অনলাইন ডেস্ক
অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে জানায়, বিষণ্নতা ও উদ্বেগের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রতি বছর এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়, যার বেশির ভাগই উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার ফলে হয়ে থাকে।
আটটি বৈশ্বিক বাজারের ছয় হাজারেরও বেশি ব্যবসায়িক ব্যবস্থাপক ও কর্মীর ওপর গবেষণা করে অ্যাডোবি দেখিয়েছে, মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলোর পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় কর্মীদের প্রভাবিত করে। ৮০ শতাংশ কর্মী মনে করেন, বৈশ্বিক সমস্যাগুলো তাদের উৎপাদনশীলতা এবং সামগ্রিক চাকরিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
অ্যাডোবি বলছে, অনিশ্চয়তার সবচেয়ে বড় চালক অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মুদ্রাস্ফীতি, যা প্রতি ১০ জন নির্বাহী ও কর্মীর মধ্যে ৭ জন অনুভব করেন।
অ্যাডোবির সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতি চারজন কর্মীর মধ্যে তিনজন জানিয়েছেন, যে কোনো ব্রেকিং নিউজ তাদের কর্মদিবসের কয়েক ঘণ্টা সময়ে বিঘ্ন ঘটায়। আর এমনটা ঘটলে, ৪৪ শতাংশ কর্মী কাজের সময় আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি উদ্বিগ্ন ও নিরুৎসাহিত বোধ করেন।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী (সিইও) অ্যালিসন মাসলানের সঙ্গে কথা বলে যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস সাময়িকী এক প্রতিবেদনে অনিশ্চয়তা মোকাবিলা, রাজস্ব প্রবাহ পুনর্নির্মাণ এবং অস্থির সময়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পাঁচটি কার্যকর কৌশল তুলে ধরেছে—
১. উদ্ভাবন করুন
মাসলান বলেন, ‘আমরা অভ্যাসের জীব, তাই পরিবর্তনকে প্রায়ই প্রতিরোধ করি বা ভয় পাই। অনিশ্চিত সময়কে ভয় পাওয়ার পরিবর্তে, নির্বাহীদের এটি বৃদ্ধির একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করা উচিত।’
মাসলান মনে করেন, চ্যালেঞ্জিং সময়ে সৃজনশীল হওয়া এবং নতুন উপায়ে রাজস্ব বৃদ্ধির সুযোগ খুঁজে বের করা প্রয়োজন। উদ্যোক্তারা যখন পর্যাপ্ত সময় ও সম্পদ পান, তখন তাঁরা সাধারণত কম ঝুঁকি নেন এবং পরীক্ষিত উপায়ের ওপর নির্ভর করেন।
যারা পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে তারা সফলতা পায়। যেমন, করোনা মহামারির সময় কিছু রেস্তোরাঁ বাসায় বাসায় খাবারের প্যাকেট বিক্রি শুরু করেছিল, আবার কিছু খুচরা ব্র্যান্ড সাবস্ক্রিপশন মডেল চালু করেছিল।
২. নেতৃত্বকে প্রতিটি স্তরে ক্ষমতায়ন করুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও মনে করেন, শক্তিশালী নেতৃত্ব শুধু নির্বাহীদের জন্যই নয়, বরং পুরো প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি কর্মীকে নেতা হিসেবে চিন্তা ও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। যখন দলীয় সদস্যরা নিজেদের দায়িত্ব নিতে সক্ষম হন, কৌশলগত ধারণা প্রদান করেন এবং নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ পান, তখন পুরো প্রতিষ্ঠান আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে।
নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে মাসলান বলেন, ‘একটি উন্মুক্ত আলোচনার পরিবেশ তৈরি করুন এবং সমস্যা সমাধানের সংস্কৃতি গড়ে তুলুন, যাতে বাহ্যিক অনিশ্চয়তা দেখা দিলে আপনার দল ভয়ে না ভুগে দ্রুত ও কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।’
৩. সহায়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলুন
যখন কেউ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, চাপের মধ্যে বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চিত থাকে, তখন নিজেদের গুটিয়ে ফেলার প্রবণতা দেখা যায়। যা কর্মী ও নিয়োগকর্তাদের জন্য অগ্রগতির অন্যতম বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। মাসলান বলেন, ‘কর্মীদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সহায়তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে উৎসাহিত করুন। এমন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপরিবেশ তৈরি করুন, যেখানে দলগুলো একে অপরের ওপর নির্ভর করতে পারে ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করতে পারে।’
৪. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর কেন্দ্রীভূত থাকুন
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক মাসলানের মতে, ‘সংকটের সময় অনেকেই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা রাখে, তবে দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা আরও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ব্যবসার অপারেশন বা কৌশল হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে পরিবর্তন করতে হতে পারে, তবে আপনার প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত সেই ভিত্তির ওপর স্থির থাকা।’
কর্মীদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল মিটিংয়ে, কোম্পানির নিউজ লেটারে বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যখনই যোগাযোগ হয়, তাদের কোম্পানির বৃহত্তর লক্ষ্য মনে করিয়ে দিন।
৫. চ্যালেঞ্জগুলোকে বিকাশের সুযোগ হিসেবে নতুন করে ভাবুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও বলছেন, ইতিহাসে দেখা গেছে যেসব ব্যবসা অনিশ্চয়তার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল, তারা সাধারণত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। নতুন পণ্য চালু করা, নতুন বাজারে সম্প্রসারণ করা, অথবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সহজ করা—অনিশ্চিত মুহূর্তগুলো উদ্ভাবনকে বাধ্য করে।
মাসলান পরিবর্তনকে হুমকি হিসেবে নয়, বরং ব্যবসায়িক বিবর্তনের দিকে একটি ধাক্কা হিসেবে গ্রহণ করতে বলেন।
অনিশ্চিত ও অস্থির সময়ে নিয়োগকর্তারা কর্মীদের সামনে একটি ভবিষ্যতের কর্মপরিবেশ উপস্থাপন করতে পারেন। সংকটের সময় কীভাবে এগিয়ে যেতে হবে সে বিষয়টি তুলে ধরতে পারেন। কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে কর্মীদের মানসিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায় আর এতে তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ে। এটি কর্মীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করে, কাজের আগ্রহ বাড়ায় এবং কর্মক্ষমতা উন্নত করে।
অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, শুল্ক, ছাঁটাই, সরকারি সংস্কার, কর্মক্ষেত্রের উত্তেজনা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কারণে চাকরি হারানোর ভয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে জানায়, বিষণ্নতা ও উদ্বেগের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রতি বছর এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়, যার বেশির ভাগই উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার ফলে হয়ে থাকে।
আটটি বৈশ্বিক বাজারের ছয় হাজারেরও বেশি ব্যবসায়িক ব্যবস্থাপক ও কর্মীর ওপর গবেষণা করে অ্যাডোবি দেখিয়েছে, মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলোর পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় কর্মীদের প্রভাবিত করে। ৮০ শতাংশ কর্মী মনে করেন, বৈশ্বিক সমস্যাগুলো তাদের উৎপাদনশীলতা এবং সামগ্রিক চাকরিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
অ্যাডোবি বলছে, অনিশ্চয়তার সবচেয়ে বড় চালক অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মুদ্রাস্ফীতি, যা প্রতি ১০ জন নির্বাহী ও কর্মীর মধ্যে ৭ জন অনুভব করেন।
অ্যাডোবির সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতি চারজন কর্মীর মধ্যে তিনজন জানিয়েছেন, যে কোনো ব্রেকিং নিউজ তাদের কর্মদিবসের কয়েক ঘণ্টা সময়ে বিঘ্ন ঘটায়। আর এমনটা ঘটলে, ৪৪ শতাংশ কর্মী কাজের সময় আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি উদ্বিগ্ন ও নিরুৎসাহিত বোধ করেন।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী (সিইও) অ্যালিসন মাসলানের সঙ্গে কথা বলে যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস সাময়িকী এক প্রতিবেদনে অনিশ্চয়তা মোকাবিলা, রাজস্ব প্রবাহ পুনর্নির্মাণ এবং অস্থির সময়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পাঁচটি কার্যকর কৌশল তুলে ধরেছে—
১. উদ্ভাবন করুন
মাসলান বলেন, ‘আমরা অভ্যাসের জীব, তাই পরিবর্তনকে প্রায়ই প্রতিরোধ করি বা ভয় পাই। অনিশ্চিত সময়কে ভয় পাওয়ার পরিবর্তে, নির্বাহীদের এটি বৃদ্ধির একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করা উচিত।’
মাসলান মনে করেন, চ্যালেঞ্জিং সময়ে সৃজনশীল হওয়া এবং নতুন উপায়ে রাজস্ব বৃদ্ধির সুযোগ খুঁজে বের করা প্রয়োজন। উদ্যোক্তারা যখন পর্যাপ্ত সময় ও সম্পদ পান, তখন তাঁরা সাধারণত কম ঝুঁকি নেন এবং পরীক্ষিত উপায়ের ওপর নির্ভর করেন।
যারা পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে তারা সফলতা পায়। যেমন, করোনা মহামারির সময় কিছু রেস্তোরাঁ বাসায় বাসায় খাবারের প্যাকেট বিক্রি শুরু করেছিল, আবার কিছু খুচরা ব্র্যান্ড সাবস্ক্রিপশন মডেল চালু করেছিল।
২. নেতৃত্বকে প্রতিটি স্তরে ক্ষমতায়ন করুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও মনে করেন, শক্তিশালী নেতৃত্ব শুধু নির্বাহীদের জন্যই নয়, বরং পুরো প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি কর্মীকে নেতা হিসেবে চিন্তা ও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। যখন দলীয় সদস্যরা নিজেদের দায়িত্ব নিতে সক্ষম হন, কৌশলগত ধারণা প্রদান করেন এবং নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ পান, তখন পুরো প্রতিষ্ঠান আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে।
নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে মাসলান বলেন, ‘একটি উন্মুক্ত আলোচনার পরিবেশ তৈরি করুন এবং সমস্যা সমাধানের সংস্কৃতি গড়ে তুলুন, যাতে বাহ্যিক অনিশ্চয়তা দেখা দিলে আপনার দল ভয়ে না ভুগে দ্রুত ও কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।’
৩. সহায়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলুন
যখন কেউ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, চাপের মধ্যে বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চিত থাকে, তখন নিজেদের গুটিয়ে ফেলার প্রবণতা দেখা যায়। যা কর্মী ও নিয়োগকর্তাদের জন্য অগ্রগতির অন্যতম বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। মাসলান বলেন, ‘কর্মীদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সহায়তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে উৎসাহিত করুন। এমন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপরিবেশ তৈরি করুন, যেখানে দলগুলো একে অপরের ওপর নির্ভর করতে পারে ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করতে পারে।’
৪. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর কেন্দ্রীভূত থাকুন
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর বেস্টসেলিং লেখক মাসলানের মতে, ‘সংকটের সময় অনেকেই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা রাখে, তবে দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা আরও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ব্যবসার অপারেশন বা কৌশল হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে পরিবর্তন করতে হতে পারে, তবে আপনার প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত সেই ভিত্তির ওপর স্থির থাকা।’
কর্মীদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল মিটিংয়ে, কোম্পানির নিউজ লেটারে বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যখনই যোগাযোগ হয়, তাদের কোম্পানির বৃহত্তর লক্ষ্য মনে করিয়ে দিন।
৫. চ্যালেঞ্জগুলোকে বিকাশের সুযোগ হিসেবে নতুন করে ভাবুন
পিনাকল গ্লোবাল নেটওয়ার্কের সিইও বলছেন, ইতিহাসে দেখা গেছে যেসব ব্যবসা অনিশ্চয়তার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল, তারা সাধারণত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। নতুন পণ্য চালু করা, নতুন বাজারে সম্প্রসারণ করা, অথবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সহজ করা—অনিশ্চিত মুহূর্তগুলো উদ্ভাবনকে বাধ্য করে।
মাসলান পরিবর্তনকে হুমকি হিসেবে নয়, বরং ব্যবসায়িক বিবর্তনের দিকে একটি ধাক্কা হিসেবে গ্রহণ করতে বলেন।
অনিশ্চিত ও অস্থির সময়ে নিয়োগকর্তারা কর্মীদের সামনে একটি ভবিষ্যতের কর্মপরিবেশ উপস্থাপন করতে পারেন। সংকটের সময় কীভাবে এগিয়ে যেতে হবে সে বিষয়টি তুলে ধরতে পারেন। কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে কর্মীদের মানসিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায় আর এতে তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ে। এটি কর্মীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করে, কাজের আগ্রহ বাড়ায় এবং কর্মক্ষমতা উন্নত করে।
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ম্যানেজারের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৫ ধরনের শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেতিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির বিভিন্ন পদের নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির উপমহাব্যবস্থাপক (নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ) মো. আবদুল হান্নান ব্যাপারী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীদের কাছে শুধু ডিগ্রিই নয়, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতাও চান। একাডেমিক শিক্ষা যতই ভালো হোক না কেন, বাস্তব অভিজ্ঞতা ছাড়া পেশাগত জগতে সফল হওয়া কঠিন।
১ দিন আগে