১৯৯৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে যাঁদের জন্ম, মূলত তাঁদেরই ‘জেনারেশন জেড’ বা ‘জেড প্রজন্ম’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই সময়ের মধ্যে জন্ম নেওয়া তরুণ-তরুণীরাই এখন কর্মক্ষেত্রে নতুন কর্মী হিসেবে প্রবেশ করছেন, কেউ কেউ শিগগির প্রবেশ করবেন।
চাকরিতে সফল হতে তাই নতুন এই প্রজন্মকে কিছু গোপন সূত্র দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তাঁর মতে, চাকরিতে সফল হতে কর্মীকে অবশ্যই কোনো সমস্যার ভালো সমাধানকারী হতে হবে।
এ বিষয়ে এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ক্যারিয়ারবিষয়ক ওয়েবসাইট লিংডইনের ‘দিস ইজ ওয়ার্কিং’ পডকাস্টে নতুন প্রজন্মের জন্য বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন ওবামা।
সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘মহামারি কিংবা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলো অর্থনীতিতে ব্যাঘাত সৃষ্টি করলেও নতুন কর্মীদের তাতে ব্যতিব্যস্ত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। করিতকর্মা এবং মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা থাকলে চাকরিতে আপনি অপরিহার্য হয়ে উঠবেন।’
এটা ঠিক যে জেড প্রজন্মের তরুণ-তরুণীরা নতুন কর্মী হিসেবে যখন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন, তত দিনে করোনা মহামারি চূড়ান্ত আকার ধারণ করেছে বিশ্বজুড়ে। এই প্রজন্মের অনেকেই তাই চাকরির শুরুতেই আধা হাইব্রিড এবং রিমোট অবস্থায় কাজ করার মুখোমুখি হয়েছেন।
ওবামা বলেন, ‘নতুন তারুণ্যকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে উপদেশটি আমি দিতে চাই তা হলো—কীভাবে কাজটিকে সুসম্পন্ন করা যায় শুধু তা-ই শিখুন। আমি সব সেক্টরেই দেখেছি, এমন মানুষ আছেন যাঁরা সমস্যাগুলোকে ভালোভাবে বর্ণনা করতে পারেন, আবার অনেকেই আছেন যাঁরা সমস্যার কারণগুলোকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে চিহ্নিত করতে পারেন। কিন্তু সব সময় আমি এমন কাউকে খুঁজে বেড়াই—সমস্যা ছোট কিংবা বড় যা-ই হোক না কেন—সে বলবে, বিষয়টি আমাকে সামলাতে দিন।’
‘সমস্যা যা-ই হোক না কেন, আমি তা সমাধান করতে পারব’—এমন মানসিকতা কোনো কর্মীকে তাঁর সহকর্মীদের তুলনায় আরও বেশি গ্রহণযোগ্য এবং আকর্ষণীয় করে তোলে।
‘বিষয়টি কোনো প্রতিষ্ঠানের নজর এড়াবে না, কথা দিলাম’, সবশেষে বলেন ওবামা।
১৯৯৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে যাঁদের জন্ম, মূলত তাঁদেরই ‘জেনারেশন জেড’ বা ‘জেড প্রজন্ম’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই সময়ের মধ্যে জন্ম নেওয়া তরুণ-তরুণীরাই এখন কর্মক্ষেত্রে নতুন কর্মী হিসেবে প্রবেশ করছেন, কেউ কেউ শিগগির প্রবেশ করবেন।
চাকরিতে সফল হতে তাই নতুন এই প্রজন্মকে কিছু গোপন সূত্র দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তাঁর মতে, চাকরিতে সফল হতে কর্মীকে অবশ্যই কোনো সমস্যার ভালো সমাধানকারী হতে হবে।
এ বিষয়ে এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ক্যারিয়ারবিষয়ক ওয়েবসাইট লিংডইনের ‘দিস ইজ ওয়ার্কিং’ পডকাস্টে নতুন প্রজন্মের জন্য বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন ওবামা।
সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘মহামারি কিংবা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলো অর্থনীতিতে ব্যাঘাত সৃষ্টি করলেও নতুন কর্মীদের তাতে ব্যতিব্যস্ত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। করিতকর্মা এবং মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা থাকলে চাকরিতে আপনি অপরিহার্য হয়ে উঠবেন।’
এটা ঠিক যে জেড প্রজন্মের তরুণ-তরুণীরা নতুন কর্মী হিসেবে যখন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন, তত দিনে করোনা মহামারি চূড়ান্ত আকার ধারণ করেছে বিশ্বজুড়ে। এই প্রজন্মের অনেকেই তাই চাকরির শুরুতেই আধা হাইব্রিড এবং রিমোট অবস্থায় কাজ করার মুখোমুখি হয়েছেন।
ওবামা বলেন, ‘নতুন তারুণ্যকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে উপদেশটি আমি দিতে চাই তা হলো—কীভাবে কাজটিকে সুসম্পন্ন করা যায় শুধু তা-ই শিখুন। আমি সব সেক্টরেই দেখেছি, এমন মানুষ আছেন যাঁরা সমস্যাগুলোকে ভালোভাবে বর্ণনা করতে পারেন, আবার অনেকেই আছেন যাঁরা সমস্যার কারণগুলোকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে চিহ্নিত করতে পারেন। কিন্তু সব সময় আমি এমন কাউকে খুঁজে বেড়াই—সমস্যা ছোট কিংবা বড় যা-ই হোক না কেন—সে বলবে, বিষয়টি আমাকে সামলাতে দিন।’
‘সমস্যা যা-ই হোক না কেন, আমি তা সমাধান করতে পারব’—এমন মানসিকতা কোনো কর্মীকে তাঁর সহকর্মীদের তুলনায় আরও বেশি গ্রহণযোগ্য এবং আকর্ষণীয় করে তোলে।
‘বিষয়টি কোনো প্রতিষ্ঠানের নজর এড়াবে না, কথা দিলাম’, সবশেষে বলেন ওবামা।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
১১ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
১২ ঘণ্টা আগে