কাউসার লাবীব
সপ্তাহের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ দিন জুমাবার। মুমিনের জীবনে দিনটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা এ দিনের নামে স্বতন্ত্র সুরা অবতীর্ণ করেছেন। জুমার দিনের গুরুত্ব, তাৎপর্য নিয়ে অসংখ্য হাদিস বর্ণিত হয়েছে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন সপ্তাহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানিত।’ (সুনানে ইবনে মাজা: ১০৮৪)
জুমার দিনের রয়েছে বিশেষ কিছু আমল—যার মাধ্যমে নিজের ইমান আলোকিত করা যায়। জুমার দিনের ফজিলতপূর্ণ আমলগুলো হলো—
এই দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল জুমার নামাজ আদায়। এর জন্য সকাল থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে আগে আগে মসজিদে যাওয়ার মধ্যে রয়েছে বিশেষ নেকি।
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘ফেরেশতারা জুমার দিনে মসজিদের দরজায় দাঁড়িয়ে থাকে। তারা প্রথম থেকে পর্যায়ক্রমে আগন্তুকদের নাম লেখেন। সবার আগে যে আসে তার নামে একটি উট সদকা করার সওয়াব লেখা হয়। তারপর যে আসে ওই ব্যক্তির আমলনামায় একটি গাভী, তারপর আগমনকারীর নামে একটি মুরগি, তারপর আগমনকারীর নামে একটি ডিম সদকা করার সওয়াব লেখা হয়। এরপর যখন ইমাম খুতবা দিতে আসেন—তখন ফেরেশতারা আমল লেখার খাতা বন্ধ করে দেন এবং মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনেন।’ (সহিহ্ বুখারি: ৮৮২)
পবিত্র এই দিনে মানুষ দলে দলে জুমার নামাজে আসে। খুতবা শোনে। নামাজ আদায় করে। জুমার নামাজে আসার সময় হেঁটে মসজিদে এলে রয়েছে বিশেষ সওয়াব।
প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন যে গোসল করে জুমার সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে যাবে, যাওয়ার সময় কোনো বাহনে চড়বে না—হেঁটে যাবে, ইমামের কাছাকাছি বসবে, খুতবা মনোযোগ দিয়ে শুনবে এবং খুতবার সময় কোনো অনর্থক কাজকর্ম করবে না—সে মসজিদে আসার প্রতিটি কদমে একবছর নফল রোজা রাখা ও একবছর নফল নামাজ আদায়ের সওয়াব পাবে।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৩৪৫, জামে তিরমিজি: ৪৫৬)
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘জুমার দিনে যে ব্যক্তি মাথা ও শরীর ধুয়ে ভালোভাবে গোসল করে জুমার সময়ের প্রথম সময়েই কোনো বাহনে আরোহণ না করে হেঁটে মসজিদে যায় এবং ইমামের কাছাকাছি বসে, নিশ্চুপ হয়ে খুতবা শোনে, কোনো অনর্থক কাজ না করে—তার প্রত্যেক কদমে এক বছর আমল করার সওয়াব হবে।’ (সুনানে নাসায়ি: ১৩৮৪)
সপ্তাহের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ দিন জুমাবার। মুমিনের জীবনে দিনটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা এ দিনের নামে স্বতন্ত্র সুরা অবতীর্ণ করেছেন। জুমার দিনের গুরুত্ব, তাৎপর্য নিয়ে অসংখ্য হাদিস বর্ণিত হয়েছে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন সপ্তাহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানিত।’ (সুনানে ইবনে মাজা: ১০৮৪)
জুমার দিনের রয়েছে বিশেষ কিছু আমল—যার মাধ্যমে নিজের ইমান আলোকিত করা যায়। জুমার দিনের ফজিলতপূর্ণ আমলগুলো হলো—
এই দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল জুমার নামাজ আদায়। এর জন্য সকাল থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে আগে আগে মসজিদে যাওয়ার মধ্যে রয়েছে বিশেষ নেকি।
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘ফেরেশতারা জুমার দিনে মসজিদের দরজায় দাঁড়িয়ে থাকে। তারা প্রথম থেকে পর্যায়ক্রমে আগন্তুকদের নাম লেখেন। সবার আগে যে আসে তার নামে একটি উট সদকা করার সওয়াব লেখা হয়। তারপর যে আসে ওই ব্যক্তির আমলনামায় একটি গাভী, তারপর আগমনকারীর নামে একটি মুরগি, তারপর আগমনকারীর নামে একটি ডিম সদকা করার সওয়াব লেখা হয়। এরপর যখন ইমাম খুতবা দিতে আসেন—তখন ফেরেশতারা আমল লেখার খাতা বন্ধ করে দেন এবং মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনেন।’ (সহিহ্ বুখারি: ৮৮২)
পবিত্র এই দিনে মানুষ দলে দলে জুমার নামাজে আসে। খুতবা শোনে। নামাজ আদায় করে। জুমার নামাজে আসার সময় হেঁটে মসজিদে এলে রয়েছে বিশেষ সওয়াব।
প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন যে গোসল করে জুমার সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে যাবে, যাওয়ার সময় কোনো বাহনে চড়বে না—হেঁটে যাবে, ইমামের কাছাকাছি বসবে, খুতবা মনোযোগ দিয়ে শুনবে এবং খুতবার সময় কোনো অনর্থক কাজকর্ম করবে না—সে মসজিদে আসার প্রতিটি কদমে একবছর নফল রোজা রাখা ও একবছর নফল নামাজ আদায়ের সওয়াব পাবে।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৩৪৫, জামে তিরমিজি: ৪৫৬)
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘জুমার দিনে যে ব্যক্তি মাথা ও শরীর ধুয়ে ভালোভাবে গোসল করে জুমার সময়ের প্রথম সময়েই কোনো বাহনে আরোহণ না করে হেঁটে মসজিদে যায় এবং ইমামের কাছাকাছি বসে, নিশ্চুপ হয়ে খুতবা শোনে, কোনো অনর্থক কাজ না করে—তার প্রত্যেক কদমে এক বছর আমল করার সওয়াব হবে।’ (সুনানে নাসায়ি: ১৩৮৪)
মুসলিম উম্মাহর দ্বিতীয় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের অন্যতম মাধ্যম কোরবানি। কোরবানির গোশত নিজে এবং ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাইকে খাওয়ানো যায়। আল্লাহ তাআলার জন্য পশু জবাই করা হলেও তার মাংস আমাদের জন্য হালাল করে দিয়েছেন। আমাদের সমাজে অনেক মানুষ মনে করেন, কোরবানির মাংস তিন ভাগে...
৩ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় হিজরিতে কোরবানির বিধান আসার পর থেকে যত বছর আল্লাহর নবী (সা.) জীবিত ছিলেন, প্রতিবছর কোরবানি দিয়েছেন। নবী করিম (সা.)-এর সাহাবিরাও এই ইবাদতে খুব যত্নশীল ছিলেন। হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) দুটি ভেড়া কোরবানি দিতেন।
৮ ঘণ্টা আগেদরজায় কড়া নাড়ছে কোরবানির ঈদ। এই ঈদের অন্যতম ইবাদত পশু কোরবানি করা—তাই পশু কিনতে ভিড় বাড়ছে হাটমুখী মানুষের। কোরবানির পশুর বিধান হলো, তা যদি এই পরিমাণ ল্যাংড়া হয় যে, জবাই করার স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে অক্ষম—তাহলে সেই পশু দিয়ে কোরবানি শুদ্ধ হবে না।
১৮ ঘণ্টা আগেতাহাজ্জুদ মুমিনের মর্যাদার সোপান। রবের প্রিয় হওয়ার অন্যতম মাধ্যম। ফরজ নামাজের পরই তাহাজ্জুদের স্থান। তাহাজ্জুদের মাধ্যমে পাপ মুছে যায়। আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সরাসরি সম্পর্ক স্থাপিত হয়। তাহাজ্জুদ প্রাণহীন হৃদয় সজীব করার শ্রেষ্ঠ উপায়। তাহাজ্জুদের বিশেষ পাঁচ পুরস্কার রয়েছে—
১ দিন আগে