ইসলাম ডেস্ক
বছর ঘুরে আসে ইবাদতের বসন্তকাল রমজান। রমজানের সিয়াম সাধনা জীবনযাত্রায় যোগ করে নতুন মাত্রা। চারপাশে ছড়িয়ে দেয় ইবাদতের সৌরভ। নির্ধারিত সময়ের পর সিয়ামের এই মাস আবার বিদায়ের পথ ধরে। আমাদের দিয়ে যায় গোনাহমুক্ত জীবন গড়ার পাথেয়।
রমজানের অন্যতম উদ্দেশ্য মানুষকে তাকওয়া অবলম্বনে অভ্যস্ত করানো। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ওপর; যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ (সুরা বাকারা: ১৮৩)। তাকওয়া হলো আল্লাহর ভয়ে যাবতীয় অন্যায়-অত্যাচার ও পাপকাজ থেকে বিরত থাকা।
রোজার শিক্ষা হলো, যখন তাকওয়া অর্জনের মাধ্যমে ইবাদতে ইখলাস তথা একনিষ্ঠতা নিয়ে আসা। আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের জন্য মন ব্যাকুল হয়ে ওঠা। সত্য কথা বলা। মিথ্যা পরিত্যাগ করা।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তার এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৯০৩)।
রোজা স্বচ্ছ জীবনের বার্তা দেয়। অহেতুক কাজ বর্জনের আহ্বান করে। অশ্লীলতা থেকে দূরে থাকার কথা বলে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘শুধু পানাহার থেকে বিরত থাকার নাম সিয়াম নয়; বরং সব ধরনের অন্যায়, অহেতুক ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত থাকার নাম সিয়াম।’ (মুসতাদরাকে হাকেম: ১৫৭০)।
ধৈর্য, সহানুভূতি, সহমর্মিতার আলো ছড়ায় রমজান। নবীজি (সা.) বলেন, ‘রমজান সহানুভূতির মাস।’ (সহিহ্ ইবনে খুজায়মা)
তিনি আরও বলেন, ‘কেউ যদি তোমাকে গালি দেয় কিংবা তোমার সঙ্গে ঝগড়া করতে আসে, তুমি বলো আমি রোজাদার।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৮৯৪)
বছর ঘুরে আসে ইবাদতের বসন্তকাল রমজান। রমজানের সিয়াম সাধনা জীবনযাত্রায় যোগ করে নতুন মাত্রা। চারপাশে ছড়িয়ে দেয় ইবাদতের সৌরভ। নির্ধারিত সময়ের পর সিয়ামের এই মাস আবার বিদায়ের পথ ধরে। আমাদের দিয়ে যায় গোনাহমুক্ত জীবন গড়ার পাথেয়।
রমজানের অন্যতম উদ্দেশ্য মানুষকে তাকওয়া অবলম্বনে অভ্যস্ত করানো। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ওপর; যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ (সুরা বাকারা: ১৮৩)। তাকওয়া হলো আল্লাহর ভয়ে যাবতীয় অন্যায়-অত্যাচার ও পাপকাজ থেকে বিরত থাকা।
রোজার শিক্ষা হলো, যখন তাকওয়া অর্জনের মাধ্যমে ইবাদতে ইখলাস তথা একনিষ্ঠতা নিয়ে আসা। আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের জন্য মন ব্যাকুল হয়ে ওঠা। সত্য কথা বলা। মিথ্যা পরিত্যাগ করা।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তার এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৯০৩)।
রোজা স্বচ্ছ জীবনের বার্তা দেয়। অহেতুক কাজ বর্জনের আহ্বান করে। অশ্লীলতা থেকে দূরে থাকার কথা বলে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘শুধু পানাহার থেকে বিরত থাকার নাম সিয়াম নয়; বরং সব ধরনের অন্যায়, অহেতুক ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত থাকার নাম সিয়াম।’ (মুসতাদরাকে হাকেম: ১৫৭০)।
ধৈর্য, সহানুভূতি, সহমর্মিতার আলো ছড়ায় রমজান। নবীজি (সা.) বলেন, ‘রমজান সহানুভূতির মাস।’ (সহিহ্ ইবনে খুজায়মা)
তিনি আরও বলেন, ‘কেউ যদি তোমাকে গালি দেয় কিংবা তোমার সঙ্গে ঝগড়া করতে আসে, তুমি বলো আমি রোজাদার।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৮৯৪)
আল্লাহর দান করা অসংখ্য নিয়ামতের মধ্যে চোখ একটি অনন্য ও অতুলনীয় দান। চোখ মানুষের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এই অঙ্গ এমন এক নিয়ামত, যার মাধ্যমে মানুষ পৃথিবীর রূপ-রস-গন্ধ, রঙের বৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রিয়জনের মুখাবয়ব এবং আল্লাহর সৃষ্টির অপার বিস্ময় দেখতে পায়। চোখ ছাড়া জীবন কল্পনা করাও...
১৭ ঘণ্টা আগেইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশ পথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘জান্নাতে রাইয়ান নামক একটি দরজা আছে।
৩ দিন আগেফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম। নবী করিম (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন বান্দার সর্বপ্রথম হিসাব...
৪ দিন আগেআমরা আল্লাহ তাআলার দয়ায় বাঁচি। তাঁর দয়াতেই হাঁটি-চলি, সুখের ভেলায় জীবন ভাসাই। তাঁর দয়া ছাড়া এক মুহূর্তও বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। কিন্তু আমরা যদি আল্লাহর দয়া পেতে চাই, তাহলে তাঁর সৃষ্টির প্রতি দয়ার নজর দিতে হবে। যারা অসহায় তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। যারা অনাহারী তাদের মুখে খাদ্য তুলে দিতে হবে। দয়ার নবী...
৫ দিন আগে