ইসলাম ডেস্ক
নানা রহস্যে পৃথিবীকে মুড়িয়ে রেখেছেন মহান প্রভু। সৃষ্টির শুরু থেকে কত ঘটনার সাক্ষী ছোট্ট এই গ্রহ! কোনো জাতিকে আল্লাহ নিয়ামতে ভরিয়ে দিয়েছেন, কাউকে আবার নিজেদের অপকর্মের কারণে আজাবে নিপতিত করেছেন। পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা অঞ্চলে এসব ঘটনার ছাপ রয়ে গেছে এখনো। এসব বিষয় নিয়ে কোথাও তৈরি হয়েছে বিশাল জাদুঘর। কোথাও-বা এলাকাটাকেই সংরক্ষিত করে রাখা হয়েছে দর্শনার্থীদের জন্য। বিশ্বাসী বান্দারা এসব দেখে নিজেদের ইমান মজবুত করে। আল্লাহর অনুগ্রহ চায় মোনাজাতে।
এসব নিদর্শন দেখার জন্য ভ্রমণ করার প্রতি ইসলাম গুরুত্বারোপ করেছেন। কেননা ঐতিহাসিক ওই সব এলাকা, জাদুঘর সংরক্ষিত স্থান দেখলে স্রষ্টার সৃষ্টির রহস্য জানতে সাহায্য করে, ইমান বাড়ে, জ্ঞান সমৃদ্ধ হয়। আল্লাহর নিয়ামত পেয়ে ধন্য জাতির ইতিহাস জানলে মন প্রফুল্ল হয়, আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
পবিত্র কোরআনের বেশ কয়েক জায়গায় ভ্রমণের প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না? তাহলে দেখত, তাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কী হয়েছিল। তারা তো শক্তিতে ছিল এদের চেয়েও শক্তিশালী। আসমান ও জমিনের কোনো কিছুই আল্লাহকে অপারগ করতে পারে না। তিনি সর্বজ্ঞাতা, সকল শক্তির অধিকারী। (সুরা ফাতির: ৪৪)। অন্য আয়াতে এসেছে, ‘তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ করো। লক্ষ করো কীভাবে আল্লাহ সৃষ্টির সূচনা করেছেন, অতঃপর আল্লাহ সৃষ্টি করবেন পরবর্তী সৃষ্টি, আল্লাহ সকল বিষয়ের ওপর ক্ষমতাবান। (সুরা আনকাবুত: ২০)
এসব আয়াতের দিকে লক্ষ করলে বোঝা যায়, ঐতিহাসিক নিদর্শন দেখার জন্য ভ্রমণ করা ইবাদত। প্রতিটি ইবাদতের ক্ষেত্রেই মহানবী (সা.) আমাদের আদর্শ। তাই ভ্রমণের ক্ষেত্র নবীজি (সা.) কীভাবে ভ্রমণ করতেন, তা অনুসরণ করতে হবে। সফরে বের হওয়ার সময় আল্লাহর রাসুল (সা.) বলতেন, ‘আল্লাহর নামে বের হচ্ছি, আল্লাহর ওপর ভরসা করলাম। আর আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো উপায় নেই। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো শক্তিও নেই।’ (জামে তিরমিজি)
সফরের বিষয়ে তিনি নির্দেশনা দেন, ‘যখন একসঙ্গে তিনজন ভ্রমণে বের হবে, তখন একজনকে নেতা নিযুক্ত করবে।’ (সুনানে আবু দাউদ)
নানা রহস্যে পৃথিবীকে মুড়িয়ে রেখেছেন মহান প্রভু। সৃষ্টির শুরু থেকে কত ঘটনার সাক্ষী ছোট্ট এই গ্রহ! কোনো জাতিকে আল্লাহ নিয়ামতে ভরিয়ে দিয়েছেন, কাউকে আবার নিজেদের অপকর্মের কারণে আজাবে নিপতিত করেছেন। পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা অঞ্চলে এসব ঘটনার ছাপ রয়ে গেছে এখনো। এসব বিষয় নিয়ে কোথাও তৈরি হয়েছে বিশাল জাদুঘর। কোথাও-বা এলাকাটাকেই সংরক্ষিত করে রাখা হয়েছে দর্শনার্থীদের জন্য। বিশ্বাসী বান্দারা এসব দেখে নিজেদের ইমান মজবুত করে। আল্লাহর অনুগ্রহ চায় মোনাজাতে।
এসব নিদর্শন দেখার জন্য ভ্রমণ করার প্রতি ইসলাম গুরুত্বারোপ করেছেন। কেননা ঐতিহাসিক ওই সব এলাকা, জাদুঘর সংরক্ষিত স্থান দেখলে স্রষ্টার সৃষ্টির রহস্য জানতে সাহায্য করে, ইমান বাড়ে, জ্ঞান সমৃদ্ধ হয়। আল্লাহর নিয়ামত পেয়ে ধন্য জাতির ইতিহাস জানলে মন প্রফুল্ল হয়, আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
পবিত্র কোরআনের বেশ কয়েক জায়গায় ভ্রমণের প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না? তাহলে দেখত, তাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কী হয়েছিল। তারা তো শক্তিতে ছিল এদের চেয়েও শক্তিশালী। আসমান ও জমিনের কোনো কিছুই আল্লাহকে অপারগ করতে পারে না। তিনি সর্বজ্ঞাতা, সকল শক্তির অধিকারী। (সুরা ফাতির: ৪৪)। অন্য আয়াতে এসেছে, ‘তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ করো। লক্ষ করো কীভাবে আল্লাহ সৃষ্টির সূচনা করেছেন, অতঃপর আল্লাহ সৃষ্টি করবেন পরবর্তী সৃষ্টি, আল্লাহ সকল বিষয়ের ওপর ক্ষমতাবান। (সুরা আনকাবুত: ২০)
এসব আয়াতের দিকে লক্ষ করলে বোঝা যায়, ঐতিহাসিক নিদর্শন দেখার জন্য ভ্রমণ করা ইবাদত। প্রতিটি ইবাদতের ক্ষেত্রেই মহানবী (সা.) আমাদের আদর্শ। তাই ভ্রমণের ক্ষেত্র নবীজি (সা.) কীভাবে ভ্রমণ করতেন, তা অনুসরণ করতে হবে। সফরে বের হওয়ার সময় আল্লাহর রাসুল (সা.) বলতেন, ‘আল্লাহর নামে বের হচ্ছি, আল্লাহর ওপর ভরসা করলাম। আর আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো উপায় নেই। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো শক্তিও নেই।’ (জামে তিরমিজি)
সফরের বিষয়ে তিনি নির্দেশনা দেন, ‘যখন একসঙ্গে তিনজন ভ্রমণে বের হবে, তখন একজনকে নেতা নিযুক্ত করবে।’ (সুনানে আবু দাউদ)
মুসলিম উম্মাহর দ্বিতীয় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের অন্যতম মাধ্যম কোরবানি। কোরবানির গোশত নিজে এবং ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাইকে খাওয়ানো যায়। আল্লাহ তাআলার জন্য পশু জবাই করা হলেও তার মাংস আমাদের জন্য হালাল করে দিয়েছেন। আমাদের সমাজে অনেক মানুষ মনে করেন, কোরবানির মাংস তিন ভাগে...
২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় হিজরিতে কোরবানির বিধান আসার পর থেকে যত বছর আল্লাহর নবী (সা.) জীবিত ছিলেন, প্রতিবছর কোরবানি দিয়েছেন। নবী করিম (সা.)-এর সাহাবিরাও এই ইবাদতে খুব যত্নশীল ছিলেন। হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) দুটি ভেড়া কোরবানি দিতেন।
৭ ঘণ্টা আগেদরজায় কড়া নাড়ছে কোরবানির ঈদ। এই ঈদের অন্যতম ইবাদত পশু কোরবানি করা—তাই পশু কিনতে ভিড় বাড়ছে হাটমুখী মানুষের। কোরবানির পশুর বিধান হলো, তা যদি এই পরিমাণ ল্যাংড়া হয় যে, জবাই করার স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে অক্ষম—তাহলে সেই পশু দিয়ে কোরবানি শুদ্ধ হবে না।
১৮ ঘণ্টা আগেতাহাজ্জুদ মুমিনের মর্যাদার সোপান। রবের প্রিয় হওয়ার অন্যতম মাধ্যম। ফরজ নামাজের পরই তাহাজ্জুদের স্থান। তাহাজ্জুদের মাধ্যমে পাপ মুছে যায়। আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সরাসরি সম্পর্ক স্থাপিত হয়। তাহাজ্জুদ প্রাণহীন হৃদয় সজীব করার শ্রেষ্ঠ উপায়। তাহাজ্জুদের বিশেষ পাঁচ পুরস্কার রয়েছে—
২১ ঘণ্টা আগে