আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত ৮৯২.৬ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা বাজেটে উচ্চপ্রযুক্তির ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে চাইছেন। তবে তিনি নৌবাহিনীর কর্মসংস্থান ও যুদ্ধজাহাজ কেনায় কাটছাঁট করতে চাচ্ছেন। গতকাল বুধবার প্রকাশিত বাজেট নথিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, নতুন বাজেটে সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য ৩.৮ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে বাজেটটি আগের বছরের তুলনায় প্রায় একই স্তরে থাকছে। খরচ কমাতে ট্রাম্প বেশ কিছু পুরোনো অস্ত্র, যুদ্ধজাহাজ ও বিমান অবসরে পাঠাতে চান। এতে নৌবাহিনীর ৭ হাজার ২৮৬ বেসামরিক কর্মী চাকরি হারাতে পারেন।
এই বাজেটে পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির জন্য এনার্জি ডিপার্টমেন্টের বরাদ্দও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পাশাপাশি, ট্রাম্পের আলোচিত ‘গোল্ডেন ডোম’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পের আলাদা বাজেট প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এর জন্য প্রাথমিকভাবে ২৫ বিলিয়ন ডলার অনুমোদন দিয়েছে প্রতিনিধি পরিষদ।
ট্রাম্প ২০২৬ সালের বাজেটে ৪৭টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান চেয়েছেন, যেখানে ২০২৫ সালে বাইডেন চেয়েছিলেন ৬৮ টি। তবে ট্রাম্প ৪৭টি চাইলেও কংগ্রেসের একটি খসড়া বিল এ সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৯টি করার প্রস্তাব দিয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই যুদ্ধবিমান তৈরি করছে লকহিড মার্টিন। একই কোম্পানি তৈরি করছে বাজেটে অগ্রাধিকার পাওয়া তিন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রও।
বাজেটে ছোট আকারের ড্রোনে বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেন যুদ্ধের অভিজ্ঞতা থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সাশ্রয়ী হলেও এই ড্রোনগুলো কার্যকর যুদ্ধ কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
এই বাজেট যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক ব্যয়ের মধ্যে প্রতিরক্ষায় অর্ধেকেরও বেশি খরচের দিকটি তুলে ধরে। বাজেটের বাকি অংশ পরিবহন, শিক্ষা, কূটনীতি ও অন্যান্য বিভাগে ব্যয় হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত ৮৯২.৬ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা বাজেটে উচ্চপ্রযুক্তির ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে চাইছেন। তবে তিনি নৌবাহিনীর কর্মসংস্থান ও যুদ্ধজাহাজ কেনায় কাটছাঁট করতে চাচ্ছেন। গতকাল বুধবার প্রকাশিত বাজেট নথিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, নতুন বাজেটে সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য ৩.৮ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে বাজেটটি আগের বছরের তুলনায় প্রায় একই স্তরে থাকছে। খরচ কমাতে ট্রাম্প বেশ কিছু পুরোনো অস্ত্র, যুদ্ধজাহাজ ও বিমান অবসরে পাঠাতে চান। এতে নৌবাহিনীর ৭ হাজার ২৮৬ বেসামরিক কর্মী চাকরি হারাতে পারেন।
এই বাজেটে পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির জন্য এনার্জি ডিপার্টমেন্টের বরাদ্দও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পাশাপাশি, ট্রাম্পের আলোচিত ‘গোল্ডেন ডোম’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পের আলাদা বাজেট প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এর জন্য প্রাথমিকভাবে ২৫ বিলিয়ন ডলার অনুমোদন দিয়েছে প্রতিনিধি পরিষদ।
ট্রাম্প ২০২৬ সালের বাজেটে ৪৭টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান চেয়েছেন, যেখানে ২০২৫ সালে বাইডেন চেয়েছিলেন ৬৮ টি। তবে ট্রাম্প ৪৭টি চাইলেও কংগ্রেসের একটি খসড়া বিল এ সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৯টি করার প্রস্তাব দিয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই যুদ্ধবিমান তৈরি করছে লকহিড মার্টিন। একই কোম্পানি তৈরি করছে বাজেটে অগ্রাধিকার পাওয়া তিন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রও।
বাজেটে ছোট আকারের ড্রোনে বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেন যুদ্ধের অভিজ্ঞতা থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সাশ্রয়ী হলেও এই ড্রোনগুলো কার্যকর যুদ্ধ কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
এই বাজেট যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক ব্যয়ের মধ্যে প্রতিরক্ষায় অর্ধেকেরও বেশি খরচের দিকটি তুলে ধরে। বাজেটের বাকি অংশ পরিবহন, শিক্ষা, কূটনীতি ও অন্যান্য বিভাগে ব্যয় হয়।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৪ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগে