ইসলাম ডেস্ক
নামাজে কাতার সাজানো বা বিন্যাস যথাযথভাবে হওয়া জরুরি। এখানে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পয়েন্ট তুলে ধরা হলো—
এক. কাতারের দাগের ওপর পায়ের গোড়ালি রেখে কাতার সোজা করতে হবে। এটাই বিশুদ্ধ পদ্ধতি। অনেক স্থানে দাগে আঙুল রেখে কাতার সোজা করা হয়, এতে কাতার কখনো সোজা হয় না; বরং যার পা লম্বা সে পেছনে থাকে, আর যার পা খাটো সে সামনে চলে যায়। (আবু দাউদ: ৬৬৭; রদ্দুল মুহতার: ১ / ৫৬৭)
দুই. কাতার ইমামের ঠিক পেছন থেকে শুরু হয়ে সমানভাবে ডানে-বাঁয়ে বাড়াতে থাকবে। এটাই নিয়ম। অনেকে অবস্থানগত সুবিধা বিবেচনায় সামনের কাতার খালি থাকলেও পেছনের কাতারে দাঁড়ায়, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। কোনো কোনো মাজহাব মতে, এসব ভুলের কারণে নামাজ নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে মসজিদে আগে এসেও সামনে জায়গা খালি রেখে পেছনে বসে থাকে। এটি অনুচিত। একইভাবে সবার শেষে এসে সামনে খালি না থাকা সত্ত্বেও ঠেলাঠেলি করে সামনে যাওয়ার চেষ্টা করা অনুচিত। এসব ব্যাপারে হাদিসে সতর্ক করা হয়েছে। (মুসলিম: ৪৩০, আবু দাউদ: ৬৭১, তিরমিজি: ৫১২)
তিন. মসজিদে কাতার সোজা করার দায়িত্ব ইমাম সাহেবের বা ইমামের পক্ষ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের। ইমামকেই নামাজ শুরুর আগে কাতার সোজা করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে হবে। হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নামাজের একামত হচ্ছে, এমন সময় আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাদের দিকে মুখ করে তাকালেন এবং বললেন, ‘তোমাদের কাতারগুলো সোজা করে নাও এবং মিলে দাঁড়াও। কেননা আমি আমার পেছনে তোমাদের দেখতে পাই।’ (বুখারি: ৭১৯) এ ক্ষেত্রে সাধারণ মুসল্লিদের হইচই করা অনুচিত। এতে মসজিদে নামাজের পরিবেশ নষ্ট হয় এবং মুসল্লিদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটে।
নামাজে কাতার সাজানো বা বিন্যাস যথাযথভাবে হওয়া জরুরি। এখানে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পয়েন্ট তুলে ধরা হলো—
এক. কাতারের দাগের ওপর পায়ের গোড়ালি রেখে কাতার সোজা করতে হবে। এটাই বিশুদ্ধ পদ্ধতি। অনেক স্থানে দাগে আঙুল রেখে কাতার সোজা করা হয়, এতে কাতার কখনো সোজা হয় না; বরং যার পা লম্বা সে পেছনে থাকে, আর যার পা খাটো সে সামনে চলে যায়। (আবু দাউদ: ৬৬৭; রদ্দুল মুহতার: ১ / ৫৬৭)
দুই. কাতার ইমামের ঠিক পেছন থেকে শুরু হয়ে সমানভাবে ডানে-বাঁয়ে বাড়াতে থাকবে। এটাই নিয়ম। অনেকে অবস্থানগত সুবিধা বিবেচনায় সামনের কাতার খালি থাকলেও পেছনের কাতারে দাঁড়ায়, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। কোনো কোনো মাজহাব মতে, এসব ভুলের কারণে নামাজ নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে মসজিদে আগে এসেও সামনে জায়গা খালি রেখে পেছনে বসে থাকে। এটি অনুচিত। একইভাবে সবার শেষে এসে সামনে খালি না থাকা সত্ত্বেও ঠেলাঠেলি করে সামনে যাওয়ার চেষ্টা করা অনুচিত। এসব ব্যাপারে হাদিসে সতর্ক করা হয়েছে। (মুসলিম: ৪৩০, আবু দাউদ: ৬৭১, তিরমিজি: ৫১২)
তিন. মসজিদে কাতার সোজা করার দায়িত্ব ইমাম সাহেবের বা ইমামের পক্ষ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের। ইমামকেই নামাজ শুরুর আগে কাতার সোজা করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে হবে। হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নামাজের একামত হচ্ছে, এমন সময় আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাদের দিকে মুখ করে তাকালেন এবং বললেন, ‘তোমাদের কাতারগুলো সোজা করে নাও এবং মিলে দাঁড়াও। কেননা আমি আমার পেছনে তোমাদের দেখতে পাই।’ (বুখারি: ৭১৯) এ ক্ষেত্রে সাধারণ মুসল্লিদের হইচই করা অনুচিত। এতে মসজিদে নামাজের পরিবেশ নষ্ট হয় এবং মুসল্লিদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটে।
সুখময় পরিবার জীবনের অমূল্য সম্পদ। সুখী সংসারকে বলা হয় দুনিয়ার জান্নাত। পরিবার আমাদের আশ্রয়, ভালোবাসা ও সাহসের উৎস। পরিবারে একে অপরের পাশে থাকলে সব বাধা সহজে অতিক্রম করা যায়। ছোঁয়া যায় ভালোবাসার আকাশ। মাখা যায় সুখের আবেশ। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) হতে পারেন উত্তম আদর্শ। কীভাবে তিনি পারিবারিক ও...
১ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)। অন্য এক হাদিসে তিনি বলেন, দিবসসমূহের মধ্যে...
১ দিন আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ঘিবলি স্টাইল কার্টুন তৈরির বিষয়টি ইসলাম কীভাবে দেখে?
১ দিন আগেতসবি জিকির-আজকারের গুরুত্বপূর্ণ এক উপকরণ। আল্লাহর স্মরণে মুমিনদের সাহায্য করে এই জপমালা। হাতে তসবি, মুখে জিকির—মুমিনের হৃদয়ে ওঠে আল্লাহর প্রেম। যুগ যুগ ধরেই জিকির-আজকারে মুসলমানরা তসবি ব্যবহার করে আসছে। যেমন তুরস্কের কেসেরি প্রদেশের ‘সুওয়াসি সিতি হাতুন’ মসজিদে ৭০০ বছর ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন..
১ দিন আগে