শরিফ আহমাদ

পবিত্র কোরআনের প্রথম সুরা হলো ‘ফাতেহা।’ এর মাহাত্ম্য এতই বেশি যে একে উম্মুল কিতাব (কিতাবের জননী) এবং সাবউল মাসানি (বারবার পঠিত সাতটি আয়াত) নামেও অভিহিত করা হয়। এই সুরা শুধু নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশই নয়; এটি একজন মুমিনের হৃদয়ের গভীরতম প্রার্থনা, জীবনের সঠিক পথনির্দেশ এবং মহান আল্লাহর রহমতের চাবিকাঠি। এর মাধ্যমে মুমিন বান্দারা মানসিক শান্তি, পরকালের মুক্তি ও রোগ-শোক থেকে আরোগ্য লাভের নিশ্চয়তা খুঁজে পান।
সুরা ফাতেহা যে কেবল বিশ্বাসের ভিত মজবুত করে, তা নয়, এটি যে বাস্তব জীবনেও এক অলৌকিক আরোগ্যক্ষমতা ধারণ করে—এর সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় সহিহ্ বুখারিতে বর্ণিত একটি তাৎপর্যপূর্ণ হাদিসে।
আরোগ্যের চাবিকাঠি: রাসুল (সা.)-এর অনুমোদন
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত একটি ঘটনা এর অসাধারণ বরকতকে তুলে ধরে। একবার সফরে থাকা অবস্থায় তাঁরা জানতে পারেন যে, একটি গোত্রের প্রধানকে সাপে কেটেছে। তখন তাঁদের দলের এক ব্যক্তি কেবল উম্মুল কিতাব সুরা ফাতেহা দিয়েই সেই গোত্রপ্রধানকে ঝাড়ফুঁক করেন। এতে গোত্রপ্রধান অলৌকিকভাবে সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং এর বিনিময়ে তাঁরা ৩০টি বকরি ও দুধ পান করার পুরস্কার লাভ করেন।
মদিনায় ফিরে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ঘটনাটি বলার পর তিনি জিজ্ঞেস করেন, ‘সে কেমন করে জানল যে, তা (সুরা ফাতেহা) চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে? তোমরা নিজেদের মধ্যে এগুলো বণ্টন করে নাও এবং আমার জন্যও একাংশ রাখো।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫০০৭)
এই একটি হাদিস থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি শিক্ষা ও নির্দেশনা পাওয়া যায়:
১. সুরা ফাতিহার বরকত ও মাহাত্ম্য
কোরআনের ১১৪টি সুরার মধ্যে সুরা ফাতিহার নাম ও এর মাহাত্ম্য সবচেয়ে বেশি। এর প্রতিটি নামই সুরাটির গভীর বরকত ও আমলের সম্পর্ককে নির্দেশ করে। এই সুরা যে আল্লাহর এক বিশেষ রহমত, এ ঘটনা তার প্রমাণ।
২. সাহাবায়ে কেরামের আস্থা ও উপলব্ধি
সাহাবিগণ আল্লাহর কালামের মর্যাদা গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন। সাপে কাটা রোগীর মতো মারাত্মক অবস্থায় তাঁরা দ্বিধা না করে কেবল সুরা ফাতেহা দিয়েই ঝাড়ফুঁক করেছিলেন। এটি প্রমাণ করে, কোরআন ও এর নিরাময়ক্ষমতার প্রতি তাঁদের অটল বিশ্বাস ও ভালোবাসা ছিল।
৩. চিকিৎসা করা সুন্নত এবং রুকইয়ার অনুমোদন
ইসলাম ছোট-বড় যেকোনো রোগের চিকিৎসা গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু সেই চিকিৎসার পাশাপাশি আল্লাহর কালামের মাধ্যমে দোয়া ও ঝাড়ফুঁক (রুকইয়া) করলে তাতে বিশেষ বরকত হয় এবং আরোগ্য লাভ সহজ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবির এই কাজকে প্রশংসা করার মাধ্যমে কোরআনের আয়াত বা হাদিসসম্মত রুকইয়ার মাধ্যমে চিকিৎসাকে বৈধতা দিয়েছেন।
৪. বৈধ সেবার বিনিময়ে পুরস্কার গ্রহণ
সাহাবিগণ এই রুকইয়ার বিনিময়ে বকরি গ্রহণ করেছিলেন এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) সেই পুরস্কার থেকে নিজের জন্যও অংশ নিতে বলেছেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, বৈধ সেবার বিনিময়ে উপহার বা পুরস্কার গ্রহণ করা শরিয়তে অনুমোদিত। তবে এতে অবশ্যই লোভ বা বাড়াবাড়ি কাম্য নয়।
সুরা ফাতেহা মুমিনের জন্য শুধু কিয়ামত পর্যন্ত নামাজের একটি অংশ নয়, বরং এটি দুনিয়ার জীবনে তাঁর শারীরিক ও মানসিক সব কষ্টের আরোগ্য ও মুক্তির এক শক্তিশালী মাধ্যম। এই সুরার বরকত উপলব্ধি করে এর প্রতি পূর্ণ আস্থা স্থাপন করা প্রতিটি মুমিনের জন্য অপরিহার্য।
লেখক: খতিব ও মাদ্রাসাশিক্ষক

পবিত্র কোরআনের প্রথম সুরা হলো ‘ফাতেহা।’ এর মাহাত্ম্য এতই বেশি যে একে উম্মুল কিতাব (কিতাবের জননী) এবং সাবউল মাসানি (বারবার পঠিত সাতটি আয়াত) নামেও অভিহিত করা হয়। এই সুরা শুধু নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশই নয়; এটি একজন মুমিনের হৃদয়ের গভীরতম প্রার্থনা, জীবনের সঠিক পথনির্দেশ এবং মহান আল্লাহর রহমতের চাবিকাঠি। এর মাধ্যমে মুমিন বান্দারা মানসিক শান্তি, পরকালের মুক্তি ও রোগ-শোক থেকে আরোগ্য লাভের নিশ্চয়তা খুঁজে পান।
সুরা ফাতেহা যে কেবল বিশ্বাসের ভিত মজবুত করে, তা নয়, এটি যে বাস্তব জীবনেও এক অলৌকিক আরোগ্যক্ষমতা ধারণ করে—এর সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় সহিহ্ বুখারিতে বর্ণিত একটি তাৎপর্যপূর্ণ হাদিসে।
আরোগ্যের চাবিকাঠি: রাসুল (সা.)-এর অনুমোদন
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত একটি ঘটনা এর অসাধারণ বরকতকে তুলে ধরে। একবার সফরে থাকা অবস্থায় তাঁরা জানতে পারেন যে, একটি গোত্রের প্রধানকে সাপে কেটেছে। তখন তাঁদের দলের এক ব্যক্তি কেবল উম্মুল কিতাব সুরা ফাতেহা দিয়েই সেই গোত্রপ্রধানকে ঝাড়ফুঁক করেন। এতে গোত্রপ্রধান অলৌকিকভাবে সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং এর বিনিময়ে তাঁরা ৩০টি বকরি ও দুধ পান করার পুরস্কার লাভ করেন।
মদিনায় ফিরে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ঘটনাটি বলার পর তিনি জিজ্ঞেস করেন, ‘সে কেমন করে জানল যে, তা (সুরা ফাতেহা) চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে? তোমরা নিজেদের মধ্যে এগুলো বণ্টন করে নাও এবং আমার জন্যও একাংশ রাখো।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫০০৭)
এই একটি হাদিস থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি শিক্ষা ও নির্দেশনা পাওয়া যায়:
১. সুরা ফাতিহার বরকত ও মাহাত্ম্য
কোরআনের ১১৪টি সুরার মধ্যে সুরা ফাতিহার নাম ও এর মাহাত্ম্য সবচেয়ে বেশি। এর প্রতিটি নামই সুরাটির গভীর বরকত ও আমলের সম্পর্ককে নির্দেশ করে। এই সুরা যে আল্লাহর এক বিশেষ রহমত, এ ঘটনা তার প্রমাণ।
২. সাহাবায়ে কেরামের আস্থা ও উপলব্ধি
সাহাবিগণ আল্লাহর কালামের মর্যাদা গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন। সাপে কাটা রোগীর মতো মারাত্মক অবস্থায় তাঁরা দ্বিধা না করে কেবল সুরা ফাতেহা দিয়েই ঝাড়ফুঁক করেছিলেন। এটি প্রমাণ করে, কোরআন ও এর নিরাময়ক্ষমতার প্রতি তাঁদের অটল বিশ্বাস ও ভালোবাসা ছিল।
৩. চিকিৎসা করা সুন্নত এবং রুকইয়ার অনুমোদন
ইসলাম ছোট-বড় যেকোনো রোগের চিকিৎসা গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু সেই চিকিৎসার পাশাপাশি আল্লাহর কালামের মাধ্যমে দোয়া ও ঝাড়ফুঁক (রুকইয়া) করলে তাতে বিশেষ বরকত হয় এবং আরোগ্য লাভ সহজ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবির এই কাজকে প্রশংসা করার মাধ্যমে কোরআনের আয়াত বা হাদিসসম্মত রুকইয়ার মাধ্যমে চিকিৎসাকে বৈধতা দিয়েছেন।
৪. বৈধ সেবার বিনিময়ে পুরস্কার গ্রহণ
সাহাবিগণ এই রুকইয়ার বিনিময়ে বকরি গ্রহণ করেছিলেন এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) সেই পুরস্কার থেকে নিজের জন্যও অংশ নিতে বলেছেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, বৈধ সেবার বিনিময়ে উপহার বা পুরস্কার গ্রহণ করা শরিয়তে অনুমোদিত। তবে এতে অবশ্যই লোভ বা বাড়াবাড়ি কাম্য নয়।
সুরা ফাতেহা মুমিনের জন্য শুধু কিয়ামত পর্যন্ত নামাজের একটি অংশ নয়, বরং এটি দুনিয়ার জীবনে তাঁর শারীরিক ও মানসিক সব কষ্টের আরোগ্য ও মুক্তির এক শক্তিশালী মাধ্যম। এই সুরার বরকত উপলব্ধি করে এর প্রতি পূর্ণ আস্থা স্থাপন করা প্রতিটি মুমিনের জন্য অপরিহার্য।
লেখক: খতিব ও মাদ্রাসাশিক্ষক
শরিফ আহমাদ

পবিত্র কোরআনের প্রথম সুরা হলো ‘ফাতেহা।’ এর মাহাত্ম্য এতই বেশি যে একে উম্মুল কিতাব (কিতাবের জননী) এবং সাবউল মাসানি (বারবার পঠিত সাতটি আয়াত) নামেও অভিহিত করা হয়। এই সুরা শুধু নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশই নয়; এটি একজন মুমিনের হৃদয়ের গভীরতম প্রার্থনা, জীবনের সঠিক পথনির্দেশ এবং মহান আল্লাহর রহমতের চাবিকাঠি। এর মাধ্যমে মুমিন বান্দারা মানসিক শান্তি, পরকালের মুক্তি ও রোগ-শোক থেকে আরোগ্য লাভের নিশ্চয়তা খুঁজে পান।
সুরা ফাতেহা যে কেবল বিশ্বাসের ভিত মজবুত করে, তা নয়, এটি যে বাস্তব জীবনেও এক অলৌকিক আরোগ্যক্ষমতা ধারণ করে—এর সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় সহিহ্ বুখারিতে বর্ণিত একটি তাৎপর্যপূর্ণ হাদিসে।
আরোগ্যের চাবিকাঠি: রাসুল (সা.)-এর অনুমোদন
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত একটি ঘটনা এর অসাধারণ বরকতকে তুলে ধরে। একবার সফরে থাকা অবস্থায় তাঁরা জানতে পারেন যে, একটি গোত্রের প্রধানকে সাপে কেটেছে। তখন তাঁদের দলের এক ব্যক্তি কেবল উম্মুল কিতাব সুরা ফাতেহা দিয়েই সেই গোত্রপ্রধানকে ঝাড়ফুঁক করেন। এতে গোত্রপ্রধান অলৌকিকভাবে সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং এর বিনিময়ে তাঁরা ৩০টি বকরি ও দুধ পান করার পুরস্কার লাভ করেন।
মদিনায় ফিরে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ঘটনাটি বলার পর তিনি জিজ্ঞেস করেন, ‘সে কেমন করে জানল যে, তা (সুরা ফাতেহা) চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে? তোমরা নিজেদের মধ্যে এগুলো বণ্টন করে নাও এবং আমার জন্যও একাংশ রাখো।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫০০৭)
এই একটি হাদিস থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি শিক্ষা ও নির্দেশনা পাওয়া যায়:
১. সুরা ফাতিহার বরকত ও মাহাত্ম্য
কোরআনের ১১৪টি সুরার মধ্যে সুরা ফাতিহার নাম ও এর মাহাত্ম্য সবচেয়ে বেশি। এর প্রতিটি নামই সুরাটির গভীর বরকত ও আমলের সম্পর্ককে নির্দেশ করে। এই সুরা যে আল্লাহর এক বিশেষ রহমত, এ ঘটনা তার প্রমাণ।
২. সাহাবায়ে কেরামের আস্থা ও উপলব্ধি
সাহাবিগণ আল্লাহর কালামের মর্যাদা গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন। সাপে কাটা রোগীর মতো মারাত্মক অবস্থায় তাঁরা দ্বিধা না করে কেবল সুরা ফাতেহা দিয়েই ঝাড়ফুঁক করেছিলেন। এটি প্রমাণ করে, কোরআন ও এর নিরাময়ক্ষমতার প্রতি তাঁদের অটল বিশ্বাস ও ভালোবাসা ছিল।
৩. চিকিৎসা করা সুন্নত এবং রুকইয়ার অনুমোদন
ইসলাম ছোট-বড় যেকোনো রোগের চিকিৎসা গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু সেই চিকিৎসার পাশাপাশি আল্লাহর কালামের মাধ্যমে দোয়া ও ঝাড়ফুঁক (রুকইয়া) করলে তাতে বিশেষ বরকত হয় এবং আরোগ্য লাভ সহজ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবির এই কাজকে প্রশংসা করার মাধ্যমে কোরআনের আয়াত বা হাদিসসম্মত রুকইয়ার মাধ্যমে চিকিৎসাকে বৈধতা দিয়েছেন।
৪. বৈধ সেবার বিনিময়ে পুরস্কার গ্রহণ
সাহাবিগণ এই রুকইয়ার বিনিময়ে বকরি গ্রহণ করেছিলেন এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) সেই পুরস্কার থেকে নিজের জন্যও অংশ নিতে বলেছেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, বৈধ সেবার বিনিময়ে উপহার বা পুরস্কার গ্রহণ করা শরিয়তে অনুমোদিত। তবে এতে অবশ্যই লোভ বা বাড়াবাড়ি কাম্য নয়।
সুরা ফাতেহা মুমিনের জন্য শুধু কিয়ামত পর্যন্ত নামাজের একটি অংশ নয়, বরং এটি দুনিয়ার জীবনে তাঁর শারীরিক ও মানসিক সব কষ্টের আরোগ্য ও মুক্তির এক শক্তিশালী মাধ্যম। এই সুরার বরকত উপলব্ধি করে এর প্রতি পূর্ণ আস্থা স্থাপন করা প্রতিটি মুমিনের জন্য অপরিহার্য।
লেখক: খতিব ও মাদ্রাসাশিক্ষক

পবিত্র কোরআনের প্রথম সুরা হলো ‘ফাতেহা।’ এর মাহাত্ম্য এতই বেশি যে একে উম্মুল কিতাব (কিতাবের জননী) এবং সাবউল মাসানি (বারবার পঠিত সাতটি আয়াত) নামেও অভিহিত করা হয়। এই সুরা শুধু নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশই নয়; এটি একজন মুমিনের হৃদয়ের গভীরতম প্রার্থনা, জীবনের সঠিক পথনির্দেশ এবং মহান আল্লাহর রহমতের চাবিকাঠি। এর মাধ্যমে মুমিন বান্দারা মানসিক শান্তি, পরকালের মুক্তি ও রোগ-শোক থেকে আরোগ্য লাভের নিশ্চয়তা খুঁজে পান।
সুরা ফাতেহা যে কেবল বিশ্বাসের ভিত মজবুত করে, তা নয়, এটি যে বাস্তব জীবনেও এক অলৌকিক আরোগ্যক্ষমতা ধারণ করে—এর সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় সহিহ্ বুখারিতে বর্ণিত একটি তাৎপর্যপূর্ণ হাদিসে।
আরোগ্যের চাবিকাঠি: রাসুল (সা.)-এর অনুমোদন
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত একটি ঘটনা এর অসাধারণ বরকতকে তুলে ধরে। একবার সফরে থাকা অবস্থায় তাঁরা জানতে পারেন যে, একটি গোত্রের প্রধানকে সাপে কেটেছে। তখন তাঁদের দলের এক ব্যক্তি কেবল উম্মুল কিতাব সুরা ফাতেহা দিয়েই সেই গোত্রপ্রধানকে ঝাড়ফুঁক করেন। এতে গোত্রপ্রধান অলৌকিকভাবে সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং এর বিনিময়ে তাঁরা ৩০টি বকরি ও দুধ পান করার পুরস্কার লাভ করেন।
মদিনায় ফিরে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ঘটনাটি বলার পর তিনি জিজ্ঞেস করেন, ‘সে কেমন করে জানল যে, তা (সুরা ফাতেহা) চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে? তোমরা নিজেদের মধ্যে এগুলো বণ্টন করে নাও এবং আমার জন্যও একাংশ রাখো।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫০০৭)
এই একটি হাদিস থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি শিক্ষা ও নির্দেশনা পাওয়া যায়:
১. সুরা ফাতিহার বরকত ও মাহাত্ম্য
কোরআনের ১১৪টি সুরার মধ্যে সুরা ফাতিহার নাম ও এর মাহাত্ম্য সবচেয়ে বেশি। এর প্রতিটি নামই সুরাটির গভীর বরকত ও আমলের সম্পর্ককে নির্দেশ করে। এই সুরা যে আল্লাহর এক বিশেষ রহমত, এ ঘটনা তার প্রমাণ।
২. সাহাবায়ে কেরামের আস্থা ও উপলব্ধি
সাহাবিগণ আল্লাহর কালামের মর্যাদা গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন। সাপে কাটা রোগীর মতো মারাত্মক অবস্থায় তাঁরা দ্বিধা না করে কেবল সুরা ফাতেহা দিয়েই ঝাড়ফুঁক করেছিলেন। এটি প্রমাণ করে, কোরআন ও এর নিরাময়ক্ষমতার প্রতি তাঁদের অটল বিশ্বাস ও ভালোবাসা ছিল।
৩. চিকিৎসা করা সুন্নত এবং রুকইয়ার অনুমোদন
ইসলাম ছোট-বড় যেকোনো রোগের চিকিৎসা গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু সেই চিকিৎসার পাশাপাশি আল্লাহর কালামের মাধ্যমে দোয়া ও ঝাড়ফুঁক (রুকইয়া) করলে তাতে বিশেষ বরকত হয় এবং আরোগ্য লাভ সহজ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবির এই কাজকে প্রশংসা করার মাধ্যমে কোরআনের আয়াত বা হাদিসসম্মত রুকইয়ার মাধ্যমে চিকিৎসাকে বৈধতা দিয়েছেন।
৪. বৈধ সেবার বিনিময়ে পুরস্কার গ্রহণ
সাহাবিগণ এই রুকইয়ার বিনিময়ে বকরি গ্রহণ করেছিলেন এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) সেই পুরস্কার থেকে নিজের জন্যও অংশ নিতে বলেছেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, বৈধ সেবার বিনিময়ে উপহার বা পুরস্কার গ্রহণ করা শরিয়তে অনুমোদিত। তবে এতে অবশ্যই লোভ বা বাড়াবাড়ি কাম্য নয়।
সুরা ফাতেহা মুমিনের জন্য শুধু কিয়ামত পর্যন্ত নামাজের একটি অংশ নয়, বরং এটি দুনিয়ার জীবনে তাঁর শারীরিক ও মানসিক সব কষ্টের আরোগ্য ও মুক্তির এক শক্তিশালী মাধ্যম। এই সুরার বরকত উপলব্ধি করে এর প্রতি পূর্ণ আস্থা স্থাপন করা প্রতিটি মুমিনের জন্য অপরিহার্য।
লেখক: খতিব ও মাদ্রাসাশিক্ষক

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১৯ ঘণ্টা আগে
মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১০ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১০ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পবিত্র কোরআনের প্রথম সুরা হলো ‘ফাতেহা।’ এর মাহাত্ম্য এতই বেশি যে একে উম্মুল কিতাব (কিতাবের জননী) এবং সাবউল মাসানি (বারবার পঠিত সাতটি আয়াত) নামেও অভিহিত করা হয়। এই সুরা শুধু নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশই নয়; এটি একজন মুমিনের হৃদয়ের গভীরতম প্রার্থনা, জীবনের সঠিক পথনির্দেশ এবং মহান আল্লাহর রহমতের...
০৮ অক্টোবর ২০২৫
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১৯ ঘণ্টা আগে
মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
এ বিষয়ে কোনো সৌদি আরবের সরকারি নীতি পরিবর্তন ঘোষণা করা হয়নি বলে জানায় এই সংবাদমাধ্যম।
৮ ডিসেম্বর (সোমবার) সংবাদমাধ্যমটির ফ্যাক্টচেক থেকে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, যেখানে দাবি করা হয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ ২০২৬ সালের হজ মৌসুমে মসজিদুল হারাম এবং মসজিদে নববীর ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বা অন্য কোনো সরকারি সংস্থা থেকে এ ধরনের কোনো নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়নি।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ ধরনের মিথ্যা দাবি মাঝেমধ্যে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে হজ বা ওমরাহর মৌসুমে এমন গুজব বেশি বিস্তার লাভ করে। এসব তথ্যে বিভ্রান্ত না হওয়াই কাম্য।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
এ বিষয়ে কোনো সৌদি আরবের সরকারি নীতি পরিবর্তন ঘোষণা করা হয়নি বলে জানায় এই সংবাদমাধ্যম।
৮ ডিসেম্বর (সোমবার) সংবাদমাধ্যমটির ফ্যাক্টচেক থেকে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, যেখানে দাবি করা হয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ ২০২৬ সালের হজ মৌসুমে মসজিদুল হারাম এবং মসজিদে নববীর ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বা অন্য কোনো সরকারি সংস্থা থেকে এ ধরনের কোনো নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়নি।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ ধরনের মিথ্যা দাবি মাঝেমধ্যে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে হজ বা ওমরাহর মৌসুমে এমন গুজব বেশি বিস্তার লাভ করে। এসব তথ্যে বিভ্রান্ত না হওয়াই কাম্য।

পবিত্র কোরআনের প্রথম সুরা হলো ‘ফাতেহা।’ এর মাহাত্ম্য এতই বেশি যে একে উম্মুল কিতাব (কিতাবের জননী) এবং সাবউল মাসানি (বারবার পঠিত সাতটি আয়াত) নামেও অভিহিত করা হয়। এই সুরা শুধু নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশই নয়; এটি একজন মুমিনের হৃদয়ের গভীরতম প্রার্থনা, জীবনের সঠিক পথনির্দেশ এবং মহান আল্লাহর রহমতের...
০৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগে
মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেতাসনিফ আবীদ

মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
কেবল সম্পর্ক নয়, বরং বন্ধুত্ব হতে হবে পরিশুদ্ধ, নীতিনির্ভর ও পরকালমুখী। চলার পথে আমরা সবাই বন্ধুত্ব করি—কখনো প্রয়োজনে, কখনো স্বার্থে, কখনো পরিস্থিতিতে। কিন্তু প্রকৃত বন্ধু কে? যে আমাদের চিন্তা, কর্ম ও দৃষ্টিভঙ্গিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। ইসলাম তাই কেবল বন্ধুত্ব গড়ে তোলার আহ্বানই দেয়নি, দিয়েছে সচেতনতার দিকনির্দেশনাও।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘ইমানদার পুরুষ এবং ইমানদার নারীরা একে অপরের বন্ধু। তারা সৎ কাজের আদেশ করে, অসৎ কাজে নিষেধ করে, নামাজ কায়েম করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আদেশ মান্য করে চলে। তাদের প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষিত হবে।’ (সুরা তাওবা: ৭১)
আল্লাহর জন্য ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্যই বিরাগ—এটাই মুসলমানের সম্পর্কের মূলনীতি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে কাউকে ভালোবাসে আল্লাহর জন্য, কাউকে কিছু দেয় আল্লাহর জন্য, কারও সঙ্গে রাগ করে আল্লাহর জন্য—সে তার ইমান পূর্ণ করল।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ্)। এমন বন্ধুত্ব টিকে থাকে দুনিয়া ও আখিরাতে। অন্যদিকে স্বার্থ, দম্ভ, আভিজাত্য বা জৌলুশের ওপর নির্মিত বন্ধুত্ব টেকে না।
ইসলামের দৃষ্টিতে ভালো বন্ধুর কিছু গুণাবলি হলো—সে সৎ পরামর্শদাতা ও আত্মনিয়ন্ত্রণে অভ্যস্ত। নিজে সৎ জীবনযাপন করে এবং অন্যকেও অনৈতিকতা থেকে দূরে রাখে। গোপন কথা গোপন রাখে, বিশ্বাস ভঙ্গ করে না। বিপদে-আপদে পাশে থাকে, অসুস্থতায় খোঁজ নেয়, দাওয়াতে সাড়া দেয়। এক কথায়, ভালো বন্ধু আপনার আখিরাতকেও সুন্দর করে। আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে গড়ে ওঠা সম্পর্কই পরকালের পাথেয়।

মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
কেবল সম্পর্ক নয়, বরং বন্ধুত্ব হতে হবে পরিশুদ্ধ, নীতিনির্ভর ও পরকালমুখী। চলার পথে আমরা সবাই বন্ধুত্ব করি—কখনো প্রয়োজনে, কখনো স্বার্থে, কখনো পরিস্থিতিতে। কিন্তু প্রকৃত বন্ধু কে? যে আমাদের চিন্তা, কর্ম ও দৃষ্টিভঙ্গিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। ইসলাম তাই কেবল বন্ধুত্ব গড়ে তোলার আহ্বানই দেয়নি, দিয়েছে সচেতনতার দিকনির্দেশনাও।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘ইমানদার পুরুষ এবং ইমানদার নারীরা একে অপরের বন্ধু। তারা সৎ কাজের আদেশ করে, অসৎ কাজে নিষেধ করে, নামাজ কায়েম করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আদেশ মান্য করে চলে। তাদের প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষিত হবে।’ (সুরা তাওবা: ৭১)
আল্লাহর জন্য ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্যই বিরাগ—এটাই মুসলমানের সম্পর্কের মূলনীতি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে কাউকে ভালোবাসে আল্লাহর জন্য, কাউকে কিছু দেয় আল্লাহর জন্য, কারও সঙ্গে রাগ করে আল্লাহর জন্য—সে তার ইমান পূর্ণ করল।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ্)। এমন বন্ধুত্ব টিকে থাকে দুনিয়া ও আখিরাতে। অন্যদিকে স্বার্থ, দম্ভ, আভিজাত্য বা জৌলুশের ওপর নির্মিত বন্ধুত্ব টেকে না।
ইসলামের দৃষ্টিতে ভালো বন্ধুর কিছু গুণাবলি হলো—সে সৎ পরামর্শদাতা ও আত্মনিয়ন্ত্রণে অভ্যস্ত। নিজে সৎ জীবনযাপন করে এবং অন্যকেও অনৈতিকতা থেকে দূরে রাখে। গোপন কথা গোপন রাখে, বিশ্বাস ভঙ্গ করে না। বিপদে-আপদে পাশে থাকে, অসুস্থতায় খোঁজ নেয়, দাওয়াতে সাড়া দেয়। এক কথায়, ভালো বন্ধু আপনার আখিরাতকেও সুন্দর করে। আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে গড়ে ওঠা সম্পর্কই পরকালের পাথেয়।

পবিত্র কোরআনের প্রথম সুরা হলো ‘ফাতেহা।’ এর মাহাত্ম্য এতই বেশি যে একে উম্মুল কিতাব (কিতাবের জননী) এবং সাবউল মাসানি (বারবার পঠিত সাতটি আয়াত) নামেও অভিহিত করা হয়। এই সুরা শুধু নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশই নয়; এটি একজন মুমিনের হৃদয়ের গভীরতম প্রার্থনা, জীবনের সঠিক পথনির্দেশ এবং মহান আল্লাহর রহমতের...
০৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ০৯ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫২ মিনিট | ০৩: ৩৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ০৯ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫২ মিনিট | ০৩: ৩৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পবিত্র কোরআনের প্রথম সুরা হলো ‘ফাতেহা।’ এর মাহাত্ম্য এতই বেশি যে একে উম্মুল কিতাব (কিতাবের জননী) এবং সাবউল মাসানি (বারবার পঠিত সাতটি আয়াত) নামেও অভিহিত করা হয়। এই সুরা শুধু নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশই নয়; এটি একজন মুমিনের হৃদয়ের গভীরতম প্রার্থনা, জীবনের সঠিক পথনির্দেশ এবং মহান আল্লাহর রহমতের...
০৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১৯ ঘণ্টা আগে
মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
১ দিন আগে