আমাদের প্রতিদিনই কোনো না কোনো কাজে ই-মেইল লিখতে হয়। কিন্তু আমাদের অনেকেরই ই-মেইল লেখার কার্যকর উপায়টা অজানা। ফলে বেশির ভাগ সময় আমাদের ই-মেইলগুলো কেউ পড়ে দেখেন না। সঠিক ফরম্যাটে ই-মেইল লিখতে হলে যেসব বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন:
প্রথমেই চিন্তা করুন কেন আপনি লিখছেন?
এই ই-মেইলের উত্তরে আপনি কোন ধরনের প্রতিক্রিয়া চান?
আপনি কি নিজে থেকে কোনো ই-মেইল দিতে চাচ্ছেন? নাকি কোনো ই-মেইলের উত্তর পাঠাতে চান?
আপনার যদি এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর না থাকে, তবে আপনার ই-মেইল না লেখাটাই ভালো। আপনি কী চান তা না জেনে ই-মেইল লেখা আপনার এবং আপনার ই-মেইল গ্রহীতা উভয়ের সময় নষ্টের কারণ হবে। আর এর দ্বারা বোঝা যায় আপনার নিজেকে স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্তভাবে প্রকাশের জন্য রীতিমতো সংগ্রাম করতে হবে।
ই-মেইল অ্যাড্রেস ঠিক রাখুন
ই-মেইল ঠিকানায় অপেশাদার নাম ব্যবহার করা যাবে না। ই-মেইল অ্যাড্রেসে আপনার আসল নাম থাকা দরকার। না হলে আপনার ই-মেইলকে এর প্রাপকের কাছে অগুরুত্বপূর্ণ করে তুলতে পারে; যা উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রাপককে নিরুৎসাহিত করতে পারে। পেশাগত কাজে সব সময় ভালো একটি ই-মেইল আইডি ব্যবহার করবেন।
বিষয় হবে আকর্ষণীয়
সংবাদপত্রের শিরোনামের মতো ই-মেইলের সাবজেক্টটি আকর্ষণীয় রাখুন। যাতে লাইনটি দেখামাত্রই উত্তরদাতা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে তিনি ই-মেইলটি খুলবেন কি না। একটা মেইল খুলে পড়ে দেখা হবে কি না, সেটা কিন্তু সম্পূর্ণটাই নির্ভর করে তার সাবজেক্টের ওপর। অস্পষ্ট ও অগোছালো শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
অভিবাদনে ভুল করা যাবে না
ই-মেইল লেখার প্রথম লাইন হচ্ছে অভিবাদন। সরাসরি লিঙ্গনিরপেক্ষ সম্বোধন করুন। ইংরেজিতে লেখার ক্ষেত্রে শুধু ‘হাই’ বা ‘হ্যালো’
লিখে শুরু করবেন না। যাকে ই-মেইল করছেন, তাঁর গুরুত্ব ও পদ বিবেচনা করে ‘ডিয়ার স্যার’ বা ‘ডিয়ার প্রফেসর’—এভাবে লিখতে পারেন। কারও ডাকনাম বা নামের সংক্ষিপ্ত আকার ব্যবহার করা অনুচিত।
সহজ ও সংক্ষিপ্ত রাখুন
স্পষ্টভাবে লিখতে পারা হচ্ছে একটি দক্ষতা। সংক্ষিপ্ত ই-মেইল আপনাকে আরও বেশি কার্যক্ষম করবে। ই-মেইলের দৈর্ঘ্য এর বিষয়বস্তুর ওপর নির্ভর করে। চার থেকে ছয় বাক্যের মধ্যে ই-মেইল লেখার চর্চা করুন। সুদীর্ঘ ও বর্ণনামূলক ই-মেইল প্রাপকের বিরক্তির উদ্রেক করতে পারে।
সৌজন্যতাবোধ দেখান
প্রতিটি বাক্যে ভদ্রতা বজায়ে রাখুন। এমন ভাষা ব্যবহার করবেন না যাতে প্রাপক তা ভুলভাবে বোঝার সুযোগ পান। আপনার সোজাসুজি কোনো বক্তব্যও প্রাপকের কাছে কর্কশ মনে হতে পারে।
বানান নিয়ে সতর্ক থাকুন
ই-মেইল পাঠানোর আগে বানান ভুল আছে কি না, তা বারবার চেক করবেন। কারণ মেইল ব্যবহার করা হয় প্রফেশনাল পর্যায়ে। ই-মেইল আপনার সিভির মতন। দুইটা দেখলেই নিয়োগকর্তা আপনার সম্পর্কে জানতে পারবেন। বানান এবং ব্যাকরণ ভুল আপনার খ্যাতি নষ্ট
করতে পারে।
সূত্র: ফোর্বস
অনুবাদ: মুসাররাত আবির
আমাদের প্রতিদিনই কোনো না কোনো কাজে ই-মেইল লিখতে হয়। কিন্তু আমাদের অনেকেরই ই-মেইল লেখার কার্যকর উপায়টা অজানা। ফলে বেশির ভাগ সময় আমাদের ই-মেইলগুলো কেউ পড়ে দেখেন না। সঠিক ফরম্যাটে ই-মেইল লিখতে হলে যেসব বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন:
প্রথমেই চিন্তা করুন কেন আপনি লিখছেন?
এই ই-মেইলের উত্তরে আপনি কোন ধরনের প্রতিক্রিয়া চান?
আপনি কি নিজে থেকে কোনো ই-মেইল দিতে চাচ্ছেন? নাকি কোনো ই-মেইলের উত্তর পাঠাতে চান?
আপনার যদি এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর না থাকে, তবে আপনার ই-মেইল না লেখাটাই ভালো। আপনি কী চান তা না জেনে ই-মেইল লেখা আপনার এবং আপনার ই-মেইল গ্রহীতা উভয়ের সময় নষ্টের কারণ হবে। আর এর দ্বারা বোঝা যায় আপনার নিজেকে স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্তভাবে প্রকাশের জন্য রীতিমতো সংগ্রাম করতে হবে।
ই-মেইল অ্যাড্রেস ঠিক রাখুন
ই-মেইল ঠিকানায় অপেশাদার নাম ব্যবহার করা যাবে না। ই-মেইল অ্যাড্রেসে আপনার আসল নাম থাকা দরকার। না হলে আপনার ই-মেইলকে এর প্রাপকের কাছে অগুরুত্বপূর্ণ করে তুলতে পারে; যা উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রাপককে নিরুৎসাহিত করতে পারে। পেশাগত কাজে সব সময় ভালো একটি ই-মেইল আইডি ব্যবহার করবেন।
বিষয় হবে আকর্ষণীয়
সংবাদপত্রের শিরোনামের মতো ই-মেইলের সাবজেক্টটি আকর্ষণীয় রাখুন। যাতে লাইনটি দেখামাত্রই উত্তরদাতা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে তিনি ই-মেইলটি খুলবেন কি না। একটা মেইল খুলে পড়ে দেখা হবে কি না, সেটা কিন্তু সম্পূর্ণটাই নির্ভর করে তার সাবজেক্টের ওপর। অস্পষ্ট ও অগোছালো শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
অভিবাদনে ভুল করা যাবে না
ই-মেইল লেখার প্রথম লাইন হচ্ছে অভিবাদন। সরাসরি লিঙ্গনিরপেক্ষ সম্বোধন করুন। ইংরেজিতে লেখার ক্ষেত্রে শুধু ‘হাই’ বা ‘হ্যালো’
লিখে শুরু করবেন না। যাকে ই-মেইল করছেন, তাঁর গুরুত্ব ও পদ বিবেচনা করে ‘ডিয়ার স্যার’ বা ‘ডিয়ার প্রফেসর’—এভাবে লিখতে পারেন। কারও ডাকনাম বা নামের সংক্ষিপ্ত আকার ব্যবহার করা অনুচিত।
সহজ ও সংক্ষিপ্ত রাখুন
স্পষ্টভাবে লিখতে পারা হচ্ছে একটি দক্ষতা। সংক্ষিপ্ত ই-মেইল আপনাকে আরও বেশি কার্যক্ষম করবে। ই-মেইলের দৈর্ঘ্য এর বিষয়বস্তুর ওপর নির্ভর করে। চার থেকে ছয় বাক্যের মধ্যে ই-মেইল লেখার চর্চা করুন। সুদীর্ঘ ও বর্ণনামূলক ই-মেইল প্রাপকের বিরক্তির উদ্রেক করতে পারে।
সৌজন্যতাবোধ দেখান
প্রতিটি বাক্যে ভদ্রতা বজায়ে রাখুন। এমন ভাষা ব্যবহার করবেন না যাতে প্রাপক তা ভুলভাবে বোঝার সুযোগ পান। আপনার সোজাসুজি কোনো বক্তব্যও প্রাপকের কাছে কর্কশ মনে হতে পারে।
বানান নিয়ে সতর্ক থাকুন
ই-মেইল পাঠানোর আগে বানান ভুল আছে কি না, তা বারবার চেক করবেন। কারণ মেইল ব্যবহার করা হয় প্রফেশনাল পর্যায়ে। ই-মেইল আপনার সিভির মতন। দুইটা দেখলেই নিয়োগকর্তা আপনার সম্পর্কে জানতে পারবেন। বানান এবং ব্যাকরণ ভুল আপনার খ্যাতি নষ্ট
করতে পারে।
সূত্র: ফোর্বস
অনুবাদ: মুসাররাত আবির
ঢাকাস্থ মালয়েশিয়া হাইকমিশন ‘প্রশাসনিক সহকারী’ পদে দক্ষ ও যোগ্য প্রার্থী নিয়োগের জন্য আবেদন আহ্বান করেছে। এই পদে নির্বাচিত প্রার্থীকে হাইকমিশনের প্রশাসনিক, কনস্যুলার ও প্রোটোকল-সম্পর্কিত কাজে সহায়তা করতে হবে।
২ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি (নেকটার)। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ৮ ধরনের শূন্য পদে মোট ১০ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ দিন আগেচলমান পাঁচ বিসিএসের ফল প্রকাশের তারিখ জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। একই সঙ্গে আগামী নভেম্বর মাসে ৪৯তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কথাও জানিয়েছে সংস্থাটি। আজ মঙ্গলবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস. এম. মতিউর রহমান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
৪ দিন আগেআকিজ গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায় উন্নয়ন ও গবেষণা বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। সোমবার (২ জুন) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৪ দিন আগে