আপনার জিজ্ঞাসা
মুফতি শাব্বির আহমদ
প্রশ্ন: আসসালামু আলাইকুম। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী। প্রায়ই আমাদের এমন সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়, যা কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা ক্র্যাক বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এমন অবস্থায় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করা কি জায়েজ? এটি ব্যবহার করে অর্জিত আয় কি হালাল হবে? এই বিষয়ে ইসলামের বিধান কী, তা জানতে চাই।
সজল আহমেদ, সিলেট
উত্তর: ওয়ালাইকুম আসসালাম। আপনার প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আধুনিক প্রেক্ষাপটে এর একটি স্পষ্ট সমাধান থাকা জরুরি। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ইসলামে হালাল উপার্জনের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এই বিষয়ে বারবার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। বর্তমান যুগে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কিছু নতুন বিষয় সামনে এসেছে, যেমন সফটওয়্যার, বই বা অন্যান্য উদ্ভাবনের মেধাস্বত্ব। এই মেধাস্বত্বকে শরিয়তের দৃষ্টিতে সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা যায় কি না, তা নিয়ে ইসলামি ফিকহবিদদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
মেধাস্বত্ব ও শরিয়তের দৃষ্টিতে তার মর্যাদা
মেধাস্বত্বকে সম্পত্তি (মাল) হিসেবে গণ্য করা হবে কি না, সে বিষয়ে আলেমদের দুটি প্রধান মত রয়েছে:
প্রমাণ ও যুক্তির বিচারে, এই দ্বিতীয় মতটিই অধিক গ্রহণযোগ্য। কারণ, এই মতটি লেখকের পরিশ্রম, মেধা এবং অধিকারকে সম্মান জানায়, যা ইসলামের মূলনীতির সঙ্গে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।
নকল সফটওয়্যার ব্যবহারের বিধান
অধিক গ্রহণযোগ্য দ্বিতীয় মতামতের ভিত্তিতে দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়া অনুযায়ী, নকল বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট বিধান প্রযোজ্য:
১. নকল সফটওয়্যার কেনা ও ব্যবহার: নকল সফটওয়্যার কেনা এবং ব্যবহার করা মাকরুহ (অপছন্দনীয়) ও সতর্কতার পরিপন্থী। এর কারণ দুটি: ক. এটি মেধাস্বত্বের অধিকার লঙ্ঘন করে। খ. এটি দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ এবং একজন মুসলমানের জন্য আইন মেনে চলাও শরিয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা।
২. নকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে উপার্জন: যদি কেউ নকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোনো আয় করে, তাহলে তার সেই আয় হারাম হবে না, বরং তা হালাল হিসেবে গণ্য হবে। তবে যেহেতু এটি আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ, তাই এই কাজ থেকে বিরত থাকা এবং সতর্ক থাকা আবশ্যক।
৩. শিক্ষা বা ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য: শিক্ষার উদ্দেশ্যেই হোক বা অন্য কোনো প্রয়োজনেই হোক, সবকিছুর জন্য একই বিধান প্রযোজ্য। শরিয়ত কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যকে নকল সফটওয়্যার ব্যবহারের ছাড় দেয় না। তাই যেকোনো পরিস্থিতিতেই বৈধ সফটওয়্যার ব্যবহারে সচেষ্ট হওয়া উচিত।
ইসলামে হালাল উপার্জনের পাশাপাশি মানুষের অধিকার এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। নকল সফটওয়্যার ব্যবহার থেকে বিরত থাকা একদিকে যেমন মেধাস্বত্বের অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে, অন্যদিকে তা আইন মেনে চলারও একটি দৃষ্টান্ত।
অতএব, একজন মুমিনের কর্তব্য হলো বৈধ সফটওয়্যার ব্যবহারের চেষ্টা করা এবং যেকোনো ধরনের সন্দেহজনক কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি শাব্বির আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
প্রশ্ন: আসসালামু আলাইকুম। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী। প্রায়ই আমাদের এমন সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়, যা কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা ক্র্যাক বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এমন অবস্থায় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করা কি জায়েজ? এটি ব্যবহার করে অর্জিত আয় কি হালাল হবে? এই বিষয়ে ইসলামের বিধান কী, তা জানতে চাই।
সজল আহমেদ, সিলেট
উত্তর: ওয়ালাইকুম আসসালাম। আপনার প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আধুনিক প্রেক্ষাপটে এর একটি স্পষ্ট সমাধান থাকা জরুরি। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ইসলামে হালাল উপার্জনের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এই বিষয়ে বারবার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। বর্তমান যুগে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কিছু নতুন বিষয় সামনে এসেছে, যেমন সফটওয়্যার, বই বা অন্যান্য উদ্ভাবনের মেধাস্বত্ব। এই মেধাস্বত্বকে শরিয়তের দৃষ্টিতে সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা যায় কি না, তা নিয়ে ইসলামি ফিকহবিদদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
মেধাস্বত্ব ও শরিয়তের দৃষ্টিতে তার মর্যাদা
মেধাস্বত্বকে সম্পত্তি (মাল) হিসেবে গণ্য করা হবে কি না, সে বিষয়ে আলেমদের দুটি প্রধান মত রয়েছে:
প্রমাণ ও যুক্তির বিচারে, এই দ্বিতীয় মতটিই অধিক গ্রহণযোগ্য। কারণ, এই মতটি লেখকের পরিশ্রম, মেধা এবং অধিকারকে সম্মান জানায়, যা ইসলামের মূলনীতির সঙ্গে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।
নকল সফটওয়্যার ব্যবহারের বিধান
অধিক গ্রহণযোগ্য দ্বিতীয় মতামতের ভিত্তিতে দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়া অনুযায়ী, নকল বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট বিধান প্রযোজ্য:
১. নকল সফটওয়্যার কেনা ও ব্যবহার: নকল সফটওয়্যার কেনা এবং ব্যবহার করা মাকরুহ (অপছন্দনীয়) ও সতর্কতার পরিপন্থী। এর কারণ দুটি: ক. এটি মেধাস্বত্বের অধিকার লঙ্ঘন করে। খ. এটি দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ এবং একজন মুসলমানের জন্য আইন মেনে চলাও শরিয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা।
২. নকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে উপার্জন: যদি কেউ নকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোনো আয় করে, তাহলে তার সেই আয় হারাম হবে না, বরং তা হালাল হিসেবে গণ্য হবে। তবে যেহেতু এটি আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ, তাই এই কাজ থেকে বিরত থাকা এবং সতর্ক থাকা আবশ্যক।
৩. শিক্ষা বা ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য: শিক্ষার উদ্দেশ্যেই হোক বা অন্য কোনো প্রয়োজনেই হোক, সবকিছুর জন্য একই বিধান প্রযোজ্য। শরিয়ত কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যকে নকল সফটওয়্যার ব্যবহারের ছাড় দেয় না। তাই যেকোনো পরিস্থিতিতেই বৈধ সফটওয়্যার ব্যবহারে সচেষ্ট হওয়া উচিত।
ইসলামে হালাল উপার্জনের পাশাপাশি মানুষের অধিকার এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। নকল সফটওয়্যার ব্যবহার থেকে বিরত থাকা একদিকে যেমন মেধাস্বত্বের অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে, অন্যদিকে তা আইন মেনে চলারও একটি দৃষ্টান্ত।
অতএব, একজন মুমিনের কর্তব্য হলো বৈধ সফটওয়্যার ব্যবহারের চেষ্টা করা এবং যেকোনো ধরনের সন্দেহজনক কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি শাব্বির আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
আপনার জিজ্ঞাসা
মুফতি শাব্বির আহমদ
প্রশ্ন: আসসালামু আলাইকুম। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী। প্রায়ই আমাদের এমন সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়, যা কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা ক্র্যাক বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এমন অবস্থায় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করা কি জায়েজ? এটি ব্যবহার করে অর্জিত আয় কি হালাল হবে? এই বিষয়ে ইসলামের বিধান কী, তা জানতে চাই।
সজল আহমেদ, সিলেট
উত্তর: ওয়ালাইকুম আসসালাম। আপনার প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আধুনিক প্রেক্ষাপটে এর একটি স্পষ্ট সমাধান থাকা জরুরি। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ইসলামে হালাল উপার্জনের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এই বিষয়ে বারবার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। বর্তমান যুগে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কিছু নতুন বিষয় সামনে এসেছে, যেমন সফটওয়্যার, বই বা অন্যান্য উদ্ভাবনের মেধাস্বত্ব। এই মেধাস্বত্বকে শরিয়তের দৃষ্টিতে সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা যায় কি না, তা নিয়ে ইসলামি ফিকহবিদদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
মেধাস্বত্ব ও শরিয়তের দৃষ্টিতে তার মর্যাদা
মেধাস্বত্বকে সম্পত্তি (মাল) হিসেবে গণ্য করা হবে কি না, সে বিষয়ে আলেমদের দুটি প্রধান মত রয়েছে:
প্রমাণ ও যুক্তির বিচারে, এই দ্বিতীয় মতটিই অধিক গ্রহণযোগ্য। কারণ, এই মতটি লেখকের পরিশ্রম, মেধা এবং অধিকারকে সম্মান জানায়, যা ইসলামের মূলনীতির সঙ্গে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।
নকল সফটওয়্যার ব্যবহারের বিধান
অধিক গ্রহণযোগ্য দ্বিতীয় মতামতের ভিত্তিতে দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়া অনুযায়ী, নকল বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট বিধান প্রযোজ্য:
১. নকল সফটওয়্যার কেনা ও ব্যবহার: নকল সফটওয়্যার কেনা এবং ব্যবহার করা মাকরুহ (অপছন্দনীয়) ও সতর্কতার পরিপন্থী। এর কারণ দুটি: ক. এটি মেধাস্বত্বের অধিকার লঙ্ঘন করে। খ. এটি দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ এবং একজন মুসলমানের জন্য আইন মেনে চলাও শরিয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা।
২. নকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে উপার্জন: যদি কেউ নকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোনো আয় করে, তাহলে তার সেই আয় হারাম হবে না, বরং তা হালাল হিসেবে গণ্য হবে। তবে যেহেতু এটি আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ, তাই এই কাজ থেকে বিরত থাকা এবং সতর্ক থাকা আবশ্যক।
৩. শিক্ষা বা ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য: শিক্ষার উদ্দেশ্যেই হোক বা অন্য কোনো প্রয়োজনেই হোক, সবকিছুর জন্য একই বিধান প্রযোজ্য। শরিয়ত কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যকে নকল সফটওয়্যার ব্যবহারের ছাড় দেয় না। তাই যেকোনো পরিস্থিতিতেই বৈধ সফটওয়্যার ব্যবহারে সচেষ্ট হওয়া উচিত।
ইসলামে হালাল উপার্জনের পাশাপাশি মানুষের অধিকার এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। নকল সফটওয়্যার ব্যবহার থেকে বিরত থাকা একদিকে যেমন মেধাস্বত্বের অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে, অন্যদিকে তা আইন মেনে চলারও একটি দৃষ্টান্ত।
অতএব, একজন মুমিনের কর্তব্য হলো বৈধ সফটওয়্যার ব্যবহারের চেষ্টা করা এবং যেকোনো ধরনের সন্দেহজনক কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি শাব্বির আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
প্রশ্ন: আসসালামু আলাইকুম। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী। প্রায়ই আমাদের এমন সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়, যা কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা ক্র্যাক বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এমন অবস্থায় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করা কি জায়েজ? এটি ব্যবহার করে অর্জিত আয় কি হালাল হবে? এই বিষয়ে ইসলামের বিধান কী, তা জানতে চাই।
সজল আহমেদ, সিলেট
উত্তর: ওয়ালাইকুম আসসালাম। আপনার প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আধুনিক প্রেক্ষাপটে এর একটি স্পষ্ট সমাধান থাকা জরুরি। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ইসলামে হালাল উপার্জনের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এই বিষয়ে বারবার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। বর্তমান যুগে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কিছু নতুন বিষয় সামনে এসেছে, যেমন সফটওয়্যার, বই বা অন্যান্য উদ্ভাবনের মেধাস্বত্ব। এই মেধাস্বত্বকে শরিয়তের দৃষ্টিতে সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা যায় কি না, তা নিয়ে ইসলামি ফিকহবিদদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
মেধাস্বত্ব ও শরিয়তের দৃষ্টিতে তার মর্যাদা
মেধাস্বত্বকে সম্পত্তি (মাল) হিসেবে গণ্য করা হবে কি না, সে বিষয়ে আলেমদের দুটি প্রধান মত রয়েছে:
প্রমাণ ও যুক্তির বিচারে, এই দ্বিতীয় মতটিই অধিক গ্রহণযোগ্য। কারণ, এই মতটি লেখকের পরিশ্রম, মেধা এবং অধিকারকে সম্মান জানায়, যা ইসলামের মূলনীতির সঙ্গে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।
নকল সফটওয়্যার ব্যবহারের বিধান
অধিক গ্রহণযোগ্য দ্বিতীয় মতামতের ভিত্তিতে দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়া অনুযায়ী, নকল বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট বিধান প্রযোজ্য:
১. নকল সফটওয়্যার কেনা ও ব্যবহার: নকল সফটওয়্যার কেনা এবং ব্যবহার করা মাকরুহ (অপছন্দনীয়) ও সতর্কতার পরিপন্থী। এর কারণ দুটি: ক. এটি মেধাস্বত্বের অধিকার লঙ্ঘন করে। খ. এটি দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ এবং একজন মুসলমানের জন্য আইন মেনে চলাও শরিয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা।
২. নকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে উপার্জন: যদি কেউ নকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোনো আয় করে, তাহলে তার সেই আয় হারাম হবে না, বরং তা হালাল হিসেবে গণ্য হবে। তবে যেহেতু এটি আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ, তাই এই কাজ থেকে বিরত থাকা এবং সতর্ক থাকা আবশ্যক।
৩. শিক্ষা বা ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য: শিক্ষার উদ্দেশ্যেই হোক বা অন্য কোনো প্রয়োজনেই হোক, সবকিছুর জন্য একই বিধান প্রযোজ্য। শরিয়ত কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যকে নকল সফটওয়্যার ব্যবহারের ছাড় দেয় না। তাই যেকোনো পরিস্থিতিতেই বৈধ সফটওয়্যার ব্যবহারে সচেষ্ট হওয়া উচিত।
ইসলামে হালাল উপার্জনের পাশাপাশি মানুষের অধিকার এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। নকল সফটওয়্যার ব্যবহার থেকে বিরত থাকা একদিকে যেমন মেধাস্বত্বের অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে, অন্যদিকে তা আইন মেনে চলারও একটি দৃষ্টান্ত।
অতএব, একজন মুমিনের কর্তব্য হলো বৈধ সফটওয়্যার ব্যবহারের চেষ্টা করা এবং যেকোনো ধরনের সন্দেহজনক কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি শাব্বির আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগেএ হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পারি, একজন পুরুষ যখন স্ত্রী নির্বাচন করবে, তখন তার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য মূলত চারটি দিক কাজ করে। সৌন্দর্য, সম্পদ, বংশমর্যাদা ও দ্বীনদার। এগুলো মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। কিন্তু এর মধ্যে ইসলাম সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে দ্বীনদার ও আদর্শবান নারীকে।
১১ ঘণ্টা আগেচরিত্রের এক অসাধারণ ও স্বভাবজাত গুণ—লজ্জা। এই গুণ মানুষকে পশুত্বের স্তর থেকে পৃথক করে মনুষ্যত্বের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে। এটি যেমন মানবিক বৈশিষ্ট্য, তেমন ইসলামের দৃষ্টিতে ইমানের অপরিহার্য অঙ্গ।
২১ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৯ মিনিট |
আসর | ০৩: ৫০ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৯ মিনিট |
আসর | ০৩: ৫০ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
আসসালামু আলাইকুম। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী। প্রায়ই আমাদের এমন সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়, যা কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা ক্র্যাক বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এমন অবস্থায় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করা কি জায়েজ? এটি ব্যবহার করে অর্জিত আয় কি
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫এ হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পারি, একজন পুরুষ যখন স্ত্রী নির্বাচন করবে, তখন তার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য মূলত চারটি দিক কাজ করে। সৌন্দর্য, সম্পদ, বংশমর্যাদা ও দ্বীনদার। এগুলো মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। কিন্তু এর মধ্যে ইসলাম সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে দ্বীনদার ও আদর্শবান নারীকে।
১১ ঘণ্টা আগেচরিত্রের এক অসাধারণ ও স্বভাবজাত গুণ—লজ্জা। এই গুণ মানুষকে পশুত্বের স্তর থেকে পৃথক করে মনুষ্যত্বের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে। এটি যেমন মানবিক বৈশিষ্ট্য, তেমন ইসলামের দৃষ্টিতে ইমানের অপরিহার্য অঙ্গ।
২১ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক
বিয়ে মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। এটি কেবল দুটি মানুষের মিলন নয়, বরং দুটি পরিবার, দুটি আত্মা ও দুটি হৃদয়ের পবিত্র বন্ধন। বিয়ের মাধ্যমে দাম্পত্যজীবনে গড়ে ওঠে পারস্পরিক ভালোবাসা, শান্তি ও মধুর সম্পর্ক।
তাই ইসলাম এই সম্পর্ককে শুধু সামাজিক চুক্তি হিসেবে দেখেনি, বরং একে করেছে ইবাদতের অংশ। এ কারণেই নবীজি (সা.) পুরুষদের স্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘নারীকে চারটি কারণে বিয়ে করা হয়। ১. তার সম্পদ, ২. তার বংশমর্যাদা, ৩. তার সৌন্দর্য, ৪. তার দ্বীনদার। অতএব তুমি দ্বীনদারকেই প্রাধান্য দাও। না হলে তুমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫০৯০)
এ হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পারি, একজন পুরুষ যখন স্ত্রী নির্বাচন করবে, তখন তার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য মূলত চারটি দিক কাজ করে। সৌন্দর্য, সম্পদ, বংশমর্যাদা ও দ্বীনদার। এগুলো মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। কিন্তু এর মধ্যে ইসলাম সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে দ্বীনদার ও আদর্শবান নারীকে।
কারণ, সৌন্দর্য ক্ষণস্থায়ী, সম্পদ পরিবর্তনশীল, বংশমর্যাদা বাহ্যিক মর্যাদা মাত্র; কিন্তু দ্বীনদার হলো এমন এক গুণ, যা জীবনকে আখিরাতের সফলতার পথে নিয়ে যায় এবং দাম্পত্যসম্পর্ককে প্রকৃত অর্থে স্থায়ী সুখ-শান্তির নিশ্চয়তা দেয়।
নবীজি (সা.)-এর এ নির্দেশনার মূল কথা হলো, যখনই দ্বীনদার কোনো নারী পাওয়া যাবে, তখন তাকেই সর্বাগ্রে বিবেচনায় নিতে হবে। তাকে বাদ দিয়ে অন্য কোনো গুণসম্পন্নাকে প্রাধান্য দেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না।
কারণ দ্বীনদার ছাড়া অন্য সব গুণ একসময় ম্লান হয়ে যায়, কিন্তু দ্বীনদারের আলো দাম্পত্যজীবনকে চিরভালোবাসা, আস্থা ও সন্তুষ্টিতে ভরিয়ে রাখে।
অতএব, একজন মুসলিম যুবকের জন্য স্ত্রী নির্বাচনকালে সর্বোত্তম নির্দেশনা হলো, এমন নারীকে বেছে নেওয়া, যিনি দ্বীনদার, আল্লাহভীরু ও ইসলামি আদর্শে জীবন পরিচালনা করতে অভ্যস্ত। এর মাধ্যমে সংসার হবে শান্তিময়, জীবন হবে কল্যাণময় এবং আখিরাত হবে সফল।
লেখক: ইবরাহীম আল খলীল, সহকারী শিক্ষাসচিব, মাদ্রাসা আশরাফুল মাদারিস, তেজগাঁও ঢাকা
বিয়ে মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। এটি কেবল দুটি মানুষের মিলন নয়, বরং দুটি পরিবার, দুটি আত্মা ও দুটি হৃদয়ের পবিত্র বন্ধন। বিয়ের মাধ্যমে দাম্পত্যজীবনে গড়ে ওঠে পারস্পরিক ভালোবাসা, শান্তি ও মধুর সম্পর্ক।
তাই ইসলাম এই সম্পর্ককে শুধু সামাজিক চুক্তি হিসেবে দেখেনি, বরং একে করেছে ইবাদতের অংশ। এ কারণেই নবীজি (সা.) পুরুষদের স্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘নারীকে চারটি কারণে বিয়ে করা হয়। ১. তার সম্পদ, ২. তার বংশমর্যাদা, ৩. তার সৌন্দর্য, ৪. তার দ্বীনদার। অতএব তুমি দ্বীনদারকেই প্রাধান্য দাও। না হলে তুমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫০৯০)
এ হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পারি, একজন পুরুষ যখন স্ত্রী নির্বাচন করবে, তখন তার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য মূলত চারটি দিক কাজ করে। সৌন্দর্য, সম্পদ, বংশমর্যাদা ও দ্বীনদার। এগুলো মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। কিন্তু এর মধ্যে ইসলাম সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে দ্বীনদার ও আদর্শবান নারীকে।
কারণ, সৌন্দর্য ক্ষণস্থায়ী, সম্পদ পরিবর্তনশীল, বংশমর্যাদা বাহ্যিক মর্যাদা মাত্র; কিন্তু দ্বীনদার হলো এমন এক গুণ, যা জীবনকে আখিরাতের সফলতার পথে নিয়ে যায় এবং দাম্পত্যসম্পর্ককে প্রকৃত অর্থে স্থায়ী সুখ-শান্তির নিশ্চয়তা দেয়।
নবীজি (সা.)-এর এ নির্দেশনার মূল কথা হলো, যখনই দ্বীনদার কোনো নারী পাওয়া যাবে, তখন তাকেই সর্বাগ্রে বিবেচনায় নিতে হবে। তাকে বাদ দিয়ে অন্য কোনো গুণসম্পন্নাকে প্রাধান্য দেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না।
কারণ দ্বীনদার ছাড়া অন্য সব গুণ একসময় ম্লান হয়ে যায়, কিন্তু দ্বীনদারের আলো দাম্পত্যজীবনকে চিরভালোবাসা, আস্থা ও সন্তুষ্টিতে ভরিয়ে রাখে।
অতএব, একজন মুসলিম যুবকের জন্য স্ত্রী নির্বাচনকালে সর্বোত্তম নির্দেশনা হলো, এমন নারীকে বেছে নেওয়া, যিনি দ্বীনদার, আল্লাহভীরু ও ইসলামি আদর্শে জীবন পরিচালনা করতে অভ্যস্ত। এর মাধ্যমে সংসার হবে শান্তিময়, জীবন হবে কল্যাণময় এবং আখিরাত হবে সফল।
লেখক: ইবরাহীম আল খলীল, সহকারী শিক্ষাসচিব, মাদ্রাসা আশরাফুল মাদারিস, তেজগাঁও ঢাকা
আসসালামু আলাইকুম। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী। প্রায়ই আমাদের এমন সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়, যা কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা ক্র্যাক বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এমন অবস্থায় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করা কি জায়েজ? এটি ব্যবহার করে অর্জিত আয় কি
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগেচরিত্রের এক অসাধারণ ও স্বভাবজাত গুণ—লজ্জা। এই গুণ মানুষকে পশুত্বের স্তর থেকে পৃথক করে মনুষ্যত্বের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে। এটি যেমন মানবিক বৈশিষ্ট্য, তেমন ইসলামের দৃষ্টিতে ইমানের অপরিহার্য অঙ্গ।
২১ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেশাব্বির আহমদ
চরিত্রের এক অসাধারণ ও স্বভাবজাত গুণ—লজ্জা। এই গুণ মানুষকে পশুত্বের স্তর থেকে পৃথক করে মনুষ্যত্বের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে। এটি যেমন মানবিক বৈশিষ্ট্য, তেমন ইসলামের দৃষ্টিতে ইমানের অপরিহার্য অঙ্গ। কেউ যখন লজ্জাবোধ হারায়, তার তখন নৈতিক পতনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। কেননা কোনো পাপকাজে লিপ্ত হওয়ার ক্ষেত্রে লজ্জাহীন ব্যক্তির আর কোনো দ্বিধা থাকে না।
নবী করিম (সা.) স্পষ্ট ঘোষণা করেছেন, ‘লজ্জা ইমানের একটি বিশেষ শাখা।’ (সহিহ্ বুখারি)। আর এ লজ্জাবোধ মানুষকে ইমান ও স্বচ্ছতার পথে চলতে সহযোগিতা করে। বলা যায়, লজ্জা হলো একটি অভ্যন্তরীণ জবাবদিহির কাঠগড়া, যা মানুষকে পাপ ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। যার মধ্যে লাজুকতা যতটুকু থাকে, সে পাপ ও অন্যায় কাজে লিপ্ত হতে ততটাই সংকোচবোধ করে।
লজ্জাহীনতা কেন নৈতিক পতনের প্রথম ধাপ? কারণ, যখন লজ্জা চলে যায়, তখন আর কোনো কিছুই নৈতিক মানদণ্ড হিসেবে অবশিষ্ট থাকে না। নবীজি (সা.) চরম লজ্জাহীনতার পরিণতি বোঝাতে গিয়ে বলেন, ‘যখন তুমি নির্লজ্জ হয়ে পড়বে, তখন যা ইচ্ছা তা-ই করো।’ (সহিহ্ বুখারি)। তাঁর এ কথাটি মূলত একটি হুঁশিয়ারি। লজ্জাহীনতা মানুষকে সব ধরনের অন্যায় ও অশ্লীল কাজের দিকে ঠেলে দেয়, যা শেষ পর্যন্ত তাকে ইসলামের পথ থেকে বিচ্যুত করে। পক্ষান্তরে লজ্জাশীলতা মানুষকে জান্নাতের পথে নিয়ে যায়। হাদিসের ভাষায়, ‘লজ্জা ইমানের অঙ্গ, আর ইমানদারের স্থান জান্নাত। লজ্জাহীনতা দুশ্চরিত্রের অঙ্গ, আর দুশ্চরিত্রের স্থান জাহান্নাম।’ (জামে তিরমিজি)
চরিত্রের এক অসাধারণ ও স্বভাবজাত গুণ—লজ্জা। এই গুণ মানুষকে পশুত্বের স্তর থেকে পৃথক করে মনুষ্যত্বের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে। এটি যেমন মানবিক বৈশিষ্ট্য, তেমন ইসলামের দৃষ্টিতে ইমানের অপরিহার্য অঙ্গ। কেউ যখন লজ্জাবোধ হারায়, তার তখন নৈতিক পতনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। কেননা কোনো পাপকাজে লিপ্ত হওয়ার ক্ষেত্রে লজ্জাহীন ব্যক্তির আর কোনো দ্বিধা থাকে না।
নবী করিম (সা.) স্পষ্ট ঘোষণা করেছেন, ‘লজ্জা ইমানের একটি বিশেষ শাখা।’ (সহিহ্ বুখারি)। আর এ লজ্জাবোধ মানুষকে ইমান ও স্বচ্ছতার পথে চলতে সহযোগিতা করে। বলা যায়, লজ্জা হলো একটি অভ্যন্তরীণ জবাবদিহির কাঠগড়া, যা মানুষকে পাপ ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। যার মধ্যে লাজুকতা যতটুকু থাকে, সে পাপ ও অন্যায় কাজে লিপ্ত হতে ততটাই সংকোচবোধ করে।
লজ্জাহীনতা কেন নৈতিক পতনের প্রথম ধাপ? কারণ, যখন লজ্জা চলে যায়, তখন আর কোনো কিছুই নৈতিক মানদণ্ড হিসেবে অবশিষ্ট থাকে না। নবীজি (সা.) চরম লজ্জাহীনতার পরিণতি বোঝাতে গিয়ে বলেন, ‘যখন তুমি নির্লজ্জ হয়ে পড়বে, তখন যা ইচ্ছা তা-ই করো।’ (সহিহ্ বুখারি)। তাঁর এ কথাটি মূলত একটি হুঁশিয়ারি। লজ্জাহীনতা মানুষকে সব ধরনের অন্যায় ও অশ্লীল কাজের দিকে ঠেলে দেয়, যা শেষ পর্যন্ত তাকে ইসলামের পথ থেকে বিচ্যুত করে। পক্ষান্তরে লজ্জাশীলতা মানুষকে জান্নাতের পথে নিয়ে যায়। হাদিসের ভাষায়, ‘লজ্জা ইমানের অঙ্গ, আর ইমানদারের স্থান জান্নাত। লজ্জাহীনতা দুশ্চরিত্রের অঙ্গ, আর দুশ্চরিত্রের স্থান জাহান্নাম।’ (জামে তিরমিজি)
আসসালামু আলাইকুম। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী। প্রায়ই আমাদের এমন সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়, যা কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা ক্র্যাক বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এমন অবস্থায় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করা কি জায়েজ? এটি ব্যবহার করে অর্জিত আয় কি
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগেএ হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পারি, একজন পুরুষ যখন স্ত্রী নির্বাচন করবে, তখন তার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য মূলত চারটি দিক কাজ করে। সৌন্দর্য, সম্পদ, বংশমর্যাদা ও দ্বীনদার। এগুলো মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। কিন্তু এর মধ্যে ইসলাম সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে দ্বীনদার ও আদর্শবান নারীকে।
১১ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৫ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৮ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৭ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৯ মিনিট |
আসর | ০৩: ৫০ মিনিট | ০৫: ২৬ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৮ মিনিট | ০৬: ৪২ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪৩ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৫ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৮ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৭ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৯ মিনিট |
আসর | ০৩: ৫০ মিনিট | ০৫: ২৬ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৮ মিনিট | ০৬: ৪২ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪৩ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
আসসালামু আলাইকুম। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী। প্রায়ই আমাদের এমন সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়, যা কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা ক্র্যাক বা পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এমন অবস্থায় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করা কি জায়েজ? এটি ব্যবহার করে অর্জিত আয় কি
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগেএ হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পারি, একজন পুরুষ যখন স্ত্রী নির্বাচন করবে, তখন তার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য মূলত চারটি দিক কাজ করে। সৌন্দর্য, সম্পদ, বংশমর্যাদা ও দ্বীনদার। এগুলো মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। কিন্তু এর মধ্যে ইসলাম সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে দ্বীনদার ও আদর্শবান নারীকে।
১১ ঘণ্টা আগেচরিত্রের এক অসাধারণ ও স্বভাবজাত গুণ—লজ্জা। এই গুণ মানুষকে পশুত্বের স্তর থেকে পৃথক করে মনুষ্যত্বের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে। এটি যেমন মানবিক বৈশিষ্ট্য, তেমন ইসলামের দৃষ্টিতে ইমানের অপরিহার্য অঙ্গ।
২১ ঘণ্টা আগে