আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এখনো কিছু বিষয়ে সমঝোতা বাকি আছে। তবে বৈঠককে তিনি ফলপ্রসূ বলছেন।
শনিবার রুদ্ধদ্বার দীর্ঘ আলোচনার পর ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আমাদের বৈঠক খুবই ফলপ্রসূ হয়েছে। বহু বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। তবে কয়েকটি বড় ইস্যুতে এখনো পুরোপুরি সমঝোতা হয়নি, যদিও আমরা কিছুটা অগ্রগতি করেছি।’
তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘চুক্তি না হলে কোনো চুক্তিই নেই। আমি কিছুক্ষণের মধ্যেই ন্যাটোকে ফোন করব। যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা প্রয়োজন মনে করি, তাদের সবার সঙ্গেই কথা বলব। আর অবশ্যই প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকেও আজকের বৈঠকের বিষয় জানাব।
ট্রাম্প আরও জানান, শেষ পর্যন্ত ইউক্রেন ও পশ্চিমা মিত্রদের মতামতই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত এটা তাদের ওপর নির্ভর করছে। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ আর ট্রাম্প প্রশাসনের কিছু অসাধারণ মানুষ এখানে এসেছেন। তাঁদের আলোচনার সঙ্গেও জেলেনস্কিদের একমত হতে হবে।
পুতিন বৈঠক শেষে বক্তব্য শুরু করেন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার ঐতিহাসিক সম্পর্কের প্রশংসা দিয়ে। তিনি উল্লেখ করেন, আলাস্কার প্রতীকী স্থানেই এই আলোচনা হয়েছে।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রকে তিনি ‘প্রতিবেশী’ আখ্যা দিয়ে স্বীকার করেন, দুই দেশের সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে।
পুতিন বলেন, ‘দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জন্য এটা ছিল খুব কঠিন সময়। সত্যি বলতে, ঠান্ডা যুদ্ধের পর এটাই সবচেয়ে নিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে। আমি মনে করি, এটা আমাদের দেশগুলোর জন্য এবং পুরো বিশ্বের জন্যই ক্ষতিকর। আজ হোক, কাল হোক আমাদের এই পরিস্থিতি বদলাতে হবে। মুখোমুখি সংঘাত থেকে আলোচনার পথে যেতে হবে। আর এ ক্ষেত্রে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের ব্যক্তিগত বৈঠক অনেক দিন ধরেই প্রয়োজন ছিল।’
তিনি আরও জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর ‘খুব ভালো ও সরাসরি যোগাযোগ’ আছে। এর আগে ফোনালাপে তাঁদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন পুতিন।
পুতিন যোগ করেন, ‘আমরা ভালোভাবেই জানি, অন্যতম প্রধান ইস্যু ছিল ইউক্রেনকে ঘিরে পরিস্থিতি।’
এদিকে, বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পুতিন সময় দেওয়ায় তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করছেন শিগগিরই আবার দেখা হবে। জবাবে পুতিন হেসে ইংরেজিতেই দ্রুত উত্তর দেন, ‘পরের বার মস্কোতে।’
তবে আমন্ত্রণ গ্রহণে দ্বিধাগ্রস্ত মনে হয় ট্রাম্পকে। তিনি বলেন, ‘এটা বেশ ভালো প্রস্তাব। জানি না, এ নিয়ে আমাকে একটু সমালোচনার মুখে পড়তে হবে।’
তথ্যসূত্র: আল জাজিরা
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এখনো কিছু বিষয়ে সমঝোতা বাকি আছে। তবে বৈঠককে তিনি ফলপ্রসূ বলছেন।
শনিবার রুদ্ধদ্বার দীর্ঘ আলোচনার পর ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আমাদের বৈঠক খুবই ফলপ্রসূ হয়েছে। বহু বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। তবে কয়েকটি বড় ইস্যুতে এখনো পুরোপুরি সমঝোতা হয়নি, যদিও আমরা কিছুটা অগ্রগতি করেছি।’
তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘চুক্তি না হলে কোনো চুক্তিই নেই। আমি কিছুক্ষণের মধ্যেই ন্যাটোকে ফোন করব। যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা প্রয়োজন মনে করি, তাদের সবার সঙ্গেই কথা বলব। আর অবশ্যই প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকেও আজকের বৈঠকের বিষয় জানাব।
ট্রাম্প আরও জানান, শেষ পর্যন্ত ইউক্রেন ও পশ্চিমা মিত্রদের মতামতই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত এটা তাদের ওপর নির্ভর করছে। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ আর ট্রাম্প প্রশাসনের কিছু অসাধারণ মানুষ এখানে এসেছেন। তাঁদের আলোচনার সঙ্গেও জেলেনস্কিদের একমত হতে হবে।
পুতিন বৈঠক শেষে বক্তব্য শুরু করেন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার ঐতিহাসিক সম্পর্কের প্রশংসা দিয়ে। তিনি উল্লেখ করেন, আলাস্কার প্রতীকী স্থানেই এই আলোচনা হয়েছে।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রকে তিনি ‘প্রতিবেশী’ আখ্যা দিয়ে স্বীকার করেন, দুই দেশের সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে।
পুতিন বলেন, ‘দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জন্য এটা ছিল খুব কঠিন সময়। সত্যি বলতে, ঠান্ডা যুদ্ধের পর এটাই সবচেয়ে নিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে। আমি মনে করি, এটা আমাদের দেশগুলোর জন্য এবং পুরো বিশ্বের জন্যই ক্ষতিকর। আজ হোক, কাল হোক আমাদের এই পরিস্থিতি বদলাতে হবে। মুখোমুখি সংঘাত থেকে আলোচনার পথে যেতে হবে। আর এ ক্ষেত্রে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের ব্যক্তিগত বৈঠক অনেক দিন ধরেই প্রয়োজন ছিল।’
তিনি আরও জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর ‘খুব ভালো ও সরাসরি যোগাযোগ’ আছে। এর আগে ফোনালাপে তাঁদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন পুতিন।
পুতিন যোগ করেন, ‘আমরা ভালোভাবেই জানি, অন্যতম প্রধান ইস্যু ছিল ইউক্রেনকে ঘিরে পরিস্থিতি।’
এদিকে, বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পুতিন সময় দেওয়ায় তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করছেন শিগগিরই আবার দেখা হবে। জবাবে পুতিন হেসে ইংরেজিতেই দ্রুত উত্তর দেন, ‘পরের বার মস্কোতে।’
তবে আমন্ত্রণ গ্রহণে দ্বিধাগ্রস্ত মনে হয় ট্রাম্পকে। তিনি বলেন, ‘এটা বেশ ভালো প্রস্তাব। জানি না, এ নিয়ে আমাকে একটু সমালোচনার মুখে পড়তে হবে।’
তথ্যসূত্র: আল জাজিরা
পচনশীল পণ্য আমদানিকারকদের চ্যালেঞ্জ সবচেয়ে বেশি। কারণ, তাঁরা শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগে পণ্য মজুত করে রাখতে পারেন না। অন্যদিকে খেলনা বা পোশাক আমদানিকারকেরা আগেভাগেই গুদাম ভরে রাখতে পারেন, যাতে শুল্কের বোঝা এড়ানো যায়।
১৫ মিনিট আগেইসরায়েলের সাবেক সামরিক গোয়েন্দা প্রধান আহারন হালিভা গাজায় চলমান হত্যাযজ্ঞ ও ফিলিস্তিনিদের ওপর বারবার নাকবা তথা বিপর্যয় চাপিয়ে দেওয়ার পক্ষে ভয়ংকর মন্তব্য করেছেন। সম্প্রতি ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১২–এর জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান উলপান শিশি-তে তাঁর অডিও রেকর্ডিং সম্প্রচারিত হয়। সেখানে তিনি
১৯ মিনিট আগেপুরুষদের ভালো স্বামী বানাতে সেনেগালে বিশেষ স্কুল শুরু করেছে জাতিসংঘ। ‘স্কুল ফর হাসবেন্ড’ নামের এই স্কুলে আক্ষরিক অর্থেই শেখানো হয় কীভাবে একজন পুরুষ ভালো স্বামী হতে পারেন। বিশেষ সেই স্কুল একদিন ঘুরে দেখেছে বার্তা সংস্থা এপি।
১ ঘণ্টা আগেভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির আদর্শিক সংগঠন আরএসএ—কে ‘ভারতীয় তালেবান’ বলে আখ্যা দিয়েছেন কংগ্রেস নেতা বিকে হরিপ্রসাদ। তাঁর এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে তীব্র বাগ্যুদ্ধ শুরু হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে