আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দেওয়ার পর তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে নিজের চরকায় তেল দিয়ে ইউক্রেন সংঘাতের ‘শেষ পরিণতি’ খোঁজার ওপরই মনোযোগ দিতে বলেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি তাঁকে বলেছি, একটা উপকার করো, আগে নিজের সমস্যাটার মধ্যস্থতা করো। আমি বলেছি, ভ্লাদিমির, আগে রাশিয়ার ব্যাপারটা মিটাও। এটা (ইরান-ইসরায়েল) পরে দেখা যাবে।’
এ সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, পুতিন ইরানের সঙ্গে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছেন। ট্রাম্প শুরুতে সেটিকে ‘উন্মুক্ত’ প্রস্তাব হিসেবে দেখেছেন বলেও জানান।
এর আগে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল বুধবার ইসরায়েল-ইরানের মধ্যকার চলমান সংঘাত নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, মস্কো এমন একটি সমাধানের পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারে, যাতে তেহরান শান্তিপূর্ণভাবে পারমাণবিক কর্মসূচি চালাতে পারে এবং সেই সঙ্গে ইসরায়েলের নিরাপত্তার উদ্বেগও দূর করা যায়।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, সেন্ট পিটার্সবার্গে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলোর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আলাপকালে পুতিন বলেন, ‘এটা খুবই সংবেদনশীল বিষয়।’ তবে তিনি আরও বলেন, ‘আমার দৃষ্টিতে এর একটা সমাধান অবশ্যই খুঁজে বের করা সম্ভব।’
যখন পুতিনকে জিজ্ঞেস করা হয়, যদি ইসরায়েল ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে হত্যা করে, তখন রাশিয়া কী প্রতিক্রিয়া দেখাবে—তখন পুতিন এমন প্রশ্নের জবাব দিতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি বলেন, ‘আমি এমন সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করতে চাই না।’
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনি ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সংঘাত থামানোর আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, ইসরায়েলের হামলা চলতে থাকলে এবং আমেরিকা সামরিকভাবে জড়িয়ে পড়লে তাদের জন্য ‘চরম ক্ষতির কারণ’ হবে।
পুতিন বলেন, রাশিয়া তার প্রস্তাবগুলো ইরান, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র—তিন পক্ষকেই জানিয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা কাউকে কিছু চাপিয়ে দিচ্ছি না। আমরা শুধু বলছি, আমরা কীভাবে একটি সম্ভাব্য সমাধান দেখি। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অবশ্যই ওই দেশগুলোর রাজনৈতিক নেতৃত্বের, বিশেষ করে ইরান ও ইসরায়েলের।’
গত কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়া একধরনের সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রেখে চলেছে। একদিকে ইসরায়েলের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখেছে, অন্যদিকে ইরানের সঙ্গে সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করেছে। এই নীতিই এখন মস্কোকে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা নেওয়ার সুযোগ এনে দিতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দেওয়ার পর তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে নিজের চরকায় তেল দিয়ে ইউক্রেন সংঘাতের ‘শেষ পরিণতি’ খোঁজার ওপরই মনোযোগ দিতে বলেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি তাঁকে বলেছি, একটা উপকার করো, আগে নিজের সমস্যাটার মধ্যস্থতা করো। আমি বলেছি, ভ্লাদিমির, আগে রাশিয়ার ব্যাপারটা মিটাও। এটা (ইরান-ইসরায়েল) পরে দেখা যাবে।’
এ সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, পুতিন ইরানের সঙ্গে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছেন। ট্রাম্প শুরুতে সেটিকে ‘উন্মুক্ত’ প্রস্তাব হিসেবে দেখেছেন বলেও জানান।
এর আগে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল বুধবার ইসরায়েল-ইরানের মধ্যকার চলমান সংঘাত নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, মস্কো এমন একটি সমাধানের পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারে, যাতে তেহরান শান্তিপূর্ণভাবে পারমাণবিক কর্মসূচি চালাতে পারে এবং সেই সঙ্গে ইসরায়েলের নিরাপত্তার উদ্বেগও দূর করা যায়।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, সেন্ট পিটার্সবার্গে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলোর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আলাপকালে পুতিন বলেন, ‘এটা খুবই সংবেদনশীল বিষয়।’ তবে তিনি আরও বলেন, ‘আমার দৃষ্টিতে এর একটা সমাধান অবশ্যই খুঁজে বের করা সম্ভব।’
যখন পুতিনকে জিজ্ঞেস করা হয়, যদি ইসরায়েল ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে হত্যা করে, তখন রাশিয়া কী প্রতিক্রিয়া দেখাবে—তখন পুতিন এমন প্রশ্নের জবাব দিতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি বলেন, ‘আমি এমন সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করতে চাই না।’
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনি ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সংঘাত থামানোর আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, ইসরায়েলের হামলা চলতে থাকলে এবং আমেরিকা সামরিকভাবে জড়িয়ে পড়লে তাদের জন্য ‘চরম ক্ষতির কারণ’ হবে।
পুতিন বলেন, রাশিয়া তার প্রস্তাবগুলো ইরান, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র—তিন পক্ষকেই জানিয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা কাউকে কিছু চাপিয়ে দিচ্ছি না। আমরা শুধু বলছি, আমরা কীভাবে একটি সম্ভাব্য সমাধান দেখি। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অবশ্যই ওই দেশগুলোর রাজনৈতিক নেতৃত্বের, বিশেষ করে ইরান ও ইসরায়েলের।’
গত কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়া একধরনের সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রেখে চলেছে। একদিকে ইসরায়েলের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখেছে, অন্যদিকে ইরানের সঙ্গে সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করেছে। এই নীতিই এখন মস্কোকে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা নেওয়ার সুযোগ এনে দিতে পারে।
ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জেলেনস্কি হোয়াইট হাউসের উত্তর প্রবেশপথে পৌঁছালে ট্রাম্প তাঁকে করমর্দন করে ও হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
২ ঘণ্টা আগেএক অদ্ভুত পদক্ষেপের কারণে আবারও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া অঞ্চলের মালা টকমাচকা এলাকায় হামলা চালানোর সময় দখল করা একটি মার্কিন সাঁজোয়া যানে তারা রাশিয়ার পতাকার পাশে আমেরিকার পতাকাও উড়িয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সময় বেলা ১টা ১৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ১৫ মিনিট) এই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিসহ প্রায় সব ইউরোপীয় নেতা হোয়াইট হাউসে এসে পৌঁছেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের মাত্র তিন দিন পরে পুতিন ফোন করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। জানালেন, বৈঠকের আগে তাঁর দেওয়া পরামর্শ কতটা কাজে লেগেছে। মোদির উত্তরও ছিল কূটনৈতিক—ভারত এখনো বিশ্বাস করে আলোচনার পথেই শান্তি সম্ভব। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে শক্ত বার্তা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যত স্বীকার
৪ ঘণ্টা আগে