আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপের দেশ স্পেন। জীবনযাত্রার উচ্চ মান, মনোরম আবহাওয়া, সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং সুস্বাদু খাবারের জন্য সুপরিচিত এই দেশ। দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার একটি আকর্ষণীয় সুযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের নাগরিকেরাও পেতে পারেন। স্পেনের এই স্থায়ী বসবাসের অনুমতি (পারমানেন্ট রেসিডেন্সি—পিআর) আপনাকে দেশটিতে বসবাস, কাজ এবং পড়াশোনার অধিকার দেবে।
স্পেনের পিআর পাওয়ার সুবিধা
স্পেনের স্থায়ী বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ভিসা ছাড়াই ২৬টি সেনজেনভুক্ত দেশের যেকোনোটিতে বসবাস, কাজ এবং পড়াশোনার সুযোগ পান। এর পাশাপাশি, আপনি কোনো বিধিনিষেধ ছাড়াই স্পেনের যেকোনো পেশায় বৈধভাবে কাজ করতে পারবেন। যদিও এটি সরাসরি নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা দেয় না, এটি নাগরিকত্ব অর্জনের একটি সম্ভাব্য পথ হিসেবে বিবেচিত হয়। স্পেনের শিথিল এবং আনন্দময় জীবনযাত্রাও এর অন্যতম একটি আকর্ষণ।
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার উপায়
অ-ইউরোপীয় ইউনিয়নের নাগরিকদের স্পেনে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। বাংলাদেশের নাগরিকেরা কয়েকটি প্রধান ভিসা ক্যাটাগরির মাধ্যমে এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে:
চাকরির ভিসা: এই ভিসাটি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য পথ খুলে দেয়।
শিক্ষার্থী ভিসা: বিদেশি শিক্ষার্থীদের অস্থায়ীভাবে থাকার অনুমতি দেয় এবং নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ সাপেক্ষে এটি স্থায়ী বসবাসের দিকে পরিচালিত করতে পারে।
নন-লুক্রেটিভ ভিসা: এই ভিসাটি তাদের জন্য যারা স্পেনে অবসরজীবন কাটাতে চান এবং কাজের প্রয়োজন ছাড়াই নিজেদের ভরণপোষণের জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য রাখেন।
বিনিয়োগ ভিসা: এই ক্যাটাগরিটি উদ্যোক্তা এবং বিত্তবানদের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যারা স্পেনে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
আবেদনকারীরা নিজ নিজ ভিসার নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা এবং বাধ্যবাধকতা পূরণ করলে যেকোনো একটি ক্যাটাগরিই স্থায়ী বসবাসের অনুমতির পথ হতে পারে।
যোগ্যতা ও আবেদন প্রক্রিয়া
স্পেনে স্থায়ীভাবে বসবাস ও কাজ করার যোগ্য হতে হলে আবেদনকারীকে কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। এর মধ্যে প্রধান শর্ত হলো, স্পেনে টানা পাঁচ বছর আইনসম্মতভাবে বসবাস করতে হবে। এই সময়ে আপনার কাছে বৈধ রেসিডেন্সি পারমিট যেমন চাকরি, স্ব-কর্মসংস্থান, শিক্ষার্থী বা সাধারণ রেসিডেন্সি পারমিট থাকতে হবে। এ ছাড়া, আপনার কোনো অপরাধমূলক রেকর্ড থাকা চলবে না এবং স্প্যানিশ ভাষায় অনূদিত একটি নোটারি করা নথি জমা দিতে হবে যেখানে স্পেনে আপনার বসবাসের উদ্দেশ্য এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কারণ উল্লেখ থাকবে।
কীভাবে আবেদন করবেন:
ধাপ ১: বৈধ আবাসিক পারমিটসহ টানা ৫ বছর স্পেনে বসবাস করতে হবে।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ করুন যার মধ্যে রয়েছে:
পূরণ করা আবেদনপত্র ফরম EX-11
বৈধ পাসপোর্ট এবং আবাসিক পারমিট
নিরবচ্ছিন্ন বসবাসের প্রমাণ (ভাড়া চুক্তি, ইউটিলিটি বিল, নিবন্ধন সার্টিফিকেট)
আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ
স্বাস্থ্যবিমার প্রমাণ
ফৌজদারি রেকর্ড সার্টিফিকেট
প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অতিরিক্ত নথি (বিয়ে/জন্ম সনদ)
ধাপ ৩: ইমিগ্রেশন অফিস (Oficina de Extranjería) অথবা স্থানীয় থানায় আবেদন জমা দিন।
ধাপ ৪: আবেদন ফি দিন, প্রায় ২১ দশমিক ৮৭ ইউরো (প্রায় ৩,১২৩ টাকা)।
ধাপ ৫: আবেদন অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করুন।
ধাপ ৬: অনুমোদিত হয়ে গেলে, স্পেনে বসবাস এবং কাজ করার জন্য একটি স্থায়ী আবাসিক কার্ড পাবেন।
স্থায়ী আবাসিক কার্ড প্রতি পাঁচ বছর অন্তর নবায়ন করা উচিত, যদিও আবাসিক পারমিট অনির্দিষ্টকালের জন্য।
দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপের দেশ স্পেন। জীবনযাত্রার উচ্চ মান, মনোরম আবহাওয়া, সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং সুস্বাদু খাবারের জন্য সুপরিচিত এই দেশ। দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার একটি আকর্ষণীয় সুযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের নাগরিকেরাও পেতে পারেন। স্পেনের এই স্থায়ী বসবাসের অনুমতি (পারমানেন্ট রেসিডেন্সি—পিআর) আপনাকে দেশটিতে বসবাস, কাজ এবং পড়াশোনার অধিকার দেবে।
স্পেনের পিআর পাওয়ার সুবিধা
স্পেনের স্থায়ী বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ভিসা ছাড়াই ২৬টি সেনজেনভুক্ত দেশের যেকোনোটিতে বসবাস, কাজ এবং পড়াশোনার সুযোগ পান। এর পাশাপাশি, আপনি কোনো বিধিনিষেধ ছাড়াই স্পেনের যেকোনো পেশায় বৈধভাবে কাজ করতে পারবেন। যদিও এটি সরাসরি নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা দেয় না, এটি নাগরিকত্ব অর্জনের একটি সম্ভাব্য পথ হিসেবে বিবেচিত হয়। স্পেনের শিথিল এবং আনন্দময় জীবনযাত্রাও এর অন্যতম একটি আকর্ষণ।
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার উপায়
অ-ইউরোপীয় ইউনিয়নের নাগরিকদের স্পেনে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। বাংলাদেশের নাগরিকেরা কয়েকটি প্রধান ভিসা ক্যাটাগরির মাধ্যমে এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে:
চাকরির ভিসা: এই ভিসাটি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য পথ খুলে দেয়।
শিক্ষার্থী ভিসা: বিদেশি শিক্ষার্থীদের অস্থায়ীভাবে থাকার অনুমতি দেয় এবং নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ সাপেক্ষে এটি স্থায়ী বসবাসের দিকে পরিচালিত করতে পারে।
নন-লুক্রেটিভ ভিসা: এই ভিসাটি তাদের জন্য যারা স্পেনে অবসরজীবন কাটাতে চান এবং কাজের প্রয়োজন ছাড়াই নিজেদের ভরণপোষণের জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য রাখেন।
বিনিয়োগ ভিসা: এই ক্যাটাগরিটি উদ্যোক্তা এবং বিত্তবানদের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যারা স্পেনে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
আবেদনকারীরা নিজ নিজ ভিসার নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা এবং বাধ্যবাধকতা পূরণ করলে যেকোনো একটি ক্যাটাগরিই স্থায়ী বসবাসের অনুমতির পথ হতে পারে।
যোগ্যতা ও আবেদন প্রক্রিয়া
স্পেনে স্থায়ীভাবে বসবাস ও কাজ করার যোগ্য হতে হলে আবেদনকারীকে কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। এর মধ্যে প্রধান শর্ত হলো, স্পেনে টানা পাঁচ বছর আইনসম্মতভাবে বসবাস করতে হবে। এই সময়ে আপনার কাছে বৈধ রেসিডেন্সি পারমিট যেমন চাকরি, স্ব-কর্মসংস্থান, শিক্ষার্থী বা সাধারণ রেসিডেন্সি পারমিট থাকতে হবে। এ ছাড়া, আপনার কোনো অপরাধমূলক রেকর্ড থাকা চলবে না এবং স্প্যানিশ ভাষায় অনূদিত একটি নোটারি করা নথি জমা দিতে হবে যেখানে স্পেনে আপনার বসবাসের উদ্দেশ্য এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কারণ উল্লেখ থাকবে।
কীভাবে আবেদন করবেন:
ধাপ ১: বৈধ আবাসিক পারমিটসহ টানা ৫ বছর স্পেনে বসবাস করতে হবে।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ করুন যার মধ্যে রয়েছে:
পূরণ করা আবেদনপত্র ফরম EX-11
বৈধ পাসপোর্ট এবং আবাসিক পারমিট
নিরবচ্ছিন্ন বসবাসের প্রমাণ (ভাড়া চুক্তি, ইউটিলিটি বিল, নিবন্ধন সার্টিফিকেট)
আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ
স্বাস্থ্যবিমার প্রমাণ
ফৌজদারি রেকর্ড সার্টিফিকেট
প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অতিরিক্ত নথি (বিয়ে/জন্ম সনদ)
ধাপ ৩: ইমিগ্রেশন অফিস (Oficina de Extranjería) অথবা স্থানীয় থানায় আবেদন জমা দিন।
ধাপ ৪: আবেদন ফি দিন, প্রায় ২১ দশমিক ৮৭ ইউরো (প্রায় ৩,১২৩ টাকা)।
ধাপ ৫: আবেদন অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করুন।
ধাপ ৬: অনুমোদিত হয়ে গেলে, স্পেনে বসবাস এবং কাজ করার জন্য একটি স্থায়ী আবাসিক কার্ড পাবেন।
স্থায়ী আবাসিক কার্ড প্রতি পাঁচ বছর অন্তর নবায়ন করা উচিত, যদিও আবাসিক পারমিট অনির্দিষ্টকালের জন্য।
সবুজ পাহাড়, জলপাইগাছ আর আঙুরবাগানে ঘেরা এক মনোরম গ্রাম রাদিকনদলি। ছবির মতো গ্রামটি ইতালির টাসকানি অঞ্চলের সিয়েনা শহরের কাছে। একসময় প্রাণচঞ্চল মধ্যযুগীয় বসতি হলেও এখন তা প্রায় জনশূন্য। যেখানে আগে ৩ হাজারের মতো মানুষ থাকত, সেখানে এখন বাস করে মাত্র ৯৬৬ জন। গ্রামের ৪৫০টি বাড়ির মধ্যে শতাধিক খালি পড়ে
১ ঘণ্টা আগেশীত আসছে। আসছে রঙিন সবজির দিন। অবশ্য এখন আর রঙিন সবজির জন্য শীতের অপেক্ষায় থাকতে হয় না। সারা বছর প্রায় পাওয়া যায় বিভিন্ন সবজি। তো এই সবজিকেই এবার কাজে লাগান মুরগির মাংস রান্না করতে। ডায়েটে থাকুন আর না থাকুন, এখন থেকে মুরগির মাংস রান্নার সময় আলু যোগ করা বাদ দিন...
৩ ঘণ্টা আগেনতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের...
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে...
১৩ ঘণ্টা আগে