অনাগত সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ নিয়ে সারা বিশ্বে মিথের শেষ নেই। পুত্রসন্তান লাভের জন্য রূপকথার চরিত্ররা কত কসরতই না করে। এ নিয়ে কত কুসংস্কার! কিন্তু গবেষণা বলছে, পুত্র বা কন্যাসন্তান জন্মের পেছনে প্রকৃতির নানা অনুঘটকের ভূমিকা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম রাসায়নিক দূষণ। আছে দারিদ্র্য, সহিংসতার মতো বিষয়ও। বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিরূপ প্রকৃতি মানুষের নির্দিষ্ট হরমোনকে প্রভাবিত করে। এই হরমোন আবার ভ্রুণের লিঙ্গ নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। ফলে এসব অনুঘটকের প্রভাবে পুরুষ ও কন্যাশিশুর অনুপাতে বড় নির্ধারক হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা এবং পুরো সুইডিশ জনগণের ওপর পরিচালিত একটি সমীক্ষায় শতাধিক সম্ভাব্য কারণ পরীক্ষা করে দেখা গেছে, পারদ, ক্রোমিয়াম ও অ্যালুমিনিয়ামদূষণ বেশি ছেলে সন্তান জন্মের সঙ্গে সম্পর্কিত। যেখানে সিসা দূষণের সঙ্গে কন্যাশিশুর অনুপাত বৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে। কৃষি খামার ও কলকারখানার কাছাকাছি বসবাসও লিঙ্গ অনুপাতকে প্রভাবিত করে। সম্ভবত উচ্চ রাসায়নিক সংশ্রব লিঙ্গ অনুপাতে প্রভাব ফেলে।
এ ছাড়া বৈষম্য বঞ্চনার পরিমাপ, যেমন—বেশিসংখ্যক ফাস্টফুড রেস্তোরাঁ এবং খালি ভবন, এসব লিঙ্গ অনুপাতে পরিসংখ্যানগতভাবে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত, পাশাপাশি সড়কে মৃত্যু ও ভার্জিনিয়া টেক শ্যুটিংয়ের মতো ঘটনায় সৃষ্ট মানসিক চাপও অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।
২০০৭ সালের ১৬ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে এক ছাত্রের এলোপাতাড়ি গুলিতে ৩২ জনের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনা পুরো কমিউনিটির ওপর মারাত্মক মানসিক চাপ সৃষ্টি করেছিল।
অন্যান্য কারণের মধ্যে জন্মকালীন ঋতু, আবহাওয়ার তাপমাত্রা, সহিংস অপরাধের হার এবং বেকারত্ব—এসব গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক হিসেবে বলার চেষ্টা করেন অনেকে। তবে গবেষণায় লিঙ্গ অনুপাতের সঙ্গে এসবের উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক দেখা যায়নি।
অবশ্য গবেষণাটি শুধু জন্মকালীন বিভিন্ন ফ্যাক্টর এবং লিঙ্গ অনুপাতের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক দেখিয়েছে। এখানে এই অনুপাতে পরিবর্তনের কারণ বা এসব ফ্যাক্টরের প্রভাব পরিষ্কার করে বলা হয়নি। গবেষণার উদ্দেশ্যও অবশ্য সেটি ছিল না।
গবেষকেরা বলছেন, গবেষণাগারে মানব কোষ বা প্রাণীর মধ্যে রাসায়নিকের প্রভাব বিশ্লেষণের জন্য এই সমীক্ষা কাজে লাগবে।
গবেষণায় নেতৃত্বাদানকারী শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দ্রে ঝেৎস্কি বলছেন, এখানে লিঙ্গ অনুপাতে প্রভাব ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে এমন কিছু ফ্যাক্টর চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিছু ফ্যাক্টরের প্রভাব সম্পর্কে শক্ত প্রমাণও পাওয়া গেছে।
শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ হয়ে যায় গর্ভধারণের সময়ই। ওই সময় অর্ধেক ভ্রূণ মেয়ে এবং অর্ধেক ছেলে হওয়ার সম্ভাবনাকেই স্বাভাবিক ধরা হয়। কিন্তু হরমোনজনিত কারণগুলো গর্ভাবস্থায় কন্যা ভ্রূণ বা ছেলে ভ্রুণ নির্ধারণে ভূমিক রাখতে পারে। ফলে লিঙ্গ অনুপাতে হেরফের হয়।
গবেষক ঝেৎস্কি বলেন, প্রশ্ন হলো, এমনটি কেন হয়? আর এখানে মানসিক চাপ বা বিরূপ পরিবেশের মতো অনেকগুলো ফ্যাক্টর রয়েছে। এতে বোঝা যায়, এসবের ওপর ভিত্তি করে লিঙ্গ অনুপাতে পরিবর্তন আসে। কারণ পুরুষ ও কন্যা ভ্রূণের শারীরবৃত্তীয় ব্যাপারগুলো এক রকম নয়। তাদের ওপর হরমোনের আলাদা প্রভাব রয়েছে।
গবেষণাটি প্লস কম্পিউটেশনাল বায়োলজি সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণাটি দুটি মহাদেশের বড় ডেটাসেট ব্যবহার করে অসংখ্য রাসায়নিক দূষণকারী এবং অন্যান্য পরিবেশগত কারণগুলো খতিয়ে দেখা হয়েছে। গবেষণায় আট বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ কোটি মানুষের ডেটা এবং ৩০ বছর ধরে ৯০ লাখ সুইডিশের ডেটা ব্যবহার করা হয়েছে।
লিঙ্গ অনুপাতের পরিবর্তনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে এমন ফ্যাক্টরগুলোর মধ্যে রয়েছে পারদ দূষণ এবং শিল্প কারখানার নৈকট্যের মতো বিষয়। দেখা গেছে, এসবের কারণে লিঙ্গ অনুপাতে ৩ শতাংশ পর্যন্ত পরিবর্তন এসেছে। ১০ লাখ মানুষের মধ্যে হিসাব করলে এর মানে দাঁড়ায়, সেখানে ছেলেদের তুলনায় ৬০ হাজার বেশি মেয়ে, অথবা এর বিপরীতটি ঘটতে দেখা গেছে।
পিসিবি (পলি ক্লোরিনেটেড বাইফিনাইল) নামক বিষাক্ত দূষণকারীর লিঙ্গ অনুপাতের ওপর প্রভাব নিয়ে এর আগের একটি গবেষণা অমীমাংসিত ছিল। কিন্তু নতুন বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে, ছেলেসন্তানের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে এটির উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক রয়েছে।
গবেষকেরা যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয়দের মধ্যে প্রবল মানসিক ও সামাজিক চাপ সৃষ্টিকারী দুটি ঘটনা: ২০০৫ সালের হারিকেন ক্যাটরিনা এবং ২০০৭ সালের ভার্জিনিয়া টেক শ্যুটিংয়ের প্রভাব পরীক্ষা করে দেখেছেন। শুধু ভার্জিনিয়া টেক শুটিংয়ের ৩৪ সপ্তাহ পরে লিঙ্গ অনুপাতের একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা গেছে। দেখা গেছে, এ সময় ওই কমিউনিটিতে কন্যাসন্তান বেশি জন্ম নিয়েছে।
তবে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব চেস্টারের গর্ভাবস্থা বিশেষজ্ঞ গ্যারেথ নাই বলছেন, সমীক্ষার সময়টাতে যুক্তরাষ্ট্রে গড় জাতীয় জন্মহারের তুলনায় শিশু জন্মহার বেশ কম ছিল। তার মানে এই গবেষণার কোনো ভিত্তি নেই তা নয়, তবে এটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়।
অনাগত সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ নিয়ে সারা বিশ্বে মিথের শেষ নেই। পুত্রসন্তান লাভের জন্য রূপকথার চরিত্ররা কত কসরতই না করে। এ নিয়ে কত কুসংস্কার! কিন্তু গবেষণা বলছে, পুত্র বা কন্যাসন্তান জন্মের পেছনে প্রকৃতির নানা অনুঘটকের ভূমিকা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম রাসায়নিক দূষণ। আছে দারিদ্র্য, সহিংসতার মতো বিষয়ও। বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিরূপ প্রকৃতি মানুষের নির্দিষ্ট হরমোনকে প্রভাবিত করে। এই হরমোন আবার ভ্রুণের লিঙ্গ নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। ফলে এসব অনুঘটকের প্রভাবে পুরুষ ও কন্যাশিশুর অনুপাতে বড় নির্ধারক হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা এবং পুরো সুইডিশ জনগণের ওপর পরিচালিত একটি সমীক্ষায় শতাধিক সম্ভাব্য কারণ পরীক্ষা করে দেখা গেছে, পারদ, ক্রোমিয়াম ও অ্যালুমিনিয়ামদূষণ বেশি ছেলে সন্তান জন্মের সঙ্গে সম্পর্কিত। যেখানে সিসা দূষণের সঙ্গে কন্যাশিশুর অনুপাত বৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে। কৃষি খামার ও কলকারখানার কাছাকাছি বসবাসও লিঙ্গ অনুপাতকে প্রভাবিত করে। সম্ভবত উচ্চ রাসায়নিক সংশ্রব লিঙ্গ অনুপাতে প্রভাব ফেলে।
এ ছাড়া বৈষম্য বঞ্চনার পরিমাপ, যেমন—বেশিসংখ্যক ফাস্টফুড রেস্তোরাঁ এবং খালি ভবন, এসব লিঙ্গ অনুপাতে পরিসংখ্যানগতভাবে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত, পাশাপাশি সড়কে মৃত্যু ও ভার্জিনিয়া টেক শ্যুটিংয়ের মতো ঘটনায় সৃষ্ট মানসিক চাপও অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।
২০০৭ সালের ১৬ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে এক ছাত্রের এলোপাতাড়ি গুলিতে ৩২ জনের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনা পুরো কমিউনিটির ওপর মারাত্মক মানসিক চাপ সৃষ্টি করেছিল।
অন্যান্য কারণের মধ্যে জন্মকালীন ঋতু, আবহাওয়ার তাপমাত্রা, সহিংস অপরাধের হার এবং বেকারত্ব—এসব গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক হিসেবে বলার চেষ্টা করেন অনেকে। তবে গবেষণায় লিঙ্গ অনুপাতের সঙ্গে এসবের উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক দেখা যায়নি।
অবশ্য গবেষণাটি শুধু জন্মকালীন বিভিন্ন ফ্যাক্টর এবং লিঙ্গ অনুপাতের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক দেখিয়েছে। এখানে এই অনুপাতে পরিবর্তনের কারণ বা এসব ফ্যাক্টরের প্রভাব পরিষ্কার করে বলা হয়নি। গবেষণার উদ্দেশ্যও অবশ্য সেটি ছিল না।
গবেষকেরা বলছেন, গবেষণাগারে মানব কোষ বা প্রাণীর মধ্যে রাসায়নিকের প্রভাব বিশ্লেষণের জন্য এই সমীক্ষা কাজে লাগবে।
গবেষণায় নেতৃত্বাদানকারী শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দ্রে ঝেৎস্কি বলছেন, এখানে লিঙ্গ অনুপাতে প্রভাব ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে এমন কিছু ফ্যাক্টর চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিছু ফ্যাক্টরের প্রভাব সম্পর্কে শক্ত প্রমাণও পাওয়া গেছে।
শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ হয়ে যায় গর্ভধারণের সময়ই। ওই সময় অর্ধেক ভ্রূণ মেয়ে এবং অর্ধেক ছেলে হওয়ার সম্ভাবনাকেই স্বাভাবিক ধরা হয়। কিন্তু হরমোনজনিত কারণগুলো গর্ভাবস্থায় কন্যা ভ্রূণ বা ছেলে ভ্রুণ নির্ধারণে ভূমিক রাখতে পারে। ফলে লিঙ্গ অনুপাতে হেরফের হয়।
গবেষক ঝেৎস্কি বলেন, প্রশ্ন হলো, এমনটি কেন হয়? আর এখানে মানসিক চাপ বা বিরূপ পরিবেশের মতো অনেকগুলো ফ্যাক্টর রয়েছে। এতে বোঝা যায়, এসবের ওপর ভিত্তি করে লিঙ্গ অনুপাতে পরিবর্তন আসে। কারণ পুরুষ ও কন্যা ভ্রূণের শারীরবৃত্তীয় ব্যাপারগুলো এক রকম নয়। তাদের ওপর হরমোনের আলাদা প্রভাব রয়েছে।
গবেষণাটি প্লস কম্পিউটেশনাল বায়োলজি সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণাটি দুটি মহাদেশের বড় ডেটাসেট ব্যবহার করে অসংখ্য রাসায়নিক দূষণকারী এবং অন্যান্য পরিবেশগত কারণগুলো খতিয়ে দেখা হয়েছে। গবেষণায় আট বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ কোটি মানুষের ডেটা এবং ৩০ বছর ধরে ৯০ লাখ সুইডিশের ডেটা ব্যবহার করা হয়েছে।
লিঙ্গ অনুপাতের পরিবর্তনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে এমন ফ্যাক্টরগুলোর মধ্যে রয়েছে পারদ দূষণ এবং শিল্প কারখানার নৈকট্যের মতো বিষয়। দেখা গেছে, এসবের কারণে লিঙ্গ অনুপাতে ৩ শতাংশ পর্যন্ত পরিবর্তন এসেছে। ১০ লাখ মানুষের মধ্যে হিসাব করলে এর মানে দাঁড়ায়, সেখানে ছেলেদের তুলনায় ৬০ হাজার বেশি মেয়ে, অথবা এর বিপরীতটি ঘটতে দেখা গেছে।
পিসিবি (পলি ক্লোরিনেটেড বাইফিনাইল) নামক বিষাক্ত দূষণকারীর লিঙ্গ অনুপাতের ওপর প্রভাব নিয়ে এর আগের একটি গবেষণা অমীমাংসিত ছিল। কিন্তু নতুন বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে, ছেলেসন্তানের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে এটির উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক রয়েছে।
গবেষকেরা যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয়দের মধ্যে প্রবল মানসিক ও সামাজিক চাপ সৃষ্টিকারী দুটি ঘটনা: ২০০৫ সালের হারিকেন ক্যাটরিনা এবং ২০০৭ সালের ভার্জিনিয়া টেক শ্যুটিংয়ের প্রভাব পরীক্ষা করে দেখেছেন। শুধু ভার্জিনিয়া টেক শুটিংয়ের ৩৪ সপ্তাহ পরে লিঙ্গ অনুপাতের একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা গেছে। দেখা গেছে, এ সময় ওই কমিউনিটিতে কন্যাসন্তান বেশি জন্ম নিয়েছে।
তবে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব চেস্টারের গর্ভাবস্থা বিশেষজ্ঞ গ্যারেথ নাই বলছেন, সমীক্ষার সময়টাতে যুক্তরাষ্ট্রে গড় জাতীয় জন্মহারের তুলনায় শিশু জন্মহার বেশ কম ছিল। তার মানে এই গবেষণার কোনো ভিত্তি নেই তা নয়, তবে এটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
৮ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে