আনিসুল ইসলাম নাঈম

সাধারণ বিজ্ঞান ৬০, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ১৫ নম্বর মিলে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। অনেকে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অংশ কঠিন মনে করে ছেড়ে দেন। অথচ একটু পরিশ্রম করলে এই অংশে পূর্ণ নম্বর তোলা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্ন ঠিকঠাক লিখে আসতে পারলে ১০০-তে ৮০-৯০ পাওয়া সম্ভব।
প্রয়োজনীয় বই
■ নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান
■ একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি
■ সায়েন্স আওয়ার/আলফা
প্রশ্ন ও সিলেবাস বিশ্লেষণ
বিজ্ঞানের জন্য ১০ থেকে ৪৪তম বিসিএসের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়া অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়ে প্রশ্ন রিপিটের হার বেশি; বিশেষ করে কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি পার্টে ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ প্রশ্নই রিপিট হয়। সিলেবাস বিশ্লেষণ করে পড়তে হবে। বারবার আসা প্রশ্নগুলো বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
বিজ্ঞানভিত্তিক সাম্প্রতিক ঘটনা
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিজ্ঞানভিত্তিক ঘটনা থেকেও কিছু প্রশ্ন আসতে পারে। যেমন বিগত বিসিএস পরীক্ষাগুলোতে করোনাভাইরাস, মাঙ্কি পক্স, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, সিংক হোল, ই-কমার্স, ফেসবুক কমার্স—এ রকম বিষয় থেকে প্রশ্ন এসেছে। এ ক্ষেত্রে যাঁরা নিয়মিত পত্রিকা বা কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়েন, তাঁরা এগিয়ে থাকবেন। ৪৫তম বিসিএসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি টপিক হলো পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন, ডেঙ্গু জ্বর, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রভৃতি।
নোট করে বুঝে পড়া
বিজ্ঞানে মুখস্থ করার চেয়ে বুঝে পড়া উপকারী। মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের অনেকের বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় বুঝতে অসুবিধা হয়। এ বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝতে ইউটিউব বা অনলাইন কোর্সের সহায়তা নেওয়া যায়। নোট খাতায় সব প্রশ্ন তোলার প্রয়োজন নেই। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোই নোট খাতায় তুলবেন। এতে পরীক্ষার আগে প্রস্তুতি নিতে সহজ হবে। কনটেন্টগুলো নোট খাতায় বাক্য আকারে লিখে সময় নষ্ট না করে বোঝার মতো পয়েন্ট করে লেখাই শ্রেয়।
উত্তর হবে ‘টু দ্য পয়েন্টে’
বিজ্ঞানে অতিরিক্ত কথাবার্তা ও বাহুল্যতার কোনো প্রয়োজন নেই। প্রশ্নে যেটুকু চেয়েছে শুধু সেটুকুই লিখতে হবে। বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলোর নম্বর কম থাকে। অতিরিক্ত লিখতে গেলে ১০০ নম্বর লিখে শেষ করা সম্ভব হয় না। যদি প্রশ্নে আসে—৩টি অ্যাসিড ও ৩টি ক্ষারের নাম লিখুন? তবে ১ /২ / ৩ নিয়ে শুধুই নামগুলো লিখবেন, বাড়তি কথাবার্তার দরকার নেই। যেসব প্রশ্নে কোনো কিছুর গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা বা করণীয় চায় সেই সব প্রশ্নে যা নম্বর তার দ্বিগুণ পয়েন্ট লিখবেন। যেমন ২.৫ নম্বরের পরিবেশ সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা এলে ৫টি পয়েন্টে মূলভাবগুলো লিখবেন। ১ / ২ পাতা ভরে বর্ণনামূলক লিখলে শিক্ষক বিরক্ত হবেন এবং ভালো নম্বর পাবেন না। কোনো কিছুর সংজ্ঞা চাইলে শুধুই সংজ্ঞা ও দুই-একটি উদাহরণ দেবেন।
পয়েন্ট আকারে উত্তর লিখুন
বিজ্ঞানে তিন পার্টের বেশির ভাগ প্রশ্নই পয়েন্ট করে লিখতে পারবেন। এভাবে লিখলেই শিক্ষকের পড়তে সুবিধা হয় এবং ভালো নম্বর পাওয়া যায়। প্রশ্নের উত্তরে কতগুলো পয়েন্ট দেবেন তা নম্বরের ওপর নির্ভর করে। যেসব প্রশ্ন পয়েন্টে লেখা যায় না, সেগুলো জোর করে পয়েন্টে আনার প্রয়োজন নেই।
চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা
গ্রাফ-চার্ট-ডায়াগ্রাম ও চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা খাতার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং শিক্ষকের কাছে ভালো ইমপ্রেশন তৈরি করে। যেসব প্রশ্নের উত্তর বর্ণনা বা পয়েন্টের বাইরে ডায়াগ্রাম বা চিত্র দিয়ে দেখানো যায়, সেগুলো অবশ্যই চিত্র দিয়েই উত্তর করবেন। যেমন ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার কীভাবে কাজ করে বা সিপিইউ কীভাবে কাজ করে বা সফটওয়্যার তৈরির ধাপগুলো লিখুন বা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রক্রিয়া বর্ণনা করুন—এ রকম প্রশ্নে বিস্তৃত বর্ণনা না দিয়ে চিত্রভিত্তিক উত্তর করলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়।
তিন পার্টের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
সাধারণ বিজ্ঞান: এখানে ১১টি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হয়। ৯ সেট প্রশ্নের মধ্যে ৮টির উত্তর করতে হবে (৮ x ৭.৫)। কিছু গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় থেকে পূর্ণ সেট (৭.৫ মার্ক) প্রশ্ন হয় এবং বাকি ২-৩টি অধ্যায় মিলিয়ে ১টি সেট করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো হলো—আলো, শব্দ, অ্যাসিড-ক্ষার ও লবণ, বায়ুমণ্ডল, খাদ্য ও পুষ্টি, রোগ ও স্বাস্থ্য, আমাদের সম্পদ।
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি নামে ২টি ভাগ রয়েছে। ৫ নম্বরের ৫টি প্রশ্ন (৭-৮টি থেকে) অথবা ২.৫ নম্বরের ১০টি প্রশ্ন (১২-১৩টি থেকে) উত্তর করতে হয়। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো—কম্পিউটারের ইতিহাস, সিপিইউ ও মাইক্রোপ্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস, সফটওয়্যার, ডেটাবেইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও টপোলজি, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, ইন্টারনেট প্রটোকল, নেটওয়ার্কিং ডিভাইস (রাউটার, গেটওয়ে, হাব, রিপিটার), মাল্টিমিডিয়া, প্রটোকল, স্যাটেলাইট, আইএসপি, গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারনেট কোম্পানি-ওয়েবসাইট, স্মার্ট বাংলাদেশ।
ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি
এই পার্টে সাধারণত ৫-৬টি প্রশ্নের মধ্য থেকে ৩টি প্রশ্নের (৫ নম্বর) উত্তর করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো—ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক কম্পোনেন্টের উদাহরণ, ওহমের সূত্র ও কার্শফের সূত্র, রোধ ও ভোল্টেজের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ, সার্কিট ব্রেকার, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন-প্রক্রিয়া, এসি ও ডিসি কারেন্ট, ট্রান্সফরমার, আইপিএস ও ইউপিএস, ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার, পারমাণবিক ও পানিবিদ্যুৎ উৎপাদন-প্রক্রিয়া, বৈদ্যুতিক মোটর, আইসি, রাডার।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

সাধারণ বিজ্ঞান ৬০, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ১৫ নম্বর মিলে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। অনেকে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অংশ কঠিন মনে করে ছেড়ে দেন। অথচ একটু পরিশ্রম করলে এই অংশে পূর্ণ নম্বর তোলা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্ন ঠিকঠাক লিখে আসতে পারলে ১০০-তে ৮০-৯০ পাওয়া সম্ভব।
প্রয়োজনীয় বই
■ নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান
■ একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি
■ সায়েন্স আওয়ার/আলফা
প্রশ্ন ও সিলেবাস বিশ্লেষণ
বিজ্ঞানের জন্য ১০ থেকে ৪৪তম বিসিএসের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়া অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়ে প্রশ্ন রিপিটের হার বেশি; বিশেষ করে কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি পার্টে ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ প্রশ্নই রিপিট হয়। সিলেবাস বিশ্লেষণ করে পড়তে হবে। বারবার আসা প্রশ্নগুলো বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
বিজ্ঞানভিত্তিক সাম্প্রতিক ঘটনা
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিজ্ঞানভিত্তিক ঘটনা থেকেও কিছু প্রশ্ন আসতে পারে। যেমন বিগত বিসিএস পরীক্ষাগুলোতে করোনাভাইরাস, মাঙ্কি পক্স, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, সিংক হোল, ই-কমার্স, ফেসবুক কমার্স—এ রকম বিষয় থেকে প্রশ্ন এসেছে। এ ক্ষেত্রে যাঁরা নিয়মিত পত্রিকা বা কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়েন, তাঁরা এগিয়ে থাকবেন। ৪৫তম বিসিএসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি টপিক হলো পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন, ডেঙ্গু জ্বর, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রভৃতি।
নোট করে বুঝে পড়া
বিজ্ঞানে মুখস্থ করার চেয়ে বুঝে পড়া উপকারী। মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের অনেকের বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় বুঝতে অসুবিধা হয়। এ বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝতে ইউটিউব বা অনলাইন কোর্সের সহায়তা নেওয়া যায়। নোট খাতায় সব প্রশ্ন তোলার প্রয়োজন নেই। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোই নোট খাতায় তুলবেন। এতে পরীক্ষার আগে প্রস্তুতি নিতে সহজ হবে। কনটেন্টগুলো নোট খাতায় বাক্য আকারে লিখে সময় নষ্ট না করে বোঝার মতো পয়েন্ট করে লেখাই শ্রেয়।
উত্তর হবে ‘টু দ্য পয়েন্টে’
বিজ্ঞানে অতিরিক্ত কথাবার্তা ও বাহুল্যতার কোনো প্রয়োজন নেই। প্রশ্নে যেটুকু চেয়েছে শুধু সেটুকুই লিখতে হবে। বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলোর নম্বর কম থাকে। অতিরিক্ত লিখতে গেলে ১০০ নম্বর লিখে শেষ করা সম্ভব হয় না। যদি প্রশ্নে আসে—৩টি অ্যাসিড ও ৩টি ক্ষারের নাম লিখুন? তবে ১ /২ / ৩ নিয়ে শুধুই নামগুলো লিখবেন, বাড়তি কথাবার্তার দরকার নেই। যেসব প্রশ্নে কোনো কিছুর গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা বা করণীয় চায় সেই সব প্রশ্নে যা নম্বর তার দ্বিগুণ পয়েন্ট লিখবেন। যেমন ২.৫ নম্বরের পরিবেশ সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা এলে ৫টি পয়েন্টে মূলভাবগুলো লিখবেন। ১ / ২ পাতা ভরে বর্ণনামূলক লিখলে শিক্ষক বিরক্ত হবেন এবং ভালো নম্বর পাবেন না। কোনো কিছুর সংজ্ঞা চাইলে শুধুই সংজ্ঞা ও দুই-একটি উদাহরণ দেবেন।
পয়েন্ট আকারে উত্তর লিখুন
বিজ্ঞানে তিন পার্টের বেশির ভাগ প্রশ্নই পয়েন্ট করে লিখতে পারবেন। এভাবে লিখলেই শিক্ষকের পড়তে সুবিধা হয় এবং ভালো নম্বর পাওয়া যায়। প্রশ্নের উত্তরে কতগুলো পয়েন্ট দেবেন তা নম্বরের ওপর নির্ভর করে। যেসব প্রশ্ন পয়েন্টে লেখা যায় না, সেগুলো জোর করে পয়েন্টে আনার প্রয়োজন নেই।
চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা
গ্রাফ-চার্ট-ডায়াগ্রাম ও চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা খাতার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং শিক্ষকের কাছে ভালো ইমপ্রেশন তৈরি করে। যেসব প্রশ্নের উত্তর বর্ণনা বা পয়েন্টের বাইরে ডায়াগ্রাম বা চিত্র দিয়ে দেখানো যায়, সেগুলো অবশ্যই চিত্র দিয়েই উত্তর করবেন। যেমন ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার কীভাবে কাজ করে বা সিপিইউ কীভাবে কাজ করে বা সফটওয়্যার তৈরির ধাপগুলো লিখুন বা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রক্রিয়া বর্ণনা করুন—এ রকম প্রশ্নে বিস্তৃত বর্ণনা না দিয়ে চিত্রভিত্তিক উত্তর করলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়।
তিন পার্টের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
সাধারণ বিজ্ঞান: এখানে ১১টি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হয়। ৯ সেট প্রশ্নের মধ্যে ৮টির উত্তর করতে হবে (৮ x ৭.৫)। কিছু গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় থেকে পূর্ণ সেট (৭.৫ মার্ক) প্রশ্ন হয় এবং বাকি ২-৩টি অধ্যায় মিলিয়ে ১টি সেট করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো হলো—আলো, শব্দ, অ্যাসিড-ক্ষার ও লবণ, বায়ুমণ্ডল, খাদ্য ও পুষ্টি, রোগ ও স্বাস্থ্য, আমাদের সম্পদ।
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি নামে ২টি ভাগ রয়েছে। ৫ নম্বরের ৫টি প্রশ্ন (৭-৮টি থেকে) অথবা ২.৫ নম্বরের ১০টি প্রশ্ন (১২-১৩টি থেকে) উত্তর করতে হয়। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো—কম্পিউটারের ইতিহাস, সিপিইউ ও মাইক্রোপ্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস, সফটওয়্যার, ডেটাবেইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও টপোলজি, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, ইন্টারনেট প্রটোকল, নেটওয়ার্কিং ডিভাইস (রাউটার, গেটওয়ে, হাব, রিপিটার), মাল্টিমিডিয়া, প্রটোকল, স্যাটেলাইট, আইএসপি, গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারনেট কোম্পানি-ওয়েবসাইট, স্মার্ট বাংলাদেশ।
ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি
এই পার্টে সাধারণত ৫-৬টি প্রশ্নের মধ্য থেকে ৩টি প্রশ্নের (৫ নম্বর) উত্তর করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো—ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক কম্পোনেন্টের উদাহরণ, ওহমের সূত্র ও কার্শফের সূত্র, রোধ ও ভোল্টেজের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ, সার্কিট ব্রেকার, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন-প্রক্রিয়া, এসি ও ডিসি কারেন্ট, ট্রান্সফরমার, আইপিএস ও ইউপিএস, ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার, পারমাণবিক ও পানিবিদ্যুৎ উৎপাদন-প্রক্রিয়া, বৈদ্যুতিক মোটর, আইসি, রাডার।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
আনিসুল ইসলাম নাঈম

সাধারণ বিজ্ঞান ৬০, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ১৫ নম্বর মিলে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। অনেকে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অংশ কঠিন মনে করে ছেড়ে দেন। অথচ একটু পরিশ্রম করলে এই অংশে পূর্ণ নম্বর তোলা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্ন ঠিকঠাক লিখে আসতে পারলে ১০০-তে ৮০-৯০ পাওয়া সম্ভব।
প্রয়োজনীয় বই
■ নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান
■ একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি
■ সায়েন্স আওয়ার/আলফা
প্রশ্ন ও সিলেবাস বিশ্লেষণ
বিজ্ঞানের জন্য ১০ থেকে ৪৪তম বিসিএসের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়া অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়ে প্রশ্ন রিপিটের হার বেশি; বিশেষ করে কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি পার্টে ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ প্রশ্নই রিপিট হয়। সিলেবাস বিশ্লেষণ করে পড়তে হবে। বারবার আসা প্রশ্নগুলো বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
বিজ্ঞানভিত্তিক সাম্প্রতিক ঘটনা
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিজ্ঞানভিত্তিক ঘটনা থেকেও কিছু প্রশ্ন আসতে পারে। যেমন বিগত বিসিএস পরীক্ষাগুলোতে করোনাভাইরাস, মাঙ্কি পক্স, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, সিংক হোল, ই-কমার্স, ফেসবুক কমার্স—এ রকম বিষয় থেকে প্রশ্ন এসেছে। এ ক্ষেত্রে যাঁরা নিয়মিত পত্রিকা বা কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়েন, তাঁরা এগিয়ে থাকবেন। ৪৫তম বিসিএসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি টপিক হলো পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন, ডেঙ্গু জ্বর, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রভৃতি।
নোট করে বুঝে পড়া
বিজ্ঞানে মুখস্থ করার চেয়ে বুঝে পড়া উপকারী। মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের অনেকের বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় বুঝতে অসুবিধা হয়। এ বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝতে ইউটিউব বা অনলাইন কোর্সের সহায়তা নেওয়া যায়। নোট খাতায় সব প্রশ্ন তোলার প্রয়োজন নেই। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোই নোট খাতায় তুলবেন। এতে পরীক্ষার আগে প্রস্তুতি নিতে সহজ হবে। কনটেন্টগুলো নোট খাতায় বাক্য আকারে লিখে সময় নষ্ট না করে বোঝার মতো পয়েন্ট করে লেখাই শ্রেয়।
উত্তর হবে ‘টু দ্য পয়েন্টে’
বিজ্ঞানে অতিরিক্ত কথাবার্তা ও বাহুল্যতার কোনো প্রয়োজন নেই। প্রশ্নে যেটুকু চেয়েছে শুধু সেটুকুই লিখতে হবে। বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলোর নম্বর কম থাকে। অতিরিক্ত লিখতে গেলে ১০০ নম্বর লিখে শেষ করা সম্ভব হয় না। যদি প্রশ্নে আসে—৩টি অ্যাসিড ও ৩টি ক্ষারের নাম লিখুন? তবে ১ /২ / ৩ নিয়ে শুধুই নামগুলো লিখবেন, বাড়তি কথাবার্তার দরকার নেই। যেসব প্রশ্নে কোনো কিছুর গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা বা করণীয় চায় সেই সব প্রশ্নে যা নম্বর তার দ্বিগুণ পয়েন্ট লিখবেন। যেমন ২.৫ নম্বরের পরিবেশ সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা এলে ৫টি পয়েন্টে মূলভাবগুলো লিখবেন। ১ / ২ পাতা ভরে বর্ণনামূলক লিখলে শিক্ষক বিরক্ত হবেন এবং ভালো নম্বর পাবেন না। কোনো কিছুর সংজ্ঞা চাইলে শুধুই সংজ্ঞা ও দুই-একটি উদাহরণ দেবেন।
পয়েন্ট আকারে উত্তর লিখুন
বিজ্ঞানে তিন পার্টের বেশির ভাগ প্রশ্নই পয়েন্ট করে লিখতে পারবেন। এভাবে লিখলেই শিক্ষকের পড়তে সুবিধা হয় এবং ভালো নম্বর পাওয়া যায়। প্রশ্নের উত্তরে কতগুলো পয়েন্ট দেবেন তা নম্বরের ওপর নির্ভর করে। যেসব প্রশ্ন পয়েন্টে লেখা যায় না, সেগুলো জোর করে পয়েন্টে আনার প্রয়োজন নেই।
চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা
গ্রাফ-চার্ট-ডায়াগ্রাম ও চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা খাতার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং শিক্ষকের কাছে ভালো ইমপ্রেশন তৈরি করে। যেসব প্রশ্নের উত্তর বর্ণনা বা পয়েন্টের বাইরে ডায়াগ্রাম বা চিত্র দিয়ে দেখানো যায়, সেগুলো অবশ্যই চিত্র দিয়েই উত্তর করবেন। যেমন ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার কীভাবে কাজ করে বা সিপিইউ কীভাবে কাজ করে বা সফটওয়্যার তৈরির ধাপগুলো লিখুন বা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রক্রিয়া বর্ণনা করুন—এ রকম প্রশ্নে বিস্তৃত বর্ণনা না দিয়ে চিত্রভিত্তিক উত্তর করলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়।
তিন পার্টের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
সাধারণ বিজ্ঞান: এখানে ১১টি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হয়। ৯ সেট প্রশ্নের মধ্যে ৮টির উত্তর করতে হবে (৮ x ৭.৫)। কিছু গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় থেকে পূর্ণ সেট (৭.৫ মার্ক) প্রশ্ন হয় এবং বাকি ২-৩টি অধ্যায় মিলিয়ে ১টি সেট করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো হলো—আলো, শব্দ, অ্যাসিড-ক্ষার ও লবণ, বায়ুমণ্ডল, খাদ্য ও পুষ্টি, রোগ ও স্বাস্থ্য, আমাদের সম্পদ।
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি নামে ২টি ভাগ রয়েছে। ৫ নম্বরের ৫টি প্রশ্ন (৭-৮টি থেকে) অথবা ২.৫ নম্বরের ১০টি প্রশ্ন (১২-১৩টি থেকে) উত্তর করতে হয়। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো—কম্পিউটারের ইতিহাস, সিপিইউ ও মাইক্রোপ্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস, সফটওয়্যার, ডেটাবেইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও টপোলজি, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, ইন্টারনেট প্রটোকল, নেটওয়ার্কিং ডিভাইস (রাউটার, গেটওয়ে, হাব, রিপিটার), মাল্টিমিডিয়া, প্রটোকল, স্যাটেলাইট, আইএসপি, গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারনেট কোম্পানি-ওয়েবসাইট, স্মার্ট বাংলাদেশ।
ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি
এই পার্টে সাধারণত ৫-৬টি প্রশ্নের মধ্য থেকে ৩টি প্রশ্নের (৫ নম্বর) উত্তর করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো—ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক কম্পোনেন্টের উদাহরণ, ওহমের সূত্র ও কার্শফের সূত্র, রোধ ও ভোল্টেজের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ, সার্কিট ব্রেকার, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন-প্রক্রিয়া, এসি ও ডিসি কারেন্ট, ট্রান্সফরমার, আইপিএস ও ইউপিএস, ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার, পারমাণবিক ও পানিবিদ্যুৎ উৎপাদন-প্রক্রিয়া, বৈদ্যুতিক মোটর, আইসি, রাডার।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

সাধারণ বিজ্ঞান ৬০, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ১৫ নম্বর মিলে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। অনেকে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অংশ কঠিন মনে করে ছেড়ে দেন। অথচ একটু পরিশ্রম করলে এই অংশে পূর্ণ নম্বর তোলা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্ন ঠিকঠাক লিখে আসতে পারলে ১০০-তে ৮০-৯০ পাওয়া সম্ভব।
প্রয়োজনীয় বই
■ নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান
■ একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি
■ সায়েন্স আওয়ার/আলফা
প্রশ্ন ও সিলেবাস বিশ্লেষণ
বিজ্ঞানের জন্য ১০ থেকে ৪৪তম বিসিএসের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়া অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়ে প্রশ্ন রিপিটের হার বেশি; বিশেষ করে কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি পার্টে ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ প্রশ্নই রিপিট হয়। সিলেবাস বিশ্লেষণ করে পড়তে হবে। বারবার আসা প্রশ্নগুলো বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
বিজ্ঞানভিত্তিক সাম্প্রতিক ঘটনা
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিজ্ঞানভিত্তিক ঘটনা থেকেও কিছু প্রশ্ন আসতে পারে। যেমন বিগত বিসিএস পরীক্ষাগুলোতে করোনাভাইরাস, মাঙ্কি পক্স, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, সিংক হোল, ই-কমার্স, ফেসবুক কমার্স—এ রকম বিষয় থেকে প্রশ্ন এসেছে। এ ক্ষেত্রে যাঁরা নিয়মিত পত্রিকা বা কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়েন, তাঁরা এগিয়ে থাকবেন। ৪৫তম বিসিএসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি টপিক হলো পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন, ডেঙ্গু জ্বর, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রভৃতি।
নোট করে বুঝে পড়া
বিজ্ঞানে মুখস্থ করার চেয়ে বুঝে পড়া উপকারী। মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের অনেকের বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় বুঝতে অসুবিধা হয়। এ বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝতে ইউটিউব বা অনলাইন কোর্সের সহায়তা নেওয়া যায়। নোট খাতায় সব প্রশ্ন তোলার প্রয়োজন নেই। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোই নোট খাতায় তুলবেন। এতে পরীক্ষার আগে প্রস্তুতি নিতে সহজ হবে। কনটেন্টগুলো নোট খাতায় বাক্য আকারে লিখে সময় নষ্ট না করে বোঝার মতো পয়েন্ট করে লেখাই শ্রেয়।
উত্তর হবে ‘টু দ্য পয়েন্টে’
বিজ্ঞানে অতিরিক্ত কথাবার্তা ও বাহুল্যতার কোনো প্রয়োজন নেই। প্রশ্নে যেটুকু চেয়েছে শুধু সেটুকুই লিখতে হবে। বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলোর নম্বর কম থাকে। অতিরিক্ত লিখতে গেলে ১০০ নম্বর লিখে শেষ করা সম্ভব হয় না। যদি প্রশ্নে আসে—৩টি অ্যাসিড ও ৩টি ক্ষারের নাম লিখুন? তবে ১ /২ / ৩ নিয়ে শুধুই নামগুলো লিখবেন, বাড়তি কথাবার্তার দরকার নেই। যেসব প্রশ্নে কোনো কিছুর গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা বা করণীয় চায় সেই সব প্রশ্নে যা নম্বর তার দ্বিগুণ পয়েন্ট লিখবেন। যেমন ২.৫ নম্বরের পরিবেশ সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা এলে ৫টি পয়েন্টে মূলভাবগুলো লিখবেন। ১ / ২ পাতা ভরে বর্ণনামূলক লিখলে শিক্ষক বিরক্ত হবেন এবং ভালো নম্বর পাবেন না। কোনো কিছুর সংজ্ঞা চাইলে শুধুই সংজ্ঞা ও দুই-একটি উদাহরণ দেবেন।
পয়েন্ট আকারে উত্তর লিখুন
বিজ্ঞানে তিন পার্টের বেশির ভাগ প্রশ্নই পয়েন্ট করে লিখতে পারবেন। এভাবে লিখলেই শিক্ষকের পড়তে সুবিধা হয় এবং ভালো নম্বর পাওয়া যায়। প্রশ্নের উত্তরে কতগুলো পয়েন্ট দেবেন তা নম্বরের ওপর নির্ভর করে। যেসব প্রশ্ন পয়েন্টে লেখা যায় না, সেগুলো জোর করে পয়েন্টে আনার প্রয়োজন নেই।
চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা
গ্রাফ-চার্ট-ডায়াগ্রাম ও চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা খাতার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং শিক্ষকের কাছে ভালো ইমপ্রেশন তৈরি করে। যেসব প্রশ্নের উত্তর বর্ণনা বা পয়েন্টের বাইরে ডায়াগ্রাম বা চিত্র দিয়ে দেখানো যায়, সেগুলো অবশ্যই চিত্র দিয়েই উত্তর করবেন। যেমন ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার কীভাবে কাজ করে বা সিপিইউ কীভাবে কাজ করে বা সফটওয়্যার তৈরির ধাপগুলো লিখুন বা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রক্রিয়া বর্ণনা করুন—এ রকম প্রশ্নে বিস্তৃত বর্ণনা না দিয়ে চিত্রভিত্তিক উত্তর করলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়।
তিন পার্টের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
সাধারণ বিজ্ঞান: এখানে ১১টি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হয়। ৯ সেট প্রশ্নের মধ্যে ৮টির উত্তর করতে হবে (৮ x ৭.৫)। কিছু গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় থেকে পূর্ণ সেট (৭.৫ মার্ক) প্রশ্ন হয় এবং বাকি ২-৩টি অধ্যায় মিলিয়ে ১টি সেট করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো হলো—আলো, শব্দ, অ্যাসিড-ক্ষার ও লবণ, বায়ুমণ্ডল, খাদ্য ও পুষ্টি, রোগ ও স্বাস্থ্য, আমাদের সম্পদ।
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি নামে ২টি ভাগ রয়েছে। ৫ নম্বরের ৫টি প্রশ্ন (৭-৮টি থেকে) অথবা ২.৫ নম্বরের ১০টি প্রশ্ন (১২-১৩টি থেকে) উত্তর করতে হয়। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো—কম্পিউটারের ইতিহাস, সিপিইউ ও মাইক্রোপ্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস, সফটওয়্যার, ডেটাবেইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও টপোলজি, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, ইন্টারনেট প্রটোকল, নেটওয়ার্কিং ডিভাইস (রাউটার, গেটওয়ে, হাব, রিপিটার), মাল্টিমিডিয়া, প্রটোকল, স্যাটেলাইট, আইএসপি, গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারনেট কোম্পানি-ওয়েবসাইট, স্মার্ট বাংলাদেশ।
ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি
এই পার্টে সাধারণত ৫-৬টি প্রশ্নের মধ্য থেকে ৩টি প্রশ্নের (৫ নম্বর) উত্তর করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো—ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক কম্পোনেন্টের উদাহরণ, ওহমের সূত্র ও কার্শফের সূত্র, রোধ ও ভোল্টেজের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ, সার্কিট ব্রেকার, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন-প্রক্রিয়া, এসি ও ডিসি কারেন্ট, ট্রান্সফরমার, আইপিএস ও ইউপিএস, ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার, পারমাণবিক ও পানিবিদ্যুৎ উৎপাদন-প্রক্রিয়া, বৈদ্যুতিক মোটর, আইসি, রাডার।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সাধারণ বিজ্ঞান ৬০, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ১৫ নম্বর মিলে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। অনেকে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অংশ কঠিন মনে করে ছেড়ে দেন। অথচ একটু পরিশ্রম করলে এই অংশে পূর্ণ নম্বর তোলা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব
০৮ নভেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সাধারণ বিজ্ঞান ৬০, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ১৫ নম্বর মিলে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। অনেকে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অংশ কঠিন মনে করে ছেড়ে দেন। অথচ একটু পরিশ্রম করলে এই অংশে পূর্ণ নম্বর তোলা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব
০৮ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সাধারণ বিজ্ঞান ৬০, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ১৫ নম্বর মিলে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। অনেকে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অংশ কঠিন মনে করে ছেড়ে দেন। অথচ একটু পরিশ্রম করলে এই অংশে পূর্ণ নম্বর তোলা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব
০৮ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

সাধারণ বিজ্ঞান ৬০, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ১৫ নম্বর মিলে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। অনেকে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অংশ কঠিন মনে করে ছেড়ে দেন। অথচ একটু পরিশ্রম করলে এই অংশে পূর্ণ নম্বর তোলা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব
০৮ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে