
অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে জানায়, বিষণ্নতা ও উদ্বেগের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রতি বছর এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়, যার বেশির ভাগই উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার ফলে হয়ে থাকে।
আটটি বৈশ্বিক বাজারের ছয় হাজারেরও বেশি ব্যবসায়িক ব্যবস্থাপক ও কর্মীর ওপর গবেষণা করে অ্যাডোবি দেখিয়েছে, মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলোর পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় কর্মীদের প্রভাবিত করে। ৮০ শতাংশ কর্মী মনে করেন, বৈশ্বিক সমস্যাগুলো তাদের উৎপাদনশীলতা এবং সামগ্রিক চাকরিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
অ্যাডোবি বলছে, অনিশ্চয়তার সবচেয়ে বড় চালক অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মুদ্রাস্ফীতি, যা প্রতি ১০ জন নির্বাহী ও কর্মীর মধ্যে ৭ জন অনুভব করেন।
অ্যাডোবির সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতি চারজন কর্মীর মধ্যে তিনজন জানিয়েছেন, যে কোনো ব্রেকিং নিউজ তাদের কর্মদিবসের কয়েক ঘণ্টা সময়ে বিঘ্ন ঘটায়। আর এমনটা ঘটলে, ৪৪ শতাংশ কর্মী কাজের সময় আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি উদ্বিগ্ন ও নিরুৎসাহিত বোধ করেন।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী (সিইও) অ্যালিসন মাসলানের সঙ্গে কথা বলে যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস সাময়িকী এক প্রতিবেদনে অনিশ্চয়তা মোকাবিলা, রাজস্ব প্রবাহ পুনর্নির্মাণ এবং অস্থির সময়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পাঁচটি কার্যকর কৌশল তুলে ধরেছে—
১. উদ্ভাবন করুন
মাসলান বলেন, ‘আমরা অভ্যাসের জীব, তাই পরিবর্তনকে প্রায়ই প্রতিরোধ করি বা ভয় পাই। অনিশ্চিত সময়কে ভয় পাওয়ার পরিবর্তে, নির্বাহীদের এটি বৃদ্ধির একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করা উচিত।’
মাসলান মনে করেন, চ্যালেঞ্জিং সময়ে সৃজনশীল হওয়া এবং নতুন উপায়ে রাজস্ব বৃদ্ধির সুযোগ খুঁজে বের করা প্রয়োজন। উদ্যোক্তারা যখন পর্যাপ্ত সময় ও সম্পদ পান, তখন তাঁরা সাধারণত কম ঝুঁকি নেন এবং পরীক্ষিত উপায়ের ওপর নির্ভর করেন।
যারা পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে তারা সফলতা পায়। যেমন, করোনা মহামারির সময় কিছু রেস্তোরাঁ বাসায় বাসায় খাবারের প্যাকেট বিক্রি শুরু করেছিল, আবার কিছু খুচরা ব্র্যান্ড সাবস্ক্রিপশন মডেল চালু করেছিল।
২. নেতৃত্বকে প্রতিটি স্তরে ক্ষমতায়ন করুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও মনে করেন, শক্তিশালী নেতৃত্ব শুধু নির্বাহীদের জন্যই নয়, বরং পুরো প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি কর্মীকে নেতা হিসেবে চিন্তা ও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। যখন দলীয় সদস্যরা নিজেদের দায়িত্ব নিতে সক্ষম হন, কৌশলগত ধারণা প্রদান করেন এবং নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ পান, তখন পুরো প্রতিষ্ঠান আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে।
নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে মাসলান বলেন, ‘একটি উন্মুক্ত আলোচনার পরিবেশ তৈরি করুন এবং সমস্যা সমাধানের সংস্কৃতি গড়ে তুলুন, যাতে বাহ্যিক অনিশ্চয়তা দেখা দিলে আপনার দল ভয়ে না ভুগে দ্রুত ও কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।’
৩. সহায়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলুন
যখন কেউ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, চাপের মধ্যে বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চিত থাকে, তখন নিজেদের গুটিয়ে ফেলার প্রবণতা দেখা যায়। যা কর্মী ও নিয়োগকর্তাদের জন্য অগ্রগতির অন্যতম বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। মাসলান বলেন, ‘কর্মীদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সহায়তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে উৎসাহিত করুন। এমন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপরিবেশ তৈরি করুন, যেখানে দলগুলো একে অপরের ওপর নির্ভর করতে পারে ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করতে পারে।’
৪. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর কেন্দ্রীভূত থাকুন
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক মাসলানের মতে, ‘সংকটের সময় অনেকেই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা রাখে, তবে দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা আরও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ব্যবসার অপারেশন বা কৌশল হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে পরিবর্তন করতে হতে পারে, তবে আপনার প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত সেই ভিত্তির ওপর স্থির থাকা।’
কর্মীদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল মিটিংয়ে, কোম্পানির নিউজ লেটারে বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যখনই যোগাযোগ হয়, তাদের কোম্পানির বৃহত্তর লক্ষ্য মনে করিয়ে দিন।
৫. চ্যালেঞ্জগুলোকে বিকাশের সুযোগ হিসেবে নতুন করে ভাবুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও বলছেন, ইতিহাসে দেখা গেছে যেসব ব্যবসা অনিশ্চয়তার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল, তারা সাধারণত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। নতুন পণ্য চালু করা, নতুন বাজারে সম্প্রসারণ করা, অথবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সহজ করা—অনিশ্চিত মুহূর্তগুলো উদ্ভাবনকে বাধ্য করে।
মাসলান পরিবর্তনকে হুমকি হিসেবে নয়, বরং ব্যবসায়িক বিবর্তনের দিকে একটি ধাক্কা হিসেবে গ্রহণ করতে বলেন।
অনিশ্চিত ও অস্থির সময়ে নিয়োগকর্তারা কর্মীদের সামনে একটি ভবিষ্যতের কর্মপরিবেশ উপস্থাপন করতে পারেন। সংকটের সময় কীভাবে এগিয়ে যেতে হবে সে বিষয়টি তুলে ধরতে পারেন। কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে কর্মীদের মানসিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায় আর এতে তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ে। এটি কর্মীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করে, কাজের আগ্রহ বাড়ায় এবং কর্মক্ষমতা উন্নত করে।

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে জানায়, বিষণ্নতা ও উদ্বেগের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রতি বছর এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়, যার বেশির ভাগই উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার ফলে হয়ে থাকে।
আটটি বৈশ্বিক বাজারের ছয় হাজারেরও বেশি ব্যবসায়িক ব্যবস্থাপক ও কর্মীর ওপর গবেষণা করে অ্যাডোবি দেখিয়েছে, মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলোর পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় কর্মীদের প্রভাবিত করে। ৮০ শতাংশ কর্মী মনে করেন, বৈশ্বিক সমস্যাগুলো তাদের উৎপাদনশীলতা এবং সামগ্রিক চাকরিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
অ্যাডোবি বলছে, অনিশ্চয়তার সবচেয়ে বড় চালক অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মুদ্রাস্ফীতি, যা প্রতি ১০ জন নির্বাহী ও কর্মীর মধ্যে ৭ জন অনুভব করেন।
অ্যাডোবির সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতি চারজন কর্মীর মধ্যে তিনজন জানিয়েছেন, যে কোনো ব্রেকিং নিউজ তাদের কর্মদিবসের কয়েক ঘণ্টা সময়ে বিঘ্ন ঘটায়। আর এমনটা ঘটলে, ৪৪ শতাংশ কর্মী কাজের সময় আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি উদ্বিগ্ন ও নিরুৎসাহিত বোধ করেন।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী (সিইও) অ্যালিসন মাসলানের সঙ্গে কথা বলে যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস সাময়িকী এক প্রতিবেদনে অনিশ্চয়তা মোকাবিলা, রাজস্ব প্রবাহ পুনর্নির্মাণ এবং অস্থির সময়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পাঁচটি কার্যকর কৌশল তুলে ধরেছে—
১. উদ্ভাবন করুন
মাসলান বলেন, ‘আমরা অভ্যাসের জীব, তাই পরিবর্তনকে প্রায়ই প্রতিরোধ করি বা ভয় পাই। অনিশ্চিত সময়কে ভয় পাওয়ার পরিবর্তে, নির্বাহীদের এটি বৃদ্ধির একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করা উচিত।’
মাসলান মনে করেন, চ্যালেঞ্জিং সময়ে সৃজনশীল হওয়া এবং নতুন উপায়ে রাজস্ব বৃদ্ধির সুযোগ খুঁজে বের করা প্রয়োজন। উদ্যোক্তারা যখন পর্যাপ্ত সময় ও সম্পদ পান, তখন তাঁরা সাধারণত কম ঝুঁকি নেন এবং পরীক্ষিত উপায়ের ওপর নির্ভর করেন।
যারা পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে তারা সফলতা পায়। যেমন, করোনা মহামারির সময় কিছু রেস্তোরাঁ বাসায় বাসায় খাবারের প্যাকেট বিক্রি শুরু করেছিল, আবার কিছু খুচরা ব্র্যান্ড সাবস্ক্রিপশন মডেল চালু করেছিল।
২. নেতৃত্বকে প্রতিটি স্তরে ক্ষমতায়ন করুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও মনে করেন, শক্তিশালী নেতৃত্ব শুধু নির্বাহীদের জন্যই নয়, বরং পুরো প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি কর্মীকে নেতা হিসেবে চিন্তা ও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। যখন দলীয় সদস্যরা নিজেদের দায়িত্ব নিতে সক্ষম হন, কৌশলগত ধারণা প্রদান করেন এবং নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ পান, তখন পুরো প্রতিষ্ঠান আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে।
নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে মাসলান বলেন, ‘একটি উন্মুক্ত আলোচনার পরিবেশ তৈরি করুন এবং সমস্যা সমাধানের সংস্কৃতি গড়ে তুলুন, যাতে বাহ্যিক অনিশ্চয়তা দেখা দিলে আপনার দল ভয়ে না ভুগে দ্রুত ও কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।’
৩. সহায়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলুন
যখন কেউ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, চাপের মধ্যে বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চিত থাকে, তখন নিজেদের গুটিয়ে ফেলার প্রবণতা দেখা যায়। যা কর্মী ও নিয়োগকর্তাদের জন্য অগ্রগতির অন্যতম বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। মাসলান বলেন, ‘কর্মীদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সহায়তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে উৎসাহিত করুন। এমন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপরিবেশ তৈরি করুন, যেখানে দলগুলো একে অপরের ওপর নির্ভর করতে পারে ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করতে পারে।’
৪. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর কেন্দ্রীভূত থাকুন
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক মাসলানের মতে, ‘সংকটের সময় অনেকেই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা রাখে, তবে দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা আরও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ব্যবসার অপারেশন বা কৌশল হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে পরিবর্তন করতে হতে পারে, তবে আপনার প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত সেই ভিত্তির ওপর স্থির থাকা।’
কর্মীদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল মিটিংয়ে, কোম্পানির নিউজ লেটারে বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যখনই যোগাযোগ হয়, তাদের কোম্পানির বৃহত্তর লক্ষ্য মনে করিয়ে দিন।
৫. চ্যালেঞ্জগুলোকে বিকাশের সুযোগ হিসেবে নতুন করে ভাবুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও বলছেন, ইতিহাসে দেখা গেছে যেসব ব্যবসা অনিশ্চয়তার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল, তারা সাধারণত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। নতুন পণ্য চালু করা, নতুন বাজারে সম্প্রসারণ করা, অথবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সহজ করা—অনিশ্চিত মুহূর্তগুলো উদ্ভাবনকে বাধ্য করে।
মাসলান পরিবর্তনকে হুমকি হিসেবে নয়, বরং ব্যবসায়িক বিবর্তনের দিকে একটি ধাক্কা হিসেবে গ্রহণ করতে বলেন।
অনিশ্চিত ও অস্থির সময়ে নিয়োগকর্তারা কর্মীদের সামনে একটি ভবিষ্যতের কর্মপরিবেশ উপস্থাপন করতে পারেন। সংকটের সময় কীভাবে এগিয়ে যেতে হবে সে বিষয়টি তুলে ধরতে পারেন। কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে কর্মীদের মানসিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায় আর এতে তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ে। এটি কর্মীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করে, কাজের আগ্রহ বাড়ায় এবং কর্মক্ষমতা উন্নত করে।

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে জানায়, বিষণ্নতা ও উদ্বেগের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রতি বছর এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়, যার বেশির ভাগই উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার ফলে হয়ে থাকে।
আটটি বৈশ্বিক বাজারের ছয় হাজারেরও বেশি ব্যবসায়িক ব্যবস্থাপক ও কর্মীর ওপর গবেষণা করে অ্যাডোবি দেখিয়েছে, মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলোর পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় কর্মীদের প্রভাবিত করে। ৮০ শতাংশ কর্মী মনে করেন, বৈশ্বিক সমস্যাগুলো তাদের উৎপাদনশীলতা এবং সামগ্রিক চাকরিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
অ্যাডোবি বলছে, অনিশ্চয়তার সবচেয়ে বড় চালক অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মুদ্রাস্ফীতি, যা প্রতি ১০ জন নির্বাহী ও কর্মীর মধ্যে ৭ জন অনুভব করেন।
অ্যাডোবির সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতি চারজন কর্মীর মধ্যে তিনজন জানিয়েছেন, যে কোনো ব্রেকিং নিউজ তাদের কর্মদিবসের কয়েক ঘণ্টা সময়ে বিঘ্ন ঘটায়। আর এমনটা ঘটলে, ৪৪ শতাংশ কর্মী কাজের সময় আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি উদ্বিগ্ন ও নিরুৎসাহিত বোধ করেন।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী (সিইও) অ্যালিসন মাসলানের সঙ্গে কথা বলে যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস সাময়িকী এক প্রতিবেদনে অনিশ্চয়তা মোকাবিলা, রাজস্ব প্রবাহ পুনর্নির্মাণ এবং অস্থির সময়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পাঁচটি কার্যকর কৌশল তুলে ধরেছে—
১. উদ্ভাবন করুন
মাসলান বলেন, ‘আমরা অভ্যাসের জীব, তাই পরিবর্তনকে প্রায়ই প্রতিরোধ করি বা ভয় পাই। অনিশ্চিত সময়কে ভয় পাওয়ার পরিবর্তে, নির্বাহীদের এটি বৃদ্ধির একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করা উচিত।’
মাসলান মনে করেন, চ্যালেঞ্জিং সময়ে সৃজনশীল হওয়া এবং নতুন উপায়ে রাজস্ব বৃদ্ধির সুযোগ খুঁজে বের করা প্রয়োজন। উদ্যোক্তারা যখন পর্যাপ্ত সময় ও সম্পদ পান, তখন তাঁরা সাধারণত কম ঝুঁকি নেন এবং পরীক্ষিত উপায়ের ওপর নির্ভর করেন।
যারা পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে তারা সফলতা পায়। যেমন, করোনা মহামারির সময় কিছু রেস্তোরাঁ বাসায় বাসায় খাবারের প্যাকেট বিক্রি শুরু করেছিল, আবার কিছু খুচরা ব্র্যান্ড সাবস্ক্রিপশন মডেল চালু করেছিল।
২. নেতৃত্বকে প্রতিটি স্তরে ক্ষমতায়ন করুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও মনে করেন, শক্তিশালী নেতৃত্ব শুধু নির্বাহীদের জন্যই নয়, বরং পুরো প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি কর্মীকে নেতা হিসেবে চিন্তা ও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। যখন দলীয় সদস্যরা নিজেদের দায়িত্ব নিতে সক্ষম হন, কৌশলগত ধারণা প্রদান করেন এবং নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ পান, তখন পুরো প্রতিষ্ঠান আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে।
নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে মাসলান বলেন, ‘একটি উন্মুক্ত আলোচনার পরিবেশ তৈরি করুন এবং সমস্যা সমাধানের সংস্কৃতি গড়ে তুলুন, যাতে বাহ্যিক অনিশ্চয়তা দেখা দিলে আপনার দল ভয়ে না ভুগে দ্রুত ও কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।’
৩. সহায়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলুন
যখন কেউ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, চাপের মধ্যে বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চিত থাকে, তখন নিজেদের গুটিয়ে ফেলার প্রবণতা দেখা যায়। যা কর্মী ও নিয়োগকর্তাদের জন্য অগ্রগতির অন্যতম বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। মাসলান বলেন, ‘কর্মীদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সহায়তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে উৎসাহিত করুন। এমন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপরিবেশ তৈরি করুন, যেখানে দলগুলো একে অপরের ওপর নির্ভর করতে পারে ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করতে পারে।’
৪. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর কেন্দ্রীভূত থাকুন
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক মাসলানের মতে, ‘সংকটের সময় অনেকেই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা রাখে, তবে দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা আরও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ব্যবসার অপারেশন বা কৌশল হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে পরিবর্তন করতে হতে পারে, তবে আপনার প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত সেই ভিত্তির ওপর স্থির থাকা।’
কর্মীদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল মিটিংয়ে, কোম্পানির নিউজ লেটারে বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যখনই যোগাযোগ হয়, তাদের কোম্পানির বৃহত্তর লক্ষ্য মনে করিয়ে দিন।
৫. চ্যালেঞ্জগুলোকে বিকাশের সুযোগ হিসেবে নতুন করে ভাবুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও বলছেন, ইতিহাসে দেখা গেছে যেসব ব্যবসা অনিশ্চয়তার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল, তারা সাধারণত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। নতুন পণ্য চালু করা, নতুন বাজারে সম্প্রসারণ করা, অথবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সহজ করা—অনিশ্চিত মুহূর্তগুলো উদ্ভাবনকে বাধ্য করে।
মাসলান পরিবর্তনকে হুমকি হিসেবে নয়, বরং ব্যবসায়িক বিবর্তনের দিকে একটি ধাক্কা হিসেবে গ্রহণ করতে বলেন।
অনিশ্চিত ও অস্থির সময়ে নিয়োগকর্তারা কর্মীদের সামনে একটি ভবিষ্যতের কর্মপরিবেশ উপস্থাপন করতে পারেন। সংকটের সময় কীভাবে এগিয়ে যেতে হবে সে বিষয়টি তুলে ধরতে পারেন। কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে কর্মীদের মানসিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায় আর এতে তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ে। এটি কর্মীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করে, কাজের আগ্রহ বাড়ায় এবং কর্মক্ষমতা উন্নত করে।

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে জানায়, বিষণ্নতা ও উদ্বেগের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রতি বছর এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়, যার বেশির ভাগই উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার ফলে হয়ে থাকে।
আটটি বৈশ্বিক বাজারের ছয় হাজারেরও বেশি ব্যবসায়িক ব্যবস্থাপক ও কর্মীর ওপর গবেষণা করে অ্যাডোবি দেখিয়েছে, মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলোর পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় কর্মীদের প্রভাবিত করে। ৮০ শতাংশ কর্মী মনে করেন, বৈশ্বিক সমস্যাগুলো তাদের উৎপাদনশীলতা এবং সামগ্রিক চাকরিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
অ্যাডোবি বলছে, অনিশ্চয়তার সবচেয়ে বড় চালক অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মুদ্রাস্ফীতি, যা প্রতি ১০ জন নির্বাহী ও কর্মীর মধ্যে ৭ জন অনুভব করেন।
অ্যাডোবির সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতি চারজন কর্মীর মধ্যে তিনজন জানিয়েছেন, যে কোনো ব্রেকিং নিউজ তাদের কর্মদিবসের কয়েক ঘণ্টা সময়ে বিঘ্ন ঘটায়। আর এমনটা ঘটলে, ৪৪ শতাংশ কর্মী কাজের সময় আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি উদ্বিগ্ন ও নিরুৎসাহিত বোধ করেন।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী (সিইও) অ্যালিসন মাসলানের সঙ্গে কথা বলে যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস সাময়িকী এক প্রতিবেদনে অনিশ্চয়তা মোকাবিলা, রাজস্ব প্রবাহ পুনর্নির্মাণ এবং অস্থির সময়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পাঁচটি কার্যকর কৌশল তুলে ধরেছে—
১. উদ্ভাবন করুন
মাসলান বলেন, ‘আমরা অভ্যাসের জীব, তাই পরিবর্তনকে প্রায়ই প্রতিরোধ করি বা ভয় পাই। অনিশ্চিত সময়কে ভয় পাওয়ার পরিবর্তে, নির্বাহীদের এটি বৃদ্ধির একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করা উচিত।’
মাসলান মনে করেন, চ্যালেঞ্জিং সময়ে সৃজনশীল হওয়া এবং নতুন উপায়ে রাজস্ব বৃদ্ধির সুযোগ খুঁজে বের করা প্রয়োজন। উদ্যোক্তারা যখন পর্যাপ্ত সময় ও সম্পদ পান, তখন তাঁরা সাধারণত কম ঝুঁকি নেন এবং পরীক্ষিত উপায়ের ওপর নির্ভর করেন।
যারা পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে তারা সফলতা পায়। যেমন, করোনা মহামারির সময় কিছু রেস্তোরাঁ বাসায় বাসায় খাবারের প্যাকেট বিক্রি শুরু করেছিল, আবার কিছু খুচরা ব্র্যান্ড সাবস্ক্রিপশন মডেল চালু করেছিল।
২. নেতৃত্বকে প্রতিটি স্তরে ক্ষমতায়ন করুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও মনে করেন, শক্তিশালী নেতৃত্ব শুধু নির্বাহীদের জন্যই নয়, বরং পুরো প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি কর্মীকে নেতা হিসেবে চিন্তা ও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। যখন দলীয় সদস্যরা নিজেদের দায়িত্ব নিতে সক্ষম হন, কৌশলগত ধারণা প্রদান করেন এবং নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ পান, তখন পুরো প্রতিষ্ঠান আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে।
নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে মাসলান বলেন, ‘একটি উন্মুক্ত আলোচনার পরিবেশ তৈরি করুন এবং সমস্যা সমাধানের সংস্কৃতি গড়ে তুলুন, যাতে বাহ্যিক অনিশ্চয়তা দেখা দিলে আপনার দল ভয়ে না ভুগে দ্রুত ও কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।’
৩. সহায়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলুন
যখন কেউ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, চাপের মধ্যে বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চিত থাকে, তখন নিজেদের গুটিয়ে ফেলার প্রবণতা দেখা যায়। যা কর্মী ও নিয়োগকর্তাদের জন্য অগ্রগতির অন্যতম বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। মাসলান বলেন, ‘কর্মীদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সহায়তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে উৎসাহিত করুন। এমন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপরিবেশ তৈরি করুন, যেখানে দলগুলো একে অপরের ওপর নির্ভর করতে পারে ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করতে পারে।’
৪. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর কেন্দ্রীভূত থাকুন
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক মাসলানের মতে, ‘সংকটের সময় অনেকেই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা রাখে, তবে দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা আরও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ব্যবসার অপারেশন বা কৌশল হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে পরিবর্তন করতে হতে পারে, তবে আপনার প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত সেই ভিত্তির ওপর স্থির থাকা।’
কর্মীদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল মিটিংয়ে, কোম্পানির নিউজ লেটারে বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যখনই যোগাযোগ হয়, তাদের কোম্পানির বৃহত্তর লক্ষ্য মনে করিয়ে দিন।
৫. চ্যালেঞ্জগুলোকে বিকাশের সুযোগ হিসেবে নতুন করে ভাবুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও বলছেন, ইতিহাসে দেখা গেছে যেসব ব্যবসা অনিশ্চয়তার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল, তারা সাধারণত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। নতুন পণ্য চালু করা, নতুন বাজারে সম্প্রসারণ করা, অথবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সহজ করা—অনিশ্চিত মুহূর্তগুলো উদ্ভাবনকে বাধ্য করে।
মাসলান পরিবর্তনকে হুমকি হিসেবে নয়, বরং ব্যবসায়িক বিবর্তনের দিকে একটি ধাক্কা হিসেবে গ্রহণ করতে বলেন।
অনিশ্চিত ও অস্থির সময়ে নিয়োগকর্তারা কর্মীদের সামনে একটি ভবিষ্যতের কর্মপরিবেশ উপস্থাপন করতে পারেন। সংকটের সময় কীভাবে এগিয়ে যেতে হবে সে বিষয়টি তুলে ধরতে পারেন। কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে কর্মীদের মানসিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায় আর এতে তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ে। এটি কর্মীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করে, কাজের আগ্রহ বাড়ায় এবং কর্মক্ষমতা উন্নত করে।

ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ—এই আট কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে পদসংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ের পরীক্ষা কেবল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩১ ধরনের শূন্য পদে মোট ১১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৪-এর লিখিত (আবশ্যিক ও পদসংশ্লিষ্ট) পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি)। কমিশনের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৭ নভেম্বর, চলবে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ—এই আট কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে পদসংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ের পরীক্ষা কেবল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সন্ধ্যায় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) মাসুমা আফরীনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষাগুলো সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা বা ২টা পর্যন্ত হবে। তিন থেকে চার ঘণ্টার এসব পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ২০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে।
২৭ নভেম্বর হবে বাংলা প্রথম পত্র (০০১) পরীক্ষা, যা কারিগরি বা পেশাগত ও সাধারণ উভয় ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। এরপর ৩০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বাংলা দ্বিতীয় পত্র (০০২), ১ ডিসেম্বর ইংরেজি (০০৩), ৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিষয়াবলি (০০৫), ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি (০০৭), ৭ ডিসেম্বর গাণিতিক যুক্তি (০০৮) ও মানসিক দক্ষতা (০০৯) এবং ৮ ডিসেম্বর হবে সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (০১০) পরীক্ষা।
পদসংশ্লিষ্ট বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে ১০ ডিসেম্বর থেকে। ওই দিন পরীক্ষা হবে ইংরেজি (১২১), ইতিহাস (১৮১), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (১৯১), ভূগোল (৩১১), অর্থনীতি (৩৩১), রাষ্ট্রবিজ্ঞান (৩৪১), সমাজবিজ্ঞান (৩৫১), পদার্থবিদ্যা (৫১১) ও ব্যবস্থাপনা (৭৩১) বিষয়ে।
পরদিন ১১ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (১১১), সমাজকর্ম (৩৬১), ফলিত রসায়ন (৫৪১), গণিত (৫৫১), উদ্ভিদবিদ্যা (৫৮১), প্রাণিবিদ্যা (৫৯১), যন্ত্রকৌশল (৯০১) ও কম্পিউটারবিজ্ঞান (৯৭১) বিষয়ে।
১৫ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (২৮১), রসায়ন (৫৩১), প্রাণরসায়ন (৬০১), হিসাববিজ্ঞান (৭০১), ফাইন্যান্স (৭১১), মার্কেটিং (৭২১), মেডিকেল সায়েন্স (৭৭১), ডেন্টাল সায়েন্স (৭৯১) ও কৃষি (৮০১) বিষয়ে।
১৭ ডিসেম্বর (শুধু ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে) আরবি (১৩১), সংস্কৃত (১৫১), মনোবিজ্ঞান (১৭১), ইসলামী শিক্ষা (২০১), দর্শন (২১১), শিক্ষা (২২১), গার্হস্থ্য অর্থনীতি (৩৯১), খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান (৬৬১), কৃষি ব্যবসা প্রশাসন (৮০৪) ও তড়িৎ কৌশল (৮৯১) বিষয়ে পরীক্ষা হবে।
শেষ দিন ১৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশবিজ্ঞান (৬২১), কৃষি অর্থনীতি (৮১১), পশুপালন বিদ্যা (৮৩১), পশুচিকিৎসাবিজ্ঞান (৮৪১), মৎস্যবিদ্যা (৮৫১), বনবিদ্যা (৮৭১), পুরকৌশল (৮৮১), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং (৮৯২) এবং পরিসংখ্যান (৯৮১) পরীক্ষা।
বিপিএসসি জানিয়েছে, পরীক্ষার হল, আসন বিন্যাস ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা পরে কমিশনের ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd ও টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইট http://bpsc.teletalk.com.bd -এ প্রকাশ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রয়োজনে প্রকাশিত সময়সূচিতে পরিবর্তন বা সংশোধনের অধিকার কমিশন সংরক্ষণ করে।

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৪-এর লিখিত (আবশ্যিক ও পদসংশ্লিষ্ট) পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি)। কমিশনের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৭ নভেম্বর, চলবে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ—এই আট কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে পদসংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ের পরীক্ষা কেবল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সন্ধ্যায় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) মাসুমা আফরীনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষাগুলো সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা বা ২টা পর্যন্ত হবে। তিন থেকে চার ঘণ্টার এসব পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ২০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে।
২৭ নভেম্বর হবে বাংলা প্রথম পত্র (০০১) পরীক্ষা, যা কারিগরি বা পেশাগত ও সাধারণ উভয় ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। এরপর ৩০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বাংলা দ্বিতীয় পত্র (০০২), ১ ডিসেম্বর ইংরেজি (০০৩), ৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিষয়াবলি (০০৫), ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি (০০৭), ৭ ডিসেম্বর গাণিতিক যুক্তি (০০৮) ও মানসিক দক্ষতা (০০৯) এবং ৮ ডিসেম্বর হবে সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (০১০) পরীক্ষা।
পদসংশ্লিষ্ট বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে ১০ ডিসেম্বর থেকে। ওই দিন পরীক্ষা হবে ইংরেজি (১২১), ইতিহাস (১৮১), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (১৯১), ভূগোল (৩১১), অর্থনীতি (৩৩১), রাষ্ট্রবিজ্ঞান (৩৪১), সমাজবিজ্ঞান (৩৫১), পদার্থবিদ্যা (৫১১) ও ব্যবস্থাপনা (৭৩১) বিষয়ে।
পরদিন ১১ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (১১১), সমাজকর্ম (৩৬১), ফলিত রসায়ন (৫৪১), গণিত (৫৫১), উদ্ভিদবিদ্যা (৫৮১), প্রাণিবিদ্যা (৫৯১), যন্ত্রকৌশল (৯০১) ও কম্পিউটারবিজ্ঞান (৯৭১) বিষয়ে।
১৫ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (২৮১), রসায়ন (৫৩১), প্রাণরসায়ন (৬০১), হিসাববিজ্ঞান (৭০১), ফাইন্যান্স (৭১১), মার্কেটিং (৭২১), মেডিকেল সায়েন্স (৭৭১), ডেন্টাল সায়েন্স (৭৯১) ও কৃষি (৮০১) বিষয়ে।
১৭ ডিসেম্বর (শুধু ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে) আরবি (১৩১), সংস্কৃত (১৫১), মনোবিজ্ঞান (১৭১), ইসলামী শিক্ষা (২০১), দর্শন (২১১), শিক্ষা (২২১), গার্হস্থ্য অর্থনীতি (৩৯১), খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান (৬৬১), কৃষি ব্যবসা প্রশাসন (৮০৪) ও তড়িৎ কৌশল (৮৯১) বিষয়ে পরীক্ষা হবে।
শেষ দিন ১৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশবিজ্ঞান (৬২১), কৃষি অর্থনীতি (৮১১), পশুপালন বিদ্যা (৮৩১), পশুচিকিৎসাবিজ্ঞান (৮৪১), মৎস্যবিদ্যা (৮৫১), বনবিদ্যা (৮৭১), পুরকৌশল (৮৮১), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং (৮৯২) এবং পরিসংখ্যান (৯৮১) পরীক্ষা।
বিপিএসসি জানিয়েছে, পরীক্ষার হল, আসন বিন্যাস ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা পরে কমিশনের ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd ও টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইট http://bpsc.teletalk.com.bd -এ প্রকাশ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রয়োজনে প্রকাশিত সময়সূচিতে পরিবর্তন বা সংশোধনের অধিকার কমিশন সংরক্ষণ করে।

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩১ ধরনের শূন্য পদে মোট ১১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩১ ধরনের শূন্য পদে মোট ১১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
পদের নাম: সরকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বা অ্যাগ্রিকালচারাল সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ সহকারী প্রকৌশলী।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী স্থপতি।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: ফার্মেসিতে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সরকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: স্টাফ অফিসার।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: প্রথম শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা প্রথম শ্রেণির অনার্সসহ দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: জনসংযোগ কর্মকর্তা।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: প্রথম শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা প্রথম শ্রেণির অনার্সসহ দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ইকোনমিক অ্যানালিস্ট।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বা ফাইন্যান্স বা ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: জিআইএস অপারেটর।
পদসংখ্যা: ৩টি।
যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স বা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বা ভূগোল বা ভূ-পরিবেশ বিষয়ে ডিপ্লোমাধারী।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: জুনিয়র হিসাবরক্ষক।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: বাণিজ্য শাখায় স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী। হিসাবরক্ষণ বিষয়ে ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: মার্কেট সুপারিনটেনডেন্ট।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। বাংলা ও ইংরেজিতে কম্পিউটার টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ২৫ ও ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: ড্রাফটসম্যান।
পদসংখ্যা: ৪টি।
যোগ্যতা: নকশা ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৭৯০ টাকা।
পদের নাম: ড্রাইভার।
পদসংখ্যা: ৪টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৭৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ১১টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: মেইনটেন্যান্স ইন্সপেক্টর।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৯,৩০০-২২, ৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ইমারত পরিদর্শক।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: সার্ভেয়ার।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অটো ইলেকট্রিশিয়ান।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: পাম্পচালক।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম: লিফটম্যান।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: এস্কালেটর অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: মুয়াজ্জিন।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে দাখিল পাস হতে হবে।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী পাম্পচালক।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদসংখ্যা: ১২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: প্রসেস সার্ভার।
পদসংখ্যা: ৩টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: ইলেকট্রিক হেল্পার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: নিরাপত্তাপ্রহরী।
পদসংখ্যা: ১৪টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: মালি।
পদসংখ্যা: ৪টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদসংখ্যা: ৩টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদন ফরমেট প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট www.cda.gov.bd থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এরপর আবেদনপত্র ‘সচিব, চউক’ বরাবর পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২২ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩১ ধরনের শূন্য পদে মোট ১১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
পদের নাম: সরকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বা অ্যাগ্রিকালচারাল সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ সহকারী প্রকৌশলী।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী স্থপতি।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: ফার্মেসিতে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সরকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: স্টাফ অফিসার।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: প্রথম শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা প্রথম শ্রেণির অনার্সসহ দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: জনসংযোগ কর্মকর্তা।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: প্রথম শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা প্রথম শ্রেণির অনার্সসহ দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ইকোনমিক অ্যানালিস্ট।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বা ফাইন্যান্স বা ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: জিআইএস অপারেটর।
পদসংখ্যা: ৩টি।
যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স বা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বা ভূগোল বা ভূ-পরিবেশ বিষয়ে ডিপ্লোমাধারী।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: জুনিয়র হিসাবরক্ষক।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: বাণিজ্য শাখায় স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী। হিসাবরক্ষণ বিষয়ে ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: মার্কেট সুপারিনটেনডেন্ট।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। বাংলা ও ইংরেজিতে কম্পিউটার টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ২৫ ও ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: ড্রাফটসম্যান।
পদসংখ্যা: ৪টি।
যোগ্যতা: নকশা ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৭৯০ টাকা।
পদের নাম: ড্রাইভার।
পদসংখ্যা: ৪টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৭৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ১১টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: মেইনটেন্যান্স ইন্সপেক্টর।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৯,৩০০-২২, ৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ইমারত পরিদর্শক।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: সার্ভেয়ার।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অটো ইলেকট্রিশিয়ান।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: পাম্পচালক।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম: লিফটম্যান।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: এস্কালেটর অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: মুয়াজ্জিন।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে দাখিল পাস হতে হবে।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী পাম্পচালক।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদসংখ্যা: ১২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: প্রসেস সার্ভার।
পদসংখ্যা: ৩টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: ইলেকট্রিক হেল্পার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: নিরাপত্তাপ্রহরী।
পদসংখ্যা: ১৪টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: মালি।
পদসংখ্যা: ৪টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদসংখ্যা: ৩টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদন ফরমেট প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট www.cda.gov.bd থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এরপর আবেদনপত্র ‘সচিব, চউক’ বরাবর পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২২ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ—এই আট কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে পদসংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ের পরীক্ষা কেবল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সিনিয়র অফিসার।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান, গণিত, কম্পিউটার সাইন্স বা অন্য যেকোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: উল্লেখ করা হয়নি।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ট, গ্র্যাচুইটি, স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা, সুস্থতা কেন্দ্র সুবিধা, ডে কেয়ার সুবিধা, মাতৃত্ব/পিতৃত্বকালীন ছুটির ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলানইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সিনিয়র অফিসার।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান, গণিত, কম্পিউটার সাইন্স বা অন্য যেকোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: উল্লেখ করা হয়নি।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ট, গ্র্যাচুইটি, স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা, সুস্থতা কেন্দ্র সুবিধা, ডে কেয়ার সুবিধা, মাতৃত্ব/পিতৃত্বকালীন ছুটির ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলানইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ—এই আট কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে পদসংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ের পরীক্ষা কেবল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩১ ধরনের শূন্য পদে মোট ১১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (মাইক্রোবায়োলজি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে এমএস অফিসে ভালো দক্ষতা। সংশ্লিষ্ট কাজে ১ থেকে ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: পাবনা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৬ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (মাইক্রোবায়োলজি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে এমএস অফিসে ভালো দক্ষতা। সংশ্লিষ্ট কাজে ১ থেকে ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: পাবনা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৬ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ—এই আট কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে পদসংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ের পরীক্ষা কেবল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩১ ধরনের শূন্য পদে মোট ১১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে