলপদ্ম। ফুলের সুবাসে ঘর ভরে উঠবে। শোয়ার ঘরও সাজাতে পারেন মৃদু আলোয়। বেডসাইডে রাখতে পারেন দোলনচাঁপা ফুল একগুচ্ছ।
বসার ঘর সাজাতে এই সময় মেঝেতে রঙিন শতরঞ্জি ব্যবহার করতে পারেন। এতে যেমন ঘরে বর্ণিল রং খেলে যাবে তেমনি চোখকেও দেবে আরাম। সেন্টার টেবিল সাজতে পারে কাঁসার থালায় বাহারি অনুষঙ্গে। মাটির টেপা পুতুল হাতি ঘোড়ায়।
বসার ঘরের পাশেই যদি থাকে খাবারের টেবিল, তবে সেখানে একটু আড়াল করতে ঝুলিয়ে দিতে পারেন নান রকম কাপড়, মাটি, পুঁতি কিংবা বাঁশ-বেতের গারলেট। বা দিতে পারেন মিষ্টি টুং টাং আওয়াজের উইন্ড চাইম। খাবার টেবিল সাজিয়ে নিন গাঢ় রঙের কোনে ম্যাটে। বাসন-কোসনে ব্যবহার করতে পারেন ঐতিহ্যবাহী কাঁসা-পিতল। এতে বজায় থাকবে আভিজাত্য। নয়তো ভিন্নতা আনতে ব্যবহার করতে পারেন মাটির থালা বাসন।
ঘরে ঢোকার দরজায় ঝুলিয়ে দিতে পারেন শোলার ফুল। পাশের দেয়ালে ঝোলাতে পারেন টেরাকোটার কোনো ওয়ালম্যাট। এভাবেই আনন্দে নন্দনে মন ভালো থাকুক সবার।
ঘর সাজালে হয় মন খুশি। সে খুশির সুর ছড়িয়ে পড়ে ঘরে-বাইরে এবং যাপনের প্রতিক্ষেত্রেই। জীবন যাপনে খুশি বনাম স্নিগ্ধতার ভীষণ প্রয়োজন। সেই স্নিগ্ধতা যদি আসে অন্দর থেকে তাহলে তো সোনায় সোহাগা। এ জন্য চাই অন্দর সজ্জা। কিন্তু চাইলেই তো আর অন্দর সেজে উঠবে না। প্রয়োজন ইচ্ছে, সময় এবং নতুন নতুন ভাবনা।
মন ভালো রাখতে তাই সাজিয়ে নিন আপনার চির চেনা গৃহখানি নতুন আনন্দে, নতুন ভাবনায়। ঘরের চারপাশে তাকিয়ে দেখুন তারপর ঠিক করে ফেলুন ঠিক কেমন করে সাজাবেন আপনার ঘরের সাজসজ্জা।
প্রথমে ঘরের আসবাবগুলোর অবস্থান একটু এদিক-ওদিক করে বদলে ফেলুন। কিছু ছোটখাটো আসবাব যা কয়েকটা দিন ব্যবহার না করলেও চলবে অথচ ঘরের ভেতরের অনেকটা জায়গা নিয়ে রেখেছে সেগুলো কিছুদিনের জন্য সরিয়ে রাখুন স্টোররুমে। ঘরের সোফা সেটের কুশন কভারগুলো বদলে নিন। জানালা, দরজার পুরোনো পর্দা গুলো ধুয়ে নিন। সেগুলো আগে যে জানালা বা দরজায় ব্যবহার করেছিলেন এবারে তা না করে অন্য কোনো দরজা জানালায় লাগিয়ে নিন। আর যদি বাড়তি আর এক সেট পর্দা থাকে তাহলে তো কথাই নেই। এতে ঘরে নিত্যদিনের চেনা ভাব বদলে গিয়ে নতুন লাগবে।
আর যদি চান নতুন নতুন অনুষঙ্গে ঘর সাজাতে তাহলে পাতলা নেটের পর্দা, ক্রোশেটের কুশন কভার, ফুল তোলা সূচি কাজের নকশি বেড কভার ব্যবহার করতে পারেন। ব্যবহার করতে পারেন গামছা কাপড়ের পর্দা বা কুশন কভারও। এতে যেমন একটা বাঙালিয়ানা বজায় থাকবে তেমনি নান্দনিক আবহও ফুটে উঠবে।
বসার ঘরের কোণে কাঁসা পিতলের সাজি বা মাটির পাত্রে রাখতে পারেন এক মুঠো শিউলি নয়তো বেলি ফুল কিংবা ফুলদানিতে কয়েকটি জলপদ্ম। ফুলের সুবাসে ঘর ভরে উঠবে। শোয়ার ঘরও সাজাতে পারেন মৃদু আলোয়। বেডসাইডে রাখতে পারেন দোলনচাঁপা ফুল একগুচ্ছ।
বসার ঘর সাজাতে এই সময় মেঝেতে রঙিন শতরঞ্জি ব্যবহার করতে পারেন। এতে যেমন ঘরে বর্ণিল রং খেলে যাবে তেমনি চোখকেও দেবে আরাম। সেন্টার টেবিল সাজতে পারে কাঁসার থালায় বাহারি অনুষঙ্গে। মাটির টেপা পুতুল হাতি ঘোড়ায়।
বসার ঘরের পাশেই যদি থাকে খাবারের টেবিল, তবে সেখানে একটু আড়াল করতে ঝুলিয়ে দিতে পারেন নান রকম কাপড়, মাটি, পুঁতি কিংবা বাঁশ-বেতের গারলেট। বা দিতে পারেন মিষ্টি টুং টাং আওয়াজের উইন্ড চাইম। খাবার টেবিল সাজিয়ে নিন গাঢ় রঙের কোনে ম্যাটে। বাসন-কোসনে ব্যবহার করতে পারেন ঐতিহ্যবাহী কাঁসা-পিতল। এতে বজায় থাকবে আভিজাত্য। নয়তো ভিন্নতা আনতে ব্যবহার করতে পারেন মাটির থালা বাসন।
ঘরে ঢোকার দরজায় ঝুলিয়ে দিতে পারেন শোলার ফুল। পাশের দেয়ালে ঝোলাতে পারেন টেরাকোটার কোনো ওয়ালম্যাট। এভাবেই আনন্দে নন্দনে মন ভালো থাকুক সবার।
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে