ভাইদের মধ্যে দীর্ঘ ২১ বছরের আইনি বিবাদ শেষে কয়েক বিলিয়ন ডলার জরিমানার মধ্য দিয়ে মামলার রায় দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতের একটি জুরি। ভারতীয় ওই পাঁচ ভাই সম্পদের পাহাড় গড়েছেন হিরা এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের রিয়েল এস্টেট ব্যবসা থেকে। গত কয়েক দশকের মধ্যে এত বেশি টাকা জরিমানায় কোনো মামলার রায় হয়নি।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাঁচ মাস ধরে বিচারকাজ চলে। আদালতের একটি জুরি হরেশ জোগানিকে তাঁর ভাই শশীকান্ত, রাজেশ, চেতন এবং শৈলেশ জোগানিকে ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেয়। সেই সঙ্গে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের শেয়ারগুলো ভাগ-বাঁটোয়ারা করার নির্দেশ দেওয়া হয়—যার মধ্যে রয়েছে প্রায় ১৭ হাজার অ্যাপার্টমেন্ট, যেগুলোর অর্থমূল্য আরও কয়েকশ কোটি ডলার।
হরেশ জোগানি ভাইবোনদের প্রাপ্য অংশ দেওয়ার বিধান লঙ্ঘন করেছেন—এমন অভিযোগের বিষয়ে আদালতে মামলা চলে। গত সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ক্ষতিপূরণের রায় দেওয়া হয়।
২০০৩ সালের মামলাটি করা হয়। এর মধ্যে ১৮টি আপিল, কয়েক প্রজন্মের অ্যাটর্নি এবং লস অ্যাঞ্জেলেস সুপিরিয়র কোর্টে পাঁচজন বিচারকের এজলাস হয়ে মামলাটির রায় হলো। এই ঘটনাকে ভিক্টোরিয়ান যুগের সম্পত্তি বণ্টনের একটি কাল্পনিক মামলার সঙ্গে তুলনা করছেন অনেকে। চার্লস ডিকেন্স তাঁর ১৮৫২ সালের উপন্যাস ‘ব্লিক হাউস’–এ এই ঘটনা বর্ণনা করেছেন। ডিকেন্সের উপন্যাসের ‘জার্নডাইস বনাম জার্নডাইস’ এর স্থলে লোকেরা বলছে ‘জোগানি বনাম জোগানি’ মামলা। তবে গল্পেও একটু টুইস্ট আছে!
চেতন এবং রাজেশ জোগানির প্রতিনিধিত্বকারী একজন অ্যাটর্নি পিটার রস সাংবাদিকদের বলেন, ‘বইয়ের (ডিকেন্সের উপন্যাস) শেষে কোনো টাকা–পয়সার ব্যাপার ছিল না, তাই নাম—ব্লিক হাউস। এখানে ব্যাপারটা তেমন নয়। এখানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আছে যা ভাগ-বাঁটোয়ারা করা হয়নি।’
মামলাটিকে আরেকটি বিষয় বিশেষ করে তুলেছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশির ভাগ মাল্টি বিলিয়ন ডলারের মামলার রায় সাধারণত বৃহৎ করপোরেটের বিরুদ্ধে যায়। এ ছাড়া রিয়েল এস্টেট বাজারের এই উত্থান–পতনের কালে জোগানি ভাইয়ের কে কত পেতে যাচ্ছেন সে নিয়েও চলছে নানা গালগল্প। উচ্চ সুদ হার ঋণের ব্যয় বাড়িয়েছে এবং সম্পত্তির দাম কমে যাওয়ার পর অ্যাপার্টমেন্টের দাম ২০২২ সালের শীর্ষ থেকে বেশ নেমে গেছে। এমএসসিআই রিয়েল অ্যাসেটস অনুসারে, লস অ্যাঞ্জেলেস এলাকায় জানুয়ারিতে এটির প্রতিটি অ্যাপার্টমেন্টের দাম গড়ে ছিল ৩ লাখ ২৯ হাজার ডলার। যা ২০২২ সালের নভেম্বরের দাম থেকে ২৬ শতাংশ কম।
হারেশ জোগানির আইনজীবী রিক রিচমন্ড মন্তব্য করতে রাজি হননি কারণ জুরির রায় ঘোষণা এখনো শেষ হয়নি।
ভারতের গুজরাট রাজ্যের বাসিন্দা জোগানি পরিবার। ইউরোপ, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আমেরিকা থেকে বিশ্বব্যাপী হিরা ব্যবসার সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে এ পরিবার। শশীকান্ত জোগানি ১৯৬৯ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে ক্যালিফোর্নিয়ায় পাড়ি জমান। সেখানে পরে রত্ন ব্যবসার কোম্পানি খোলেন। ২০০৩ সালে আদালতে দাখিল করা একটি অভিযোগ অনুসারে, এরপর থেকেই বিশাল সম্পত্তির পোর্টফোলিও গড়তে শুরু করেন শশী।
১৯৯০–এর দশকের প্রথম দিকের মন্দায় ব্যবসা লোকসানের সম্মুখীন হয়। ১৯৯৪ সালে নর্থরিজে ভূমিকম্পে কোম্পানির একটি ভবনে ১৬ জনের মৃত্যু হলে ব্যবসা–বাণিজ্যের অবস্থা আরও খারাপ হয়। তখন শশী তাঁর ভাইদের ব্যবসার অংশীদার করেন। শশী জোগানির অভিযোগ অনুসারে, কোম্পানিটি এরপর রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় মন দেয় এবং সবশেষ পোর্টফোলিও অনুযায়ী প্রায় ১৭ হাজার অ্যাপার্টমেন্ট ইউনিটের মালিক হয়। এতদিন তিনি ভাইদের সঙ্গে মিলেমিশেই ব্যবসা করছিলেন। কিন্তু হরেশ তাঁর ভাইবোনকে জোর করে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ থেকে সরিয়ে দেন এবং সম্পত্তি বণ্টনে অস্বীকৃতি জানান।
হরেশ জোগানির দাবি, একটি লিখিত চুক্তি ছাড়া তাঁর ভাইয়েরা অংশীদারত্বের কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি। আদালতের জুরি দেখেছে, হরেশ মৌখিক চুক্তি ভঙ্গ করেছেন।
বিচার শেষ পর্যায়ে এলে হারেশ জোগানি বিচারককে অযোগ্য অভিহিত করে অনাস্থা এনেছিলেন। বিচারকের বিরুদ্ধে তাঁর আইনজীবীর প্রতি ‘জাতিগত শত্রুতা’ এবং অন্যান্য অসদাচরণের অভিযোগ করেন।
জুরি হরেশের হিরার অংশীদারত্ব লঙ্ঘনের জন্য ভাই চেতন এবং রাজেশকে ১৬৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দিয়েছে। সেই সঙ্গে শশীকে ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার, চেতনকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার এবং রিয়েল এস্টেট অংশীদারত্ব লঙ্ঘনের জন্য রাজেশকে ৩৬০ মিলিয়ন ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
রায়ে আরও বলা হয়েছে, ৭৭ বছর বয়সী শশী রিয়েল এস্টেটের ৫০ শতাংশের মালিক, এরপর ২৪ শতাংশ হারেশের, ১০ শতাংশ রাজেশের, ৯ দশমিক শতাংশ শৈলেশের এবং ৬ দশমিক ৫ শতাংশ চেতনের পাওনা।
‘জোগানি বনাম জোগানি’ মামলাটি লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির ক্যালিফোর্নিয়া সুপিরিয়র কোর্টে বিচারাধীন।
ভাইদের মধ্যে দীর্ঘ ২১ বছরের আইনি বিবাদ শেষে কয়েক বিলিয়ন ডলার জরিমানার মধ্য দিয়ে মামলার রায় দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতের একটি জুরি। ভারতীয় ওই পাঁচ ভাই সম্পদের পাহাড় গড়েছেন হিরা এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের রিয়েল এস্টেট ব্যবসা থেকে। গত কয়েক দশকের মধ্যে এত বেশি টাকা জরিমানায় কোনো মামলার রায় হয়নি।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাঁচ মাস ধরে বিচারকাজ চলে। আদালতের একটি জুরি হরেশ জোগানিকে তাঁর ভাই শশীকান্ত, রাজেশ, চেতন এবং শৈলেশ জোগানিকে ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেয়। সেই সঙ্গে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের শেয়ারগুলো ভাগ-বাঁটোয়ারা করার নির্দেশ দেওয়া হয়—যার মধ্যে রয়েছে প্রায় ১৭ হাজার অ্যাপার্টমেন্ট, যেগুলোর অর্থমূল্য আরও কয়েকশ কোটি ডলার।
হরেশ জোগানি ভাইবোনদের প্রাপ্য অংশ দেওয়ার বিধান লঙ্ঘন করেছেন—এমন অভিযোগের বিষয়ে আদালতে মামলা চলে। গত সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ক্ষতিপূরণের রায় দেওয়া হয়।
২০০৩ সালের মামলাটি করা হয়। এর মধ্যে ১৮টি আপিল, কয়েক প্রজন্মের অ্যাটর্নি এবং লস অ্যাঞ্জেলেস সুপিরিয়র কোর্টে পাঁচজন বিচারকের এজলাস হয়ে মামলাটির রায় হলো। এই ঘটনাকে ভিক্টোরিয়ান যুগের সম্পত্তি বণ্টনের একটি কাল্পনিক মামলার সঙ্গে তুলনা করছেন অনেকে। চার্লস ডিকেন্স তাঁর ১৮৫২ সালের উপন্যাস ‘ব্লিক হাউস’–এ এই ঘটনা বর্ণনা করেছেন। ডিকেন্সের উপন্যাসের ‘জার্নডাইস বনাম জার্নডাইস’ এর স্থলে লোকেরা বলছে ‘জোগানি বনাম জোগানি’ মামলা। তবে গল্পেও একটু টুইস্ট আছে!
চেতন এবং রাজেশ জোগানির প্রতিনিধিত্বকারী একজন অ্যাটর্নি পিটার রস সাংবাদিকদের বলেন, ‘বইয়ের (ডিকেন্সের উপন্যাস) শেষে কোনো টাকা–পয়সার ব্যাপার ছিল না, তাই নাম—ব্লিক হাউস। এখানে ব্যাপারটা তেমন নয়। এখানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আছে যা ভাগ-বাঁটোয়ারা করা হয়নি।’
মামলাটিকে আরেকটি বিষয় বিশেষ করে তুলেছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশির ভাগ মাল্টি বিলিয়ন ডলারের মামলার রায় সাধারণত বৃহৎ করপোরেটের বিরুদ্ধে যায়। এ ছাড়া রিয়েল এস্টেট বাজারের এই উত্থান–পতনের কালে জোগানি ভাইয়ের কে কত পেতে যাচ্ছেন সে নিয়েও চলছে নানা গালগল্প। উচ্চ সুদ হার ঋণের ব্যয় বাড়িয়েছে এবং সম্পত্তির দাম কমে যাওয়ার পর অ্যাপার্টমেন্টের দাম ২০২২ সালের শীর্ষ থেকে বেশ নেমে গেছে। এমএসসিআই রিয়েল অ্যাসেটস অনুসারে, লস অ্যাঞ্জেলেস এলাকায় জানুয়ারিতে এটির প্রতিটি অ্যাপার্টমেন্টের দাম গড়ে ছিল ৩ লাখ ২৯ হাজার ডলার। যা ২০২২ সালের নভেম্বরের দাম থেকে ২৬ শতাংশ কম।
হারেশ জোগানির আইনজীবী রিক রিচমন্ড মন্তব্য করতে রাজি হননি কারণ জুরির রায় ঘোষণা এখনো শেষ হয়নি।
ভারতের গুজরাট রাজ্যের বাসিন্দা জোগানি পরিবার। ইউরোপ, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আমেরিকা থেকে বিশ্বব্যাপী হিরা ব্যবসার সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে এ পরিবার। শশীকান্ত জোগানি ১৯৬৯ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে ক্যালিফোর্নিয়ায় পাড়ি জমান। সেখানে পরে রত্ন ব্যবসার কোম্পানি খোলেন। ২০০৩ সালে আদালতে দাখিল করা একটি অভিযোগ অনুসারে, এরপর থেকেই বিশাল সম্পত্তির পোর্টফোলিও গড়তে শুরু করেন শশী।
১৯৯০–এর দশকের প্রথম দিকের মন্দায় ব্যবসা লোকসানের সম্মুখীন হয়। ১৯৯৪ সালে নর্থরিজে ভূমিকম্পে কোম্পানির একটি ভবনে ১৬ জনের মৃত্যু হলে ব্যবসা–বাণিজ্যের অবস্থা আরও খারাপ হয়। তখন শশী তাঁর ভাইদের ব্যবসার অংশীদার করেন। শশী জোগানির অভিযোগ অনুসারে, কোম্পানিটি এরপর রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় মন দেয় এবং সবশেষ পোর্টফোলিও অনুযায়ী প্রায় ১৭ হাজার অ্যাপার্টমেন্ট ইউনিটের মালিক হয়। এতদিন তিনি ভাইদের সঙ্গে মিলেমিশেই ব্যবসা করছিলেন। কিন্তু হরেশ তাঁর ভাইবোনকে জোর করে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ থেকে সরিয়ে দেন এবং সম্পত্তি বণ্টনে অস্বীকৃতি জানান।
হরেশ জোগানির দাবি, একটি লিখিত চুক্তি ছাড়া তাঁর ভাইয়েরা অংশীদারত্বের কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি। আদালতের জুরি দেখেছে, হরেশ মৌখিক চুক্তি ভঙ্গ করেছেন।
বিচার শেষ পর্যায়ে এলে হারেশ জোগানি বিচারককে অযোগ্য অভিহিত করে অনাস্থা এনেছিলেন। বিচারকের বিরুদ্ধে তাঁর আইনজীবীর প্রতি ‘জাতিগত শত্রুতা’ এবং অন্যান্য অসদাচরণের অভিযোগ করেন।
জুরি হরেশের হিরার অংশীদারত্ব লঙ্ঘনের জন্য ভাই চেতন এবং রাজেশকে ১৬৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দিয়েছে। সেই সঙ্গে শশীকে ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার, চেতনকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার এবং রিয়েল এস্টেট অংশীদারত্ব লঙ্ঘনের জন্য রাজেশকে ৩৬০ মিলিয়ন ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
রায়ে আরও বলা হয়েছে, ৭৭ বছর বয়সী শশী রিয়েল এস্টেটের ৫০ শতাংশের মালিক, এরপর ২৪ শতাংশ হারেশের, ১০ শতাংশ রাজেশের, ৯ দশমিক শতাংশ শৈলেশের এবং ৬ দশমিক ৫ শতাংশ চেতনের পাওনা।
‘জোগানি বনাম জোগানি’ মামলাটি লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির ক্যালিফোর্নিয়া সুপিরিয়র কোর্টে বিচারাধীন।
পাকিস্তানে বসবাসরত অবৈধ বা অনথিভুক্ত আফগান নাগরিকদের দেশত্যাগে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার পর বহু আফগান দেশে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিলের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই চলতি মাসে ১৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি আফগানকে পাকিস্তান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
১১ ঘণ্টা আগে