নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঠিকমতো লিপস্টিক না তুললে, সময়মতো স্ক্র্যাব ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার না করলে ঠোঁট হারায় স্বাভাবিক সৌন্দর্য। তাই নিয়মিত ঠোঁটের যত্ন নেওয়া চাই। যা করতে পারেন:
মৃত কোষ ঝরাতে: রাতে ঘুমানোর আগে ভালো যেকোনো লিপ বাম ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে পুরোনো টুথব্রাশ পানিতে ভিজিয়ে ঠোঁট আলতো করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঘষে নিন। এতে ঠোঁটের মৃত কোষ ঝরে যাবে। পাশাপাশি বাড়বে রক্ত চলাচল।
ঘরে তৈরি লিপ স্ক্র্যাব: এক চিমটি চিনিতে পরিমাণমতো মধু মিশিয়ে ঠোঁটে স্ক্র্যাব করুন। ঠোঁটের মৃত কোষ ঝরাতে ও ঠোঁট কোমল রাখতে এই স্ক্র্যাব দারুণ কাজ করে। স্ক্র্যাব শেষে ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগাতে ভুলবেন না।
সুরক্ষা স্তর: নারকেল তেল সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ও দূষণ থেকে ত্বককে প্রাকৃতিক সুরক্ষা দেয়। তাই রোদে বের হওয়ার আগে ঠোঁটে নারকেল তেল লাগিয়ে তারপর লিপস্টিক ব্যবহার করুন।
ভিটামিন ই: একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে ঠোঁটে ম্যাসাজ করুন। ভিটামিন ই ত্বকে নতুন কোষ তৈরিতে সহায়তা করে ও ঠোঁটকে রাখে কোমল।
অ্যালোভেরা ব্যবহার: অ্যালোভেরা জেল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ঠোঁটে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর নিরাময়ক উপাদান ঠোঁট ফাটা রোধে সহায়তা করে।
কালো দাগ দূর করতে: ঠোঁটের কালো দাগ দূর করতে লেবুর রস ব্যবহার করা যায়। লেবুর রসে তুলো ভিজিয়ে ঠোঁটে ম্যাসাজ করুন। সপ্তাহে একবার এভাবে যত্ন নিন। তবে লেবুর রস ব্যবহারে ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। তাই পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন।
পর্যাপ্ত পানি পান: অনেকেই সারা বছর ঠোঁট ফাটার সমস্যায় ভোগেন। এর মূল কারণ পানিশূন্যতা। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
সূত্র: হেলথ লাইন
ঠিকমতো লিপস্টিক না তুললে, সময়মতো স্ক্র্যাব ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার না করলে ঠোঁট হারায় স্বাভাবিক সৌন্দর্য। তাই নিয়মিত ঠোঁটের যত্ন নেওয়া চাই। যা করতে পারেন:
মৃত কোষ ঝরাতে: রাতে ঘুমানোর আগে ভালো যেকোনো লিপ বাম ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে পুরোনো টুথব্রাশ পানিতে ভিজিয়ে ঠোঁট আলতো করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঘষে নিন। এতে ঠোঁটের মৃত কোষ ঝরে যাবে। পাশাপাশি বাড়বে রক্ত চলাচল।
ঘরে তৈরি লিপ স্ক্র্যাব: এক চিমটি চিনিতে পরিমাণমতো মধু মিশিয়ে ঠোঁটে স্ক্র্যাব করুন। ঠোঁটের মৃত কোষ ঝরাতে ও ঠোঁট কোমল রাখতে এই স্ক্র্যাব দারুণ কাজ করে। স্ক্র্যাব শেষে ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগাতে ভুলবেন না।
সুরক্ষা স্তর: নারকেল তেল সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ও দূষণ থেকে ত্বককে প্রাকৃতিক সুরক্ষা দেয়। তাই রোদে বের হওয়ার আগে ঠোঁটে নারকেল তেল লাগিয়ে তারপর লিপস্টিক ব্যবহার করুন।
ভিটামিন ই: একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে ঠোঁটে ম্যাসাজ করুন। ভিটামিন ই ত্বকে নতুন কোষ তৈরিতে সহায়তা করে ও ঠোঁটকে রাখে কোমল।
অ্যালোভেরা ব্যবহার: অ্যালোভেরা জেল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ঠোঁটে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর নিরাময়ক উপাদান ঠোঁট ফাটা রোধে সহায়তা করে।
কালো দাগ দূর করতে: ঠোঁটের কালো দাগ দূর করতে লেবুর রস ব্যবহার করা যায়। লেবুর রসে তুলো ভিজিয়ে ঠোঁটে ম্যাসাজ করুন। সপ্তাহে একবার এভাবে যত্ন নিন। তবে লেবুর রস ব্যবহারে ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। তাই পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন।
পর্যাপ্ত পানি পান: অনেকেই সারা বছর ঠোঁট ফাটার সমস্যায় ভোগেন। এর মূল কারণ পানিশূন্যতা। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
সূত্র: হেলথ লাইন
সময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
৬ ঘণ্টা আগেশিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশাখের শুরুতে আবহাওয়ার যা মেজাজ দেখা যাচ্ছে, তাতে বলা যায়, গরমে নাভিশ্বাস উঠবে এবার। আবহাওয়া যা-ই হোক, বাইরে যাওয়া তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তাই চট করে তৈরি হয়ে বের হওয়ার জন্য এমন কিছু কাপড় ওয়ার্ডরোবে গুছিয়ে রাখুন, যাতে আরাম ও স্টাইল—দুটোই মেলে। আবার ভাঁজে ভাঁজে...
৭ ঘণ্টা আগেবৈশাখের গরমে জীবন ওষ্ঠাগত। তার ওপর প্রতিদিন যাঁদের কাজের জন্য বাইরে যেতে হয়, তাঁদের নাজেহাল অবস্থা। গরম তো আর কমানো সম্ভব নয়, তবে এ সময়ে আরাম পেতে কিছু বিষয় মেনে চলা যেতেই পারে।
৭ ঘণ্টা আগে