নাজমুল হক নাঈম
ব্যায়ামে অনিয়ম নেই
গুগলে সার্চ করলে সুমনের যেসব ছবি সামনে আসে, সেগুলো দেখে বোঝা যায়, তিনি ফিটনেসের বিষয়ে ভীষণ সচেতন। আড্ডার ফাঁকে প্রশ্ন উঠল, কোন ধরনের ব্যায়াম করেন তিনি, কখন করেন, কতক্ষণ করেন? সুমনের উত্তরে জানা গেল, সব ধরনের ব্যায়ামই তিনি করেন। ঘুম থেকে উঠে নাশতা করেন। তার এক ঘণ্টা পর ৪৫ থেকে ৯০ মিনিট ধরে তিনি ব্যায়াম করেন। তাঁর কথায়, ‘আমি দেশে বা বিদেশে যেখানেই থাকি, ব্যায়ামের এ নিয়ম ভাঙি না।’
জিম নাকি ফ্রি হ্যান্ড
শরীরচর্চার জন্য জিমে যাবেন নাকি ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করবেন, সেটা নির্ভর করে তিনি কোথায় আছেন তার ওপর। সুমন জানান, তিনি যেহেতু ফিটনেস ফ্রিক, তাই জিম তাঁর মাস্ট। তবে জিমের সঙ্গে ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়ামও করেন। কখন কোন ধরনের ব্যায়াম করবেন, তা আসলে নির্ভর করে তিনি কোথায় আছেন তার ওপর।
যোগব্যায়ামেও আগ্রহী
সুমন জানান, তিনি একসময় নিয়মিত যোগব্যায়াম করতেন। কিন্তু বর্তমানে হাঁটুতে আঘাতের সমস্যার কারণে আপাতত বন্ধ আছে। তবে অপারেশনের পর আবার যোগব্যায়াম শুরু করবেন বলে জানান তিনি।
ঘুম ভেঙে যা করেন
কাজ ও জীবনযাপনের ধরনের কারণে সকালে ঘুম ভেঙে কঠোর নিয়ম মেনে তেমন কিছুই করা হয়ে ওঠে না বলে জানান সুমন। তাঁর কথায়, ‘আসলে সব সময় স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন চাইলেও করতে পারি না। তবে ঘুম থেকে উঠে প্রচুর ওয়াকআউট করি, যা আগেও বলেছি। এর বাইরে তোকমা ভেজানো পানি পান করি। এটাও তো ভালো অভ্যাসের মধ্য়েই পড়ে, তাই না!’ হেসে জানান সুমন।
খাওয়াদাওয়ায় বাছবিচার
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাজ করতে গেলে শরীর সুস্থ রাখা চাই। সে জন্য খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেটা মেনে চলার চেষ্টা করেন সুমন। মাংস ও তৈলাক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলেন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন। সুমন বলেন, ‘আমি পর্যাপ্ত পানি ও লেবুর শরবত পান করি। ফলে আমার শরীরে বিষাক্ত পদার্থ জমলেও তা অনেকটাই অপসারণ হয়ে যায়।’
ত্বকের যত্ন তো নিতেই হয়
যেহেতু নিয়মিত ওয়াকআউট করেন, তাই ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে এমনিতেই বিষাক্ত উপাদান বেরিয়ে যায়। এ ছাড়া পানি পানের কারণে ত্বক এমনিতেই সজীব থাকে। তবে বাহ্যিক পরিচর্যা তো কিছুটা করতেই হয়। সেদিক থেকে ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়েশ্চারাইজিংয়ের রুটিন মেনে চলেন।
ব্যায়ামে অনিয়ম নেই
গুগলে সার্চ করলে সুমনের যেসব ছবি সামনে আসে, সেগুলো দেখে বোঝা যায়, তিনি ফিটনেসের বিষয়ে ভীষণ সচেতন। আড্ডার ফাঁকে প্রশ্ন উঠল, কোন ধরনের ব্যায়াম করেন তিনি, কখন করেন, কতক্ষণ করেন? সুমনের উত্তরে জানা গেল, সব ধরনের ব্যায়ামই তিনি করেন। ঘুম থেকে উঠে নাশতা করেন। তার এক ঘণ্টা পর ৪৫ থেকে ৯০ মিনিট ধরে তিনি ব্যায়াম করেন। তাঁর কথায়, ‘আমি দেশে বা বিদেশে যেখানেই থাকি, ব্যায়ামের এ নিয়ম ভাঙি না।’
জিম নাকি ফ্রি হ্যান্ড
শরীরচর্চার জন্য জিমে যাবেন নাকি ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করবেন, সেটা নির্ভর করে তিনি কোথায় আছেন তার ওপর। সুমন জানান, তিনি যেহেতু ফিটনেস ফ্রিক, তাই জিম তাঁর মাস্ট। তবে জিমের সঙ্গে ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়ামও করেন। কখন কোন ধরনের ব্যায়াম করবেন, তা আসলে নির্ভর করে তিনি কোথায় আছেন তার ওপর।
যোগব্যায়ামেও আগ্রহী
সুমন জানান, তিনি একসময় নিয়মিত যোগব্যায়াম করতেন। কিন্তু বর্তমানে হাঁটুতে আঘাতের সমস্যার কারণে আপাতত বন্ধ আছে। তবে অপারেশনের পর আবার যোগব্যায়াম শুরু করবেন বলে জানান তিনি।
ঘুম ভেঙে যা করেন
কাজ ও জীবনযাপনের ধরনের কারণে সকালে ঘুম ভেঙে কঠোর নিয়ম মেনে তেমন কিছুই করা হয়ে ওঠে না বলে জানান সুমন। তাঁর কথায়, ‘আসলে সব সময় স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন চাইলেও করতে পারি না। তবে ঘুম থেকে উঠে প্রচুর ওয়াকআউট করি, যা আগেও বলেছি। এর বাইরে তোকমা ভেজানো পানি পান করি। এটাও তো ভালো অভ্যাসের মধ্য়েই পড়ে, তাই না!’ হেসে জানান সুমন।
খাওয়াদাওয়ায় বাছবিচার
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাজ করতে গেলে শরীর সুস্থ রাখা চাই। সে জন্য খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেটা মেনে চলার চেষ্টা করেন সুমন। মাংস ও তৈলাক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলেন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন। সুমন বলেন, ‘আমি পর্যাপ্ত পানি ও লেবুর শরবত পান করি। ফলে আমার শরীরে বিষাক্ত পদার্থ জমলেও তা অনেকটাই অপসারণ হয়ে যায়।’
ত্বকের যত্ন তো নিতেই হয়
যেহেতু নিয়মিত ওয়াকআউট করেন, তাই ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে এমনিতেই বিষাক্ত উপাদান বেরিয়ে যায়। এ ছাড়া পানি পানের কারণে ত্বক এমনিতেই সজীব থাকে। তবে বাহ্যিক পরিচর্যা তো কিছুটা করতেই হয়। সেদিক থেকে ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়েশ্চারাইজিংয়ের রুটিন মেনে চলেন।
সাইকেল চালানো শুধু বিনোদন বা উপভোগ্য ব্যায়াম নয়। এটি শরীরের সুস্থতার জন্যও বেশ উপকারী। নিয়মিত সাইকেল চালালে ওজন ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং পায়ের পেশি শক্তিশালী হয়। বিশ্বজুড়ে চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন কিছুক্ষণ সাইকেল চালানো আপনার জীবন বদলে দিতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা ঘরানার পোশাক পরায় যাঁরা স্বচ্ছন্দবোধ করেন, তাঁরা এবারের ঈদে আরামদায়ক কাপড়ের মিডি ড্রেস বেছে নিতে পারেন। চলতি ট্রেন্ডে আঁটসাঁট ও ঢিলেঢালা—দুই ধরনের মিডি ড্রেসই চলছে। হাঁটু বা তার একটু নিচের দৈর্ঘ্যের ফ্রক, ম্যাক্সি কাটিং জামা কিংবা গাউন স্টাইলের পোশাকগুলো মিডি ড্রেসের অন্তর্ভুক্ত।
২ দিন আগেকোরবানির ঈদে পশু জবাই এবং মাংস কাটাকাটির ফলে কাপড়ে রক্তের দাগ লেগে যাওয়া স্বাভাবিক বিষয়। তবে এই দাগ তোলার জন্য কাপড়ভেদে আলাদা উপায় আছে। ঘরোয়া উপকরণ ব্যবহার করেই কাপড় থেকে রক্তের দাগ তোলা সম্ভব।
২ দিন আগেকোরবানির ঈদ বলে কথা। গরুর মাংসের রেজালা, কালা ভুনা, আস্ত রসুন দিয়ে মাংসের তরকারি তো খাবেনই, সেই সঙ্গে রান্না করে নিতে পারেন গরুর মাংসের টার্কিশ পদ। তাতে খাবারে চমক ও স্বাদবদল—দুটোই থাকবে...
২ দিন আগে