সাধারণ বিষয়াবলিতে ভালো করার উপায়
বাংলা: বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্যের জন্য মুনীর চৌধুরীর লেখা নবম-দশম শ্রেণির ’বাংলা ভাষার ব্যাকরণ’ বই ও মফিজুল ইসলাম মিলনের লেখা ’অগ্রদূত বাংলা’ বই পড়তে পারেন। পাশাপাশি ড. সৌমিত্র শেখরের লেখা ’বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই অনুসরণ করতে পারেন। এ ছাড়া ব্যাকরণ ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে বিসিএস এবং বিজেএস পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন করুন। ভাব সম্প্রসারণ, সারাংশ–সারমর্ম, প্রতিবেদন, পত্র লিখন এবং অনুবাদের ক্ষেত্রে বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন করতে হবে। রচনার জন্য সমসাময়িক বিষয়, বৈশ্বিক সমস্যা এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কিছু রচনা পড়তে পারেন।
ইংরেজি: Application, Precise writing, Report, Translation, Letter এর ক্ষেত্রে বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন করুন। Essay এর ক্ষেত্রে সমসাময়িক বিষয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বৈশ্বিক সমস্যা এবং বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে বাছাই করে কিছু রচনা পড়ুন।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক: সিলেবাসের বিষয় ধরে অ্যাসিওরেন্স বা ওরাকলের লিখিত প্রস্তুতির জন্য লেখা বই পড়ুন। পাশাপাশি বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন করতে হবে। তবে এই অংশে ভালো করার জন্য সাম্প্রতিক বিষয়গুলো ভালোভাবে দেখতে হবে।
গণিত ও বিজ্ঞান: গণিতের জন্য ৬ষ্ঠ-৯ম শ্রেণির পুরোনো সিলেবাস বই থেকে অনুশীলন করতে পারেন। বিজ্ঞানের জন্য ওরাকল বই এবং আইসিটি অংশের জন্য জর্জ সিরিজের ইজি কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি বইটি অনুসরণ করতে পারেন। পাশাপাশি ৭ম-৯ম শ্রেণির পুরোনো সিলেবাসের বিজ্ঞান বই থেকে পড়তে পারেন।
আইন বিষয়ে ভালো করার উপায়
দেওয়ানি আইন: সিপিসির ক্ষেত্রে মূল আইন থেকে অধ্যায় সম্পর্কিত ধারা ও অর্ডার মিলিয়ে পড়ুন। রেফারেন্স বই হিসেবে হামিদুল হকের লেখা এ বিষয়ক বইটি পড়তে পারেন। এসআর অ্যাক্টের ক্ষেত্রে উদাহরণসহ মূল আইন পড়তে হবে। ধারা ৮, ৯, ১২, ৪২ ও ৫৪ রেফারেন্স বই থেকে পড়তে হবে। তামাদি আইন ও সিভিল কোর্স অ্যাক্ট মূল আইন ভালোভাবে পড়ুন। তামাদি আইনের উদ্দেশ্য, ধারা ৫,২৬ ও ২৮ রেফারেন্স বই থেকে পড়ুন।
সাংবিধানিক আইন: সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল, কেইস ল, গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক মামলা, বিভিন্ন মতবাদ অবশ্যই পড়বেন। এ ক্ষেত্রে মাহমুদুল ইসলামের লেখা বই অনুসরণ করতে পারেন। জেনারেল ক্লজেজ এবং আইনের ব্যাখ্যার জন্য আখতারুজ্জামানের ‘আইনের ব্যাখ্যা ও জেনারেল ক্লজেস অ্যাক্ট’ বই পড়তে পারেন।
ফৌজদারি আইন: মূল আইনের ধারাগুলো উদাহরণসহ পড়তে হবে। পাশাপাশি বিচারপতি হামিদুল হকের লেখা ‘বিচার প্রক্রিয়া: দেওয়ানী ও ফৌজদারী’ বইটি পড়তে পারেন। পেনাল কোডের ক্ষেত্রে মূল আইনের ধারাগুলো উদাহরণসহ পড়ুন এবং বিভিন্ন সম্পর্কিত বিষয়ের পার্থক্য করে নিন। যেমন: ডাকাতি ও দস্যুতার পার্থক্য। আর এভিডেন্স অ্যাক্টের ক্ষেত্রে সর্বশেষ সংশোধনীসহ মূল আইন পড়ুন। তবে ধারা ৩২, ৪৫, ১০১ থেকে ১১৫, ১৩৩ আব্দুর রহমান হাওলাদারের লেখা বই থেকে দেখতে পারেন।
পারিবারিক আইন: মুসলিম আইনের অধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্কিত সংসদ প্রণীত আইনের গুরুত্বপূর্ণ ধারায় চোখ বুলিয়ে নেবেন। যেমন: ওয়াকফের সময় অবশ্যই The Waqfs Ordinance, 1962 পড়তে হবে। উত্তরাধিকার আইনের প্রশ্ন যেহেতু বাধ্যতামূলক, তাই ইকরামুল হক স্যারের লেখা এ বিষয়ক বই থেকে বিষয়টি আত্মস্থ করতে পারেন। আর হিন্দু আইনের বিভিন্ন ডক্ট্রিন শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বই এবং অন্যান্য বিষয় নির্মলেন্দু ধর–এর লেখা বই থেকে পড়তে পারেন। The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939, The Muslim Family Laws Ordinance, 1961 এবং পারিবারিক আদালত আইন ২০২৩ এর ক্ষেত্রে মূল আইন পড়বেন।
সম্পত্তি সংক্রান্ত আইন: এখানে পাঁচটি আইন আছে। এ ক্ষেত্রে মূল আইন পড়ার পাশাপাশি রেফারেন্স বই পড়তে হবে।
ঐচ্ছিক বিষয়: ধারা ও উপধারাসহ মূল আইন পড়তে হবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৯, ১০, ৩৬ এবং তফসিল মিলিয়ে পড়বেন।
বিশেষ পরামর্শ
যে ভাষায় পরীক্ষা দেবেন: লিখিত পরীক্ষা ‘বাংলা ও ইংরেজি’ উভয় ভাষায় দেওয়া যায়। তবে বাংলা অংশ বাংলাতে এবং ইংরেজি অংশের পরীক্ষা ইংরেজিতে দিতে হবে। আর আপনি যে ভাষাতে ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন, সে ভাষাতেই পরীক্ষা দেবেন।
ভালো বই নির্বাচন: মূল আইনের ক্ষেত্রে সরকারি গেজেট পড়া উত্তম। রেফারেন্স বইয়ের ক্ষেত্রে উক্ত বিষয়ের সবচেয়ে ভালো বই পড়তে হবে।
প্রশ্নের দিকনির্দেশনা: প্রতিটি পরীক্ষায় উত্তর লেখা শুরু করার আগে প্রশ্নের দিক নির্দেশনা পড়ে নিন। কোনো প্রশ্ন আবশ্যিকভাবে উত্তর দিতে হবে কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে।
মানবণ্টন অনুসারে উত্তর দিন: প্রত্যেক প্রশ্নের নম্বর অনুসারে উত্তর দিন। প্রশ্নের নম্বর বেশি হলে একটু গুছিয়ে বর্ণনামূলক ভাবে ও নম্বর কম হলে সংক্ষেপে উত্তর দিন।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
সাধারণ বিষয়াবলিতে ভালো করার উপায়
বাংলা: বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্যের জন্য মুনীর চৌধুরীর লেখা নবম-দশম শ্রেণির ’বাংলা ভাষার ব্যাকরণ’ বই ও মফিজুল ইসলাম মিলনের লেখা ’অগ্রদূত বাংলা’ বই পড়তে পারেন। পাশাপাশি ড. সৌমিত্র শেখরের লেখা ’বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই অনুসরণ করতে পারেন। এ ছাড়া ব্যাকরণ ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে বিসিএস এবং বিজেএস পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন করুন। ভাব সম্প্রসারণ, সারাংশ–সারমর্ম, প্রতিবেদন, পত্র লিখন এবং অনুবাদের ক্ষেত্রে বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন করতে হবে। রচনার জন্য সমসাময়িক বিষয়, বৈশ্বিক সমস্যা এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কিছু রচনা পড়তে পারেন।
ইংরেজি: Application, Precise writing, Report, Translation, Letter এর ক্ষেত্রে বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন করুন। Essay এর ক্ষেত্রে সমসাময়িক বিষয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বৈশ্বিক সমস্যা এবং বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে বাছাই করে কিছু রচনা পড়ুন।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক: সিলেবাসের বিষয় ধরে অ্যাসিওরেন্স বা ওরাকলের লিখিত প্রস্তুতির জন্য লেখা বই পড়ুন। পাশাপাশি বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন করতে হবে। তবে এই অংশে ভালো করার জন্য সাম্প্রতিক বিষয়গুলো ভালোভাবে দেখতে হবে।
গণিত ও বিজ্ঞান: গণিতের জন্য ৬ষ্ঠ-৯ম শ্রেণির পুরোনো সিলেবাস বই থেকে অনুশীলন করতে পারেন। বিজ্ঞানের জন্য ওরাকল বই এবং আইসিটি অংশের জন্য জর্জ সিরিজের ইজি কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি বইটি অনুসরণ করতে পারেন। পাশাপাশি ৭ম-৯ম শ্রেণির পুরোনো সিলেবাসের বিজ্ঞান বই থেকে পড়তে পারেন।
আইন বিষয়ে ভালো করার উপায়
দেওয়ানি আইন: সিপিসির ক্ষেত্রে মূল আইন থেকে অধ্যায় সম্পর্কিত ধারা ও অর্ডার মিলিয়ে পড়ুন। রেফারেন্স বই হিসেবে হামিদুল হকের লেখা এ বিষয়ক বইটি পড়তে পারেন। এসআর অ্যাক্টের ক্ষেত্রে উদাহরণসহ মূল আইন পড়তে হবে। ধারা ৮, ৯, ১২, ৪২ ও ৫৪ রেফারেন্স বই থেকে পড়তে হবে। তামাদি আইন ও সিভিল কোর্স অ্যাক্ট মূল আইন ভালোভাবে পড়ুন। তামাদি আইনের উদ্দেশ্য, ধারা ৫,২৬ ও ২৮ রেফারেন্স বই থেকে পড়ুন।
সাংবিধানিক আইন: সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল, কেইস ল, গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক মামলা, বিভিন্ন মতবাদ অবশ্যই পড়বেন। এ ক্ষেত্রে মাহমুদুল ইসলামের লেখা বই অনুসরণ করতে পারেন। জেনারেল ক্লজেজ এবং আইনের ব্যাখ্যার জন্য আখতারুজ্জামানের ‘আইনের ব্যাখ্যা ও জেনারেল ক্লজেস অ্যাক্ট’ বই পড়তে পারেন।
ফৌজদারি আইন: মূল আইনের ধারাগুলো উদাহরণসহ পড়তে হবে। পাশাপাশি বিচারপতি হামিদুল হকের লেখা ‘বিচার প্রক্রিয়া: দেওয়ানী ও ফৌজদারী’ বইটি পড়তে পারেন। পেনাল কোডের ক্ষেত্রে মূল আইনের ধারাগুলো উদাহরণসহ পড়ুন এবং বিভিন্ন সম্পর্কিত বিষয়ের পার্থক্য করে নিন। যেমন: ডাকাতি ও দস্যুতার পার্থক্য। আর এভিডেন্স অ্যাক্টের ক্ষেত্রে সর্বশেষ সংশোধনীসহ মূল আইন পড়ুন। তবে ধারা ৩২, ৪৫, ১০১ থেকে ১১৫, ১৩৩ আব্দুর রহমান হাওলাদারের লেখা বই থেকে দেখতে পারেন।
পারিবারিক আইন: মুসলিম আইনের অধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্কিত সংসদ প্রণীত আইনের গুরুত্বপূর্ণ ধারায় চোখ বুলিয়ে নেবেন। যেমন: ওয়াকফের সময় অবশ্যই The Waqfs Ordinance, 1962 পড়তে হবে। উত্তরাধিকার আইনের প্রশ্ন যেহেতু বাধ্যতামূলক, তাই ইকরামুল হক স্যারের লেখা এ বিষয়ক বই থেকে বিষয়টি আত্মস্থ করতে পারেন। আর হিন্দু আইনের বিভিন্ন ডক্ট্রিন শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বই এবং অন্যান্য বিষয় নির্মলেন্দু ধর–এর লেখা বই থেকে পড়তে পারেন। The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939, The Muslim Family Laws Ordinance, 1961 এবং পারিবারিক আদালত আইন ২০২৩ এর ক্ষেত্রে মূল আইন পড়বেন।
সম্পত্তি সংক্রান্ত আইন: এখানে পাঁচটি আইন আছে। এ ক্ষেত্রে মূল আইন পড়ার পাশাপাশি রেফারেন্স বই পড়তে হবে।
ঐচ্ছিক বিষয়: ধারা ও উপধারাসহ মূল আইন পড়তে হবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৯, ১০, ৩৬ এবং তফসিল মিলিয়ে পড়বেন।
বিশেষ পরামর্শ
যে ভাষায় পরীক্ষা দেবেন: লিখিত পরীক্ষা ‘বাংলা ও ইংরেজি’ উভয় ভাষায় দেওয়া যায়। তবে বাংলা অংশ বাংলাতে এবং ইংরেজি অংশের পরীক্ষা ইংরেজিতে দিতে হবে। আর আপনি যে ভাষাতে ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন, সে ভাষাতেই পরীক্ষা দেবেন।
ভালো বই নির্বাচন: মূল আইনের ক্ষেত্রে সরকারি গেজেট পড়া উত্তম। রেফারেন্স বইয়ের ক্ষেত্রে উক্ত বিষয়ের সবচেয়ে ভালো বই পড়তে হবে।
প্রশ্নের দিকনির্দেশনা: প্রতিটি পরীক্ষায় উত্তর লেখা শুরু করার আগে প্রশ্নের দিক নির্দেশনা পড়ে নিন। কোনো প্রশ্ন আবশ্যিকভাবে উত্তর দিতে হবে কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে।
মানবণ্টন অনুসারে উত্তর দিন: প্রত্যেক প্রশ্নের নম্বর অনুসারে উত্তর দিন। প্রশ্নের নম্বর বেশি হলে একটু গুছিয়ে বর্ণনামূলক ভাবে ও নম্বর কম হলে সংক্ষেপে উত্তর দিন।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ডিস্ট্রিবিউটর পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৫ এপ্রিল এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২২ মিনিট আগেবাংলাদেশ বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট পরীক্ষা হয় ৩টি ধাপে। আইনজীবী হওয়ার প্রথম ধাপে ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা হয়। এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চার ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়। আর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সর্বশেষ ধাপে ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষার (ভাইভা) মুখোম
২২ মিনিট আগেরুরাল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (আরপিসিএল) দুটি পদের এমসিকিউ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। ২৫ এপ্রিল এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও প্রশাসন) কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেজীবন বীমা করপোরেশনে বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। কর্পোরেশনের ৩ ধরনের শূন্য পদে মোট ৫৪০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগে