শাহ বিলিয়া জুলফিকার

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা আইন বিভাগের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাইলফলক। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে বার কাউন্সিল পরীক্ষা নেবে; নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সে পরামর্শ দিয়েছেন আইনগ্রন্থ লেখক অ্যাডভোকেট রায়হান সোবহান।
যে বিষয়ে পরীক্ষা হয়
দেওয়ানি কার্যবিধি আইন ১৯০৮, ফৌজদারি কার্যবিধি আইন ১৮৯৮, সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭, দণ্ডবিধি ১৮৬০, সাক্ষ্য আইন ১৮৭২, তামাদি আইন ১৯০৮ এবং বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা ১৯৭২-এ ৭টি বিষয় বার কাউন্সিল পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত।
এমসিকিউ প্রস্তুতির পরামর্শ
পরীক্ষায় পাস করার জন্য বেয়ারঅ্যাক্ট বা মূল আইন অধ্যয়নের বিকল্প নেই। আপনাকে অবশ্যই নিয়মিতভাবে বেয়ারঅ্যাক্ট বা মূল বই পড়তে হবে। এ ক্ষেত্রে বেয়ারঅ্যাক্ট পড়ার জন্য বা সহজে রপ্ত করার জন্য প্রিলি মাস্টার বইটি হতে পারে সবচেয়ে সহায়ক। এই বইটি মূল আইনেরই সহজ ভার্সন। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে হবে এবং সেগুলো পড়তে হবে। এ জন্য বাজারে থাকা যেকোনো প্রশ্ন ব্যাংক সংগ্রহ করতে পারেন। এর বাইরে নিয়মিত মডেল টেস্ট দিলে প্রস্তুতি আরও গোছানো হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে এখানে সঠিক প্রস্তুতি এবং কার্যকরী কৌশল ব্যবহার করলে সফল হওয়া সম্ভব। প্রাথমিকভাবে বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। কারণ লিখিত পরীক্ষায় প্রায় অর্ধেকের বেশি প্রশ্ন বিগত বছরের থেকে কমন থাকে। তাই, এ বিভাগের প্রস্তুতির জন্য ‘লিখিত মাস্টার’ বইটি অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ দিক
ভাইভা প্রস্তুতি
বার কাউন্সিলের ভাইভা পরীক্ষাটি মূলত একটি মানসিক পরীক্ষা। এখানে ঘাবড়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বরং এখানে মাথা ঠান্ডা রেখে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। ভাইভা পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জনের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত। প্রথমত হলো আত্মবিশ্বাস। আপনি যা পড়েছেন তা মনে রাখতে হবে এবং তা সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে। আপনার আগে যাঁরা ভাইভা দিয়েছেন তাঁদের কাছ থেকেও পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
তাঁরা কী ধরনের প্রশ্ন পেয়েছিলেন, তাঁদের উত্তর দেওয়ার কৌশল কী ছিল—এসব জ্ঞান আপনাকে অনেক সাহায্য করবে।
ভাইভাতে সাধারণত মৌলিক প্রশ্ন, যেমন আইনের প্রধান ধারা, গুরুত্বপূর্ণ মামলার নাম এবং সেগুলোর মূল বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। বিশেষভাবে, যেসব মামলার সংখ্যা বেশি বা যেগুলো প্রায়ই আলোচিত হয়, সেখান থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার্থীদের ভাইভা অভিজ্ঞতা শোনা অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে। এ ছাড়া ভাইভা মাস্টার বইটি এই প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক। এটি আপনাকে ভাইভা প্রস্তুতির জন্য একটি কার্যকর নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে।

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা আইন বিভাগের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাইলফলক। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে বার কাউন্সিল পরীক্ষা নেবে; নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সে পরামর্শ দিয়েছেন আইনগ্রন্থ লেখক অ্যাডভোকেট রায়হান সোবহান।
যে বিষয়ে পরীক্ষা হয়
দেওয়ানি কার্যবিধি আইন ১৯০৮, ফৌজদারি কার্যবিধি আইন ১৮৯৮, সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭, দণ্ডবিধি ১৮৬০, সাক্ষ্য আইন ১৮৭২, তামাদি আইন ১৯০৮ এবং বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা ১৯৭২-এ ৭টি বিষয় বার কাউন্সিল পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত।
এমসিকিউ প্রস্তুতির পরামর্শ
পরীক্ষায় পাস করার জন্য বেয়ারঅ্যাক্ট বা মূল আইন অধ্যয়নের বিকল্প নেই। আপনাকে অবশ্যই নিয়মিতভাবে বেয়ারঅ্যাক্ট বা মূল বই পড়তে হবে। এ ক্ষেত্রে বেয়ারঅ্যাক্ট পড়ার জন্য বা সহজে রপ্ত করার জন্য প্রিলি মাস্টার বইটি হতে পারে সবচেয়ে সহায়ক। এই বইটি মূল আইনেরই সহজ ভার্সন। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে হবে এবং সেগুলো পড়তে হবে। এ জন্য বাজারে থাকা যেকোনো প্রশ্ন ব্যাংক সংগ্রহ করতে পারেন। এর বাইরে নিয়মিত মডেল টেস্ট দিলে প্রস্তুতি আরও গোছানো হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে এখানে সঠিক প্রস্তুতি এবং কার্যকরী কৌশল ব্যবহার করলে সফল হওয়া সম্ভব। প্রাথমিকভাবে বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। কারণ লিখিত পরীক্ষায় প্রায় অর্ধেকের বেশি প্রশ্ন বিগত বছরের থেকে কমন থাকে। তাই, এ বিভাগের প্রস্তুতির জন্য ‘লিখিত মাস্টার’ বইটি অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ দিক
ভাইভা প্রস্তুতি
বার কাউন্সিলের ভাইভা পরীক্ষাটি মূলত একটি মানসিক পরীক্ষা। এখানে ঘাবড়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বরং এখানে মাথা ঠান্ডা রেখে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। ভাইভা পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জনের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত। প্রথমত হলো আত্মবিশ্বাস। আপনি যা পড়েছেন তা মনে রাখতে হবে এবং তা সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে। আপনার আগে যাঁরা ভাইভা দিয়েছেন তাঁদের কাছ থেকেও পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
তাঁরা কী ধরনের প্রশ্ন পেয়েছিলেন, তাঁদের উত্তর দেওয়ার কৌশল কী ছিল—এসব জ্ঞান আপনাকে অনেক সাহায্য করবে।
ভাইভাতে সাধারণত মৌলিক প্রশ্ন, যেমন আইনের প্রধান ধারা, গুরুত্বপূর্ণ মামলার নাম এবং সেগুলোর মূল বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। বিশেষভাবে, যেসব মামলার সংখ্যা বেশি বা যেগুলো প্রায়ই আলোচিত হয়, সেখান থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার্থীদের ভাইভা অভিজ্ঞতা শোনা অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে। এ ছাড়া ভাইভা মাস্টার বইটি এই প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক। এটি আপনাকে ভাইভা প্রস্তুতির জন্য একটি কার্যকর নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে।
শাহ বিলিয়া জুলফিকার

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা আইন বিভাগের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাইলফলক। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে বার কাউন্সিল পরীক্ষা নেবে; নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সে পরামর্শ দিয়েছেন আইনগ্রন্থ লেখক অ্যাডভোকেট রায়হান সোবহান।
যে বিষয়ে পরীক্ষা হয়
দেওয়ানি কার্যবিধি আইন ১৯০৮, ফৌজদারি কার্যবিধি আইন ১৮৯৮, সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭, দণ্ডবিধি ১৮৬০, সাক্ষ্য আইন ১৮৭২, তামাদি আইন ১৯০৮ এবং বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা ১৯৭২-এ ৭টি বিষয় বার কাউন্সিল পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত।
এমসিকিউ প্রস্তুতির পরামর্শ
পরীক্ষায় পাস করার জন্য বেয়ারঅ্যাক্ট বা মূল আইন অধ্যয়নের বিকল্প নেই। আপনাকে অবশ্যই নিয়মিতভাবে বেয়ারঅ্যাক্ট বা মূল বই পড়তে হবে। এ ক্ষেত্রে বেয়ারঅ্যাক্ট পড়ার জন্য বা সহজে রপ্ত করার জন্য প্রিলি মাস্টার বইটি হতে পারে সবচেয়ে সহায়ক। এই বইটি মূল আইনেরই সহজ ভার্সন। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে হবে এবং সেগুলো পড়তে হবে। এ জন্য বাজারে থাকা যেকোনো প্রশ্ন ব্যাংক সংগ্রহ করতে পারেন। এর বাইরে নিয়মিত মডেল টেস্ট দিলে প্রস্তুতি আরও গোছানো হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে এখানে সঠিক প্রস্তুতি এবং কার্যকরী কৌশল ব্যবহার করলে সফল হওয়া সম্ভব। প্রাথমিকভাবে বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। কারণ লিখিত পরীক্ষায় প্রায় অর্ধেকের বেশি প্রশ্ন বিগত বছরের থেকে কমন থাকে। তাই, এ বিভাগের প্রস্তুতির জন্য ‘লিখিত মাস্টার’ বইটি অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ দিক
ভাইভা প্রস্তুতি
বার কাউন্সিলের ভাইভা পরীক্ষাটি মূলত একটি মানসিক পরীক্ষা। এখানে ঘাবড়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বরং এখানে মাথা ঠান্ডা রেখে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। ভাইভা পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জনের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত। প্রথমত হলো আত্মবিশ্বাস। আপনি যা পড়েছেন তা মনে রাখতে হবে এবং তা সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে। আপনার আগে যাঁরা ভাইভা দিয়েছেন তাঁদের কাছ থেকেও পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
তাঁরা কী ধরনের প্রশ্ন পেয়েছিলেন, তাঁদের উত্তর দেওয়ার কৌশল কী ছিল—এসব জ্ঞান আপনাকে অনেক সাহায্য করবে।
ভাইভাতে সাধারণত মৌলিক প্রশ্ন, যেমন আইনের প্রধান ধারা, গুরুত্বপূর্ণ মামলার নাম এবং সেগুলোর মূল বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। বিশেষভাবে, যেসব মামলার সংখ্যা বেশি বা যেগুলো প্রায়ই আলোচিত হয়, সেখান থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার্থীদের ভাইভা অভিজ্ঞতা শোনা অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে। এ ছাড়া ভাইভা মাস্টার বইটি এই প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক। এটি আপনাকে ভাইভা প্রস্তুতির জন্য একটি কার্যকর নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে।

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা আইন বিভাগের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাইলফলক। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে বার কাউন্সিল পরীক্ষা নেবে; নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সে পরামর্শ দিয়েছেন আইনগ্রন্থ লেখক অ্যাডভোকেট রায়হান সোবহান।
যে বিষয়ে পরীক্ষা হয়
দেওয়ানি কার্যবিধি আইন ১৯০৮, ফৌজদারি কার্যবিধি আইন ১৮৯৮, সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭, দণ্ডবিধি ১৮৬০, সাক্ষ্য আইন ১৮৭২, তামাদি আইন ১৯০৮ এবং বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা ১৯৭২-এ ৭টি বিষয় বার কাউন্সিল পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত।
এমসিকিউ প্রস্তুতির পরামর্শ
পরীক্ষায় পাস করার জন্য বেয়ারঅ্যাক্ট বা মূল আইন অধ্যয়নের বিকল্প নেই। আপনাকে অবশ্যই নিয়মিতভাবে বেয়ারঅ্যাক্ট বা মূল বই পড়তে হবে। এ ক্ষেত্রে বেয়ারঅ্যাক্ট পড়ার জন্য বা সহজে রপ্ত করার জন্য প্রিলি মাস্টার বইটি হতে পারে সবচেয়ে সহায়ক। এই বইটি মূল আইনেরই সহজ ভার্সন। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে হবে এবং সেগুলো পড়তে হবে। এ জন্য বাজারে থাকা যেকোনো প্রশ্ন ব্যাংক সংগ্রহ করতে পারেন। এর বাইরে নিয়মিত মডেল টেস্ট দিলে প্রস্তুতি আরও গোছানো হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে এখানে সঠিক প্রস্তুতি এবং কার্যকরী কৌশল ব্যবহার করলে সফল হওয়া সম্ভব। প্রাথমিকভাবে বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। কারণ লিখিত পরীক্ষায় প্রায় অর্ধেকের বেশি প্রশ্ন বিগত বছরের থেকে কমন থাকে। তাই, এ বিভাগের প্রস্তুতির জন্য ‘লিখিত মাস্টার’ বইটি অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ দিক
ভাইভা প্রস্তুতি
বার কাউন্সিলের ভাইভা পরীক্ষাটি মূলত একটি মানসিক পরীক্ষা। এখানে ঘাবড়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বরং এখানে মাথা ঠান্ডা রেখে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। ভাইভা পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জনের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত। প্রথমত হলো আত্মবিশ্বাস। আপনি যা পড়েছেন তা মনে রাখতে হবে এবং তা সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে। আপনার আগে যাঁরা ভাইভা দিয়েছেন তাঁদের কাছ থেকেও পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
তাঁরা কী ধরনের প্রশ্ন পেয়েছিলেন, তাঁদের উত্তর দেওয়ার কৌশল কী ছিল—এসব জ্ঞান আপনাকে অনেক সাহায্য করবে।
ভাইভাতে সাধারণত মৌলিক প্রশ্ন, যেমন আইনের প্রধান ধারা, গুরুত্বপূর্ণ মামলার নাম এবং সেগুলোর মূল বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। বিশেষভাবে, যেসব মামলার সংখ্যা বেশি বা যেগুলো প্রায়ই আলোচিত হয়, সেখান থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার্থীদের ভাইভা অভিজ্ঞতা শোনা অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে। এ ছাড়া ভাইভা মাস্টার বইটি এই প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক। এটি আপনাকে ভাইভা প্রস্তুতির জন্য একটি কার্যকর নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
২ দিন আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো—কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।
এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো—কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।
এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা আইন বিভাগের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাইলফলক। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে বার কাউন্সিল পরীক্ষা নেবে; নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সে পরামর্শ দিয়েছেন...
১৫ মার্চ ২০২৫
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
২ দিন আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা আইন বিভাগের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাইলফলক। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে বার কাউন্সিল পরীক্ষা নেবে; নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সে পরামর্শ দিয়েছেন...
১৫ মার্চ ২০২৫
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
২ দিন আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা আইন বিভাগের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাইলফলক। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে বার কাউন্সিল পরীক্ষা নেবে; নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সে পরামর্শ দিয়েছেন...
১৫ মার্চ ২০২৫
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা আইন বিভাগের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাইলফলক। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে বার কাউন্সিল পরীক্ষা নেবে; নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সে পরামর্শ দিয়েছেন...
১৫ মার্চ ২০২৫
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
২ দিন আগে