সানজিদা সামরিন, ঢাকা
দেশীয় ফ্যাশন শিল্পের বিকাশ এবং ক্রেতাদের মানসম্মত পোশাক ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ উপহার দিতে তৈরি হয়েছিল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ‘দেশীদশ’। দেখতে দেখতে ১২ বছর পার করে ফেলল দেশীয় ফ্যাশনের যৌথ এ উদ্যোগ। ২০০৯ সালের ২০ আগস্ট ১০টি প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যাত্রা শুরু হয়েছিল ব্র্যান্ডটির। ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যে আরামদায়ক ও রুচিশীল পোশাকের এক বর্ণিল ভুবন তৈরি করেছে ব্র্যান্ডটি। সে জন্য বাংলাদেশের ফ্যাশনশিল্প প্রসারে দেশীদশকে নতুন ধারার পথিকৃৎ বলা যায়।
স্বাধীনতার পর থেকে দেশীয় পোশাকের চাহিদা বেড়েছে দিন দিন। এ সময় ধুঁকতে থাকা দেশীয় তাঁতশিল্পকে অনেকটাই পুনরুজ্জীবিত করে দেশীদশ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের তাঁতিদের তৈরি কাপড়ে নাগরিক রুচিসম্মত পোশাক তৈরি শুরু করে ব্র্যান্ডটির সঙ্গে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান। তাঁতের কাপড়ে পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, থ্রি-পিস তৈরি করত দেশীদশের প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে গত ১২ বছরে ফ্যাশন ট্রেন্ডের যে পরিবর্তন, তার সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিয়েছে ব্র্যান্ডটি। এখন পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজের পাশাপাশি সিঙ্গেল কামিজ, ফতুয়া, টপস, ছেলেদের শার্ট, টি-শার্ট, পোলো শার্ট ইত্যাদিও যোগ হয়েছে দেশীদশের পোশাকের তালিকায়। শুধু পোশাকে নতুনত্ব ও নকশায় বৈচিত্র্য আনাই নয়, দেশীয় উদ্যোক্তা তৈরির পথও অনেকটাই মসৃণ করেছিল দেশীদশ।
দেশীদশের সমন্বয়ক শাহীন আহম্মেদ বলেন, ‘দেশীয় পোশাকের বাজারটা স্বাধীনতার পরপরই শুরু হয়েছে। আমরা কাজ শুরু করেছি ২০০৯ সালে। আর এর আগে বিভিন্ন সমস্যার মধ্যেই চলছিলাম। তখন আমাদের মনে হলো, যদি আমরা ব্র্যান্ডগুলো বিচ্ছিন্নভাবে না থেকে একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে বাজারটা আমরা আরও শক্তিশালী করতে পারব। দেশীয় পোশাকের একটা মজবুত অবস্থান তৈরি করার জন্যই কিন্তু আমরা এটা শুরু করেছিলাম।’ এক যুগ পূর্তি উপলক্ষে রঙ বাংলাদেশের সিইও সৌমিক দাস জানান, দেশীদশ ১২ বছরের বিশেষ মাইলফলক পালন করবে বছরজুড়ে। সেপ্টেম্বর থেকে প্রতি মাসে প্রতিটি ব্র্যান্ডের বিশেষ শাড়িগুলো নিয়ে একটি করে প্রদর্শনী করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। এক যুগ পূর্তিতে দেশীদশ ডাবল ছাড় দিচ্ছে সব পণ্যের ওপর। আউটলেটের পাশাপাশি অনলাইন কেনাকাটায় পাওয়া যাবে সে সুবিধা।
দেশীয় ফ্যাশন শিল্পের বিকাশ এবং ক্রেতাদের মানসম্মত পোশাক ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ উপহার দিতে তৈরি হয়েছিল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ‘দেশীদশ’। দেখতে দেখতে ১২ বছর পার করে ফেলল দেশীয় ফ্যাশনের যৌথ এ উদ্যোগ। ২০০৯ সালের ২০ আগস্ট ১০টি প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যাত্রা শুরু হয়েছিল ব্র্যান্ডটির। ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যে আরামদায়ক ও রুচিশীল পোশাকের এক বর্ণিল ভুবন তৈরি করেছে ব্র্যান্ডটি। সে জন্য বাংলাদেশের ফ্যাশনশিল্প প্রসারে দেশীদশকে নতুন ধারার পথিকৃৎ বলা যায়।
স্বাধীনতার পর থেকে দেশীয় পোশাকের চাহিদা বেড়েছে দিন দিন। এ সময় ধুঁকতে থাকা দেশীয় তাঁতশিল্পকে অনেকটাই পুনরুজ্জীবিত করে দেশীদশ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের তাঁতিদের তৈরি কাপড়ে নাগরিক রুচিসম্মত পোশাক তৈরি শুরু করে ব্র্যান্ডটির সঙ্গে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান। তাঁতের কাপড়ে পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, থ্রি-পিস তৈরি করত দেশীদশের প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে গত ১২ বছরে ফ্যাশন ট্রেন্ডের যে পরিবর্তন, তার সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিয়েছে ব্র্যান্ডটি। এখন পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজের পাশাপাশি সিঙ্গেল কামিজ, ফতুয়া, টপস, ছেলেদের শার্ট, টি-শার্ট, পোলো শার্ট ইত্যাদিও যোগ হয়েছে দেশীদশের পোশাকের তালিকায়। শুধু পোশাকে নতুনত্ব ও নকশায় বৈচিত্র্য আনাই নয়, দেশীয় উদ্যোক্তা তৈরির পথও অনেকটাই মসৃণ করেছিল দেশীদশ।
দেশীদশের সমন্বয়ক শাহীন আহম্মেদ বলেন, ‘দেশীয় পোশাকের বাজারটা স্বাধীনতার পরপরই শুরু হয়েছে। আমরা কাজ শুরু করেছি ২০০৯ সালে। আর এর আগে বিভিন্ন সমস্যার মধ্যেই চলছিলাম। তখন আমাদের মনে হলো, যদি আমরা ব্র্যান্ডগুলো বিচ্ছিন্নভাবে না থেকে একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে বাজারটা আমরা আরও শক্তিশালী করতে পারব। দেশীয় পোশাকের একটা মজবুত অবস্থান তৈরি করার জন্যই কিন্তু আমরা এটা শুরু করেছিলাম।’ এক যুগ পূর্তি উপলক্ষে রঙ বাংলাদেশের সিইও সৌমিক দাস জানান, দেশীদশ ১২ বছরের বিশেষ মাইলফলক পালন করবে বছরজুড়ে। সেপ্টেম্বর থেকে প্রতি মাসে প্রতিটি ব্র্যান্ডের বিশেষ শাড়িগুলো নিয়ে একটি করে প্রদর্শনী করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। এক যুগ পূর্তিতে দেশীদশ ডাবল ছাড় দিচ্ছে সব পণ্যের ওপর। আউটলেটের পাশাপাশি অনলাইন কেনাকাটায় পাওয়া যাবে সে সুবিধা।
নারীদের দুটি সন্তান থাকলে তা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো হতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেশাহিদ কাপুর ও কারিনা কাপুর খানের পুনর্মিলন ইন্টারনেট দুনিয়ায় ঝড় তুলেছে। আইফা অ্যাওয়ার্ডসের মঞ্চে তাদের বন্ধুত্বপূর্ণ আলাপ দেখে ভক্তরা অভিভূত, কেউ কেউ তো ভাবতেই শুরু করেছেন— যদি তারা আলাদা না হতেন? প্রাক্তনদের সঙ্গে দেখা হওয়া স্বাভাবিক বিষয়, বিশেষত যদি তারা জীবনের কোনো পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা র
১ দিন আগেসম্প্রতি বিয়ে করেছেন প্রাজক্তা। নেট দুনিয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে তাঁর বিয়ের ছবি। এই তারকার বিয়ের কোনো ছবিতেই প্রিয় বন্ধু রোহিত সারাফ নেই কেন, তা নিয়ে নেটিজেনরা ভাবছেন। পাশাপাশি এই সুযোগে প্রাজক্তার ইনস্টা প্রোফাইলও স্ক্রল করছেন অনেকে।
১ দিন আগেপাহাড়ের শীর্ষে দাঁড়িয়ে বা সাপ ও মাকড়সার মতো প্রাণীর কাছাকাছি থাকলে ভয় পায় অনেকেই। তবে কিছু মানুষের জন্য, এই ভয়গুলোর প্রতি তাদের প্রতিক্রিয়া বা আতঙ্ক আসলে বিপদের তুলনায় অনেক বেশি হয়ে যায়। এমন ক্ষেত্রে, এই ব্যক্তিদের ফোবিয়া বা অহেতুক ভয় দেখা যেতে পারে।
২ দিন আগে